নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চোর চক্রের খপ্পরে পড়ে নগদ দেড় লাখ টাকা এবং ৫ লাখ টাকার স্বর্ণালংকার খুইয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী মনিরা আক্তার মিঠু। বাসার গৃহকর্মীই চুরি করেছে বলে মিঠুর দাবি। কাজ নেওয়ার সপ্তাহখানেকের মাথায় টাকা ও স্বর্ণালংকার নিয়ে পালিয়েছেন গৃহকর্মী কণা বেগম (৪০)।
এ ঘটনায় মনিরা মিঠুর ছেলে বাদী হয়ে গৃহকর্মী কণাকে একমাত্র আসামি করে রবিবার রাতে উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি মামলা করেছেন।
পুলিশ বলছে, কাজে নেওয়ার সময় গৃহকর্মীর কাছ থেকে জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি নেয়নি মনিরা মিঠুর পরিবার। গৃহকর্মীর ব্যবহৃত ফোন নম্বরটিও অন্যের নামে রেজিস্ট্রেশন করা, এমনকি গ্রামের বাড়ির ঠিকানাও ভুল। মূলত পরিকল্পিতভাবে ওই নারী চুরি করার উদ্দেশ্যে মনিরা মিঠুর বাসায় কাজ নেন।
মামলায় মনিরা মিঠুর ছেলে মুশফিক ইসলাম উপন্যাস উল্লেখ করেন, তাঁদের বাসায় তামান্না নামের এক নারী কাজ করেন। তামান্না অন্তঃসত্ত্বা হওয়ায় তাঁকে সহযোগিতা করতে গত ২৭ মার্চ মাসিক ৩ হাজার টাকা বেতনে কণাকে কাজে নেওয়া হয়। কণাকে জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি দিতে বলা হয়। তিনি দেবেন বলে জানালেও দেননি।
গত ১ এপ্রিল মনিরা মিঠু, বড় ছেলে মুশফিকের স্ত্রী এবং ছোট ছেলে পানিশূন্যতায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। তখন বাসায় ছিলেন গৃহকর্মী কণা। পরের দিন দুপুরের দিকে খাবার নিয়ে হাসপাতালে যান মুশফিকের ছোট ভাই। এসময় গৃহকর্মী কণাকে বাসায় রেখে যান। হাসপাতাল থেকে এসে কণাকে বাসায় দেখতে পান। তখন মুশফিকের ছোট ভাই বাথরুমে ঢোকেন। এর ফাঁকেই গৃহকর্মী কণা নগদ দেড় লাখ টাকা ও ৫ লাখ ১২ হাজার টাকার স্বর্ণালংকার নিয়ে চলে যান। বাথরুম থেকে বের হয়ে গৃহকর্মী কণাকে দেখতে না পেয়ে বারান্দায় গিয়ে দেখেন, কণা মূল গেট দিয়ে বের হয়ে যাচ্ছেন। ডাক দিলে দৌঁড়ে পালিয়ে যান। তৎক্ষণাৎ রুমে গিয়ে দেখেন, টাকা ও স্বর্ণালংকার নেই।
অভিনেত্রী মনিরা মিঠু নিজেই বাসায় চুরির বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, তাঁর মূল্যবান জিনিসপত্র ও নগদ টাকা খোয়া গেছে।
উত্তরা পশ্চিম থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ইয়াছিন গাজী বলেন, আসামি গৃহকর্মী কণা বেগমের বাড়ি ময়মনসিংহ হালুয়াঘাট উল্লেখ করা হয়েছে। আর কোনো ঠিকানা নেই। তাঁর ব্যবহৃত ফোন নম্বরটিও অন্যের নামে রেজিস্ট্রেশন করা। এমনকি কাজে নেওয়ার সময় তাঁর ভোটার আইডি কার্ডও নেওয়া হয়নি। তাঁকে খোঁজা হচ্ছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই হানিফ উদ্দিন মণ্ডল জানান, বাসার এক গার্ডের মাধ্যমে কণাকে কাজে নেয় মনিরা মিঠুর পরিবার। পরে গার্ড জানান, তিনিও ওই নারীকে চেনেন না। তাঁর কাছে কাজের জন্য এসেছিলেন। চুরির এক দিন আগ থেকে কণার ফোন নম্বরটি বন্ধ রয়েছে।
চোর চক্রের খপ্পরে পড়ে নগদ দেড় লাখ টাকা এবং ৫ লাখ টাকার স্বর্ণালংকার খুইয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী মনিরা আক্তার মিঠু। বাসার গৃহকর্মীই চুরি করেছে বলে মিঠুর দাবি। কাজ নেওয়ার সপ্তাহখানেকের মাথায় টাকা ও স্বর্ণালংকার নিয়ে পালিয়েছেন গৃহকর্মী কণা বেগম (৪০)।
এ ঘটনায় মনিরা মিঠুর ছেলে বাদী হয়ে গৃহকর্মী কণাকে একমাত্র আসামি করে রবিবার রাতে উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি মামলা করেছেন।
পুলিশ বলছে, কাজে নেওয়ার সময় গৃহকর্মীর কাছ থেকে জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি নেয়নি মনিরা মিঠুর পরিবার। গৃহকর্মীর ব্যবহৃত ফোন নম্বরটিও অন্যের নামে রেজিস্ট্রেশন করা, এমনকি গ্রামের বাড়ির ঠিকানাও ভুল। মূলত পরিকল্পিতভাবে ওই নারী চুরি করার উদ্দেশ্যে মনিরা মিঠুর বাসায় কাজ নেন।
মামলায় মনিরা মিঠুর ছেলে মুশফিক ইসলাম উপন্যাস উল্লেখ করেন, তাঁদের বাসায় তামান্না নামের এক নারী কাজ করেন। তামান্না অন্তঃসত্ত্বা হওয়ায় তাঁকে সহযোগিতা করতে গত ২৭ মার্চ মাসিক ৩ হাজার টাকা বেতনে কণাকে কাজে নেওয়া হয়। কণাকে জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি দিতে বলা হয়। তিনি দেবেন বলে জানালেও দেননি।
গত ১ এপ্রিল মনিরা মিঠু, বড় ছেলে মুশফিকের স্ত্রী এবং ছোট ছেলে পানিশূন্যতায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। তখন বাসায় ছিলেন গৃহকর্মী কণা। পরের দিন দুপুরের দিকে খাবার নিয়ে হাসপাতালে যান মুশফিকের ছোট ভাই। এসময় গৃহকর্মী কণাকে বাসায় রেখে যান। হাসপাতাল থেকে এসে কণাকে বাসায় দেখতে পান। তখন মুশফিকের ছোট ভাই বাথরুমে ঢোকেন। এর ফাঁকেই গৃহকর্মী কণা নগদ দেড় লাখ টাকা ও ৫ লাখ ১২ হাজার টাকার স্বর্ণালংকার নিয়ে চলে যান। বাথরুম থেকে বের হয়ে গৃহকর্মী কণাকে দেখতে না পেয়ে বারান্দায় গিয়ে দেখেন, কণা মূল গেট দিয়ে বের হয়ে যাচ্ছেন। ডাক দিলে দৌঁড়ে পালিয়ে যান। তৎক্ষণাৎ রুমে গিয়ে দেখেন, টাকা ও স্বর্ণালংকার নেই।
অভিনেত্রী মনিরা মিঠু নিজেই বাসায় চুরির বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, তাঁর মূল্যবান জিনিসপত্র ও নগদ টাকা খোয়া গেছে।
উত্তরা পশ্চিম থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ইয়াছিন গাজী বলেন, আসামি গৃহকর্মী কণা বেগমের বাড়ি ময়মনসিংহ হালুয়াঘাট উল্লেখ করা হয়েছে। আর কোনো ঠিকানা নেই। তাঁর ব্যবহৃত ফোন নম্বরটিও অন্যের নামে রেজিস্ট্রেশন করা। এমনকি কাজে নেওয়ার সময় তাঁর ভোটার আইডি কার্ডও নেওয়া হয়নি। তাঁকে খোঁজা হচ্ছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই হানিফ উদ্দিন মণ্ডল জানান, বাসার এক গার্ডের মাধ্যমে কণাকে কাজে নেয় মনিরা মিঠুর পরিবার। পরে গার্ড জানান, তিনিও ওই নারীকে চেনেন না। তাঁর কাছে কাজের জন্য এসেছিলেন। চুরির এক দিন আগ থেকে কণার ফোন নম্বরটি বন্ধ রয়েছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২ দিন আগেরাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
২২ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
২২ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
২৩ দিন আগে