ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁওয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থী মেহেদী হাসান (১৫) হত্যার ঘটনায় বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন, জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার মেহেদীর পরিবার, এলাকাবাসী ও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শহরের চৌরাস্তায় এ বিক্ষোভ মিছিল পালন করেন।
জানা যায়, আজ সকালে এলাকাবাসী ও পরিবারের লোকজন বিসিক শিল্প নগরী এলাকা থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শহরের চৌরাস্তা হয়ে সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে অবস্থান করে। পরে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও যোগ দিলে মিছিল নিয়ে চৌরাস্তায় জড়ো হয়ে সেখানে ঘণ্টাব্যাপী অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় চৌরাস্তা এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আন্দোলনকারীরা মেহেদীকে হত্যার ঘটনায় বিচারের দাবিতে স্লোগান দিতে থাকে। মানববন্ধনে বক্তারা অবিলম্বে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
এ সময় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তানভিরুল ইসলাম এসে বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখার প্রতিশ্রুতি দিলে আন্দোলনকারীরা অবরোধ তুলে নেন। পরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন শেষে জেলা প্রশাসক মো. মাহবুবুর রহমানকে পরিবার ও শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে পৃথক দুটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
মানববন্ধন বক্তব্য দেন-নিহতের মা মাহফুজা খাতুন, বাবা আ. মালেক, নানি আজমিরা খাতুন, নানা সমির উদ্দিন, মামা আমজাদ হোসেন, খালা ওয়াফা বিনতে জামান, মেহেদীর বন্ধু আদিব, শিশির, প্রাক্তন ছাত্র সৌগত দেবনাথ, সাংস্কৃতিক কর্মী রেজওয়ানুল হক রিজু, এলাকাবাসীর পক্ষে খোতেজা বেগম প্রমুখ।
উল্লেখ্য, গত ২২ ডিসেম্বর রাতে পৌর শহরের দুরামারি নামক স্থানে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে এসএসসি পরীক্ষার্থী মেহেদী হাসান নিহত হয়। সে সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল। এ ঘটনায় ৪ জনের নাম উল্লেখ করে ও ৪ / ৫ জনকে অজ্ঞাত করে সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় মেহেদিকে বাঁচাতে গিয়ে আহত হওয়ার দাবি করা দুই বন্ধু আরমান (১৬) ও গালিবের (১৬) সঙ্গে আরমানের দাদা আকবর আলমকে (৬২) গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
ঠাকুরগাঁওয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থী মেহেদী হাসান (১৫) হত্যার ঘটনায় বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন, জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার মেহেদীর পরিবার, এলাকাবাসী ও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শহরের চৌরাস্তায় এ বিক্ষোভ মিছিল পালন করেন।
জানা যায়, আজ সকালে এলাকাবাসী ও পরিবারের লোকজন বিসিক শিল্প নগরী এলাকা থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শহরের চৌরাস্তা হয়ে সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে অবস্থান করে। পরে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও যোগ দিলে মিছিল নিয়ে চৌরাস্তায় জড়ো হয়ে সেখানে ঘণ্টাব্যাপী অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় চৌরাস্তা এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আন্দোলনকারীরা মেহেদীকে হত্যার ঘটনায় বিচারের দাবিতে স্লোগান দিতে থাকে। মানববন্ধনে বক্তারা অবিলম্বে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
এ সময় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তানভিরুল ইসলাম এসে বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখার প্রতিশ্রুতি দিলে আন্দোলনকারীরা অবরোধ তুলে নেন। পরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন শেষে জেলা প্রশাসক মো. মাহবুবুর রহমানকে পরিবার ও শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে পৃথক দুটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
মানববন্ধন বক্তব্য দেন-নিহতের মা মাহফুজা খাতুন, বাবা আ. মালেক, নানি আজমিরা খাতুন, নানা সমির উদ্দিন, মামা আমজাদ হোসেন, খালা ওয়াফা বিনতে জামান, মেহেদীর বন্ধু আদিব, শিশির, প্রাক্তন ছাত্র সৌগত দেবনাথ, সাংস্কৃতিক কর্মী রেজওয়ানুল হক রিজু, এলাকাবাসীর পক্ষে খোতেজা বেগম প্রমুখ।
উল্লেখ্য, গত ২২ ডিসেম্বর রাতে পৌর শহরের দুরামারি নামক স্থানে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে এসএসসি পরীক্ষার্থী মেহেদী হাসান নিহত হয়। সে সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল। এ ঘটনায় ৪ জনের নাম উল্লেখ করে ও ৪ / ৫ জনকে অজ্ঞাত করে সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় মেহেদিকে বাঁচাতে গিয়ে আহত হওয়ার দাবি করা দুই বন্ধু আরমান (১৬) ও গালিবের (১৬) সঙ্গে আরমানের দাদা আকবর আলমকে (৬২) গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪