অনলাইন ডেস্ক
পাকিস্তান ও সৌদি আরবের নৌবাহিনী মধ্যে আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে বহুজাতিক সামুদ্রিক মহড়া। আমান–২০২৫ নামের এই মহড়া হবে করাচিতে। খবর আরব নিউজের।
খবরে বলা হয়, ফেব্রুয়ারি ৭ থেকে ১১ তারিখ পর্যন্ত অনুষ্ঠেয় এই মহড়ায় অংশ নেবে সৌদি আরবসহ বিশ্বের বহু দেশের নৌবাহিনী। এ আয়োজনের লক্ষ্য হলো আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা, সন্ত্রাসবাদ ও সামুদ্রিক অপরাধের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলা এবং অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা জোরদার করা।
পাকিস্তানের নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল নাভিদ আশরাফ আরব নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সৌদি আরব ও পাকিস্তানের নৌবাহিনীর সম্পর্ককে ‘অটুট সামুদ্রিক ভ্রাতৃত্ব’ বলে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘উভয় দেশের নৌবাহিনীর মধ্যে প্রশিক্ষণ, তথ্য বিনিময় এবং লজিস্টিকসসহ নানা বিষয়ে সহযোগিতা রয়েছে। আমরা নিয়মিত যৌথ মহড়া, যেমন, “নাসিম আল–বাহার” এবং বিভিন্ন সেমিনার ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করি। এতে সৌদি নৌবাহিনী একটি শক্তিশালী সামুদ্রিক বাহিনী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।’
২০০৭ সালে শুরু হওয়া ‘আমান’ মহড়ার ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তার কথা উল্লেখ করে আশরাফ বলেন, ‘২০২৩ সালের মহড়ায় ৫০টি দেশ অংশগ্রহণ করেছিল, আর এবার এর চেয়েও বেশি দেশ অংশ নেবে বলে আশা করা হচ্ছে।’
আমান–২০২৫ মহড়ার মূল লক্ষ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে—আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, সামুদ্রিক অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলা ও সামুদ্রিক নিরাপত্তা জোরদার করতে অভিজ্ঞতা ও কৌশল বিনিময় করা।
মহড়ার পাশাপাশি অনুষ্ঠিত হবে আমান সংলাপ, যেখানে সামুদ্রিক নিরাপত্তা, সামুদ্রিক অর্থনীতি এবং উদীয়মান প্রযুক্তির চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হবে। এই সংলাপটি আগে আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক সম্মেলন নামে পরিচিত ছিল।
সামুদ্রিক দূষণ ও জলবায়ু পরিবর্তনও এবার বিশেষ গুরুত্ব পাবে। এ বিষয়ে অ্যাডমিরাল আশরাফ বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং সামুদ্রিক দূষণ নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম অগ্রাধিকার।
সাইবার হুমকি ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) মতো উদীয়মান চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলার গুরুত্বও তুলে ধরেন তিনি। আশরাফ বলেন, সামুদ্রিক নিরাপত্তায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নৌযুদ্ধের ভবিষ্যৎ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও সাইবার নিরাপত্তার মতো ক্ষেত্রগুলোর ওপর নির্ভরশীল হয়ে উঠছে।
পাকিস্তান ও সৌদি আরবের নৌবাহিনী মধ্যে আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে বহুজাতিক সামুদ্রিক মহড়া। আমান–২০২৫ নামের এই মহড়া হবে করাচিতে। খবর আরব নিউজের।
খবরে বলা হয়, ফেব্রুয়ারি ৭ থেকে ১১ তারিখ পর্যন্ত অনুষ্ঠেয় এই মহড়ায় অংশ নেবে সৌদি আরবসহ বিশ্বের বহু দেশের নৌবাহিনী। এ আয়োজনের লক্ষ্য হলো আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা, সন্ত্রাসবাদ ও সামুদ্রিক অপরাধের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলা এবং অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা জোরদার করা।
পাকিস্তানের নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল নাভিদ আশরাফ আরব নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সৌদি আরব ও পাকিস্তানের নৌবাহিনীর সম্পর্ককে ‘অটুট সামুদ্রিক ভ্রাতৃত্ব’ বলে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘উভয় দেশের নৌবাহিনীর মধ্যে প্রশিক্ষণ, তথ্য বিনিময় এবং লজিস্টিকসসহ নানা বিষয়ে সহযোগিতা রয়েছে। আমরা নিয়মিত যৌথ মহড়া, যেমন, “নাসিম আল–বাহার” এবং বিভিন্ন সেমিনার ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করি। এতে সৌদি নৌবাহিনী একটি শক্তিশালী সামুদ্রিক বাহিনী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।’
২০০৭ সালে শুরু হওয়া ‘আমান’ মহড়ার ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তার কথা উল্লেখ করে আশরাফ বলেন, ‘২০২৩ সালের মহড়ায় ৫০টি দেশ অংশগ্রহণ করেছিল, আর এবার এর চেয়েও বেশি দেশ অংশ নেবে বলে আশা করা হচ্ছে।’
আমান–২০২৫ মহড়ার মূল লক্ষ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে—আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, সামুদ্রিক অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলা ও সামুদ্রিক নিরাপত্তা জোরদার করতে অভিজ্ঞতা ও কৌশল বিনিময় করা।
মহড়ার পাশাপাশি অনুষ্ঠিত হবে আমান সংলাপ, যেখানে সামুদ্রিক নিরাপত্তা, সামুদ্রিক অর্থনীতি এবং উদীয়মান প্রযুক্তির চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হবে। এই সংলাপটি আগে আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক সম্মেলন নামে পরিচিত ছিল।
সামুদ্রিক দূষণ ও জলবায়ু পরিবর্তনও এবার বিশেষ গুরুত্ব পাবে। এ বিষয়ে অ্যাডমিরাল আশরাফ বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং সামুদ্রিক দূষণ নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম অগ্রাধিকার।
সাইবার হুমকি ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) মতো উদীয়মান চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলার গুরুত্বও তুলে ধরেন তিনি। আশরাফ বলেন, সামুদ্রিক নিরাপত্তায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নৌযুদ্ধের ভবিষ্যৎ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও সাইবার নিরাপত্তার মতো ক্ষেত্রগুলোর ওপর নির্ভরশীল হয়ে উঠছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪