নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলের মনোনয়ন পাইয়ে দেওয়া। তদবির করে সরকারি বড় পদে বদলি ও পদায়ন করে দেওয়া তাঁর কাছে চুটকির ব্যাপার। এসব বলে মানুষের কাছ থেকে কোটি টাকা, জমি ও সম্পদ হাতিয়ে নিয়েছেন আবু হানিফ ওরফে তুষার (৩৯)। মানুষের আস্থা অর্জনের জন্য নিজেকে পরিচয় দিতেন প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর পরিবারের আত্মীয় হিসেবে। গড়ে তুলেছিলেন সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র। তবে শেষ রক্ষা হয়নি, ধরা পড়েছেন র্যাবের হাতে।
র্যাব বলছে, দেশের বিভিন্ন সংসদীয় আসনে যেসব মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ, তাঁদের টার্গেট করতেন হানিফ। পরে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করে ৫০ থেকে ৩০০ কোটি টাকা দাবি করতেন। দামি গাড়িতে করে বিভিন্ন অভিজাত হোটেলে গিয়ে বসতেন, করতেন চুক্তি। ইতিমধ্যে মনোনয়ন পেতে ১০ থেকে ১২ জনের সঙ্গে যোগাযোগের তথ্য–প্রমাণ পেয়েছে র্যাব। এ ছাড়া রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়ন বা পদোন্নতির আশ্বাস দিয়ে সরকারি কর্মকর্তা, রাজনৈতিক দলের পদ দেওয়ার প্রলোভনে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন এই ব্যক্তি।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে র্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখা ও র্যাব-১–এর অভিযানে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে আবু হানিফ তুষার ওরফে হানিফ মিয়া নামের এই প্রতারককে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, এ্যামুনেশন, প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত গাড়ি ও বিভিন্ন ভিডিও এবং এডিট করা ছবি উদ্ধার করা হয়। তাঁর বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলায়। এই এলাকা থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতিও নিচ্ছিলেন এই প্রতারক।
আজ বুধবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে খন্দকার আল মঈন বলেন, আবু হানিফ দীর্ঘদিন ধরে প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের নিকটাত্মীয় হিসেবে মিথ্যা পরিচয় ও সুসম্পর্কের কথা বলে বিভিন্ন ধরনের প্রতারণা করে আসছিলেন। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেশের বিভিন্ন সংসদীয় আসনে মনোনয়ন দেওয়ার মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ দাবি করে আসছিলেন। এ ছাড়া আবু হানিফ রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়ন ও পদোন্নতি, সরকারি চাকরিসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। তিনি প্রতারণার জন্য বিভিন্ন সময় নতুন নতুন কৌশল অবলম্বন করতেন। এমনকি দেশ ও দেশের বাইরের বিভিন্ন বেনামি মোবাইল নম্বর প্রধানমন্ত্রীর বলে তিনি নিজেই বা চক্রের অন্য সদস্যদের মাধ্যমে বার্তা আদান-প্রদান করতেন। চ্যাটিংয়ে তারা আসন্ন সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন পাইয়ে দেওয়া, রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ পরিবারের সদস্যদের নামে বিভিন্ন নম্বর মোবাইলে সেভ করে রাখতেন।
খন্দকার আল মঈন আরও বলেন, হানিফ প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের সদস্যদের ছবির সঙ্গে নিজের ছবি এডিট করে বসাতেন। প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের সদস্যদের নিকটাত্মীয়ের সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক রয়েছে বলে দাবি করতেন। বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে কৌশলে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে ছবি তুলে তাঁর টার্গেটকৃত ব্যক্তিদের পাঠাতেন।
খন্দকার আল মঈন বলেন, আবু হানিফ এইচএসসি পাশ হলেও তিনি একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন বলে মিথ্যা পরিচয় দিতেন। ২০০৮ সালে মটরপার্টসের ব্যবসা করতেন। পরিবহন সেক্টরে দেশের বিভিন্ন রুটে তুষার এন্টারপ্রাইজ পরিবহন নামে তাঁর বেশ কয়েকটি বাস ও নিজের ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য প্রাইভেট কার রয়েছে। তিনি ঢাকার নাখালপাড়া এবং ধানমন্ডি এলাকায় দলীয় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন বলে মিথ্যা প্রচার-প্রচারণা চালাতেন।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ২০১৪ সালের পর থেকে হানিফ একজন সুপরিচিত রাজনীতিবিদের ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে কাজ করতেন। তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে কৌশলে রাজনীতিবিদ, উচ্চ পদস্থ সরকারি কর্মকর্তা ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে নিজের মিথ্যা পরিচয় দিয়ে পরিচিত হতেন। পরে সুসম্পর্ক তৈরি করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের অফিসে গিয়ে গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ছবি তুলে প্রতারণার কাজে এই ছবিগুলো ব্যবহার করতেন।
প্রতারণার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ জমি ও সম্পত্তির মালিক হওয়া, সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত থাকায় তাঁর বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক সংক্রান্ত বিষয়ে একাধিক মামলা রয়েছে। এসব মামলায় একাধিকবার কারাভোগও করেছেন হানিফ।
দীর্ঘদিন প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে চলাফেরা ও তাঁদের সঙ্গে হানিফের ছবি রয়েছে এ বিষয়ে র্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রধানমন্ত্রীর আশপাশে যে ছবিগুলো রয়েছে সেগুলো এডিট করা হয়েছে বলে তিনি স্বীকার করেছেন। নিজেকে বিশ্বাসযোগ্য করতে এগুলো তৈরি করেছেন। এই এডিট ছবিগুলো দেখিয়ে তিনি অনেকের সন্নিকটে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন। এই ছবিগুলো দেখিয়ে ও প্রধানমন্ত্রীর নিকটাত্মীয়র কথা বলে কার্যালয়ের বিভিন্ন কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ হয়।
জাতীয় নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলের মনোনয়ন পাইয়ে দেওয়া। তদবির করে সরকারি বড় পদে বদলি ও পদায়ন করে দেওয়া তাঁর কাছে চুটকির ব্যাপার। এসব বলে মানুষের কাছ থেকে কোটি টাকা, জমি ও সম্পদ হাতিয়ে নিয়েছেন আবু হানিফ ওরফে তুষার (৩৯)। মানুষের আস্থা অর্জনের জন্য নিজেকে পরিচয় দিতেন প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর পরিবারের আত্মীয় হিসেবে। গড়ে তুলেছিলেন সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র। তবে শেষ রক্ষা হয়নি, ধরা পড়েছেন র্যাবের হাতে।
র্যাব বলছে, দেশের বিভিন্ন সংসদীয় আসনে যেসব মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ, তাঁদের টার্গেট করতেন হানিফ। পরে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করে ৫০ থেকে ৩০০ কোটি টাকা দাবি করতেন। দামি গাড়িতে করে বিভিন্ন অভিজাত হোটেলে গিয়ে বসতেন, করতেন চুক্তি। ইতিমধ্যে মনোনয়ন পেতে ১০ থেকে ১২ জনের সঙ্গে যোগাযোগের তথ্য–প্রমাণ পেয়েছে র্যাব। এ ছাড়া রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়ন বা পদোন্নতির আশ্বাস দিয়ে সরকারি কর্মকর্তা, রাজনৈতিক দলের পদ দেওয়ার প্রলোভনে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন এই ব্যক্তি।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে র্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখা ও র্যাব-১–এর অভিযানে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে আবু হানিফ তুষার ওরফে হানিফ মিয়া নামের এই প্রতারককে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, এ্যামুনেশন, প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত গাড়ি ও বিভিন্ন ভিডিও এবং এডিট করা ছবি উদ্ধার করা হয়। তাঁর বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলায়। এই এলাকা থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতিও নিচ্ছিলেন এই প্রতারক।
আজ বুধবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে খন্দকার আল মঈন বলেন, আবু হানিফ দীর্ঘদিন ধরে প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের নিকটাত্মীয় হিসেবে মিথ্যা পরিচয় ও সুসম্পর্কের কথা বলে বিভিন্ন ধরনের প্রতারণা করে আসছিলেন। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেশের বিভিন্ন সংসদীয় আসনে মনোনয়ন দেওয়ার মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ দাবি করে আসছিলেন। এ ছাড়া আবু হানিফ রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়ন ও পদোন্নতি, সরকারি চাকরিসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। তিনি প্রতারণার জন্য বিভিন্ন সময় নতুন নতুন কৌশল অবলম্বন করতেন। এমনকি দেশ ও দেশের বাইরের বিভিন্ন বেনামি মোবাইল নম্বর প্রধানমন্ত্রীর বলে তিনি নিজেই বা চক্রের অন্য সদস্যদের মাধ্যমে বার্তা আদান-প্রদান করতেন। চ্যাটিংয়ে তারা আসন্ন সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন পাইয়ে দেওয়া, রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ পরিবারের সদস্যদের নামে বিভিন্ন নম্বর মোবাইলে সেভ করে রাখতেন।
খন্দকার আল মঈন আরও বলেন, হানিফ প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের সদস্যদের ছবির সঙ্গে নিজের ছবি এডিট করে বসাতেন। প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের সদস্যদের নিকটাত্মীয়ের সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক রয়েছে বলে দাবি করতেন। বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে কৌশলে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে ছবি তুলে তাঁর টার্গেটকৃত ব্যক্তিদের পাঠাতেন।
খন্দকার আল মঈন বলেন, আবু হানিফ এইচএসসি পাশ হলেও তিনি একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন বলে মিথ্যা পরিচয় দিতেন। ২০০৮ সালে মটরপার্টসের ব্যবসা করতেন। পরিবহন সেক্টরে দেশের বিভিন্ন রুটে তুষার এন্টারপ্রাইজ পরিবহন নামে তাঁর বেশ কয়েকটি বাস ও নিজের ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য প্রাইভেট কার রয়েছে। তিনি ঢাকার নাখালপাড়া এবং ধানমন্ডি এলাকায় দলীয় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন বলে মিথ্যা প্রচার-প্রচারণা চালাতেন।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ২০১৪ সালের পর থেকে হানিফ একজন সুপরিচিত রাজনীতিবিদের ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে কাজ করতেন। তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে কৌশলে রাজনীতিবিদ, উচ্চ পদস্থ সরকারি কর্মকর্তা ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে নিজের মিথ্যা পরিচয় দিয়ে পরিচিত হতেন। পরে সুসম্পর্ক তৈরি করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের অফিসে গিয়ে গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ছবি তুলে প্রতারণার কাজে এই ছবিগুলো ব্যবহার করতেন।
প্রতারণার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ জমি ও সম্পত্তির মালিক হওয়া, সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত থাকায় তাঁর বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক সংক্রান্ত বিষয়ে একাধিক মামলা রয়েছে। এসব মামলায় একাধিকবার কারাভোগও করেছেন হানিফ।
দীর্ঘদিন প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে চলাফেরা ও তাঁদের সঙ্গে হানিফের ছবি রয়েছে এ বিষয়ে র্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রধানমন্ত্রীর আশপাশে যে ছবিগুলো রয়েছে সেগুলো এডিট করা হয়েছে বলে তিনি স্বীকার করেছেন। নিজেকে বিশ্বাসযোগ্য করতে এগুলো তৈরি করেছেন। এই এডিট ছবিগুলো দেখিয়ে তিনি অনেকের সন্নিকটে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন। এই ছবিগুলো দেখিয়ে ও প্রধানমন্ত্রীর নিকটাত্মীয়র কথা বলে কার্যালয়ের বিভিন্ন কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ হয়।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২২ দিন আগে