অনলাইন ডেস্ক
বলিউড অভিনেতা সাইফ আলী খানের বাড়িতে চুরির চেষ্টা ও হামলার অভিযোগে সন্দেহভাজন একজনকে আটক করেছে মুম্বাই পুলিশ। পুলিশের দাবি, সন্দেহভাজন ব্যক্তি একজন বাংলাদেশি নাগরিক। তবে আটক ব্যক্তির আইনজীবী ‘বাংলাদেশি নাগরিকত্ব’ নিয়ে পুলিশের দাবিকে চ্যালেঞ্জ করেছেন।
আইনজীবী সন্দীপ শেঠানে বলেছেন, কথিত মোহাম্মদ শরিফুল ইসলাম শেহজাদ নামে যে ব্যক্তিকে বাংলাদেশি নাগরিক বলে দাবি করছে পুলিশ, এর সপক্ষে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে কোনো প্রমাণ নেই।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, আজ রোববার সকালে থানের হিরানন্দানি এস্টেট থেকে কথিত শেহজাদকে আটক করা হয়। পুলিশ জানায়, শেহজাদ ছয় মাস আগে বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রবেশ করেন। তবে তাঁর আইনজীবী সন্দীপ শেঠানে এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে বলেন, তাঁর মক্কেল সাত বছরের বেশি সময় ধরে মুম্বাইয়ে পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন।
শেঠানে বলেন, ‘আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন এবং পুলিশকে এই সময়ের মধ্যে একটি প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু পুলিশ এখন পর্যন্ত প্রমাণ করতে পারেনি যে, তিনি বাংলাদেশের নাগরিক। ছয় মাস আগে শেহজাদের ভারতে আসার দাবিটিও সম্পূর্ণ মিথ্যা। যথাযথ তদন্ত না করে পুলিশের দাবির ভিত্তিতে এমন সিদ্ধান্ত (রিমান্ড) ফৌজদারি কার্যবিধির সেকশন ৪৩ এ–এর লঙ্ঘন।’
এই আইনজীবী মামলার প্রক্রিয়াগত ত্রুটি নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী মামলা হয়নি। এফআইআর বা রিমান্ডের কপিতে হত্যার হুমকি বা হত্যার উদ্দেশ্যের উল্লেখ নেই। তবুও এসব ধারায় মামলা হয়েছে।’
কথিত শেহজাদের আরেক আইনজীবী দীনেশ প্রজাপতিও একই অভিযোগ করেছেন। তিনি বলেন, ‘পুলিশ দাবি করেছে যে শেহজাদ বাংলাদেশি, কিন্তু তারা এ বিষয়ে কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেনি। তাঁর কাছ থেকে কিছু উদ্ধারও করা হয়নি। তবু আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।’
কথিত শেহজাদের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযোগ, তিনি গত বৃহস্পতিবার ভোরে সাইফ আলী খানের বান্দ্রার বাড়িতে ঢুকে তাঁকে ছুরিকাঘাত করেন। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত বাড়িতে ঢুকে সাইফ আলী খানকে বেশ কয়েকবার ছুরিকাঘাত করেন। এতে ঘাড় ও মেরুদণ্ডে আঘাত পেয়ে বর্তমানে লীলাবতী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ‘পদ্মশ্রী’ সম্মাননা পাওয়া এ অভিনেতা।
বলিউড অভিনেতা সাইফ আলী খানের বাড়িতে চুরির চেষ্টা ও হামলার অভিযোগে সন্দেহভাজন একজনকে আটক করেছে মুম্বাই পুলিশ। পুলিশের দাবি, সন্দেহভাজন ব্যক্তি একজন বাংলাদেশি নাগরিক। তবে আটক ব্যক্তির আইনজীবী ‘বাংলাদেশি নাগরিকত্ব’ নিয়ে পুলিশের দাবিকে চ্যালেঞ্জ করেছেন।
আইনজীবী সন্দীপ শেঠানে বলেছেন, কথিত মোহাম্মদ শরিফুল ইসলাম শেহজাদ নামে যে ব্যক্তিকে বাংলাদেশি নাগরিক বলে দাবি করছে পুলিশ, এর সপক্ষে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে কোনো প্রমাণ নেই।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, আজ রোববার সকালে থানের হিরানন্দানি এস্টেট থেকে কথিত শেহজাদকে আটক করা হয়। পুলিশ জানায়, শেহজাদ ছয় মাস আগে বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রবেশ করেন। তবে তাঁর আইনজীবী সন্দীপ শেঠানে এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে বলেন, তাঁর মক্কেল সাত বছরের বেশি সময় ধরে মুম্বাইয়ে পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন।
শেঠানে বলেন, ‘আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন এবং পুলিশকে এই সময়ের মধ্যে একটি প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু পুলিশ এখন পর্যন্ত প্রমাণ করতে পারেনি যে, তিনি বাংলাদেশের নাগরিক। ছয় মাস আগে শেহজাদের ভারতে আসার দাবিটিও সম্পূর্ণ মিথ্যা। যথাযথ তদন্ত না করে পুলিশের দাবির ভিত্তিতে এমন সিদ্ধান্ত (রিমান্ড) ফৌজদারি কার্যবিধির সেকশন ৪৩ এ–এর লঙ্ঘন।’
এই আইনজীবী মামলার প্রক্রিয়াগত ত্রুটি নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী মামলা হয়নি। এফআইআর বা রিমান্ডের কপিতে হত্যার হুমকি বা হত্যার উদ্দেশ্যের উল্লেখ নেই। তবুও এসব ধারায় মামলা হয়েছে।’
কথিত শেহজাদের আরেক আইনজীবী দীনেশ প্রজাপতিও একই অভিযোগ করেছেন। তিনি বলেন, ‘পুলিশ দাবি করেছে যে শেহজাদ বাংলাদেশি, কিন্তু তারা এ বিষয়ে কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেনি। তাঁর কাছ থেকে কিছু উদ্ধারও করা হয়নি। তবু আদালত পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।’
কথিত শেহজাদের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযোগ, তিনি গত বৃহস্পতিবার ভোরে সাইফ আলী খানের বান্দ্রার বাড়িতে ঢুকে তাঁকে ছুরিকাঘাত করেন। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত বাড়িতে ঢুকে সাইফ আলী খানকে বেশ কয়েকবার ছুরিকাঘাত করেন। এতে ঘাড় ও মেরুদণ্ডে আঘাত পেয়ে বর্তমানে লীলাবতী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ‘পদ্মশ্রী’ সম্মাননা পাওয়া এ অভিনেতা।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪