নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত ১৩ জুলাই থেকে নিখোঁজ সাভারের রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মিনটু চন্দ্র বর্মণের মরদেহ উদ্ধারে অভিযান চালাচ্ছে র্যাব। স্কুলের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্যই তাঁর তিন সহকর্মী এই খুনের ঘটনা ঘটিয়েছে বলে জানিয়েছে বাহিনীটি। মূল হত্যাকারীসহ তিনজনকে এরই মধ্যে আটক করা হয়েছে।
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখা থেকে সোমবার সকালে গণমাধ্যমে পাঠানো এক খুদে বার্তায় অভিযান চালানোর তথ্য জানানো হয়। তারা জানায়, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সাভারের রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ এলাকায় মিনটু বর্মণের মরদেহ উদ্ধারে অভিযান শুরু হয়।
বাহিনীর গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন আজকের পত্রিকাকে জানান, মিনটু বর্মণকে হত্যার পর লাশ টুকরো করে স্কুলের মাঠেই পুঁতে ফেলা হয় এমন তথ্য দিয়েছেন আটক ব্যক্তিরা। সবাইকে সঙ্গে নিয়েই অভিযান শুরু করে র্যাব।
র্যাব জানিয়েছে, হত্যার পর মিনটু বর্মণের মরদেহ ছয় টুকরা করে স্কুলের মাঠে পুঁতে ফেলার পর মাথা বিচ্ছিন্ন করে উত্তরায় দক্ষিণখানের আশকোনা এলাকায় একটি ডোবায় ফেলা দেওয়া হয়।
সাত বছর ধরে আশুলিয়ার জামগড়া এলাকায় বসবাস করতেন মিনটু চন্দ্র বর্মণ। তিনি সেখানকার আমিন মডেল টাউন স্কুল অ্যান্ড কলেজে শিক্ষকতা করতেন। ২০১৯ সাল মিনটু চন্দ্র বর্মণসহ চারজন মিলে জামগড়া এলাকায় একটি বাসা ভাড়া নিয়ে সাভার রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ নামে একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়েন। অন্য তিন সহপ্রতিষ্ঠাতা হলেন শামসুজ্জামান, রবিউল ইসলাম ও মোতালেব। মিনটু চন্দ্র বর্মণ ছিলেন অধ্যক্ষের দায়িত্বে।
গত ১৩ জুলাই থেকে নিখোঁজ সাভারের রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মিনটু চন্দ্র বর্মণের মরদেহ উদ্ধারে অভিযান চালাচ্ছে র্যাব। স্কুলের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্যই তাঁর তিন সহকর্মী এই খুনের ঘটনা ঘটিয়েছে বলে জানিয়েছে বাহিনীটি। মূল হত্যাকারীসহ তিনজনকে এরই মধ্যে আটক করা হয়েছে।
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখা থেকে সোমবার সকালে গণমাধ্যমে পাঠানো এক খুদে বার্তায় অভিযান চালানোর তথ্য জানানো হয়। তারা জানায়, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সাভারের রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ এলাকায় মিনটু বর্মণের মরদেহ উদ্ধারে অভিযান শুরু হয়।
বাহিনীর গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন আজকের পত্রিকাকে জানান, মিনটু বর্মণকে হত্যার পর লাশ টুকরো করে স্কুলের মাঠেই পুঁতে ফেলা হয় এমন তথ্য দিয়েছেন আটক ব্যক্তিরা। সবাইকে সঙ্গে নিয়েই অভিযান শুরু করে র্যাব।
র্যাব জানিয়েছে, হত্যার পর মিনটু বর্মণের মরদেহ ছয় টুকরা করে স্কুলের মাঠে পুঁতে ফেলার পর মাথা বিচ্ছিন্ন করে উত্তরায় দক্ষিণখানের আশকোনা এলাকায় একটি ডোবায় ফেলা দেওয়া হয়।
সাত বছর ধরে আশুলিয়ার জামগড়া এলাকায় বসবাস করতেন মিনটু চন্দ্র বর্মণ। তিনি সেখানকার আমিন মডেল টাউন স্কুল অ্যান্ড কলেজে শিক্ষকতা করতেন। ২০১৯ সাল মিনটু চন্দ্র বর্মণসহ চারজন মিলে জামগড়া এলাকায় একটি বাসা ভাড়া নিয়ে সাভার রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ নামে একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়েন। অন্য তিন সহপ্রতিষ্ঠাতা হলেন শামসুজ্জামান, রবিউল ইসলাম ও মোতালেব। মিনটু চন্দ্র বর্মণ ছিলেন অধ্যক্ষের দায়িত্বে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২ দিন আগেরাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
২২ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
২২ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
২৩ দিন আগে