নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলার অন্তঃসত্ত্বা নিপা ও তাঁর ৩ বছরের মেয়ে জ্যোতিকে শ্বাসরোধ করে হত্যার মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জাকির হোসেনকে (৪৭) ১২ বছর পর সাভারের শাহিবাগ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। ২০০৫ সালে ২৬ ফেব্রুয়ারি স্ত্রী ও মেয়েকে গলায় গামছা পেঁচিয়ে হত্যা করেন জাকির। গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন র্যাব-৪ এর অধিনায়ক ডিআইজি মোজাম্মেল হক। সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, ২০০০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাকির হোসেনের ও নিপা আক্তারের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। বিয়ের সময় জাকির নগদ অর্থ, গয়না ও আসবাবপত্র যৌতুক হিসেবে নেয়। বিয়ের পরও জাকির যৌতুকের জন্য নিপাকে নানাভাবে নির্যাতন করেন। এরই মধ্যে জাকির ও নিপা ঘরে জ্যোতি নামে এক কন্যার জন্ম হয়। মেয়ের জন্মের ৩ বছর পর নিপা আবারও অন্তঃসত্ত্বা হন। এ সময় নিপা জানতে পারেন, তাঁর ভাশুর মো. জাহাঙ্গীরের স্ত্রী তাহমিনার সঙ্গে তাঁর স্বামীর পরকীয়া সম্পর্ক রয়েছে। এ নিয়ে তাদের মধ্যে দাম্পত্য কলহ শুরু হয়।
ডিআইজি মোজাম্মেল হক আরও জানান, এরপর ২০০৫ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি স্বামী জাকিরের সঙ্গে তাঁর ভাবি তাহমিনাকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে ফেলেন নিপা। এ ঘটনায় নিপা প্রতিবাদ করলে তাঁকে তালাকের ভয় দেখান জাকির। নিপা আপত্তিকর বিষয়টি জাকিরের পরিবারের সদস্যদের জানালে সবাই নিপার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। বিষয়টি জাকির জানতে পেরে নিপার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে তাঁকে হত্যার পরিকল্পনা করেন।
পরিকল্পনা অনুসারে ২৬ ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাতে জাকির ঘুমন্ত নিপার গলায় গামছা পেঁচিয়ে ধরে। এ সময় মৃত্যু যন্ত্রণায় নিপা ছটফট করতে থাকলে মেয়ে জ্যোতি ঘুম থেকে জেগে ওঠে কান্না করতে থাকে। নিপার মৃত্যুর পর ঘটনার সাক্ষী না রাখতে জাকির একইভাবে গলায় গামছা পেঁচিয়ে শিশু জ্যোতিকেও হত্যা করে মরদেহ রেখে পালিয়ে যায়।
র্যাব–৪ এর অধিনায়ক জানান, ২৭ ফেব্রুয়ারি দৌলতপুর থানা-পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। নিপার বাবা মো. আবু হানিফ বাদী হয়ে দৌলতপুর থানায় জাকিরসহ ৪ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। তাদের মধ্যে জাকির হোসেনের বাবা নইম উদ্দিন শেখ, মা মালেকা বানু ও ভাবি তাহমিনাকে ওই দিনই গ্রেপ্তার করা হয়। এক মাস পর তাঁরা জামিনে বের হন। পরে জাকির হোসেনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। পাঁচ বছর কারাগারে থাকার পর ২০১০ সালে জামিনে মুক্তি পেয়ে তিনি আত্মগোপনে চলে যান তিনি।
র্যাব-৪ অধিনায়ক আরও জানান, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে জানতে পারেন, এই হত্যাকাণ্ড মামলার আসামিদের বাইরেও অনেকে জড়িত। প্রধান আসামি জাকিরসহ হত্যাকাণ্ডের সময় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত ছিল—তাঁর বাবা নইম উদ্দিন শেখ, মা মালেকা বানু, ভাবি তাহমিনা, জাকিরের বড় ভাই জাহাঙ্গীর হোসেন (৩২), জাকিরের ঘনিষ্ঠ বন্ধু আমিনুল (১৮), জাহাঙ্গীরের শ্যালক স্বপন (২২) ও হাসান (১৮) এবং জাকিরের চাচাতো ভাই পারভেজ ওরফে রানা (১৫)। তাদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে।
পরে চার্জশিটের ভিত্তিতে মানিকগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ উৎপল ভট্টাচার্য হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত থাকার অপরাধে প্রধান আসামি জাকিরকে মৃত্যুদণ্ড, ভাবি তাহমিনা, ভাই জাহাঙ্গীর, বন্ধু আমিনুল, চাচাতো ভাই পারভেজ রানা মিলন, জাহাঙ্গীরের শ্যালক স্বপন ও হাসানসহ প্রত্যেককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। জাকিরের মা মালেকা বানুর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁকে বেকসুর খালাস প্রদান করেন। বিচার শেষ হওয়া আগেই জাকিরের বাবা নইম উদ্দিন মারা যান। ২০১০ সালে জামিনে বেরিয়ে ১২ বছর ধরেই জাকির পলাতক ছিল।
গ্রেপ্তার জাকিরকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে মোজাম্মেল হক জানান, স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা নিপা ও মেয়ে জ্যোতিকে হত্যার দায়ে পাঁচ বছর কারাগারে ছিল। জামিনে বের হয়ে আত্মগোপনে চলে যায় জাকির। ২০১৩ সালে জাকির পুনরায় বিয়ে করে। দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে সাভার থানার জিনজিরা এলাকায় বসবাস করে আসছিল। তাদের সংসারে তার মাধুরী (০৫) ও মারিয়া (০৩) নামের দুইটি কন্যা সন্তান রয়েছে।
২০১০ সালের পর আর কোনো দিন নিজ এলাকায় যাননি। গ্রেপ্তার এড়াতে জাকির প্রথমে চট্টগ্রাম ও পরে ঢাকার আরামবাগ, ফকিরাপুল, হাজারীবাগ, খিলগাঁও ও সাভারসহ বিভিন্ন এলাকায় বসবাস করে আসছিল। তবে এক জায়গায় সে বেশি দিন অবস্থান করত না। এ ছাড়া পরিচয় গোপনে বারবার পেশা বদল করে বিভিন্ন সময়ে গার্মেন্টস, স্পাইরাল বাইন্ডিং, ঝুট ব্যবসা করেছেন। সর্বশেষ ছদ্মবেশ ধারণ করে বিভিন্ন বাউল গানের দলের সঙ্গে ঘুরে বেড়াতো ও বাউল গান করে জীবিকা নির্বাহ করত জাকির। এই সময়ে নিজের আসল নাম পরিবর্তন করে বাউল নাম ব্যবহার করেছে সে। গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলার অন্তঃসত্ত্বা নিপা ও তাঁর ৩ বছরের মেয়ে জ্যোতিকে শ্বাসরোধ করে হত্যার মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জাকির হোসেনকে (৪৭) ১২ বছর পর সাভারের শাহিবাগ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। ২০০৫ সালে ২৬ ফেব্রুয়ারি স্ত্রী ও মেয়েকে গলায় গামছা পেঁচিয়ে হত্যা করেন জাকির। গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন র্যাব-৪ এর অধিনায়ক ডিআইজি মোজাম্মেল হক। সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, ২০০০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাকির হোসেনের ও নিপা আক্তারের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। বিয়ের সময় জাকির নগদ অর্থ, গয়না ও আসবাবপত্র যৌতুক হিসেবে নেয়। বিয়ের পরও জাকির যৌতুকের জন্য নিপাকে নানাভাবে নির্যাতন করেন। এরই মধ্যে জাকির ও নিপা ঘরে জ্যোতি নামে এক কন্যার জন্ম হয়। মেয়ের জন্মের ৩ বছর পর নিপা আবারও অন্তঃসত্ত্বা হন। এ সময় নিপা জানতে পারেন, তাঁর ভাশুর মো. জাহাঙ্গীরের স্ত্রী তাহমিনার সঙ্গে তাঁর স্বামীর পরকীয়া সম্পর্ক রয়েছে। এ নিয়ে তাদের মধ্যে দাম্পত্য কলহ শুরু হয়।
ডিআইজি মোজাম্মেল হক আরও জানান, এরপর ২০০৫ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি স্বামী জাকিরের সঙ্গে তাঁর ভাবি তাহমিনাকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে ফেলেন নিপা। এ ঘটনায় নিপা প্রতিবাদ করলে তাঁকে তালাকের ভয় দেখান জাকির। নিপা আপত্তিকর বিষয়টি জাকিরের পরিবারের সদস্যদের জানালে সবাই নিপার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। বিষয়টি জাকির জানতে পেরে নিপার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে তাঁকে হত্যার পরিকল্পনা করেন।
পরিকল্পনা অনুসারে ২৬ ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাতে জাকির ঘুমন্ত নিপার গলায় গামছা পেঁচিয়ে ধরে। এ সময় মৃত্যু যন্ত্রণায় নিপা ছটফট করতে থাকলে মেয়ে জ্যোতি ঘুম থেকে জেগে ওঠে কান্না করতে থাকে। নিপার মৃত্যুর পর ঘটনার সাক্ষী না রাখতে জাকির একইভাবে গলায় গামছা পেঁচিয়ে শিশু জ্যোতিকেও হত্যা করে মরদেহ রেখে পালিয়ে যায়।
র্যাব–৪ এর অধিনায়ক জানান, ২৭ ফেব্রুয়ারি দৌলতপুর থানা-পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। নিপার বাবা মো. আবু হানিফ বাদী হয়ে দৌলতপুর থানায় জাকিরসহ ৪ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। তাদের মধ্যে জাকির হোসেনের বাবা নইম উদ্দিন শেখ, মা মালেকা বানু ও ভাবি তাহমিনাকে ওই দিনই গ্রেপ্তার করা হয়। এক মাস পর তাঁরা জামিনে বের হন। পরে জাকির হোসেনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। পাঁচ বছর কারাগারে থাকার পর ২০১০ সালে জামিনে মুক্তি পেয়ে তিনি আত্মগোপনে চলে যান তিনি।
র্যাব-৪ অধিনায়ক আরও জানান, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে জানতে পারেন, এই হত্যাকাণ্ড মামলার আসামিদের বাইরেও অনেকে জড়িত। প্রধান আসামি জাকিরসহ হত্যাকাণ্ডের সময় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত ছিল—তাঁর বাবা নইম উদ্দিন শেখ, মা মালেকা বানু, ভাবি তাহমিনা, জাকিরের বড় ভাই জাহাঙ্গীর হোসেন (৩২), জাকিরের ঘনিষ্ঠ বন্ধু আমিনুল (১৮), জাহাঙ্গীরের শ্যালক স্বপন (২২) ও হাসান (১৮) এবং জাকিরের চাচাতো ভাই পারভেজ ওরফে রানা (১৫)। তাদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে।
পরে চার্জশিটের ভিত্তিতে মানিকগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ উৎপল ভট্টাচার্য হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত থাকার অপরাধে প্রধান আসামি জাকিরকে মৃত্যুদণ্ড, ভাবি তাহমিনা, ভাই জাহাঙ্গীর, বন্ধু আমিনুল, চাচাতো ভাই পারভেজ রানা মিলন, জাহাঙ্গীরের শ্যালক স্বপন ও হাসানসহ প্রত্যেককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। জাকিরের মা মালেকা বানুর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁকে বেকসুর খালাস প্রদান করেন। বিচার শেষ হওয়া আগেই জাকিরের বাবা নইম উদ্দিন মারা যান। ২০১০ সালে জামিনে বেরিয়ে ১২ বছর ধরেই জাকির পলাতক ছিল।
গ্রেপ্তার জাকিরকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে মোজাম্মেল হক জানান, স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা নিপা ও মেয়ে জ্যোতিকে হত্যার দায়ে পাঁচ বছর কারাগারে ছিল। জামিনে বের হয়ে আত্মগোপনে চলে যায় জাকির। ২০১৩ সালে জাকির পুনরায় বিয়ে করে। দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে সাভার থানার জিনজিরা এলাকায় বসবাস করে আসছিল। তাদের সংসারে তার মাধুরী (০৫) ও মারিয়া (০৩) নামের দুইটি কন্যা সন্তান রয়েছে।
২০১০ সালের পর আর কোনো দিন নিজ এলাকায় যাননি। গ্রেপ্তার এড়াতে জাকির প্রথমে চট্টগ্রাম ও পরে ঢাকার আরামবাগ, ফকিরাপুল, হাজারীবাগ, খিলগাঁও ও সাভারসহ বিভিন্ন এলাকায় বসবাস করে আসছিল। তবে এক জায়গায় সে বেশি দিন অবস্থান করত না। এ ছাড়া পরিচয় গোপনে বারবার পেশা বদল করে বিভিন্ন সময়ে গার্মেন্টস, স্পাইরাল বাইন্ডিং, ঝুট ব্যবসা করেছেন। সর্বশেষ ছদ্মবেশ ধারণ করে বিভিন্ন বাউল গানের দলের সঙ্গে ঘুরে বেড়াতো ও বাউল গান করে জীবিকা নির্বাহ করত জাকির। এই সময়ে নিজের আসল নাম পরিবর্তন করে বাউল নাম ব্যবহার করেছে সে। গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৫ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৫ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৫ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৯ দিন আগে