উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকা থেকে মোবারক হোসেন (৪০) নামের একজন পোশাক কারখানার শ্রমিককে অপহরণ করে জোরপূর্বক টাকা আদায়ের অভিযোগে মামলা হয়েছে। বিমানবন্দর থানায় গত বৃহস্পতিবার রাতে ভুক্তভোগী মোবারক হোসেন বাদী হয়ে অপহরণ করে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা আদায়ের অভিযোগে একটি মামলা করেন।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাসলিমা আক্তার আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে বিমানবন্দরের আউটগেটের সামনের মহাসড়কের ওপর থেকে গত শুক্রবার (৭ মার্চ) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ওই গার্মেন্টস কর্মকর্তাকে অপহরণের ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী মোবারক হোসেন নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার কেরানীগঞ্জ গ্রামের মৃত আব্দুস সোবাহান মোল্লার ছেলে। তিনি ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় অবস্থিত ইলমিয়াত এ্যাপারেলস লি. নামের একটি পোশাক কারখানার মেকানিক্যাল বিভাগের এসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত।
ভুক্তভোগী মোবারক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যমুনা ফিউচার পার্কে মোবাইল কেনার জন্য এসেছিলাম। ওই দিন আমার একাউন্টে ৭ লাখ টাকার একটি লোন ঢুকেছিল। যার মধ্যে আমি ৪০ হাজার টাকা তুলেছিলাম। মোবাইল কিনে যাওয়ার সময় বিমানবন্দর এলাকায় নেমে ইফতার করে বাসের জন্য অপেক্ষা করি। ওই সময় একটি সাদা মাইক্রোবাস এসে ময়মনসিংহ যাওয়ার জন্য যাত্রী ডাকতে থাকে। ওই সময় কালো গ্লাসের মাইক্রোবাসটির চালকের সাথে ভাড়ার বিষয়ে কথা বলার এক পর্যায়ে ভেতর থেকে দুইজন লোক আমাকে জোরপূর্বক গাড়িতে তুলে গেট লাগিয়ে দেয়।’
মোবারক হোসেন আরও বলেন, ‘গাড়িতে উঠানোর পর সেখানে দেখি চালক ছাড়াও আরও চারজন লোক রয়েছে। তারা একটি নতুন গামছা ছিড়ে আমার হাত ও চোখ বেধে ফেলে। সেই সাথে চাকা খোলার লোহার যন্ত্র (এল) দিয়ে আমাকে বেধড়ক মারধর করতে থাকে। তারপর তারা গাজীপুর চৌরাস্তা পার হয়ে প্লাস দিয়ে আমার দুই কানের লতিতে চাপ দিয়ে আমার সাথে থাকা একটি ডেটিড কার্ড ও একটি ক্রেডিট কার্ডের পিন নাম্বার নিয়ে নেয়। এছাড়াও তারা আমার সাথে থাকা দুটি মোবাইল ফোন, নগদ ৮ হাজার টাকা নিয়ে নেয়। পরবর্তীতে তারা মুক্তিপণ হিসাবে ৪ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে।’
ভুক্তভোগী মোবারক বলেন, ‘অপহরণ কারীরা মাওনা ব্রাঞ্চের ইবিএল বুথ থেকে ১ লাখ টাকা ও ব্রাক ব্যাংকের বুথ থেকে ১ লাখ টাকা তুলে নেয়। পরবর্তীতে তারা হাত ও চোখ বাধা অবস্থায় কোনাবাড়ি ফ্লাইওভারের ওপরে ফেলে যায়। তারপর আশেপাশের লোকজনের সহযোগীতায় প্রথমে নিকটস্থ হাসপাতালে এবং পরবর্তীতে পরিবারের সহযোগীতায় ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা নেই।’
এ বিষয়ে ডিএমপির বিমানবন্দর থানার ওসি তাসলিমা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। আমরা বিষয়টি তদন্ত করছি। সেই সাথে আসামীদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকা থেকে মোবারক হোসেন (৪০) নামের একজন পোশাক কারখানার শ্রমিককে অপহরণ করে জোরপূর্বক টাকা আদায়ের অভিযোগে মামলা হয়েছে। বিমানবন্দর থানায় গত বৃহস্পতিবার রাতে ভুক্তভোগী মোবারক হোসেন বাদী হয়ে অপহরণ করে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা আদায়ের অভিযোগে একটি মামলা করেন।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাসলিমা আক্তার আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে বিমানবন্দরের আউটগেটের সামনের মহাসড়কের ওপর থেকে গত শুক্রবার (৭ মার্চ) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ওই গার্মেন্টস কর্মকর্তাকে অপহরণের ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী মোবারক হোসেন নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার কেরানীগঞ্জ গ্রামের মৃত আব্দুস সোবাহান মোল্লার ছেলে। তিনি ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় অবস্থিত ইলমিয়াত এ্যাপারেলস লি. নামের একটি পোশাক কারখানার মেকানিক্যাল বিভাগের এসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত।
ভুক্তভোগী মোবারক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যমুনা ফিউচার পার্কে মোবাইল কেনার জন্য এসেছিলাম। ওই দিন আমার একাউন্টে ৭ লাখ টাকার একটি লোন ঢুকেছিল। যার মধ্যে আমি ৪০ হাজার টাকা তুলেছিলাম। মোবাইল কিনে যাওয়ার সময় বিমানবন্দর এলাকায় নেমে ইফতার করে বাসের জন্য অপেক্ষা করি। ওই সময় একটি সাদা মাইক্রোবাস এসে ময়মনসিংহ যাওয়ার জন্য যাত্রী ডাকতে থাকে। ওই সময় কালো গ্লাসের মাইক্রোবাসটির চালকের সাথে ভাড়ার বিষয়ে কথা বলার এক পর্যায়ে ভেতর থেকে দুইজন লোক আমাকে জোরপূর্বক গাড়িতে তুলে গেট লাগিয়ে দেয়।’
মোবারক হোসেন আরও বলেন, ‘গাড়িতে উঠানোর পর সেখানে দেখি চালক ছাড়াও আরও চারজন লোক রয়েছে। তারা একটি নতুন গামছা ছিড়ে আমার হাত ও চোখ বেধে ফেলে। সেই সাথে চাকা খোলার লোহার যন্ত্র (এল) দিয়ে আমাকে বেধড়ক মারধর করতে থাকে। তারপর তারা গাজীপুর চৌরাস্তা পার হয়ে প্লাস দিয়ে আমার দুই কানের লতিতে চাপ দিয়ে আমার সাথে থাকা একটি ডেটিড কার্ড ও একটি ক্রেডিট কার্ডের পিন নাম্বার নিয়ে নেয়। এছাড়াও তারা আমার সাথে থাকা দুটি মোবাইল ফোন, নগদ ৮ হাজার টাকা নিয়ে নেয়। পরবর্তীতে তারা মুক্তিপণ হিসাবে ৪ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে।’
ভুক্তভোগী মোবারক বলেন, ‘অপহরণ কারীরা মাওনা ব্রাঞ্চের ইবিএল বুথ থেকে ১ লাখ টাকা ও ব্রাক ব্যাংকের বুথ থেকে ১ লাখ টাকা তুলে নেয়। পরবর্তীতে তারা হাত ও চোখ বাধা অবস্থায় কোনাবাড়ি ফ্লাইওভারের ওপরে ফেলে যায়। তারপর আশেপাশের লোকজনের সহযোগীতায় প্রথমে নিকটস্থ হাসপাতালে এবং পরবর্তীতে পরিবারের সহযোগীতায় ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা নেই।’
এ বিষয়ে ডিএমপির বিমানবন্দর থানার ওসি তাসলিমা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। আমরা বিষয়টি তদন্ত করছি। সেই সাথে আসামীদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
ধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
৬ দিন আগেসাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
১৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
২৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫