ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
গত ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতার হামলায় নিহত ঝিনাইদহ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম হিরণ ও তাঁর গাড়িচালক আক্তার হোসেনের মৃতদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। আদালতের নির্দেশে আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার আড়ুয়াকান্দি ও ভূপতিপুর গ্রামের কবরস্থান থেকে দুজনের মৃতদেহ উত্তোলন করা হয়।
জানা যায়, গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের খবর ছড়িয়ে পড়লে বিক্ষুব্ধ জনতা শহিদুল ইসলাম হিরণের শহরের স্টেডিয়াম পাড়ার বাসা ঘেরাও করে। বিক্ষুব্ধরা তাঁর বাসায় আগুন ধরিয়ে দিলে হিরণ অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যান। এ সময় তাঁর গাড়িচালক আক্তারকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয়। পরে শহিদুল ইসলাম হিরণের লাশ শহরের পায়রা চত্বরে ঝুলিয়ে রাখা হয়।
এ ঘটনায় নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে গত ১৭ ও ২০ নভেম্বর আদালতে অজ্ঞাত ২০০ থেকে ৩০০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়। অভিযোগটি আমলে নিয়ে সদর থানাকে এজাহার গ্রহণের জন্য সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সদর আমলি আদালতের বিচার রোমানা আফরোজ আদেশ দেন। পরে তা সদর থানায় একত্রিতভাবে একটি মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
ময়নাতদন্তের কাজ সম্পন্ন করার জন্য আজ কবর থেকে মৃতদেহ দুটি উত্তোলন করা হয়। ও সময় আড়ুয়াকান্দি ও ভূপতিপুর গ্রামে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়। পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও পুলিশের বিপুলসংখ্যক সদস্য মোতায়েন করা হয়।
ঘটনাস্থলে থাকা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বনি আমিন বলেন, ‘আদালতের নির্দেশে হত্যা মামলার তদন্তকাজের জন্য মৃতদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে পুনরায় তা সমাহিত করা হবে।’
মামলার বাদী নিহত আক্তার হোসেনের ভাই মো. মোক্তার বলেন, ‘কারা এ হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের আমরা চিনি না। সে জন্য অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে মামলা করেছি। লাশ উত্তোলন করে ময়নাতদন্ত হচ্ছে। আশা করি, আমরা এই দুটি হত্যার ন্যায়বিচার পাব।’
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘যেহেতু একই ঘটনায় দুটি অভিযোগ দায়ের হয় আদালতে। সে হিসেবে আদালতের নির্দেশে দুটি ঘটনা একসঙ্গে করে ২০২৪ সালের ২০ নভেম্বর একটি মামলায় অন্তর্ভুক্ত করে আমরা তদন্ত করছি।’
গত ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতার হামলায় নিহত ঝিনাইদহ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম হিরণ ও তাঁর গাড়িচালক আক্তার হোসেনের মৃতদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। আদালতের নির্দেশে আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার আড়ুয়াকান্দি ও ভূপতিপুর গ্রামের কবরস্থান থেকে দুজনের মৃতদেহ উত্তোলন করা হয়।
জানা যায়, গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের খবর ছড়িয়ে পড়লে বিক্ষুব্ধ জনতা শহিদুল ইসলাম হিরণের শহরের স্টেডিয়াম পাড়ার বাসা ঘেরাও করে। বিক্ষুব্ধরা তাঁর বাসায় আগুন ধরিয়ে দিলে হিরণ অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যান। এ সময় তাঁর গাড়িচালক আক্তারকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয়। পরে শহিদুল ইসলাম হিরণের লাশ শহরের পায়রা চত্বরে ঝুলিয়ে রাখা হয়।
এ ঘটনায় নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে গত ১৭ ও ২০ নভেম্বর আদালতে অজ্ঞাত ২০০ থেকে ৩০০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়। অভিযোগটি আমলে নিয়ে সদর থানাকে এজাহার গ্রহণের জন্য সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সদর আমলি আদালতের বিচার রোমানা আফরোজ আদেশ দেন। পরে তা সদর থানায় একত্রিতভাবে একটি মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
ময়নাতদন্তের কাজ সম্পন্ন করার জন্য আজ কবর থেকে মৃতদেহ দুটি উত্তোলন করা হয়। ও সময় আড়ুয়াকান্দি ও ভূপতিপুর গ্রামে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়। পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও পুলিশের বিপুলসংখ্যক সদস্য মোতায়েন করা হয়।
ঘটনাস্থলে থাকা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বনি আমিন বলেন, ‘আদালতের নির্দেশে হত্যা মামলার তদন্তকাজের জন্য মৃতদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে পুনরায় তা সমাহিত করা হবে।’
মামলার বাদী নিহত আক্তার হোসেনের ভাই মো. মোক্তার বলেন, ‘কারা এ হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের আমরা চিনি না। সে জন্য অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে মামলা করেছি। লাশ উত্তোলন করে ময়নাতদন্ত হচ্ছে। আশা করি, আমরা এই দুটি হত্যার ন্যায়বিচার পাব।’
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘যেহেতু একই ঘটনায় দুটি অভিযোগ দায়ের হয় আদালতে। সে হিসেবে আদালতের নির্দেশে দুটি ঘটনা একসঙ্গে করে ২০২৪ সালের ২০ নভেম্বর একটি মামলায় অন্তর্ভুক্ত করে আমরা তদন্ত করছি।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪