নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় রাজধানীর ঠিকাদারি মাফিয়া এস এম গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমের মা আয়েশা আক্তার আত্মসমর্পণের পর তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক কে এম ইমরুল কায়েশ তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে আগামী ৩০ মার্চ অভিযোগ গঠনের জন্য দিন ধার্য করা হয়।
সকালে আত্মসমর্পণের পর জামিনের আবেদন করেন আয়েশা আক্তারের আইনজীবী। শুনানি শেষে বিচারক তাঁর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রসিকিউটর আমিনুল ইসলাম আয়েশা আক্তারের কারাগারে পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে গত ১৬ নভেম্বর একই আদালত মামলার দুই আসামি জি কে শামীম ও তার মায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেন। পাশাপাশি আয়েশা আক্তারের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
২০১৯ সালের ২১ অক্টোবর দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ জি কে শামীম ও তাঁর মা আয়েশা আক্তারের বিরুদ্ধে ২৯৭ কোটি ৮ লাখ ৯৯ হাজার টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ এনে দুদকের উপপরিচালক মো. সালাহউদ্দিন বাদী হয়ে মামলা করেন। এরপর তদন্ত শেষে ২০২০ সালের ২২ ডিসেম্বর দুদক জি কে শামীম ও তাঁর মায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেন।
জানা যায়, জি কে শামীম ২০১৮-১৯ করবর্ষ পর্যন্ত ৫০ কোটি টাকার স্থাবর সম্পদের মালিক হয়েছেন। এর মধ্যে আয়কর নথিতে ৪০ কোটি ২১ লাখ ৪০ হাজার ৭৪৪ টাকার তথ্য উল্লেখ করলেও মোট টাকার বৈধ উৎস পায়নি দুদক।
এ ছাড়া শামীমের বাসা থেকে উদ্ধার নগদ ১ কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার টাকা ও ৭ লাখ ৪৭ হাজার টাকার বিদেশি মুদ্রা, শামীম ও তাঁর মা আয়েশা আক্তারের নামে ১৬৫ কোটি ২৭ লাখ ৬৫ হাজার টাকার এফডিআর, মায়ের নামে আরও ৪৩ কোটি ৫৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার ব্যবসার অংশীদার এবং জি কে বি অ্যান্ড কোম্পানির শেয়ার, গাড়ি ও এফডিআর বাবদ ৩৬ কোটি ৩৫ লাখ ১৮ হাজার ৭১৯ টাকার অস্থাবর সম্পদের বৈধ উৎস পায়নি দুদক।
২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর জি কে শামীমকে সাত সশস্ত্র দেহরক্ষীসহ গ্রেপ্তার করে র্যাব। গুলশানের নিকেতন ‘এ’ ব্লকের ৫ নম্বর রোডের ১৪৪ নম্বর বাড়িতে তাঁর অফিসে র্যাব দীর্ঘ ১১ ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটকের সময় ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা, ৯ হাজার ইউএস ডলার, ৭৫২ সিঙ্গাপুরি ডলার, ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআর, অস্ত্র, বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ উদ্ধার করা হয়। পরদিন তাঁদের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় অস্ত্র, মাদক ও মানি লন্ডারিং আইনে তিনটি মামলা করা হয়। এরপর আলোচনায় আসেন জি কে শামীম।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় রাজধানীর ঠিকাদারি মাফিয়া এস এম গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমের মা আয়েশা আক্তার আত্মসমর্পণের পর তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক কে এম ইমরুল কায়েশ তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে আগামী ৩০ মার্চ অভিযোগ গঠনের জন্য দিন ধার্য করা হয়।
সকালে আত্মসমর্পণের পর জামিনের আবেদন করেন আয়েশা আক্তারের আইনজীবী। শুনানি শেষে বিচারক তাঁর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রসিকিউটর আমিনুল ইসলাম আয়েশা আক্তারের কারাগারে পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে গত ১৬ নভেম্বর একই আদালত মামলার দুই আসামি জি কে শামীম ও তার মায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেন। পাশাপাশি আয়েশা আক্তারের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
২০১৯ সালের ২১ অক্টোবর দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ জি কে শামীম ও তাঁর মা আয়েশা আক্তারের বিরুদ্ধে ২৯৭ কোটি ৮ লাখ ৯৯ হাজার টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ এনে দুদকের উপপরিচালক মো. সালাহউদ্দিন বাদী হয়ে মামলা করেন। এরপর তদন্ত শেষে ২০২০ সালের ২২ ডিসেম্বর দুদক জি কে শামীম ও তাঁর মায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেন।
জানা যায়, জি কে শামীম ২০১৮-১৯ করবর্ষ পর্যন্ত ৫০ কোটি টাকার স্থাবর সম্পদের মালিক হয়েছেন। এর মধ্যে আয়কর নথিতে ৪০ কোটি ২১ লাখ ৪০ হাজার ৭৪৪ টাকার তথ্য উল্লেখ করলেও মোট টাকার বৈধ উৎস পায়নি দুদক।
এ ছাড়া শামীমের বাসা থেকে উদ্ধার নগদ ১ কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার টাকা ও ৭ লাখ ৪৭ হাজার টাকার বিদেশি মুদ্রা, শামীম ও তাঁর মা আয়েশা আক্তারের নামে ১৬৫ কোটি ২৭ লাখ ৬৫ হাজার টাকার এফডিআর, মায়ের নামে আরও ৪৩ কোটি ৫৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার ব্যবসার অংশীদার এবং জি কে বি অ্যান্ড কোম্পানির শেয়ার, গাড়ি ও এফডিআর বাবদ ৩৬ কোটি ৩৫ লাখ ১৮ হাজার ৭১৯ টাকার অস্থাবর সম্পদের বৈধ উৎস পায়নি দুদক।
২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর জি কে শামীমকে সাত সশস্ত্র দেহরক্ষীসহ গ্রেপ্তার করে র্যাব। গুলশানের নিকেতন ‘এ’ ব্লকের ৫ নম্বর রোডের ১৪৪ নম্বর বাড়িতে তাঁর অফিসে র্যাব দীর্ঘ ১১ ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটকের সময় ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা, ৯ হাজার ইউএস ডলার, ৭৫২ সিঙ্গাপুরি ডলার, ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআর, অস্ত্র, বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ উদ্ধার করা হয়। পরদিন তাঁদের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় অস্ত্র, মাদক ও মানি লন্ডারিং আইনে তিনটি মামলা করা হয়। এরপর আলোচনায় আসেন জি কে শামীম।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৫ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৫ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৫ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৯ দিন আগে