মাদারীপুর প্রতিনিধি
কিস্তি পরিশোধ করতে না পারায় রুমা আক্তার নামে এক অন্তঃসত্ত্বা নারীকে আটকে রাখার অভিযোগ উঠেছে বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) সাজেদা ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে গত বুধবার মাদারীপুরে সদর উপজেলার মস্তফাপুর এলাকায়।
তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এনজিওটি। উপজেলা প্রশাসন বিষয়টিকে অমানবিক উল্লেখ করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মাদারীপুর সদর উপজেলার মস্তফাপুর এলাকার সাজেদা ফাউন্ডেশন নামে একটি এনজিও থেকে চলতি বছরের ২৮ মার্চ ২০ হাজার টাকা ঋণ গ্রহণ করে নয়ারচর গ্রামের ভ্যানচালক মোস্তাকিন বেপারীর স্ত্রী রুমা আক্তার। করোনার কারণে নিয়মিত ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে পারছিলেন না রুমা। পরে বুধবার দুপুরে রুমাকে ঋণের কিস্তির জন্য ওই এনজিওটির মস্তফাপুর শাখার ফিল্ড অফিসার মৌসুমী আক্তার চাপ প্রয়োগ করে। রুমা কিস্তি দিতে ব্যর্থ হওয়ায় তাকে জোরপূর্বক এনজিও অফিসে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীর।
এ ব্যাপারে ঋণগ্রহীতা রুমা আক্তার বলেন, আমার স্বামী ভ্যানচালক। করোনার কারণে ভ্যানে যাত্রী উঠেছে না। সে কারণে আয় রোজগার কমে গেছে। তাই এই মাসের কিস্তির টাকা দিতে পারিনি। সে কারণে এনজিও থেকে ফিল্ড অফিসার মৌসুমী আপা এসে আমাকে জোড় করে অফিসে নিয়ে যায়। পরে আমাকে অনেক হুমকি-ধমকি দিয়ে বলে কিস্তি পরিশোধ করে তোমার স্বামী তোমাকে ছাড়িয়ে নেবে। পরে এ কথা জানাজানি হলে সন্ধ্যার আজানের আগে আমাকে ছেড়ে দেয়।
স্থানীয় বাসিন্দা মিঠুন মাতুব্বর বলেন, কিস্তির টাকা দিতে না পারার কারণে এক অন্তঃসত্ত্বা নারীকে এনজিওর লোকজন অফিসে আটকে রেখেছে। ঘটনাটি অমানবিক। আমরা এর বিচার চাই।
তবে মস্তফাপুর শাখার ফিল্ড অফিসার মৌসুমী আক্তার দাবি করে বলেন, আমি ঋণের টাকা আদায়ের জন্য চাপ দিয়েছি কিন্তু আটকে রাখিনি। ঋণগ্রহীতা দীর্ঘ দিন ধরে কিস্তি দিচ্ছিল না।
এ ব্যাপারে সদর থানার ওসি মো. কামরুল ইসলাম মিঞা বলেন, আমার কাছে এখনো কেউ লিখিত কোনো অভিযোগ দেয়নি। যদি ভুক্তভোগী পরিবার লিখিত অভিযোগ দেয় তাহলে অবশ্যই তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিষয়টি খুবই মানবিক ও হৃদয়গ্রাহী।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাইফুদ্দিন গিয়াস বলেন, বিষয়টি জেনেছে। যদি ওই নারী আমাদের কাছে বিচার দাবি করে তাহলে ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কিস্তি পরিশোধ করতে না পারায় রুমা আক্তার নামে এক অন্তঃসত্ত্বা নারীকে আটকে রাখার অভিযোগ উঠেছে বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) সাজেদা ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে গত বুধবার মাদারীপুরে সদর উপজেলার মস্তফাপুর এলাকায়।
তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এনজিওটি। উপজেলা প্রশাসন বিষয়টিকে অমানবিক উল্লেখ করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মাদারীপুর সদর উপজেলার মস্তফাপুর এলাকার সাজেদা ফাউন্ডেশন নামে একটি এনজিও থেকে চলতি বছরের ২৮ মার্চ ২০ হাজার টাকা ঋণ গ্রহণ করে নয়ারচর গ্রামের ভ্যানচালক মোস্তাকিন বেপারীর স্ত্রী রুমা আক্তার। করোনার কারণে নিয়মিত ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে পারছিলেন না রুমা। পরে বুধবার দুপুরে রুমাকে ঋণের কিস্তির জন্য ওই এনজিওটির মস্তফাপুর শাখার ফিল্ড অফিসার মৌসুমী আক্তার চাপ প্রয়োগ করে। রুমা কিস্তি দিতে ব্যর্থ হওয়ায় তাকে জোরপূর্বক এনজিও অফিসে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীর।
এ ব্যাপারে ঋণগ্রহীতা রুমা আক্তার বলেন, আমার স্বামী ভ্যানচালক। করোনার কারণে ভ্যানে যাত্রী উঠেছে না। সে কারণে আয় রোজগার কমে গেছে। তাই এই মাসের কিস্তির টাকা দিতে পারিনি। সে কারণে এনজিও থেকে ফিল্ড অফিসার মৌসুমী আপা এসে আমাকে জোড় করে অফিসে নিয়ে যায়। পরে আমাকে অনেক হুমকি-ধমকি দিয়ে বলে কিস্তি পরিশোধ করে তোমার স্বামী তোমাকে ছাড়িয়ে নেবে। পরে এ কথা জানাজানি হলে সন্ধ্যার আজানের আগে আমাকে ছেড়ে দেয়।
স্থানীয় বাসিন্দা মিঠুন মাতুব্বর বলেন, কিস্তির টাকা দিতে না পারার কারণে এক অন্তঃসত্ত্বা নারীকে এনজিওর লোকজন অফিসে আটকে রেখেছে। ঘটনাটি অমানবিক। আমরা এর বিচার চাই।
তবে মস্তফাপুর শাখার ফিল্ড অফিসার মৌসুমী আক্তার দাবি করে বলেন, আমি ঋণের টাকা আদায়ের জন্য চাপ দিয়েছি কিন্তু আটকে রাখিনি। ঋণগ্রহীতা দীর্ঘ দিন ধরে কিস্তি দিচ্ছিল না।
এ ব্যাপারে সদর থানার ওসি মো. কামরুল ইসলাম মিঞা বলেন, আমার কাছে এখনো কেউ লিখিত কোনো অভিযোগ দেয়নি। যদি ভুক্তভোগী পরিবার লিখিত অভিযোগ দেয় তাহলে অবশ্যই তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিষয়টি খুবই মানবিক ও হৃদয়গ্রাহী।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাইফুদ্দিন গিয়াস বলেন, বিষয়টি জেনেছে। যদি ওই নারী আমাদের কাছে বিচার দাবি করে তাহলে ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৯ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২২ দিন আগে