নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম রিং আইডির পরিচালক সাইফুল ইসলামকে দুদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মহানগর হাকিম সাদবীর ইয়াসির আহসান চৌধুরী এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রাজধানীর ভাটারা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয় সাইফুল ইসলামকে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল রানা পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানালে আদালত দুদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গতকাল শুক্রবার রাজধানীর গুলশান এলাকা থেকে সাইফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। রিং আইডিতে বিনিয়োগ করে প্রতারিত হয়েছেন—এমন অভিযোগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আঁখি বেগম নামের এক বিনিয়োগকারীর করা মামলায় সাইফুলকে গ্রেপ্তার করা হয়।
রিং আইডির ১০ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ১০-১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন ওই ভুক্তভোগী। শিডিউলভুক্ত হওয়ায় এ মামলার তদন্ত সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার শুরু করে।
সাইফুল ইসলাম ছাড়াও মামলার অন্য আসামিরা হলেন শরিফুল ইসলাম, ইরিন ইসলাম, সালাহউদ্দিন, আহসান হাবিব, রফিকুল ইসলাম, নাজমুল হাসান, আবদুস সামাদ, রেদোয়ান রহমান ও রাহুল।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, একটি সংঘবদ্ধ ডিজিটাল প্রতারক চক্র রিং আইডির আড়ালে কয়েন বিক্রি করে ইলেকট্রনিক লেনদেনের সাহায্যে অর্থ সংগ্রহ করত। অভিযুক্তরা সহজে আয়ের পথ হিসেবে মানুষকে রিং আইডিতে বিনিয়োগে প্ররোচিত করেছেন। ২০১৯ সালে বাদী আঁখি বেগম, তাঁর দুই ভাই ও এক ভাগনে মোট ৮৬ হাজার টাকা কয়েক ধাপে সেখানে বিনিয়োগ করেন। এর মধ্যে আঁখির এক ভাই সামান্য কিছু টাকা উত্তোলন করতে পেরেছিলেন। এর পর তাঁরা আর কোনো লাভ কিংবা বিনিয়োগ করা মূলধনও ফেরত পাননি।
আরও পড়ুন:
রিং আইডির পরিচালক সাইফুল গ্রেপ্তার
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম রিং আইডির পরিচালক সাইফুল ইসলামকে দুদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মহানগর হাকিম সাদবীর ইয়াসির আহসান চৌধুরী এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রাজধানীর ভাটারা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয় সাইফুল ইসলামকে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল রানা পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানালে আদালত দুদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গতকাল শুক্রবার রাজধানীর গুলশান এলাকা থেকে সাইফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। রিং আইডিতে বিনিয়োগ করে প্রতারিত হয়েছেন—এমন অভিযোগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আঁখি বেগম নামের এক বিনিয়োগকারীর করা মামলায় সাইফুলকে গ্রেপ্তার করা হয়।
রিং আইডির ১০ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ১০-১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন ওই ভুক্তভোগী। শিডিউলভুক্ত হওয়ায় এ মামলার তদন্ত সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার শুরু করে।
সাইফুল ইসলাম ছাড়াও মামলার অন্য আসামিরা হলেন শরিফুল ইসলাম, ইরিন ইসলাম, সালাহউদ্দিন, আহসান হাবিব, রফিকুল ইসলাম, নাজমুল হাসান, আবদুস সামাদ, রেদোয়ান রহমান ও রাহুল।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, একটি সংঘবদ্ধ ডিজিটাল প্রতারক চক্র রিং আইডির আড়ালে কয়েন বিক্রি করে ইলেকট্রনিক লেনদেনের সাহায্যে অর্থ সংগ্রহ করত। অভিযুক্তরা সহজে আয়ের পথ হিসেবে মানুষকে রিং আইডিতে বিনিয়োগে প্ররোচিত করেছেন। ২০১৯ সালে বাদী আঁখি বেগম, তাঁর দুই ভাই ও এক ভাগনে মোট ৮৬ হাজার টাকা কয়েক ধাপে সেখানে বিনিয়োগ করেন। এর মধ্যে আঁখির এক ভাই সামান্য কিছু টাকা উত্তোলন করতে পেরেছিলেন। এর পর তাঁরা আর কোনো লাভ কিংবা বিনিয়োগ করা মূলধনও ফেরত পাননি।
আরও পড়ুন:
রিং আইডির পরিচালক সাইফুল গ্রেপ্তার
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪