নাটোর প্রতিনিধি
নাটোরের গুরুদাসপুরে চা-দোকানি মাসুদ আলীর বিরুদ্ধে পাওনা টাকাকে কেন্দ্র করে মো. সাইফুল ইসলাম জয় (৩৯) নামে এক কাঠ ব্যবসায়ীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলা পৌর সদরের চাঁচকৈড় পুরানপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
কাঠ ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম ওই মহল্লার মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে। অভিযুক্ত মাসুদ একই মহল্লার মৃত কোবাদ আলীর ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, পুরানপাড়ার জহির শাহ মোড়ের চা-দোকানি মাসুদ সাইফুলের কাছ থেকে ১০০ টাকা পেতেন। গতকাল রাতে দোকান বন্ধ করে জয় চা খেতে মাসুদের দোকানে যান। এ সময় মাসুদ পাওনা ১০০ টাকা দাবি করেন। এরই জেরে সাইফুলের সঙ্গে মাসুদের বিবাদ শুরু হয়। কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে দুজনের মধ্যে মারামারি ও ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। সাইফুল ক্ষিপ্ত হয়ে টেবিলে রাখা গ্লাসে ঘুষি মারেন এবং ডান হাত কেটে রক্তক্ষরণ শুরু হয়। পরে সাইফুল অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং জ্ঞান হারান। স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সাইফুলকে মৃত ঘোষণা করেন।
মৃত সাইফুলের ছেলে আশিক অভিযোগ করে বলেন, ‘পাওনা টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে দোকানি মাসুদ আমার বাবাকে হত্যা করেছেন। কাচ দিয়ে আঘাত করার কারণে আমার বাবার রক্তক্ষরণ হয়। এ কারণে তিনি মারা গেছেন।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত মাসুদের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে বারবার কল কেটে দেন তিনি। তাই তাঁর বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। এ সময় তাঁর বড় ভাই মাহাবুব হোসেন বলেন, ‘আমি বাড়ি ছিলাম না। শুনেছি সাইফুলের সঙ্গে মাসুদের কথা-কাটাকাটি হয়েছিল। এর বেশি আমি জানি না।’
গুরুদাসপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল মতিন বলেন, ‘ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। কী কারণে মারা গেছেন তা এখনই বোঝা যাচ্ছে না। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত দোকানি মাসুদ পলাতক রয়েছেন। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান।’
নাটোরের গুরুদাসপুরে চা-দোকানি মাসুদ আলীর বিরুদ্ধে পাওনা টাকাকে কেন্দ্র করে মো. সাইফুল ইসলাম জয় (৩৯) নামে এক কাঠ ব্যবসায়ীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলা পৌর সদরের চাঁচকৈড় পুরানপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
কাঠ ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম ওই মহল্লার মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে। অভিযুক্ত মাসুদ একই মহল্লার মৃত কোবাদ আলীর ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, পুরানপাড়ার জহির শাহ মোড়ের চা-দোকানি মাসুদ সাইফুলের কাছ থেকে ১০০ টাকা পেতেন। গতকাল রাতে দোকান বন্ধ করে জয় চা খেতে মাসুদের দোকানে যান। এ সময় মাসুদ পাওনা ১০০ টাকা দাবি করেন। এরই জেরে সাইফুলের সঙ্গে মাসুদের বিবাদ শুরু হয়। কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে দুজনের মধ্যে মারামারি ও ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। সাইফুল ক্ষিপ্ত হয়ে টেবিলে রাখা গ্লাসে ঘুষি মারেন এবং ডান হাত কেটে রক্তক্ষরণ শুরু হয়। পরে সাইফুল অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং জ্ঞান হারান। স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সাইফুলকে মৃত ঘোষণা করেন।
মৃত সাইফুলের ছেলে আশিক অভিযোগ করে বলেন, ‘পাওনা টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে দোকানি মাসুদ আমার বাবাকে হত্যা করেছেন। কাচ দিয়ে আঘাত করার কারণে আমার বাবার রক্তক্ষরণ হয়। এ কারণে তিনি মারা গেছেন।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত মাসুদের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে বারবার কল কেটে দেন তিনি। তাই তাঁর বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। এ সময় তাঁর বড় ভাই মাহাবুব হোসেন বলেন, ‘আমি বাড়ি ছিলাম না। শুনেছি সাইফুলের সঙ্গে মাসুদের কথা-কাটাকাটি হয়েছিল। এর বেশি আমি জানি না।’
গুরুদাসপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল মতিন বলেন, ‘ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। কী কারণে মারা গেছেন তা এখনই বোঝা যাচ্ছে না। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত দোকানি মাসুদ পলাতক রয়েছেন। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান।’
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৫ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৫ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৫ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৯ দিন আগে