শ্যামপুর-কদমতলী (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাজধানীর ডেমরায় একটি রাসায়নিক কারখানায় অভিযান চালিয়ে ৮ হাজার ৬০০ লিটার অবৈধ মদ জব্দ করেছে র্যাব–১০। যার আনুমানিক মূল্য ৬ কোটি ২ লাখ টাকা। এ সময় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ রোববার বিকেলে ডেমরার আমুলিয়া মডেল টাউনে ব্রিফিংয়ে র্যাব–১০–এর অধিনায়ক মো. ফরিদ উদ্দিন এ তথ্য জানান। তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় আমুলিয়া মডেল টাউন এলাকার একটি রাসায়নিক কারখানায় অভিযান চালিয়ে এসব মদ উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—ঢাকার বংশালের হাজী ওসমান গণি রোডের মৃত নূর ইসলামের ছেলে মো. দ্বীন ইসলাম (৪৮), তাঁর প্রধান সহযোগী উত্তরায় বসবাসরত ও টাঙ্গাইলের মির্জাপুর থানার দরিবহর গ্রামের মৃত ওয়াজেদ আলী আহম্মদের ছেলে মো. আনিসুর রহমান রিপন (৫১), ঢাকার গেন্ডারিয়া থানার ১ /সি বেগমগঞ্জ লেন এলাকার মৃত শামসুদ্দিনের ছেলে আব্দুল হাদী (২০)।
র্যাব–১০–এর অধিনায়ক মো. ফরিদ উদ্দিন বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, দ্বীন ইসলাম চীন থেকে পলি অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড নামক পানি পরিশোধনের রাসায়নিক আমদানি করে ডেমরার গোডাউনে মজুত রাখতেন। পরে সেগুলো রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ করতেন। ওই ব্যবসার আড়ালে ৪–৫ সহযোগীকে নিয়ে একটি মাদক ব্যবসার সিন্ডিকেট গড়ে তোলেন। দ্বীন ইসলাম চীনসহ বিভিন্ন দেশ থেকে ওই রাসায়নিকের জারিকেনে (পাত্র) করে বিদেশি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মদ এনে একই গোডাউনে মজুত করতেন।
র্যাবের এ কর্মকর্তা আরও বলেন, প্রতিটি জারিকেনে ২৫ লিটার করে বিদেশি মদ থাকে এবং প্রতিটি জারিকেন ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকায় বিক্রি করা হতো। চক্রটি রাসায়নিক ব্যবসার আড়ালে প্রায় দেড় বছর ধরে এই মাদক ব্যবসা চালিয়ে আসছিল।
দ্বীন ইসলামের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় অর্থ জালিয়াতিসহ একাধিক মামলা রয়েছে বলেও জানান ফরিদ উদ্দিন।
রাজধানীর ডেমরায় একটি রাসায়নিক কারখানায় অভিযান চালিয়ে ৮ হাজার ৬০০ লিটার অবৈধ মদ জব্দ করেছে র্যাব–১০। যার আনুমানিক মূল্য ৬ কোটি ২ লাখ টাকা। এ সময় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ রোববার বিকেলে ডেমরার আমুলিয়া মডেল টাউনে ব্রিফিংয়ে র্যাব–১০–এর অধিনায়ক মো. ফরিদ উদ্দিন এ তথ্য জানান। তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় আমুলিয়া মডেল টাউন এলাকার একটি রাসায়নিক কারখানায় অভিযান চালিয়ে এসব মদ উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—ঢাকার বংশালের হাজী ওসমান গণি রোডের মৃত নূর ইসলামের ছেলে মো. দ্বীন ইসলাম (৪৮), তাঁর প্রধান সহযোগী উত্তরায় বসবাসরত ও টাঙ্গাইলের মির্জাপুর থানার দরিবহর গ্রামের মৃত ওয়াজেদ আলী আহম্মদের ছেলে মো. আনিসুর রহমান রিপন (৫১), ঢাকার গেন্ডারিয়া থানার ১ /সি বেগমগঞ্জ লেন এলাকার মৃত শামসুদ্দিনের ছেলে আব্দুল হাদী (২০)।
র্যাব–১০–এর অধিনায়ক মো. ফরিদ উদ্দিন বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, দ্বীন ইসলাম চীন থেকে পলি অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড নামক পানি পরিশোধনের রাসায়নিক আমদানি করে ডেমরার গোডাউনে মজুত রাখতেন। পরে সেগুলো রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ করতেন। ওই ব্যবসার আড়ালে ৪–৫ সহযোগীকে নিয়ে একটি মাদক ব্যবসার সিন্ডিকেট গড়ে তোলেন। দ্বীন ইসলাম চীনসহ বিভিন্ন দেশ থেকে ওই রাসায়নিকের জারিকেনে (পাত্র) করে বিদেশি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মদ এনে একই গোডাউনে মজুত করতেন।
র্যাবের এ কর্মকর্তা আরও বলেন, প্রতিটি জারিকেনে ২৫ লিটার করে বিদেশি মদ থাকে এবং প্রতিটি জারিকেন ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকায় বিক্রি করা হতো। চক্রটি রাসায়নিক ব্যবসার আড়ালে প্রায় দেড় বছর ধরে এই মাদক ব্যবসা চালিয়ে আসছিল।
দ্বীন ইসলামের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় অর্থ জালিয়াতিসহ একাধিক মামলা রয়েছে বলেও জানান ফরিদ উদ্দিন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪