কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় শ্বশুরবাড়িতে জামাইকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নীলফামারী মর্গে পাঠিয়েছে। এ ঘটনায় একটি হত্যা মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার ভোর ৪টার দিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এ ঘটনা ঘটে গত সোমবার পুঁটিমারী ইউনিয়নের পুঁটিমারী মাঝাপাড়া গ্রামে।
নিহত বিপুল ইসলাম সাদ্দাম কিশোরগঞ্জ উপজেলার পুঁটিমারী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের মাঝাপাড়া গ্রামের এয়াকুব আলীর ছেলে। তিনি নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডের শ্রমিক।
নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বিপুল ইসলাম সাদ্দামের সঙ্গে দুই বছর আগে একই ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাছারীপাড়া গ্রামের লুৎফর রহমানের মেয়ে লুবাইয়া আক্তারের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে লুবাইয়া স্বামীর বাড়িতেই অবস্থান করছিলেন। গত সোমবার লুবাইয়া তাঁর স্বামীকে না জানিয়ে বাবার বাড়িতে চলে যান। খবর পেয়ে স্বামী সাদ্দাম মঙ্গলবার উত্তরা ইপিজেডে ডিউটি শেষ করে সন্ধ্যার দিকে স্ত্রীকে আনতে শ্বশুরবাড়িতে যান। শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে পারিবারিক কলহের জেরে তাঁর শ্বশুর–শাশুড়িসহ অন্যারা মিলে সাদ্দামকে মারধর করলে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন।
সাদ্দামের দুলাভাই মাজেদুল ইসলাম, দুলাল মিয়া, চাচা শহিদুল ইসলাম বলেন, “সাদ্দাম বিয়ের পরে তাঁর শ্বশুরকে ৫ লাখ টাকা ধার দিয়েছিলেন। সেই টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে তাঁর সঙ্গে শ্বশুর–শাশুড়ির মনোমালিন্য চলে আসছিল। ঘটনার দিন সাদ্দাম ফোনে আমাদের বলেন, ‘আমি শ্বশুর বাড়িতে এসেছি। তাঁরা আমাকে অনেক মারধর করেছে, আমাকে বাঁচান।’ পরে আমরা গিয়ে সাদ্দামকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যেতে চাইলে তাঁরা সাদ্দামের কাছ থেকে সাদা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নিয়ে তারপর তাঁকে ছেড়ে দেন। আমরা প্রথমে তাঁকে কিশোরগঞ্জ হাসপাতাল এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করি। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার ভোররাত চারটার দিকে সাদ্দাম মারা যান।”
এদিকে এ ঘটনার বিষয়ে জানতে সাদ্দামের শ্বশুরবাড়িতে গেলে বাড়ি তালাবন্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে কিশোরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজীব কুমার রায় বলেন, ‘মরদেহ উদ্ধার করে নীলফামারী মর্গে পাঠানো হয়েছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় শ্বশুরবাড়িতে জামাইকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নীলফামারী মর্গে পাঠিয়েছে। এ ঘটনায় একটি হত্যা মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার ভোর ৪টার দিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এ ঘটনা ঘটে গত সোমবার পুঁটিমারী ইউনিয়নের পুঁটিমারী মাঝাপাড়া গ্রামে।
নিহত বিপুল ইসলাম সাদ্দাম কিশোরগঞ্জ উপজেলার পুঁটিমারী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের মাঝাপাড়া গ্রামের এয়াকুব আলীর ছেলে। তিনি নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডের শ্রমিক।
নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বিপুল ইসলাম সাদ্দামের সঙ্গে দুই বছর আগে একই ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাছারীপাড়া গ্রামের লুৎফর রহমানের মেয়ে লুবাইয়া আক্তারের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে লুবাইয়া স্বামীর বাড়িতেই অবস্থান করছিলেন। গত সোমবার লুবাইয়া তাঁর স্বামীকে না জানিয়ে বাবার বাড়িতে চলে যান। খবর পেয়ে স্বামী সাদ্দাম মঙ্গলবার উত্তরা ইপিজেডে ডিউটি শেষ করে সন্ধ্যার দিকে স্ত্রীকে আনতে শ্বশুরবাড়িতে যান। শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে পারিবারিক কলহের জেরে তাঁর শ্বশুর–শাশুড়িসহ অন্যারা মিলে সাদ্দামকে মারধর করলে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন।
সাদ্দামের দুলাভাই মাজেদুল ইসলাম, দুলাল মিয়া, চাচা শহিদুল ইসলাম বলেন, “সাদ্দাম বিয়ের পরে তাঁর শ্বশুরকে ৫ লাখ টাকা ধার দিয়েছিলেন। সেই টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে তাঁর সঙ্গে শ্বশুর–শাশুড়ির মনোমালিন্য চলে আসছিল। ঘটনার দিন সাদ্দাম ফোনে আমাদের বলেন, ‘আমি শ্বশুর বাড়িতে এসেছি। তাঁরা আমাকে অনেক মারধর করেছে, আমাকে বাঁচান।’ পরে আমরা গিয়ে সাদ্দামকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যেতে চাইলে তাঁরা সাদ্দামের কাছ থেকে সাদা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নিয়ে তারপর তাঁকে ছেড়ে দেন। আমরা প্রথমে তাঁকে কিশোরগঞ্জ হাসপাতাল এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করি। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার ভোররাত চারটার দিকে সাদ্দাম মারা যান।”
এদিকে এ ঘটনার বিষয়ে জানতে সাদ্দামের শ্বশুরবাড়িতে গেলে বাড়ি তালাবন্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে কিশোরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজীব কুমার রায় বলেন, ‘মরদেহ উদ্ধার করে নীলফামারী মর্গে পাঠানো হয়েছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৫ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৫ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৫ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৯ দিন আগে