চিতলমারী (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশ না নেওয়ায় ফরম পূরণ করতে দেয়নি কলেজ কর্তৃপক্ষ। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে এক ছাত্র তার মামাতো ভাইকে সঙ্গে নিয়ে কলেজের এক শিক্ষককে মারপিট করেছে।
আজ রোববার দুপুর ২টায় ঘটনাটি ঘটেছে বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার সদর ইউনিয়নের কালশিরা গ্রামে ছাত্রের মামা নুরুল শেখের বাড়ির সামনে।
ভুক্তভোগী শিক্ষক প্রকাশ চন্দ্র পোদ্দার (৪৪) কালিদাস বড়াল স্মৃতি ডিগ্রি মহাবিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের প্রভাষক। হামলাকারী মো. নাঈম শেখ (১৮) ওই কলেজের বাণিজ্য বিভাগের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র। সে কালশিরা গ্রামের মো. জাহিদ শেখের ছেলে। শিক্ষককে মারধরের সময় তার মামাতো ভাই শফিকুল শেখ (১৪) ছিল। শফিকুল একই গ্রামের নুরুল শেখের ছেলে।
ভুক্তভোগী শিক্ষক প্রকাশ চন্দ্র পোদ্দার বলেন, ‘২০২৩ সালের এইচএসসির নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশ না নেওয়ায় নাঈম শেখকে কলেজ কর্তৃপক্ষ ফরম পূরণ করতে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আজ সকালে নাঈম শেখ তার মামাতো ভাই তরিকুল শেখকে সঙ্গে অধ্যক্ষের রুমে যায়। ফরম পূরণ করতে দেওয়ার জন্য তারা অধ্যক্ষসহ উপস্থিত শিক্ষকদের শাসায় ও ভয়ভীতি দেখায়। আমি তাদের অশালীন ব্যবহারের প্রতিবাদ করি। প্রতিবাদ করায় দুজনে আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে কলেজ থেকে চলে যায়। আমি বাড়ি ফেরার পথে নাঈম ও তার মামাতো ভাই লাঠিসোঁটা নিয়ে মারপিট করে। বর্তমানে আমার পরিবার ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছে।’
ঘটনার পর থেকে নাঈম শেখ ও শফিকুল শেখ পলাতক। তাদের পরিবারের কেউ এ ব্যাপারে কথা বলতে চাচ্ছে না।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে অধ্যক্ষ স্বপন কুমার রায় বলেন, ‘ঘটনার পর আমরা ওই শিক্ষককে দেখতে তাঁর বাড়িতে গিয়েছি। বিষয়টি পুলিশ প্রশাসনকে জানিয়েছি। দেখা যাক কী হয়।’
চিতলমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএইচএম কামরুজ্জামান খান জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেবে পুলিশ।
নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশ না নেওয়ায় ফরম পূরণ করতে দেয়নি কলেজ কর্তৃপক্ষ। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে এক ছাত্র তার মামাতো ভাইকে সঙ্গে নিয়ে কলেজের এক শিক্ষককে মারপিট করেছে।
আজ রোববার দুপুর ২টায় ঘটনাটি ঘটেছে বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার সদর ইউনিয়নের কালশিরা গ্রামে ছাত্রের মামা নুরুল শেখের বাড়ির সামনে।
ভুক্তভোগী শিক্ষক প্রকাশ চন্দ্র পোদ্দার (৪৪) কালিদাস বড়াল স্মৃতি ডিগ্রি মহাবিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের প্রভাষক। হামলাকারী মো. নাঈম শেখ (১৮) ওই কলেজের বাণিজ্য বিভাগের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র। সে কালশিরা গ্রামের মো. জাহিদ শেখের ছেলে। শিক্ষককে মারধরের সময় তার মামাতো ভাই শফিকুল শেখ (১৪) ছিল। শফিকুল একই গ্রামের নুরুল শেখের ছেলে।
ভুক্তভোগী শিক্ষক প্রকাশ চন্দ্র পোদ্দার বলেন, ‘২০২৩ সালের এইচএসসির নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশ না নেওয়ায় নাঈম শেখকে কলেজ কর্তৃপক্ষ ফরম পূরণ করতে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আজ সকালে নাঈম শেখ তার মামাতো ভাই তরিকুল শেখকে সঙ্গে অধ্যক্ষের রুমে যায়। ফরম পূরণ করতে দেওয়ার জন্য তারা অধ্যক্ষসহ উপস্থিত শিক্ষকদের শাসায় ও ভয়ভীতি দেখায়। আমি তাদের অশালীন ব্যবহারের প্রতিবাদ করি। প্রতিবাদ করায় দুজনে আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে কলেজ থেকে চলে যায়। আমি বাড়ি ফেরার পথে নাঈম ও তার মামাতো ভাই লাঠিসোঁটা নিয়ে মারপিট করে। বর্তমানে আমার পরিবার ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছে।’
ঘটনার পর থেকে নাঈম শেখ ও শফিকুল শেখ পলাতক। তাদের পরিবারের কেউ এ ব্যাপারে কথা বলতে চাচ্ছে না।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে অধ্যক্ষ স্বপন কুমার রায় বলেন, ‘ঘটনার পর আমরা ওই শিক্ষককে দেখতে তাঁর বাড়িতে গিয়েছি। বিষয়টি পুলিশ প্রশাসনকে জানিয়েছি। দেখা যাক কী হয়।’
চিতলমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএইচএম কামরুজ্জামান খান জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেবে পুলিশ।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৭ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৭ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৭ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২১ দিন আগে