সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
টাকা যার, রাষ্ট্র তার; টাকা যার, অধিকার তার—এ রকম রাষ্ট্র আমরা কখনোই চাইনি বলে মন্তব্য করেছেন সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সংগঠক সোহাগী সামিয়া।
আজ বুধবার মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানায় সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট। শ্রদ্ধা জানানো শেষে ৫৫তম স্বাধীনতা দিবসের প্রত্যাশা জানতে চাইলে ছাত্র ফ্রন্টের এই নেত্রী এসব কথা বলেন।
সোহাগী সামিয়া বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে সমাজতন্ত্র নিয়ে সমাজতন্ত্রের পক্ষের মানুষের ব্যাপক লড়াই ছিল। মানুষ প্রত্যাশা করেছিল, আমাদের যে নতুন রাষ্ট্র তৈরি হবে, সেটা একটি সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র হবে। বৈষম্যহীন, শ্রেণিবৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত একটি সমাজ হবে।
৫৫ বছর পরে এসে এতগুলো শাসকগোষ্ঠীর পালাবদল হলো, ক্ষমতার এতগুলো রদবদল হলো, কোনো শাসকগোষ্ঠী আসলে বৈষম্যহীনতার কথা, শোষণমুক্তির কথা, শোষণহীন বাংলাদেশের কথা কিংবা সমাজতন্ত্রের কথা এখন পর্যন্ত বলেনি। যার কারণে আমাদের দেখতে হচ্ছে, শিক্ষা ও চিকিৎসার মতো মৌলিক অধিকার বেসরকারীকরণের খাতে চলে গেছে।’
ছাত্র ফ্রন্টের এই নেত্রী বলেন, ‘যার ফলে হয়েছে, যার ভালো টাকা আছে, সে ভালো পড়াশোনা করতে পারছে। যার ভালো টাকা আছে, সে ভালো চিকিৎসা নিতে পারছে। কিন্তু এই রকম রাষ্ট্র আমরা চাই নাই। টাকা যার, রাষ্ট্র তার; টাকা যার, অধিকার তার—এই রকম রাষ্ট্র আমরা কখনোই চাইনি।’
সোহাগী সামিয়া বলেন, ‘শোষণমূলক রাষ্ট্র ছিল পাকিস্তান আমলে। সেই পাকিস্তান আমলের শোষণমূলক রাষ্ট্র আমরা ভেঙে নতুন বাংলাদেশ, স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে পারিনি, এটা আমাদের ব্যর্থতা। আমাদের যারা মুক্তিকামী মানুষ রয়েছে, সমাজতন্ত্রের পক্ষের মানুষ রয়েছে, তারা আমরা আমাদের সেই সংগ্রাম ও লড়াই চালিয়ে যাব।’
ছাত্র ফ্রন্টের নেত্রী আরও বলেন, ‘যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের দেশের মানুষ ৯ মাসব্যাপী করেছিল, তাদের মধ্যে গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, সার্বভৌমত্বের যে আকাঙ্ক্ষা ছিল, সেটার প্রতিফলন ঘটেছে আমাদের সংবিধানের মধ্যে। অনেকে এই সময় দাঁড়িয়ে বলতে চাচ্ছেন, এটা মুজিববাদের সংবিধান, আওয়ামী লীগের সংবিধান; কিন্তু বিষয়গুলো আরও স্পষ্ট করে বোঝা দরকার। সংবিধানটা আওয়ামী লীগের কিংবা মুজিববাদের ছিল না, সংবিধানটা ছিল জনমানুষের আকাঙ্ক্ষার একটি প্রতিফলন।’
টাকা যার, রাষ্ট্র তার; টাকা যার, অধিকার তার—এ রকম রাষ্ট্র আমরা কখনোই চাইনি বলে মন্তব্য করেছেন সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সংগঠক সোহাগী সামিয়া।
আজ বুধবার মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানায় সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট। শ্রদ্ধা জানানো শেষে ৫৫তম স্বাধীনতা দিবসের প্রত্যাশা জানতে চাইলে ছাত্র ফ্রন্টের এই নেত্রী এসব কথা বলেন।
সোহাগী সামিয়া বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে সমাজতন্ত্র নিয়ে সমাজতন্ত্রের পক্ষের মানুষের ব্যাপক লড়াই ছিল। মানুষ প্রত্যাশা করেছিল, আমাদের যে নতুন রাষ্ট্র তৈরি হবে, সেটা একটি সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র হবে। বৈষম্যহীন, শ্রেণিবৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত একটি সমাজ হবে।
৫৫ বছর পরে এসে এতগুলো শাসকগোষ্ঠীর পালাবদল হলো, ক্ষমতার এতগুলো রদবদল হলো, কোনো শাসকগোষ্ঠী আসলে বৈষম্যহীনতার কথা, শোষণমুক্তির কথা, শোষণহীন বাংলাদেশের কথা কিংবা সমাজতন্ত্রের কথা এখন পর্যন্ত বলেনি। যার কারণে আমাদের দেখতে হচ্ছে, শিক্ষা ও চিকিৎসার মতো মৌলিক অধিকার বেসরকারীকরণের খাতে চলে গেছে।’
ছাত্র ফ্রন্টের এই নেত্রী বলেন, ‘যার ফলে হয়েছে, যার ভালো টাকা আছে, সে ভালো পড়াশোনা করতে পারছে। যার ভালো টাকা আছে, সে ভালো চিকিৎসা নিতে পারছে। কিন্তু এই রকম রাষ্ট্র আমরা চাই নাই। টাকা যার, রাষ্ট্র তার; টাকা যার, অধিকার তার—এই রকম রাষ্ট্র আমরা কখনোই চাইনি।’
সোহাগী সামিয়া বলেন, ‘শোষণমূলক রাষ্ট্র ছিল পাকিস্তান আমলে। সেই পাকিস্তান আমলের শোষণমূলক রাষ্ট্র আমরা ভেঙে নতুন বাংলাদেশ, স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে পারিনি, এটা আমাদের ব্যর্থতা। আমাদের যারা মুক্তিকামী মানুষ রয়েছে, সমাজতন্ত্রের পক্ষের মানুষ রয়েছে, তারা আমরা আমাদের সেই সংগ্রাম ও লড়াই চালিয়ে যাব।’
ছাত্র ফ্রন্টের নেত্রী আরও বলেন, ‘যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের দেশের মানুষ ৯ মাসব্যাপী করেছিল, তাদের মধ্যে গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, সার্বভৌমত্বের যে আকাঙ্ক্ষা ছিল, সেটার প্রতিফলন ঘটেছে আমাদের সংবিধানের মধ্যে। অনেকে এই সময় দাঁড়িয়ে বলতে চাচ্ছেন, এটা মুজিববাদের সংবিধান, আওয়ামী লীগের সংবিধান; কিন্তু বিষয়গুলো আরও স্পষ্ট করে বোঝা দরকার। সংবিধানটা আওয়ামী লীগের কিংবা মুজিববাদের ছিল না, সংবিধানটা ছিল জনমানুষের আকাঙ্ক্ষার একটি প্রতিফলন।’
টিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৪ দিন আগেধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
২১ দিন আগেসাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫রাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫