নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্যাংকের সামনে ওঁৎ পেতে থাকে প্রতারক চক্র। অভিজ্ঞ জহুরির মতো সহজ সরল কাউকে মুখ দেখেই চিনে ফেলে তারা। নিজেকে নিরক্ষর দাবি করে ওমানের মুদ্রা ভাঙ্গানোর সহযোগিতা চায়। ১০০ বাইসার প্রতিটি নোটকে ১০০ ওমানি রিয়াল বলে দাবি করে। প্রকৃতপক্ষে ১০০০ বাইসায় এক রিয়াল।
চক্রের আরেকটি দল ১০০ বাইসার প্রতিটি নোট ১০ হাজার টাকায় কিনে নেয়। প্রতিটি নোট মানি এক্সচেঞ্জ অফিসে গেলে ২২ হাজার টাকায় বিক্রি করতে পারবে বলে জানায়। এরপর লোভে পরে মানুষ নোট কিনলে প্রতারণার শিকার হয়। মানি এক্সচেঞ্জ অফিসে গিয়ে দেখা যায় ১০ হাজার টাকায় কেনা মুদ্রার দাম মাত্র ২২ টাকা!
এই চক্রের দলনেতা আল আমিন ও শাহজাহান সিরাজকে রাজধানীর উত্তরার খালপাড়স্থ সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
রাজধানীর উত্তরায় পিবিআই জেলা কার্যালয়ে আজ রোববার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন সংস্থাটির ঢাকা জেলার এসপি মোহাম্মদ খোরশেদ আলম।
তিনি জানান, লুৎফর রহমান নামে এক ব্যক্তি গত ২৩ আগস্ট ব্যাংক থেকে ২ লাখ টাকা তোলেন। রাজধানীর কদমতলীর চৌরাস্তার জাহিদ মার্কেটের সামনে দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা একটি সিএনজি অটোরিকশা চালক তাঁকে স্যার বলে ডাক দেন। এ সময় তাঁকে কয়েকটি বিদেশি মুদ্রার নোট দেখিয়ে কোথায় ভাঙ্গানো যাবে জানতে চান। চালক তাঁকে ২০ / ২৫টি বিদেশি মুদ্রা দেখান। ভাঙ্গানো হলে কত টাকা পাওয়া যাবে জানতে চান। তখন আরও দুই ব্যক্তি এসে লুৎফর রহমানের পাশে দাঁড়ান। তাঁদের একজন ব্যাংকে এবং অপরজন মানি এক্সচেঞ্জে চাকরি করেন বলে জানান। তাঁরা বলেন, এগুলো ওমানি মুদ্রার নোট, অনেক দামি। মানি এক্সচেঞ্জের দোকানে ভাঙ্গালে ১০০ রিয়ালে ২২ হাজার টাকা পাওয়া যাবে বলে জানান। তাঁদের একজন তখন লুৎফর রহমানকে দেখিয়ে ৪০ হাজার টাকা দিয়ে সিএনজি চালকের কাছ থেকে চারটি নোট কিনে নেন।
এই দৃশ্য দেখে লুৎফর রহমান নোট কেনার জন্য প্রলুব্ধ হন। এক পর্যায়ে তিনি সিএনজি অটোরিকশা চালকের কাছ থেকে ২ লাখ টাকার বিনিময়ে ২০টি নোট নেন। পরে খোঁজ খবর নিয়ে জানতে পারেন, ১০০ বাইসার ১০টি নোটে মাত্র এক রিয়াল হয়। অর্থাৎ ১০ হাজার টাকা দিয়ে কেনা ১০০ বাইসার প্রতিটি নোটের দাম মাত্র ২২ টাকা! প্রতারিত হওয়ার বিষয়টি বুঝতে পেরে পুলিশে অভিযোগ করেন তিনি।
ব্যাংকের সামনে ওঁৎ পেতে থাকে প্রতারক চক্র। অভিজ্ঞ জহুরির মতো সহজ সরল কাউকে মুখ দেখেই চিনে ফেলে তারা। নিজেকে নিরক্ষর দাবি করে ওমানের মুদ্রা ভাঙ্গানোর সহযোগিতা চায়। ১০০ বাইসার প্রতিটি নোটকে ১০০ ওমানি রিয়াল বলে দাবি করে। প্রকৃতপক্ষে ১০০০ বাইসায় এক রিয়াল।
চক্রের আরেকটি দল ১০০ বাইসার প্রতিটি নোট ১০ হাজার টাকায় কিনে নেয়। প্রতিটি নোট মানি এক্সচেঞ্জ অফিসে গেলে ২২ হাজার টাকায় বিক্রি করতে পারবে বলে জানায়। এরপর লোভে পরে মানুষ নোট কিনলে প্রতারণার শিকার হয়। মানি এক্সচেঞ্জ অফিসে গিয়ে দেখা যায় ১০ হাজার টাকায় কেনা মুদ্রার দাম মাত্র ২২ টাকা!
এই চক্রের দলনেতা আল আমিন ও শাহজাহান সিরাজকে রাজধানীর উত্তরার খালপাড়স্থ সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
রাজধানীর উত্তরায় পিবিআই জেলা কার্যালয়ে আজ রোববার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন সংস্থাটির ঢাকা জেলার এসপি মোহাম্মদ খোরশেদ আলম।
তিনি জানান, লুৎফর রহমান নামে এক ব্যক্তি গত ২৩ আগস্ট ব্যাংক থেকে ২ লাখ টাকা তোলেন। রাজধানীর কদমতলীর চৌরাস্তার জাহিদ মার্কেটের সামনে দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা একটি সিএনজি অটোরিকশা চালক তাঁকে স্যার বলে ডাক দেন। এ সময় তাঁকে কয়েকটি বিদেশি মুদ্রার নোট দেখিয়ে কোথায় ভাঙ্গানো যাবে জানতে চান। চালক তাঁকে ২০ / ২৫টি বিদেশি মুদ্রা দেখান। ভাঙ্গানো হলে কত টাকা পাওয়া যাবে জানতে চান। তখন আরও দুই ব্যক্তি এসে লুৎফর রহমানের পাশে দাঁড়ান। তাঁদের একজন ব্যাংকে এবং অপরজন মানি এক্সচেঞ্জে চাকরি করেন বলে জানান। তাঁরা বলেন, এগুলো ওমানি মুদ্রার নোট, অনেক দামি। মানি এক্সচেঞ্জের দোকানে ভাঙ্গালে ১০০ রিয়ালে ২২ হাজার টাকা পাওয়া যাবে বলে জানান। তাঁদের একজন তখন লুৎফর রহমানকে দেখিয়ে ৪০ হাজার টাকা দিয়ে সিএনজি চালকের কাছ থেকে চারটি নোট কিনে নেন।
এই দৃশ্য দেখে লুৎফর রহমান নোট কেনার জন্য প্রলুব্ধ হন। এক পর্যায়ে তিনি সিএনজি অটোরিকশা চালকের কাছ থেকে ২ লাখ টাকার বিনিময়ে ২০টি নোট নেন। পরে খোঁজ খবর নিয়ে জানতে পারেন, ১০০ বাইসার ১০টি নোটে মাত্র এক রিয়াল হয়। অর্থাৎ ১০ হাজার টাকা দিয়ে কেনা ১০০ বাইসার প্রতিটি নোটের দাম মাত্র ২২ টাকা! প্রতারিত হওয়ার বিষয়টি বুঝতে পেরে পুলিশে অভিযোগ করেন তিনি।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
২০ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
২০ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
২০ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২৪ দিন আগে