শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা
ঢাকার অদূরে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার নোয়াগাঁও ও সাতগ্রাম এলাকায় রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হওয়া তরুণদের খোঁজ মিলছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের কর্মকর্তারা বলছেন, তাঁরা সবাই নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গিসংগঠন নব্য জেএমবিতে জড়াতে ঘর ছেড়েছেন। এঁদের মধ্যে অন্তত ১০ জনের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া গেছে। গত ১৬ মে নারায়ণগঞ্জে ট্রাফিক বক্সে বোমা হামলার ঘটনায় জেএমবির যে দুই সদস্য গত রোববার গ্রেপ্তার হয়েছেন, তাঁরাও নিখোঁজ ছিলেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ও সিটিটিসি প্রধান মো. আসাদুজ্জামান বলেন, নব্য জেএমবির আমির মাহাদী হাসান জন ওরফে আবু আব্বাস আল বাঙ্গালীর সরাসরি নির্দেশে কাজ করতেন গ্রেপ্তার শফিকুর রহমান ওরফে ক্যাপ্টেন খাত্তাব ও খালিদ হাসান ভূইয়া ওরফে আফনান। যাঁদের কাজই ছিল বোমা তৈরি করা। এ জন্য তাঁরা পেয়েছেন বোমা তৈরির ভিডিও প্রশিক্ষণ।
সিটিটিসির সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ৭-৮ মাস ধরে আড়াইহাজার থানার নোয়াগাঁও ও সাতগ্রাম এলাকার অন্তত ২৫-৩০ তরুণ নিখোঁজ রয়েছেন। এই কিশোর-তরুণেরা নব্য জেএমবির সদস্য হিসেবে ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছেন। এঁদের মধ্যে কয়েকজনকে শনাক্ত করতে পেরেছে পুলিশ। অভিযুক্তরা শিশু-কিশোর হওয়ায় তাঁদের গ্রেপ্তার না করে ডি-র্যাডিকালাইজেশন করার চেষ্টা করা হচ্ছে। কর্মকর্তারা বলছেন, ওই উপজেলায় ৬৮টি গ্রাম রয়েছে। সেখানকার নিখোঁজ কিশোরেরা জঙ্গিবাদে জড়িয়ে থাকতে পারেন।
কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপকমিশনার (বোম ডিসপোজাল) রহমত উল্লাহ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নাশকতার উদ্দেশেই একত্র হওয়ার সময় বোমা তৈরির কারিগর শফিকুর ও খালিদ হাসানকে গ্রেপ্তার করি। তাদের সঙ্গে আরও ৫-৬ জন সহযোগী ছিল। যারা পালিয়ে গেছে। তারা সবাই একই এলাকার আর বয়সে তরুণ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার দুই জঙ্গি ২-৩ জনের নাম বলেছে। তাদের ধরতেও অভিযান চলছে।’
সিটিটিসি সূত্র বলছে, নব্য জেএমবির এই সদস্যদের সঙ্গে ছিলেন একই উপজেলার পাঁচরুখী গ্রামের আব্দুল হাইয়ের ছেলে আবু রায়হান নোমান, সাহাপাড়ার সিরাজ মিয়ার ছেলে মো. নাসিমসহ আরও তিনজন। তাঁরা সবাই নব্য জেএমবির সামরিক শাখা ইদাত সেলে কাজ করেন।
যেভাবে জঙ্গিবাদে জড়ান শরিফুর রহমান হৃদয় নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার নোয়াগাঁও গ্রামের শরিফুর রহমান হৃদয়। ২০০১ সালে জন্ম নেওয়া এই তরুণ বর্তমানে এইচএসসিতে পড়াশোনা করছেন। দশম শ্রেণিতে পড়ার সময়ই ‘দাওয়াতুল ইসলাম’ নামের এক সংগঠন থেকে দাওয়াত পান। তখন তিনি উদ্বুদ্ধ না হলেও এইচএসসি দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময় সংগঠনটির ফেসবুক পেজে জিহাদ বিষয়ে একটি পোস্টে কমেন্টস করেন। সেখান থেকে তাঁকে টার্গেট করে টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত করা হয়। টেলিগ্রাম গ্রুপে পুলিশের ওপর আক্রমণ করার জন্য তাঁকে উদ্বুদ্ধ করা হয়। কারণ হিসেবে বলা হয়, পুলিশ ইসলামের শত্রু। তখন থেকেই তিনি ঘরছাড়া। নব্য জেএমবির আমির মহাদী হাসান জন তাঁকে বোমা বানানোর ভিডিও দেন, সেই ভিডিও দেখে শরিফুর ও খালিদ বোমা বানাতে সফল হন। পরবর্তী সময়ে তৈরি করা বোমা একটি বাজারের ব্যাগে করে সাইনবোর্ড পুলিশ বক্সের সামনে রেখে আসেন। এই সাহসিকতার কারণে নব্য জেএমবির আমির মহাদী হাসান তাঁকে নতুন গ্রুপে’ ইমাম মাহাদীর সৈনিক’ গ্রুপে যুক্ত করেন।
তিন দিনে এক বোমা হামলা চালানোর মতো অস্ত্র না থাকায় বোমাই ভরসা এই জঙ্গিদের। আর এ জন্য কম খরচেই বানিয়ে ফেলছেন শক্তিশালী বোমা, যা বিস্ফোরণ ঘটালে বহু হতাহতের ঘটনা ঘটতে পারে বলছে সিটিটিসি। গ্রেপ্তার জঙ্গি শরিফুর ও খালিদ জানিয়েছেন, ভিডিও দেখে ও ম্যানুয়ালি বোমা তৈরি শেখেন তাঁরা। প্রথম পর্যায়ে একাধিকবার রিমোট কন্ট্রোল বোমাগুলো তৈরি করতে ব্যর্থ হলেও পরে সফল হন। বোমা বানাতে ঢাকার একটি মার্কেট থেকে সরঞ্জাম হিসেবে মোটরসাইকেলের অ্যালার্ম, ডিভাইস, ব্যাটারি, জিআই পাইপ, ঝাড়বাতি এসবের জন্য ৩ থেকে ৪ হাজার টাকার মালামাল কেনেন। পরবর্তী সময়ে আরও কিছু সরঞ্জাম যুক্ত করে একটি আইইডি বা বোমা বানান।
কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপকমিশনার (বোম ডিসপোজাল) রহমত উল্লাহ চৌধুরী বলেন, নব্য জেএমবির এই বোমার কারিগরেরা জানান, প্রতিটি বোমা তৈরি করতে তাঁদের ৫ হাজার টাকার মতো খরচ হয়। সময় লাগে দুই দিন থেকে তিন দিন। বোমা তৈরির জন্য এই টাকাগুলো অনেক সময় সংগঠন থেকে আসে আবার সংগঠনের কাজে জমানো টাকা থেকেও খরচ করা হয়।
নব্য জেএমবির মিডিয়া চ্যানেল সিটিটিসির কর্মকর্তারা বলছেন, বিভিন্ন সংবাদপত্র টেলিভিশন ও অনলাইন এই নব্য জেএমবিসংশ্লিষ্ট সংবাদ তাঁরা সংগ্রহ করে দুইটি চ্যানেলে প্রচার করেন। সেখানে শুধু তাঁদের সংগঠনের সদস্যরাই আছেন। ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম ও ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম বিভাগের প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জঙ্গিদের যত পরিকল্পনাই থাকুক না কেন, তাদের সব কার্যক্রম আমাদের নিয়ন্ত্রণে আছে।’
ঢাকার অদূরে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার নোয়াগাঁও ও সাতগ্রাম এলাকায় রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হওয়া তরুণদের খোঁজ মিলছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের কর্মকর্তারা বলছেন, তাঁরা সবাই নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গিসংগঠন নব্য জেএমবিতে জড়াতে ঘর ছেড়েছেন। এঁদের মধ্যে অন্তত ১০ জনের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া গেছে। গত ১৬ মে নারায়ণগঞ্জে ট্রাফিক বক্সে বোমা হামলার ঘটনায় জেএমবির যে দুই সদস্য গত রোববার গ্রেপ্তার হয়েছেন, তাঁরাও নিখোঁজ ছিলেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ও সিটিটিসি প্রধান মো. আসাদুজ্জামান বলেন, নব্য জেএমবির আমির মাহাদী হাসান জন ওরফে আবু আব্বাস আল বাঙ্গালীর সরাসরি নির্দেশে কাজ করতেন গ্রেপ্তার শফিকুর রহমান ওরফে ক্যাপ্টেন খাত্তাব ও খালিদ হাসান ভূইয়া ওরফে আফনান। যাঁদের কাজই ছিল বোমা তৈরি করা। এ জন্য তাঁরা পেয়েছেন বোমা তৈরির ভিডিও প্রশিক্ষণ।
সিটিটিসির সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ৭-৮ মাস ধরে আড়াইহাজার থানার নোয়াগাঁও ও সাতগ্রাম এলাকার অন্তত ২৫-৩০ তরুণ নিখোঁজ রয়েছেন। এই কিশোর-তরুণেরা নব্য জেএমবির সদস্য হিসেবে ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছেন। এঁদের মধ্যে কয়েকজনকে শনাক্ত করতে পেরেছে পুলিশ। অভিযুক্তরা শিশু-কিশোর হওয়ায় তাঁদের গ্রেপ্তার না করে ডি-র্যাডিকালাইজেশন করার চেষ্টা করা হচ্ছে। কর্মকর্তারা বলছেন, ওই উপজেলায় ৬৮টি গ্রাম রয়েছে। সেখানকার নিখোঁজ কিশোরেরা জঙ্গিবাদে জড়িয়ে থাকতে পারেন।
কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপকমিশনার (বোম ডিসপোজাল) রহমত উল্লাহ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নাশকতার উদ্দেশেই একত্র হওয়ার সময় বোমা তৈরির কারিগর শফিকুর ও খালিদ হাসানকে গ্রেপ্তার করি। তাদের সঙ্গে আরও ৫-৬ জন সহযোগী ছিল। যারা পালিয়ে গেছে। তারা সবাই একই এলাকার আর বয়সে তরুণ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার দুই জঙ্গি ২-৩ জনের নাম বলেছে। তাদের ধরতেও অভিযান চলছে।’
সিটিটিসি সূত্র বলছে, নব্য জেএমবির এই সদস্যদের সঙ্গে ছিলেন একই উপজেলার পাঁচরুখী গ্রামের আব্দুল হাইয়ের ছেলে আবু রায়হান নোমান, সাহাপাড়ার সিরাজ মিয়ার ছেলে মো. নাসিমসহ আরও তিনজন। তাঁরা সবাই নব্য জেএমবির সামরিক শাখা ইদাত সেলে কাজ করেন।
যেভাবে জঙ্গিবাদে জড়ান শরিফুর রহমান হৃদয় নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার নোয়াগাঁও গ্রামের শরিফুর রহমান হৃদয়। ২০০১ সালে জন্ম নেওয়া এই তরুণ বর্তমানে এইচএসসিতে পড়াশোনা করছেন। দশম শ্রেণিতে পড়ার সময়ই ‘দাওয়াতুল ইসলাম’ নামের এক সংগঠন থেকে দাওয়াত পান। তখন তিনি উদ্বুদ্ধ না হলেও এইচএসসি দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময় সংগঠনটির ফেসবুক পেজে জিহাদ বিষয়ে একটি পোস্টে কমেন্টস করেন। সেখান থেকে তাঁকে টার্গেট করে টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত করা হয়। টেলিগ্রাম গ্রুপে পুলিশের ওপর আক্রমণ করার জন্য তাঁকে উদ্বুদ্ধ করা হয়। কারণ হিসেবে বলা হয়, পুলিশ ইসলামের শত্রু। তখন থেকেই তিনি ঘরছাড়া। নব্য জেএমবির আমির মহাদী হাসান জন তাঁকে বোমা বানানোর ভিডিও দেন, সেই ভিডিও দেখে শরিফুর ও খালিদ বোমা বানাতে সফল হন। পরবর্তী সময়ে তৈরি করা বোমা একটি বাজারের ব্যাগে করে সাইনবোর্ড পুলিশ বক্সের সামনে রেখে আসেন। এই সাহসিকতার কারণে নব্য জেএমবির আমির মহাদী হাসান তাঁকে নতুন গ্রুপে’ ইমাম মাহাদীর সৈনিক’ গ্রুপে যুক্ত করেন।
তিন দিনে এক বোমা হামলা চালানোর মতো অস্ত্র না থাকায় বোমাই ভরসা এই জঙ্গিদের। আর এ জন্য কম খরচেই বানিয়ে ফেলছেন শক্তিশালী বোমা, যা বিস্ফোরণ ঘটালে বহু হতাহতের ঘটনা ঘটতে পারে বলছে সিটিটিসি। গ্রেপ্তার জঙ্গি শরিফুর ও খালিদ জানিয়েছেন, ভিডিও দেখে ও ম্যানুয়ালি বোমা তৈরি শেখেন তাঁরা। প্রথম পর্যায়ে একাধিকবার রিমোট কন্ট্রোল বোমাগুলো তৈরি করতে ব্যর্থ হলেও পরে সফল হন। বোমা বানাতে ঢাকার একটি মার্কেট থেকে সরঞ্জাম হিসেবে মোটরসাইকেলের অ্যালার্ম, ডিভাইস, ব্যাটারি, জিআই পাইপ, ঝাড়বাতি এসবের জন্য ৩ থেকে ৪ হাজার টাকার মালামাল কেনেন। পরবর্তী সময়ে আরও কিছু সরঞ্জাম যুক্ত করে একটি আইইডি বা বোমা বানান।
কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অতিরিক্ত উপকমিশনার (বোম ডিসপোজাল) রহমত উল্লাহ চৌধুরী বলেন, নব্য জেএমবির এই বোমার কারিগরেরা জানান, প্রতিটি বোমা তৈরি করতে তাঁদের ৫ হাজার টাকার মতো খরচ হয়। সময় লাগে দুই দিন থেকে তিন দিন। বোমা তৈরির জন্য এই টাকাগুলো অনেক সময় সংগঠন থেকে আসে আবার সংগঠনের কাজে জমানো টাকা থেকেও খরচ করা হয়।
নব্য জেএমবির মিডিয়া চ্যানেল সিটিটিসির কর্মকর্তারা বলছেন, বিভিন্ন সংবাদপত্র টেলিভিশন ও অনলাইন এই নব্য জেএমবিসংশ্লিষ্ট সংবাদ তাঁরা সংগ্রহ করে দুইটি চ্যানেলে প্রচার করেন। সেখানে শুধু তাঁদের সংগঠনের সদস্যরাই আছেন। ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম ও ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম বিভাগের প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জঙ্গিদের যত পরিকল্পনাই থাকুক না কেন, তাদের সব কার্যক্রম আমাদের নিয়ন্ত্রণে আছে।’
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৫ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৫ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৫ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৯ দিন আগে