অনলাইন ডেস্ক
বলিউড অভিনেতা সাইফ আলী খানের বাড়িতে চুরির চেষ্টা এবং হামলার অভিযোগে সন্দেহভাজন একজনকে আটক করে ভারতীয় পুলিশ। পুলিশ দাবি করছে, সন্দেহভাজনের নাম শরিফুল ইসলাম শেহজাদ। তিনি বাংলাদেশি নাগরিক। অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশ করেছেন। ভারতে বিজয় দাস নামে বসবাস করছিলেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি পুলিশের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, অভিযুক্তকে ধরতে ৩০টি দল গঠন করা হয়েছিল। বান্দ্রার যেই ভবনে সাইফ আলী খান, তাঁর স্ত্রী কারিনা কাপুর খান এবং তাঁদের সন্তানেরা থাকেন, সেই ভবনের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করে সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে ভবন থেকে বের হতে দেখা গেছে বলে দাবি পুলিশের। এরপর শহরের বিভিন্ন জায়গার সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে অভিযুক্তকে খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হয় বলে জানায় পুলিশ।
পুলিশ বলছে, দীর্ঘ অনুসন্ধানের সময়, আন্ধেরির ডিএন নগরের একটি সিসিটিভি ফুটেজে সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে একটি বাইক থেকে নামতে দেখা যায়। বাইকটির নম্বর থেকে পুলিশ সেটি চিহ্নিত করতে সক্ষম হয়।
সন্দেহভাজনকে আটক অভিযানের বর্ণনায় পুলিশ বলে, স্থানীয় গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ ওরলির কোলিওয়াডার একটি ভাড়া বাসায় পৌঁছে, যেখানে ওই সন্দেহভাজন তিনজনের সঙ্গে বসবাস করছিলেন। পুলিশ সেখানে উপস্থিত লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে অভিযুক্তের নাম এবং অন্যান্য তথ্য সংগ্রহ করে। এরপর তাঁর ফোন নম্বর উদ্ধার করে মোবাইল ফোনের অবস্থান শনাক্ত করে।
পুলিশের দাবি, তারা জানতে পারে যে, সন্দেহভাজন ব্যক্তি থানের একটি নির্জন রাস্তায় ঝোপের মধ্যে লুকিয়ে আছেন। তখন চারপাশ থেকে তাঁকে ঘিরে ধরে তাঁকে আটক করে পুলিশ।
পুলিশ দাবি করছে, কথিত শরিফুলের কাছে কোনো ভারতীয় নথি পাওয়া যায়নি। তবে তারা এমন প্রমাণ পেয়েছে যে তাঁকে বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে তারা চিহ্নিত করতে পেরেছে এবং তাঁর অবৈধভাবে সীমান্ত পার হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছে।
কথিত শরিফুলকে জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, টিভি সংবাদে নিজের ছবি দেখার পর নাকি তিনি থানেতে পালিয়ে যান। এরপর ফোন বন্ধ করে থানের একটি শ্রমিক শিবিরের কাছে লুকিয়ে ছিলেন।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, কথিত শরিফুল তাদের জানিয়েছেন, তিনি জানতেন না যে ওইটা সাইফ আলী খানের বাড়ি। পুলিশের সন্দেহ, তিনি কোনো কাজ পাচ্ছিলেন না, এ কারণে বড় ধরনের চুরির পরিকল্পনা করেছিলেন।
এদিকে, সাইফ আলী খান ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছেন। গত বুধবার রাতে তাঁকে লীলাবতী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁর পিঠের কাছে একটি গুরুতর আঘাতসহ ছয়টি ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
বলিউড অভিনেতা সাইফ আলী খানের বাড়িতে চুরির চেষ্টা এবং হামলার অভিযোগে সন্দেহভাজন একজনকে আটক করে ভারতীয় পুলিশ। পুলিশ দাবি করছে, সন্দেহভাজনের নাম শরিফুল ইসলাম শেহজাদ। তিনি বাংলাদেশি নাগরিক। অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশ করেছেন। ভারতে বিজয় দাস নামে বসবাস করছিলেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি পুলিশের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, অভিযুক্তকে ধরতে ৩০টি দল গঠন করা হয়েছিল। বান্দ্রার যেই ভবনে সাইফ আলী খান, তাঁর স্ত্রী কারিনা কাপুর খান এবং তাঁদের সন্তানেরা থাকেন, সেই ভবনের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করে সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে ভবন থেকে বের হতে দেখা গেছে বলে দাবি পুলিশের। এরপর শহরের বিভিন্ন জায়গার সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে অভিযুক্তকে খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হয় বলে জানায় পুলিশ।
পুলিশ বলছে, দীর্ঘ অনুসন্ধানের সময়, আন্ধেরির ডিএন নগরের একটি সিসিটিভি ফুটেজে সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে একটি বাইক থেকে নামতে দেখা যায়। বাইকটির নম্বর থেকে পুলিশ সেটি চিহ্নিত করতে সক্ষম হয়।
সন্দেহভাজনকে আটক অভিযানের বর্ণনায় পুলিশ বলে, স্থানীয় গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ ওরলির কোলিওয়াডার একটি ভাড়া বাসায় পৌঁছে, যেখানে ওই সন্দেহভাজন তিনজনের সঙ্গে বসবাস করছিলেন। পুলিশ সেখানে উপস্থিত লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে অভিযুক্তের নাম এবং অন্যান্য তথ্য সংগ্রহ করে। এরপর তাঁর ফোন নম্বর উদ্ধার করে মোবাইল ফোনের অবস্থান শনাক্ত করে।
পুলিশের দাবি, তারা জানতে পারে যে, সন্দেহভাজন ব্যক্তি থানের একটি নির্জন রাস্তায় ঝোপের মধ্যে লুকিয়ে আছেন। তখন চারপাশ থেকে তাঁকে ঘিরে ধরে তাঁকে আটক করে পুলিশ।
পুলিশ দাবি করছে, কথিত শরিফুলের কাছে কোনো ভারতীয় নথি পাওয়া যায়নি। তবে তারা এমন প্রমাণ পেয়েছে যে তাঁকে বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে তারা চিহ্নিত করতে পেরেছে এবং তাঁর অবৈধভাবে সীমান্ত পার হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছে।
কথিত শরিফুলকে জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, টিভি সংবাদে নিজের ছবি দেখার পর নাকি তিনি থানেতে পালিয়ে যান। এরপর ফোন বন্ধ করে থানের একটি শ্রমিক শিবিরের কাছে লুকিয়ে ছিলেন।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, কথিত শরিফুল তাদের জানিয়েছেন, তিনি জানতেন না যে ওইটা সাইফ আলী খানের বাড়ি। পুলিশের সন্দেহ, তিনি কোনো কাজ পাচ্ছিলেন না, এ কারণে বড় ধরনের চুরির পরিকল্পনা করেছিলেন।
এদিকে, সাইফ আলী খান ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছেন। গত বুধবার রাতে তাঁকে লীলাবতী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁর পিঠের কাছে একটি গুরুতর আঘাতসহ ছয়টি ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪