চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের কিরণগঞ্জ সীমান্তে বাংলাদেশ ও ভারতের স্থানীয় অধিবাসীদের মধ্যে সংঘর্ষের পর বিজিবি–বিএসএফের অধিনায়ক পর্যায়ে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে উভয় দেশ সীমান্তে শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতি বজায় রাখতে সম্মত হয়েছে। তবে পতাকা বৈঠকের পরেও আতঙ্ক কাটেনি সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষজনের মধ্যে।
এর আগে আজ (শনিবার) সীমান্তের শূন্যরেখার পাশে বাংলাদেশের ভেতরের জমিতে গম তুলতে যায় স্থানীয়রা। তখন কিছু ভারতীয় নাগরিকেরা এসে বাধা দেয় এবং কয়েকটি আমগাছ কেটে ফেলে। এ নিয়ে দুই দেশের অধিবাসীদের মধ্যে শুরু হয় পাল্টাপাল্টি ধাওয়া।
খবর পেয়ে সীমান্ত এলাকায় ছুটে যায় স্থানীয় বিপুলসংখ্যক বাংলাদেশি নাগরিক। এর মধ্যেই ভারতের নাগরিকেরা বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বেশ কিছু আমগাছ কেটে ফেলে। এরপর বাংলাদেশিরা একত্রিত হয়ে তাদের ধাওয়া করলে ভারতীয় নাগরিকেরা তীর–ধনুক–হাঁসুয়া কাতা নিয়ে হামলা চালায়।
এ সময় বিএসএফ সদস্যরা ককটেল, সাউন্ড গ্রেনেডভর্তি টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ করে। এতে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি আহত হয়েছেন। তাঁরা বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
সীমান্ত এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, কাঁটাতারের বেড়ার পাশে ভারতীয় বিএসএফ সদস্যরা বেশ কিছু গাড়ি নিয়ে রাস্তায় অবস্থান নিয়েছে। তাদের পেছনে হাজার খানিক নাগরিক অবস্থান করছে। এ সময় শূন্য লাইনে অবস্থান করা কয়েকজন বিএসএফ সদস্যের হাতেও বোমা ও সাউন্ড গ্রেনেড দেখা গেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সতর্ক অবস্থান নেয় বিজিবি।
স্থানীয় বাসিন্দা মোবারক হোসেন জানান, শনিবার বেলা ১১টার দিকে কয়েকজন বাংলাদেশি কৃষক গমখেতে পানি দিতে গেলে ভারতীয় বিএসএফ সদস্যরা বাংলাদেশিদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় কয়েকজন বাংলাদেশি আহত হন।
সানাউল নামে আরেক যুবক জানান, সম্প্রতি ভারতীয় বিএসএফ সদস্যরা তাঁদের নাগরিকদের নিয়ে প্রায় সময় বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে হামলা ও ফসলের ক্ষতি করে আসছে। আবার বাধা দিতে গেলে উল্টো হামলা চালাচ্ছে বিএসএফ ও তাদের জনগণ।
জানতে চাইলে ৫৯ মহানন্দা বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল গোলাম কিবরিয়া জানান, সীমান্তে শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতি বজায় রাখতে উভয় দেশ সম্মত হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের কিরণগঞ্জ সীমান্তে বাংলাদেশ ও ভারতের স্থানীয় অধিবাসীদের মধ্যে সংঘর্ষের পর বিজিবি–বিএসএফের অধিনায়ক পর্যায়ে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে উভয় দেশ সীমান্তে শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতি বজায় রাখতে সম্মত হয়েছে। তবে পতাকা বৈঠকের পরেও আতঙ্ক কাটেনি সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষজনের মধ্যে।
এর আগে আজ (শনিবার) সীমান্তের শূন্যরেখার পাশে বাংলাদেশের ভেতরের জমিতে গম তুলতে যায় স্থানীয়রা। তখন কিছু ভারতীয় নাগরিকেরা এসে বাধা দেয় এবং কয়েকটি আমগাছ কেটে ফেলে। এ নিয়ে দুই দেশের অধিবাসীদের মধ্যে শুরু হয় পাল্টাপাল্টি ধাওয়া।
খবর পেয়ে সীমান্ত এলাকায় ছুটে যায় স্থানীয় বিপুলসংখ্যক বাংলাদেশি নাগরিক। এর মধ্যেই ভারতের নাগরিকেরা বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বেশ কিছু আমগাছ কেটে ফেলে। এরপর বাংলাদেশিরা একত্রিত হয়ে তাদের ধাওয়া করলে ভারতীয় নাগরিকেরা তীর–ধনুক–হাঁসুয়া কাতা নিয়ে হামলা চালায়।
এ সময় বিএসএফ সদস্যরা ককটেল, সাউন্ড গ্রেনেডভর্তি টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ করে। এতে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি আহত হয়েছেন। তাঁরা বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
সীমান্ত এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, কাঁটাতারের বেড়ার পাশে ভারতীয় বিএসএফ সদস্যরা বেশ কিছু গাড়ি নিয়ে রাস্তায় অবস্থান নিয়েছে। তাদের পেছনে হাজার খানিক নাগরিক অবস্থান করছে। এ সময় শূন্য লাইনে অবস্থান করা কয়েকজন বিএসএফ সদস্যের হাতেও বোমা ও সাউন্ড গ্রেনেড দেখা গেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সতর্ক অবস্থান নেয় বিজিবি।
স্থানীয় বাসিন্দা মোবারক হোসেন জানান, শনিবার বেলা ১১টার দিকে কয়েকজন বাংলাদেশি কৃষক গমখেতে পানি দিতে গেলে ভারতীয় বিএসএফ সদস্যরা বাংলাদেশিদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় কয়েকজন বাংলাদেশি আহত হন।
সানাউল নামে আরেক যুবক জানান, সম্প্রতি ভারতীয় বিএসএফ সদস্যরা তাঁদের নাগরিকদের নিয়ে প্রায় সময় বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে হামলা ও ফসলের ক্ষতি করে আসছে। আবার বাধা দিতে গেলে উল্টো হামলা চালাচ্ছে বিএসএফ ও তাদের জনগণ।
জানতে চাইলে ৫৯ মহানন্দা বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল গোলাম কিবরিয়া জানান, সীমান্তে শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতি বজায় রাখতে উভয় দেশ সম্মত হয়েছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪