নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
দুর্বৃত্তের ছোড়া গুলিতে রাজশাহীর পবায় যুবদল নেতার বাবা মো. আলাউদ্দিন নিহতের মামলায় কৃষক দলের এক নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ। খবর পেয়ে দলীয় নেতা-কর্মীরা থানায় জড়ো হন। এ সময় কয়েকজন থানার ওসির কক্ষে ঢুকে হট্টগোল শুরু করেন। তাঁরা কৃষক দল নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য চাপ দিতে থাকেন। পরে পুলিশ তাঁকে ছেড়ে দেয়।
ঘটনাটি ঘটে গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় নগরীর শাহমখদুম থানায়।
আটক কৃষক দল নেতার নাম আশরাফুল ইসলাম। তিনি রাজশাহী মহানগর কৃষক দলের সদস্যসচিব।
জানা যায়, ওই দিন সন্ধ্যায় মহানগরীর শাহমখদুম থানা-পুলিশ আশরাফুলকে আটক করে নিয়ে আসে। খবর পেয়ে রাত ৮টার দিকে সমর্থকেরা থানা ঘেরাও করেন। ছুটে যান রাজশাহী মহানগর কৃষক দলের আহ্বায়ক শরিফুজ্জামান শামীমও। পরে রাতেই কৃষক দল নেতাকে পুলিশ ছেড়ে দেয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কৃষক দল নেতা আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘থানায় আমাকে সন্দেহমূলকভাবে ধরে নিয়ে গিয়েছিল। পুলিশ আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছিল। অথচ আমি কিছুই জানি না। যেহেতু আমি মহানগরের সেক্রেটারি, তাই কর্মী-সমর্থকেরা থানায় গিয়েছিল। আমি সবাইকে বলে দিয়েছিলাম, কেউ পুলিশের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করবে না। কেউ খারাপ ব্যবহার করেনি। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আমাকে ছেড়ে দিয়েছে।’
এর আগে গত ১৪ জানুয়ারি মধ্যরাতে রাজশাহীর শাহমখদুম থানার ভুগরইল মহল্লায় স্থানীয় যুবদল নেতা সালাহউদ্দিন মিন্টুর বাড়ি লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করে দুর্বৃত্তরা। এ সময় বাড়ির ভেতরে গুলিবিদ্ধ হন মিন্টুর বাবা মো. আলাউদ্দিন। পরে ১৫ জানুয়ারি তিনি হাসপাতালে মারা যান। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
গুলিবর্ষণের আগে বিরোধ মীমাংসায় দুটি পক্ষ এয়ারপোর্ট থানায় বসেছিল। একটি পক্ষের হয়ে ছিলেন মিন্টু। ওই মীমাংসা বৈঠক থেকে বাড়ি যাওয়ার পর তাঁর বাড়িতে গুলিবর্ষণ করা হয়। যাঁরা গুলিবর্ষণ করেন, তাঁরাও ওই মীমাংসা বৈঠকে ছিলেন।
পুলিশ তথ্য পেয়েছে, ওই রাতে মিন্টুর বাড়িতে যাঁরা গুলি করেছিলেন, তাঁদের দু-একজনের সঙ্গে মোবাইলে কথা হয়েছে কৃষক দল নেতা আশরাফুলের। এ-সংক্রান্ত কললিস্টও পাওয়া গেছে। তাই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁকে আটক করে থানায় নেওয়া হয়েছিল।
শাহমখদুম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুমা মোস্তারিন বলেন, ‘আমরা কললিস্ট দেখে আশরাফুল ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য এনেছিলাম। তিনি বলেছেন যে তিনি নেতা মানুষ। বিভিন্ন এলাকার লোকজনের সঙ্গেই তার কথা হয়। তাকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে বিস্তর তদন্ত চলছে।’
দুর্বৃত্তের ছোড়া গুলিতে রাজশাহীর পবায় যুবদল নেতার বাবা মো. আলাউদ্দিন নিহতের মামলায় কৃষক দলের এক নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ। খবর পেয়ে দলীয় নেতা-কর্মীরা থানায় জড়ো হন। এ সময় কয়েকজন থানার ওসির কক্ষে ঢুকে হট্টগোল শুরু করেন। তাঁরা কৃষক দল নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য চাপ দিতে থাকেন। পরে পুলিশ তাঁকে ছেড়ে দেয়।
ঘটনাটি ঘটে গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় নগরীর শাহমখদুম থানায়।
আটক কৃষক দল নেতার নাম আশরাফুল ইসলাম। তিনি রাজশাহী মহানগর কৃষক দলের সদস্যসচিব।
জানা যায়, ওই দিন সন্ধ্যায় মহানগরীর শাহমখদুম থানা-পুলিশ আশরাফুলকে আটক করে নিয়ে আসে। খবর পেয়ে রাত ৮টার দিকে সমর্থকেরা থানা ঘেরাও করেন। ছুটে যান রাজশাহী মহানগর কৃষক দলের আহ্বায়ক শরিফুজ্জামান শামীমও। পরে রাতেই কৃষক দল নেতাকে পুলিশ ছেড়ে দেয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কৃষক দল নেতা আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘থানায় আমাকে সন্দেহমূলকভাবে ধরে নিয়ে গিয়েছিল। পুলিশ আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছিল। অথচ আমি কিছুই জানি না। যেহেতু আমি মহানগরের সেক্রেটারি, তাই কর্মী-সমর্থকেরা থানায় গিয়েছিল। আমি সবাইকে বলে দিয়েছিলাম, কেউ পুলিশের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করবে না। কেউ খারাপ ব্যবহার করেনি। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আমাকে ছেড়ে দিয়েছে।’
এর আগে গত ১৪ জানুয়ারি মধ্যরাতে রাজশাহীর শাহমখদুম থানার ভুগরইল মহল্লায় স্থানীয় যুবদল নেতা সালাহউদ্দিন মিন্টুর বাড়ি লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করে দুর্বৃত্তরা। এ সময় বাড়ির ভেতরে গুলিবিদ্ধ হন মিন্টুর বাবা মো. আলাউদ্দিন। পরে ১৫ জানুয়ারি তিনি হাসপাতালে মারা যান। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
গুলিবর্ষণের আগে বিরোধ মীমাংসায় দুটি পক্ষ এয়ারপোর্ট থানায় বসেছিল। একটি পক্ষের হয়ে ছিলেন মিন্টু। ওই মীমাংসা বৈঠক থেকে বাড়ি যাওয়ার পর তাঁর বাড়িতে গুলিবর্ষণ করা হয়। যাঁরা গুলিবর্ষণ করেন, তাঁরাও ওই মীমাংসা বৈঠকে ছিলেন।
পুলিশ তথ্য পেয়েছে, ওই রাতে মিন্টুর বাড়িতে যাঁরা গুলি করেছিলেন, তাঁদের দু-একজনের সঙ্গে মোবাইলে কথা হয়েছে কৃষক দল নেতা আশরাফুলের। এ-সংক্রান্ত কললিস্টও পাওয়া গেছে। তাই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁকে আটক করে থানায় নেওয়া হয়েছিল।
শাহমখদুম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুমা মোস্তারিন বলেন, ‘আমরা কললিস্ট দেখে আশরাফুল ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য এনেছিলাম। তিনি বলেছেন যে তিনি নেতা মানুষ। বিভিন্ন এলাকার লোকজনের সঙ্গেই তার কথা হয়। তাকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে বিস্তর তদন্ত চলছে।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৮ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪