প্রতিনিধি, ঢামেক
রাজধানীর উত্তর মুগদায় ব্যবসায়িক লেনদেনকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে আহত নাসির মিয়া (৪৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার সকালে ধানমন্ডির একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
নাসিরের ছেলে মো. রাজন জানান, তাঁদের বাড়ি কুমিল্লা জেলার লাঙ্গলকোট উপজেলায়। পরিবারসহ উত্তর মুগদা ১৩৫ / ১ নম্বর বাড়িতে ভাড়া থাকেন। বাবা রিকশা চালাতেন। আবার কাঁচামালের ব্যবসাও করতেন।
রাজন আরও জানান, গত কোরবানির ঈদে মুগদা এলাকার এক কসাইয়ের সঙ্গে পশু জবাইয়ের কাজ করেন নাসির। সেই কাজের সুবাদে আনুমানিক তিন হাজার টাকা ওই কসাইয়ের কাছে পাওনা ছিল তাঁর বাবার। সেই টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করেই গতকাল নাসিরের সঙ্গে ওই কসাইর বাগ্বিতণ্ডা হয়। এ নিয়ে গতকাল দুপুরে ও বিকেলে ওই কসাইর সহযোগী বাঘাসহ আরও বেশ কয়েকজন মিলে তাঁর বাবাকে মারধর করে।
রাজন বলেন, রাতে আমিসহ আরও দশ-বারোজন মিলে এই ঘটনায় বিচার চাইতে যাই। সেখান থেকে ফেরার সময় বাঘার নির্দেশে স্থানীয় রিপন, রিপনের মা খুকি, খোকন, শামীমসহ বেশ কয়েকজন মিলে তাঁদেরকে মারধর করে। একপর্যায়ে রিপন তাঁর বাবাকে জাপটে ধরে নিতম্বে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে পালিয়ে যান। বাবাকে রাতেই রাজধানীর কয়েকটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু কোথাও ভর্তি করতে পারিনি। পরে ধানমন্ডির ইউনিহেলথ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ভোর ৬টার দিকে তিনি মারা যান।
মুগদা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মাসুদ পারভেজ জানান, টাকা-পয়সার লেনদেনকে কেন্দ্র করে মারামারির একপর্যায়ে ছুরিকাঘাতে আহত হন নাসির। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ভোরে তাঁর মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে হাসপাতাল থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
তিনি জানান, এই ঘটনায় নাসিরের স্ত্রী ফরিদা বেগম বাদী হয়ে ছয়জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা করেছেন। মামলায় খুকি নামে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
রাজধানীর উত্তর মুগদায় ব্যবসায়িক লেনদেনকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে আহত নাসির মিয়া (৪৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার সকালে ধানমন্ডির একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
নাসিরের ছেলে মো. রাজন জানান, তাঁদের বাড়ি কুমিল্লা জেলার লাঙ্গলকোট উপজেলায়। পরিবারসহ উত্তর মুগদা ১৩৫ / ১ নম্বর বাড়িতে ভাড়া থাকেন। বাবা রিকশা চালাতেন। আবার কাঁচামালের ব্যবসাও করতেন।
রাজন আরও জানান, গত কোরবানির ঈদে মুগদা এলাকার এক কসাইয়ের সঙ্গে পশু জবাইয়ের কাজ করেন নাসির। সেই কাজের সুবাদে আনুমানিক তিন হাজার টাকা ওই কসাইয়ের কাছে পাওনা ছিল তাঁর বাবার। সেই টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করেই গতকাল নাসিরের সঙ্গে ওই কসাইর বাগ্বিতণ্ডা হয়। এ নিয়ে গতকাল দুপুরে ও বিকেলে ওই কসাইর সহযোগী বাঘাসহ আরও বেশ কয়েকজন মিলে তাঁর বাবাকে মারধর করে।
রাজন বলেন, রাতে আমিসহ আরও দশ-বারোজন মিলে এই ঘটনায় বিচার চাইতে যাই। সেখান থেকে ফেরার সময় বাঘার নির্দেশে স্থানীয় রিপন, রিপনের মা খুকি, খোকন, শামীমসহ বেশ কয়েকজন মিলে তাঁদেরকে মারধর করে। একপর্যায়ে রিপন তাঁর বাবাকে জাপটে ধরে নিতম্বে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে পালিয়ে যান। বাবাকে রাতেই রাজধানীর কয়েকটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু কোথাও ভর্তি করতে পারিনি। পরে ধানমন্ডির ইউনিহেলথ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ভোর ৬টার দিকে তিনি মারা যান।
মুগদা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মাসুদ পারভেজ জানান, টাকা-পয়সার লেনদেনকে কেন্দ্র করে মারামারির একপর্যায়ে ছুরিকাঘাতে আহত হন নাসির। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ভোরে তাঁর মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে হাসপাতাল থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
তিনি জানান, এই ঘটনায় নাসিরের স্ত্রী ফরিদা বেগম বাদী হয়ে ছয়জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা করেছেন। মামলায় খুকি নামে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২২ দিন আগে