পাবনা প্রতিনিধি
পাবনা সদর উপজেলার ভাঁড়ারা ইউনিয়নের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী ইয়াসিন আলম (৪০) হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। এ মামলার প্রধান আসামি, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ভাঁড়ারা ইউপি চেয়ারম্যান আবু সাঈদ খানসহ (৫২) তিনজনের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো হয়।
আজ সোমবার দুপুরে পাবনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আসাদুজ্জামান এ আদেশ দেন। পাবনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট আব্দুস সামাদ খান রতন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তারকৃত আসামিরা হলেন, ভাঁড়ারা ইউনিয়নের নলদহ গ্রামের মৃত হাচেন খাঁর ছেলে ইউপি চেয়ারম্যান আবু সাঈদ খান (৫২), বিজয়রামপুর গ্রামের মহির বিশ্বাসের ছেলে নাদের বিশ্বাস (৫৩), নলদহ গ্রামের জেলেমুদ্দিনের ছেলের সমো উদ্দিন (৩১)।
এ সময় দুজনকে জামিন দেওয়া হয়। তারা হলেন, ভাঁড়ারা ইউপির দিঘলকান্দি গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে আলম (৩৩), চকভাড়ারা গ্রামের মৃত রানু শেখের ছেলে শামসুল হোসেন (৪০)।
অ্যাডভোকেট আব্দুস সামাদ খান রতন জানান, ভাঁড়ারা ইউপি নির্বাচনে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী ইয়াসিন আলম হত্যা মামলায় বর্তমান চেয়ারম্যান আবু সাঈদ খানসহ ৩৪ জনকে আসামি করা হয়। তাঁদের মধ্যে প্রধান আসামি আবু সাঈদসহ পাঁচ আসামি হাইকোর্টের আদেশে জামিনে ছিলেন। জামিনের মেয়াদ শেষে সোমবার আসামিরা পাবনা জেলা দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে পুনরায় জামিন আবেদন করেন। এ সময় বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে বর্তমান চেয়ারম্যানসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এ সময় দুজনের জামিন মঞ্জুর করে আদালত। এই মামলার বাকি আসামিরা পলাতক রয়েছেন।
আদালতের আদেশের পর আসামিদের পাবনা কোর্ট চত্বর থেকে পুলিশি কড়া নিরাপত্তা বেষ্টনীতে পাবনা জেলা কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ১১ ডিসেম্বর সকালে ভাঁড়ারা ইউনিয়নের কোলাদি গ্রামের চারাবটতলা এলাকায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী চেয়ারম্যান প্রার্থী (ঘোড়া মার্কা) সুলতান মাহমুদের ১৫-২০ জন সমর্থক ভোটের প্রচারণায় বের হন। এ সময় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান আবু সাঈদ খানের লোকজনের সঙ্গে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে সুলতান মাহমুদের চাচাতো ভাই স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী ইয়াসিন আমলসহ দুই পক্ষের অন্তত ২৫ জন গুরুতর আহত হন। পরে তাঁদের উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার সময় ইয়াসিন আলম মারা যান। এ ঘটনায় পরদিন ১২ ডিসেম্বর রাতে নিহত ইয়াসিন আলমের পিতা মোজাম্মেল হক বাদী হয়ে ৩৪ জনের নামে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
উল্লেখ্য, চতুর্থ ধাপে গেল বছরের গত ২৬ ডিসেম্বর পাবনা সদর উপজেলার ১০ ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও চেয়ারম্যান প্রার্থীকে হত্যার কারণে ভাঁড়ারা ইউনিয়নে ভোট গ্রহণ স্থগিত হওয়ায় বাকি ৯টি ইউপিতে ভোট অনুষ্ঠিত হয়।
পাবনা সদর উপজেলার ভাঁড়ারা ইউনিয়নের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী ইয়াসিন আলম (৪০) হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। এ মামলার প্রধান আসামি, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ভাঁড়ারা ইউপি চেয়ারম্যান আবু সাঈদ খানসহ (৫২) তিনজনের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো হয়।
আজ সোমবার দুপুরে পাবনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আসাদুজ্জামান এ আদেশ দেন। পাবনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট আব্দুস সামাদ খান রতন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তারকৃত আসামিরা হলেন, ভাঁড়ারা ইউনিয়নের নলদহ গ্রামের মৃত হাচেন খাঁর ছেলে ইউপি চেয়ারম্যান আবু সাঈদ খান (৫২), বিজয়রামপুর গ্রামের মহির বিশ্বাসের ছেলে নাদের বিশ্বাস (৫৩), নলদহ গ্রামের জেলেমুদ্দিনের ছেলের সমো উদ্দিন (৩১)।
এ সময় দুজনকে জামিন দেওয়া হয়। তারা হলেন, ভাঁড়ারা ইউপির দিঘলকান্দি গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে আলম (৩৩), চকভাড়ারা গ্রামের মৃত রানু শেখের ছেলে শামসুল হোসেন (৪০)।
অ্যাডভোকেট আব্দুস সামাদ খান রতন জানান, ভাঁড়ারা ইউপি নির্বাচনে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী ইয়াসিন আলম হত্যা মামলায় বর্তমান চেয়ারম্যান আবু সাঈদ খানসহ ৩৪ জনকে আসামি করা হয়। তাঁদের মধ্যে প্রধান আসামি আবু সাঈদসহ পাঁচ আসামি হাইকোর্টের আদেশে জামিনে ছিলেন। জামিনের মেয়াদ শেষে সোমবার আসামিরা পাবনা জেলা দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে পুনরায় জামিন আবেদন করেন। এ সময় বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে বর্তমান চেয়ারম্যানসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এ সময় দুজনের জামিন মঞ্জুর করে আদালত। এই মামলার বাকি আসামিরা পলাতক রয়েছেন।
আদালতের আদেশের পর আসামিদের পাবনা কোর্ট চত্বর থেকে পুলিশি কড়া নিরাপত্তা বেষ্টনীতে পাবনা জেলা কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ১১ ডিসেম্বর সকালে ভাঁড়ারা ইউনিয়নের কোলাদি গ্রামের চারাবটতলা এলাকায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী চেয়ারম্যান প্রার্থী (ঘোড়া মার্কা) সুলতান মাহমুদের ১৫-২০ জন সমর্থক ভোটের প্রচারণায় বের হন। এ সময় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান আবু সাঈদ খানের লোকজনের সঙ্গে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে সুলতান মাহমুদের চাচাতো ভাই স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী ইয়াসিন আমলসহ দুই পক্ষের অন্তত ২৫ জন গুরুতর আহত হন। পরে তাঁদের উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার সময় ইয়াসিন আলম মারা যান। এ ঘটনায় পরদিন ১২ ডিসেম্বর রাতে নিহত ইয়াসিন আলমের পিতা মোজাম্মেল হক বাদী হয়ে ৩৪ জনের নামে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
উল্লেখ্য, চতুর্থ ধাপে গেল বছরের গত ২৬ ডিসেম্বর পাবনা সদর উপজেলার ১০ ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও চেয়ারম্যান প্রার্থীকে হত্যার কারণে ভাঁড়ারা ইউনিয়নে ভোট গ্রহণ স্থগিত হওয়ায় বাকি ৯টি ইউপিতে ভোট অনুষ্ঠিত হয়।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২২ দিন আগে