অনলাইন ডেস্ক
নয় দিনের লড়াইটা বিফলে গেল। মরেই গেলেন নেদারল্যান্ডসের বিশিষ্ট অনুসন্ধানী সাংবাদিক পিটার আর ডি ভ্রিজ (৬৪)। আমস্টারডামের রাস্তায় গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল রাতে হাসপাতালেই তাঁর মৃত্যু হয়। ভ্রিজের পরিবারের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে।
ভ্রিজের পরিবারের পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘পিটার শেষ পর্যন্ত লড়াই করেছিলেন, কিন্তু লড়াইয়ে জিততে পারেননি। পছন্দের মানুষদের ঘিরে থাকার মধ্যেই তিনি মারা গেছেন।’ বিবৃতিতে ভ্রিজের একটি উক্তি 'বাঁকানো হাঁটুতে মুক্ত হওয়ার উপায় নেই' উদ্ধৃতি করে বলা হয়—বিশ্বাসের মধ্য দিয়ে বেঁচে থাকবেন ভ্রিজ। তাঁর ছেলে রইস ডি ভ্রিজ লিখেছেন, 'সবচেয়ে খারাপ দুঃস্বপ্নটি সত্য হয়েছে।'
ভ্রিজের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন ডাচ প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুট। এক টুইট বার্তায় তিনি ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আশ্বাসও দেন।
জানা যায়, ৬ জুলাই সন্ধ্যায় দেশটির জাতীয় টেলিভিশন এনওএসের একটি টক শো শেষে ফেরার পথে আমস্টারডামের সড়কে তাঁর ওপর এ হামলা হয়। কাছ থেকে তাঁকে পাঁচটি গুলি করা হয়েছে, মাথায়ও গুলি লেগেছে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাঁকে রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। পরে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত সন্দেহভাজন দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
অপরাধ, অপরাধীদের মুখোশ খুলে দেওয়ায় বহু দিন ধরেই অপরাধীদের টার্গেটে ছিলেন ভ্রিজ। ২০১৯ সালেও পুলিশ তাঁকে সতর্ক করে, 'আপনি নেদারল্যান্ডসের দুর্ধর্ষ অপরাধীদের তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন।’
বিবিসির এ–সংক্রান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, পিটার আর ডি ভ্রিজ ডাচ আন্ডারওয়ার্ল্ডের খবর প্রকাশের জন্য একজন জনপ্রিয় অনুসন্ধানী প্রতিবেদক। ২০০৫ সালে আরুবায় কিশোর নাটালি হোলোয়ের নিখোঁজ হওয়ার প্রতিবেদন করায় ২০০৮ সালে ডি ভ্রিজ সাম্প্রতিক ঘটনা বিভাগে আন্তর্জাতিক অ্যামি অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছিলেন। ১৯৮৩ সালে বিয়ার ম্যাগনেট ফ্রেডি হেইনকেনসহ বেশ কয়েকটি আলোচিত অপহরণের অনুসন্ধান করেছেন। তিনি প্রায়ই নানা অপরাধের বিষয়ে গণমাধ্যমে বক্তব্য দিতেন।
নয় দিনের লড়াইটা বিফলে গেল। মরেই গেলেন নেদারল্যান্ডসের বিশিষ্ট অনুসন্ধানী সাংবাদিক পিটার আর ডি ভ্রিজ (৬৪)। আমস্টারডামের রাস্তায় গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল রাতে হাসপাতালেই তাঁর মৃত্যু হয়। ভ্রিজের পরিবারের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে।
ভ্রিজের পরিবারের পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘পিটার শেষ পর্যন্ত লড়াই করেছিলেন, কিন্তু লড়াইয়ে জিততে পারেননি। পছন্দের মানুষদের ঘিরে থাকার মধ্যেই তিনি মারা গেছেন।’ বিবৃতিতে ভ্রিজের একটি উক্তি 'বাঁকানো হাঁটুতে মুক্ত হওয়ার উপায় নেই' উদ্ধৃতি করে বলা হয়—বিশ্বাসের মধ্য দিয়ে বেঁচে থাকবেন ভ্রিজ। তাঁর ছেলে রইস ডি ভ্রিজ লিখেছেন, 'সবচেয়ে খারাপ দুঃস্বপ্নটি সত্য হয়েছে।'
ভ্রিজের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন ডাচ প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুট। এক টুইট বার্তায় তিনি ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আশ্বাসও দেন।
জানা যায়, ৬ জুলাই সন্ধ্যায় দেশটির জাতীয় টেলিভিশন এনওএসের একটি টক শো শেষে ফেরার পথে আমস্টারডামের সড়কে তাঁর ওপর এ হামলা হয়। কাছ থেকে তাঁকে পাঁচটি গুলি করা হয়েছে, মাথায়ও গুলি লেগেছে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাঁকে রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। পরে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত সন্দেহভাজন দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
অপরাধ, অপরাধীদের মুখোশ খুলে দেওয়ায় বহু দিন ধরেই অপরাধীদের টার্গেটে ছিলেন ভ্রিজ। ২০১৯ সালেও পুলিশ তাঁকে সতর্ক করে, 'আপনি নেদারল্যান্ডসের দুর্ধর্ষ অপরাধীদের তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন।’
বিবিসির এ–সংক্রান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, পিটার আর ডি ভ্রিজ ডাচ আন্ডারওয়ার্ল্ডের খবর প্রকাশের জন্য একজন জনপ্রিয় অনুসন্ধানী প্রতিবেদক। ২০০৫ সালে আরুবায় কিশোর নাটালি হোলোয়ের নিখোঁজ হওয়ার প্রতিবেদন করায় ২০০৮ সালে ডি ভ্রিজ সাম্প্রতিক ঘটনা বিভাগে আন্তর্জাতিক অ্যামি অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছিলেন। ১৯৮৩ সালে বিয়ার ম্যাগনেট ফ্রেডি হেইনকেনসহ বেশ কয়েকটি আলোচিত অপহরণের অনুসন্ধান করেছেন। তিনি প্রায়ই নানা অপরাধের বিষয়ে গণমাধ্যমে বক্তব্য দিতেন।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২২ দিন আগে