মাদারীপুর প্রতিনিধি
টগবগে যুবক রাকিব মহাজন। দালালদের খপ্পরে পড়ে ২০ বছর বয়সে বাড়ি থেকে বের হন ইউরোপের দেশ ইতালি যাবেন বলে। এ জন্য দালালকে দিতে হয়েছে ২৭ লাখ টাকা। কিন্তু তিন বছরেও পৌঁছাতে পারেননি ইতালি। লিবিয়ায় নিয়ে জিম্মি করা হয় তাঁকে। নির্যাতন করে পরিবারের কাছ থেকে নেওয়া হয় আরও ১৮ লাখ টাকা। এরপরও মুক্তি মেলেনি রাকিবের। গত বুধবার রাতে তাঁর চিরমুক্তির খবর পায় পরিবার।
রাকিব মহাজন মাদারীপুর সদরের খোয়াজপুর ইউনিয়নের পখিরা গ্রামের নাজিম উদ্দিন মহাজনের ছেলে। একই উপজেলার দালাল জাহাঙ্গীর মৃধার খপ্পরে পড়েন রাকিব। জাহাঙ্গীর তাঁর ভায়েরা শরীয়তপুরের পালং উপজেলার ধানুকা ইউনিয়নের ছোট বিনোদপুর গ্রামের সোহাগ মাতুব্বরের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন রাকিবের। সোহাগ মাতুব্বরের সঙ্গে ২৭ লাখ টাকায় ইতালি পৌঁছে দেওয়ার চুক্তি হয়। তিন বছর আগে পুরো টাকা দিয়ে ইতালির উদ্দেশে বাড়ি থেকে বের হন রাকিব। লিবিয়ায় নিয়ে তাঁকে জিম্মি করা হয়।
আরও টাকার জন্য নির্যাতন চালাতে থাকে দালাল সোহাগ মাতুব্বর ও তাঁর লোকজন। কোনো উপায় না পেয়ে রাকিবের বাবা নাজিম উদ্দিন ধারদেনা করে ৫ লাখ টাকা দেন। তাতেও কোনো কাজ হয়নি। চলতে থাকে নির্যাতন।
দুই বছর চার মাস পর আরেক দালাল সদরের ঝাউদি ইউনিয়নের ব্রাহ্মন্দী গ্রামের মাজেদ খলিফার কাছে যান নাজিম উদ্দিন। তাঁকেও ১৫ লাখ টাকা দেন। তবুও মুক্তি মেলেনি রাকিবের। নির্যাতনের একপর্যায়ে গত মঙ্গলবার রাকিব গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে সেখানকার একটি হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা যান। পরদিন বুধবার রাতে রাকিবের মৃত্যুর খবর তাঁর পরিবারকে জানান দালাল মাজেদ খলিফা। তাঁর মৃত্যুর সংবাদে শোকের ছায়া নেমে আসে পরিবারে।
রাকিবের বাবা নাজিম উদ্দিন মহাজন বলেন, ‘দফায় দফায় টাকা দিয়ে আমি সর্বস্বান্ত হয়ে গেছি। এ পর্যন্ত সোহাগ আর মাজেদকে ৪৫ লাখ টাকা দিয়েছি। তারপরও ছেলের মৃত্যুর খবর শুনতে হলো। আমার ছেলেকে না খাইয়ে ও নির্যাতন করে মেরে ফেলেছে। কয়েক দিন আগেও আমার ছেলে ভিডিওতে তার নির্যাতনের কথা বলেছে। এত টাকা দালালদের দিয়েও ছেলেকে বাঁচাতে পারলাম না। ছেলেকে শেষ দেখাটাও দেখতে পারব কি না জানি না।’ ছেলের লাশ দেশে আনা ও দালালদের বিচারের দাবি জানান তিনি।
দালাল জাহাঙ্গীর মৃধা বলেন, ‘সোহাগ আমার ভায়রা, তাই আমাকে জড়ানো হচ্ছে। কেউ বলতে পারবে না, আমি তাদের কাছ থেকে টাকা নিয়েছি। আর ওই ছেলে অসুস্থ হয়ে লিবিয়ায় মারা গেছে। আমার ভায়রা বরং সেখানে ট্রিটমেন্ট করেছে। এর বেশি কিছু জানি না।’ আরেক দালাল মাজেদ খলিফার বাড়িতে কাউকে পাওয়া যায়নি। তাঁর মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া গেছে।
এদিকে, মানব পাচারকারী চক্রের অন্যতম সদস্য কামাল মাতুব্বরকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দিয়েছেন ভুক্তভোগী ও এলাকাবাসী। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে মাদারীপুর আদালত চত্বর থেকে তাঁকে আটক করা হয়। অভিযুক্ত কামাল মাতুব্বরের বাড়ি ডাসার উপজেলার পূর্ব কমলাপুর গ্রামে। তাঁর বিরুদ্ধে অর্ধশত মানুষের অভিযোগ রয়েছে।
একাধিক সূত্রে জানা গেছে, ডাসার উপজেলার উত্তর খিলগ্রামের রাজিব মাতুব্বর, নিজাম সরদার, তাইফুল, তারেক মাতুব্বরসহ একাধিক ব্যক্তিকে ইতালি নেওয়ার চুক্তি করেন কামাল। এ জন্য প্রত্যেকের কাছ থেকে নেওয়া হয় ১৩ লাখ টাকা করে। গত বছরের মার্চ মাসে সবাইকে নেওয়া হয় লিবিয়ায়। সেখানে সবাইকে বিক্রি করে দেওয়া হয় মাফিয়াদের কাছে। নির্যাতন করে প্রত্যেকের পরিবারের কাছ থেকে আদায় করা হয় লাখ লাখ টাকা। কয়েক দফা টাকা দিয়ে কেউ কেউ মুক্তি পেলেও অনেকের খোঁজও পাচ্ছে না পরিবার। তাই অভিযুক্ত কামালের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন স্বজন ও এলাকাবাসী।
ভুক্তভোগী রাজিব মাতুব্বর বলেন, ‘কামাল আমাকে ইতালি পাঠানোর প্রলোভন দেখান। তাঁর দুই ছেলে ইতালি থাকায় টাকা দেই। কিন্তু ইতালির পরিবর্তে লিবিয়ায় নিয়ে অমানবিক নির্যাতন করে লাখ লাখ আদায় করেন কামাল ও তাঁর চক্রের সদস্যরা। একপর্যায়ে একটি ছোট নৌকায় তুলে দেওয়া হয়। পরে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে ৬ মাস জেলখানায় ছিলাম। সেখান থেকে বাংলাদেশ সরকার আমাকে ফেরত আনে। আমি কামালের বিচার চাই।’
আরেক ভুক্তভোগী তাইফুল মাতুব্বরের মা অফিয়া বেগম বলেন, ‘আমার ছেলেকে ইতালি পাঠানোর জন্য কামাল দালাল ৩০ লাখ টাকা নেয়। সেখানে ছেলেকে মাফিয়াদের কাছে বিক্রি করে দেয়। পরে মাফিয়াদের আরও ২০ লাখ টাকা দেওয়া হয়। কিন্তু এখনো আমার ছেলের কোনো সন্ধান পাচ্ছি না।’
আরেক ভুক্তভোগী তারেক মাতুব্বর বলেন, ‘গত বছরের ২৪ মার্চ কামাল মাতুব্বর আমাদের প্রথমে দুবাই নেয়। পরে সেখান থেকে লিবিয়া নিয়ে একটি ছোট্ট রুমে আটকে রাখে। ঠিকমতো খাবারও দেয়নি। মাফিয়ারা মারধর করে পরিবারকে কল দিয়ে সেই শব্দ শোনায়। পরে বাধ্য হয়ে পরিবারের লোকজন মুক্তিপণের টাকা দেয়। আমি ভাগ্যক্রমে পাঁচ মাস পর কোনোমতে দেশে ফিরে এসেছি। আমি এ ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।’
মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, কামাল মাতুব্বরের বিরুদ্ধে ডাসার থানায় মামলা করা হয়েছে। সেই মামলাটি বর্তমানে সিআইডিতে রয়েছে। তদন্তকারী কর্মকর্তা ঢাকা থেকে রওনা দিয়েছেন, তাঁর কাছে আসামিকে হস্তান্তর করা হবে। এ ছাড়া, রাকিবের ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পুলিশ সুপার মো. সাইফুজ্জামান বলেন, ‘বেশ কিছু তথ্য পেয়েছি মাদারীপুরে দালাল চক্রের বিরুদ্ধে। তদন্ত করে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
টগবগে যুবক রাকিব মহাজন। দালালদের খপ্পরে পড়ে ২০ বছর বয়সে বাড়ি থেকে বের হন ইউরোপের দেশ ইতালি যাবেন বলে। এ জন্য দালালকে দিতে হয়েছে ২৭ লাখ টাকা। কিন্তু তিন বছরেও পৌঁছাতে পারেননি ইতালি। লিবিয়ায় নিয়ে জিম্মি করা হয় তাঁকে। নির্যাতন করে পরিবারের কাছ থেকে নেওয়া হয় আরও ১৮ লাখ টাকা। এরপরও মুক্তি মেলেনি রাকিবের। গত বুধবার রাতে তাঁর চিরমুক্তির খবর পায় পরিবার।
রাকিব মহাজন মাদারীপুর সদরের খোয়াজপুর ইউনিয়নের পখিরা গ্রামের নাজিম উদ্দিন মহাজনের ছেলে। একই উপজেলার দালাল জাহাঙ্গীর মৃধার খপ্পরে পড়েন রাকিব। জাহাঙ্গীর তাঁর ভায়েরা শরীয়তপুরের পালং উপজেলার ধানুকা ইউনিয়নের ছোট বিনোদপুর গ্রামের সোহাগ মাতুব্বরের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন রাকিবের। সোহাগ মাতুব্বরের সঙ্গে ২৭ লাখ টাকায় ইতালি পৌঁছে দেওয়ার চুক্তি হয়। তিন বছর আগে পুরো টাকা দিয়ে ইতালির উদ্দেশে বাড়ি থেকে বের হন রাকিব। লিবিয়ায় নিয়ে তাঁকে জিম্মি করা হয়।
আরও টাকার জন্য নির্যাতন চালাতে থাকে দালাল সোহাগ মাতুব্বর ও তাঁর লোকজন। কোনো উপায় না পেয়ে রাকিবের বাবা নাজিম উদ্দিন ধারদেনা করে ৫ লাখ টাকা দেন। তাতেও কোনো কাজ হয়নি। চলতে থাকে নির্যাতন।
দুই বছর চার মাস পর আরেক দালাল সদরের ঝাউদি ইউনিয়নের ব্রাহ্মন্দী গ্রামের মাজেদ খলিফার কাছে যান নাজিম উদ্দিন। তাঁকেও ১৫ লাখ টাকা দেন। তবুও মুক্তি মেলেনি রাকিবের। নির্যাতনের একপর্যায়ে গত মঙ্গলবার রাকিব গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে সেখানকার একটি হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা যান। পরদিন বুধবার রাতে রাকিবের মৃত্যুর খবর তাঁর পরিবারকে জানান দালাল মাজেদ খলিফা। তাঁর মৃত্যুর সংবাদে শোকের ছায়া নেমে আসে পরিবারে।
রাকিবের বাবা নাজিম উদ্দিন মহাজন বলেন, ‘দফায় দফায় টাকা দিয়ে আমি সর্বস্বান্ত হয়ে গেছি। এ পর্যন্ত সোহাগ আর মাজেদকে ৪৫ লাখ টাকা দিয়েছি। তারপরও ছেলের মৃত্যুর খবর শুনতে হলো। আমার ছেলেকে না খাইয়ে ও নির্যাতন করে মেরে ফেলেছে। কয়েক দিন আগেও আমার ছেলে ভিডিওতে তার নির্যাতনের কথা বলেছে। এত টাকা দালালদের দিয়েও ছেলেকে বাঁচাতে পারলাম না। ছেলেকে শেষ দেখাটাও দেখতে পারব কি না জানি না।’ ছেলের লাশ দেশে আনা ও দালালদের বিচারের দাবি জানান তিনি।
দালাল জাহাঙ্গীর মৃধা বলেন, ‘সোহাগ আমার ভায়রা, তাই আমাকে জড়ানো হচ্ছে। কেউ বলতে পারবে না, আমি তাদের কাছ থেকে টাকা নিয়েছি। আর ওই ছেলে অসুস্থ হয়ে লিবিয়ায় মারা গেছে। আমার ভায়রা বরং সেখানে ট্রিটমেন্ট করেছে। এর বেশি কিছু জানি না।’ আরেক দালাল মাজেদ খলিফার বাড়িতে কাউকে পাওয়া যায়নি। তাঁর মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া গেছে।
এদিকে, মানব পাচারকারী চক্রের অন্যতম সদস্য কামাল মাতুব্বরকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দিয়েছেন ভুক্তভোগী ও এলাকাবাসী। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে মাদারীপুর আদালত চত্বর থেকে তাঁকে আটক করা হয়। অভিযুক্ত কামাল মাতুব্বরের বাড়ি ডাসার উপজেলার পূর্ব কমলাপুর গ্রামে। তাঁর বিরুদ্ধে অর্ধশত মানুষের অভিযোগ রয়েছে।
একাধিক সূত্রে জানা গেছে, ডাসার উপজেলার উত্তর খিলগ্রামের রাজিব মাতুব্বর, নিজাম সরদার, তাইফুল, তারেক মাতুব্বরসহ একাধিক ব্যক্তিকে ইতালি নেওয়ার চুক্তি করেন কামাল। এ জন্য প্রত্যেকের কাছ থেকে নেওয়া হয় ১৩ লাখ টাকা করে। গত বছরের মার্চ মাসে সবাইকে নেওয়া হয় লিবিয়ায়। সেখানে সবাইকে বিক্রি করে দেওয়া হয় মাফিয়াদের কাছে। নির্যাতন করে প্রত্যেকের পরিবারের কাছ থেকে আদায় করা হয় লাখ লাখ টাকা। কয়েক দফা টাকা দিয়ে কেউ কেউ মুক্তি পেলেও অনেকের খোঁজও পাচ্ছে না পরিবার। তাই অভিযুক্ত কামালের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন স্বজন ও এলাকাবাসী।
ভুক্তভোগী রাজিব মাতুব্বর বলেন, ‘কামাল আমাকে ইতালি পাঠানোর প্রলোভন দেখান। তাঁর দুই ছেলে ইতালি থাকায় টাকা দেই। কিন্তু ইতালির পরিবর্তে লিবিয়ায় নিয়ে অমানবিক নির্যাতন করে লাখ লাখ আদায় করেন কামাল ও তাঁর চক্রের সদস্যরা। একপর্যায়ে একটি ছোট নৌকায় তুলে দেওয়া হয়। পরে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে ৬ মাস জেলখানায় ছিলাম। সেখান থেকে বাংলাদেশ সরকার আমাকে ফেরত আনে। আমি কামালের বিচার চাই।’
আরেক ভুক্তভোগী তাইফুল মাতুব্বরের মা অফিয়া বেগম বলেন, ‘আমার ছেলেকে ইতালি পাঠানোর জন্য কামাল দালাল ৩০ লাখ টাকা নেয়। সেখানে ছেলেকে মাফিয়াদের কাছে বিক্রি করে দেয়। পরে মাফিয়াদের আরও ২০ লাখ টাকা দেওয়া হয়। কিন্তু এখনো আমার ছেলের কোনো সন্ধান পাচ্ছি না।’
আরেক ভুক্তভোগী তারেক মাতুব্বর বলেন, ‘গত বছরের ২৪ মার্চ কামাল মাতুব্বর আমাদের প্রথমে দুবাই নেয়। পরে সেখান থেকে লিবিয়া নিয়ে একটি ছোট্ট রুমে আটকে রাখে। ঠিকমতো খাবারও দেয়নি। মাফিয়ারা মারধর করে পরিবারকে কল দিয়ে সেই শব্দ শোনায়। পরে বাধ্য হয়ে পরিবারের লোকজন মুক্তিপণের টাকা দেয়। আমি ভাগ্যক্রমে পাঁচ মাস পর কোনোমতে দেশে ফিরে এসেছি। আমি এ ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।’
মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, কামাল মাতুব্বরের বিরুদ্ধে ডাসার থানায় মামলা করা হয়েছে। সেই মামলাটি বর্তমানে সিআইডিতে রয়েছে। তদন্তকারী কর্মকর্তা ঢাকা থেকে রওনা দিয়েছেন, তাঁর কাছে আসামিকে হস্তান্তর করা হবে। এ ছাড়া, রাকিবের ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পুলিশ সুপার মো. সাইফুজ্জামান বলেন, ‘বেশ কিছু তথ্য পেয়েছি মাদারীপুরে দালাল চক্রের বিরুদ্ধে। তদন্ত করে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪