কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় সাদ্দাম হোসেন (১৮) নামের এক কলেজশিক্ষার্থীকে গলায় আঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে গতকাল রোববার রাতে তাঁকে গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তরুণ-তরুণীকে আটক করেছে পুলিশ।
এর আগে গত শনিবার রাতে উপজেলার গড়ডোবা ইউনিয়নের পাথারিয়া গ্রামে। নিহত সাদ্দাম ওই গ্রামের কাজল মিয়ার ছেলে। তিনি আশুজিয়া ইউনিয়নের বানেটেক কারিগরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সাদ্দাম হোসেন শনিবার রাত ১১টার দিকে বাড়ির পাশে বসে মোবাইল ফোন ব্যবহার করছিলেন। এ সময় কে বা কারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে সাদ্দামের গলায় আঘাত করে পালিয়ে যায়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাতেই সাদ্দামকে ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
পরে ময়নাতদন্তের জন্য নিহতের মরদেহ ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। এরপর ময়নাতদন্ত শেষে গতকাল রোববার রাত ৯টার দিকে জানাজা শেষে তাঁকে গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হয়। এ সময় অন্যদের মধ্যে কেন্দুয়া থানার ওসি আলী হোসেন ও ইউপি চেয়ারম্যান মো. কামরুজ্জামান খান সোহাগ উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া হত্যাকাণ্ডের খবর পেয়ে ঘটনার দিন রাতেই কেন্দুয়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) জোনাঈদ আফ্রাদ ও কেন্দুয়া থানার ওসি আলী হোসেন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
এদিকে পুলিশ জানিয়েছে, এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুই তরুণ-তরুণীকে আটক করা হয়েছে। তারা সম্পর্কে ভাই-বোন।
এ ব্যাপারে সাদ্দাম হোসেনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বানেটেক কারিগরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ জানান, সাদ্দাম হোসেনের হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন ও এর সঙ্গে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মো. কামরুজ্জামান খান সোহাগ জানান, ঘটনাটি খুবই নৃশংস। সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত অপরাধীদের দ্রুত শনাক্ত করে তাদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
এ ব্যাপারে আজ সোমবার দুপুর ২টার দিকে কেন্দুয়া থানার কর্তব্যরত কর্মকর্তা (ডিউটি অফিসার) উপপরিদর্শক (এসআই) তানভীর মেহেদী জানান, এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুই ভাই-বোনকে আটক করা হয়েছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান তাঁরা।
নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় সাদ্দাম হোসেন (১৮) নামের এক কলেজশিক্ষার্থীকে গলায় আঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে গতকাল রোববার রাতে তাঁকে গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তরুণ-তরুণীকে আটক করেছে পুলিশ।
এর আগে গত শনিবার রাতে উপজেলার গড়ডোবা ইউনিয়নের পাথারিয়া গ্রামে। নিহত সাদ্দাম ওই গ্রামের কাজল মিয়ার ছেলে। তিনি আশুজিয়া ইউনিয়নের বানেটেক কারিগরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সাদ্দাম হোসেন শনিবার রাত ১১টার দিকে বাড়ির পাশে বসে মোবাইল ফোন ব্যবহার করছিলেন। এ সময় কে বা কারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে সাদ্দামের গলায় আঘাত করে পালিয়ে যায়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাতেই সাদ্দামকে ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
পরে ময়নাতদন্তের জন্য নিহতের মরদেহ ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। এরপর ময়নাতদন্ত শেষে গতকাল রোববার রাত ৯টার দিকে জানাজা শেষে তাঁকে গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হয়। এ সময় অন্যদের মধ্যে কেন্দুয়া থানার ওসি আলী হোসেন ও ইউপি চেয়ারম্যান মো. কামরুজ্জামান খান সোহাগ উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া হত্যাকাণ্ডের খবর পেয়ে ঘটনার দিন রাতেই কেন্দুয়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) জোনাঈদ আফ্রাদ ও কেন্দুয়া থানার ওসি আলী হোসেন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
এদিকে পুলিশ জানিয়েছে, এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুই তরুণ-তরুণীকে আটক করা হয়েছে। তারা সম্পর্কে ভাই-বোন।
এ ব্যাপারে সাদ্দাম হোসেনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বানেটেক কারিগরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ জানান, সাদ্দাম হোসেনের হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন ও এর সঙ্গে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মো. কামরুজ্জামান খান সোহাগ জানান, ঘটনাটি খুবই নৃশংস। সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত অপরাধীদের দ্রুত শনাক্ত করে তাদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
এ ব্যাপারে আজ সোমবার দুপুর ২টার দিকে কেন্দুয়া থানার কর্তব্যরত কর্মকর্তা (ডিউটি অফিসার) উপপরিদর্শক (এসআই) তানভীর মেহেদী জানান, এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুই ভাই-বোনকে আটক করা হয়েছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান তাঁরা।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫