কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামে ঈদের দিন রাতে জুয়া খেলার অভিযোগে পৃথক তিন স্থান থেকে ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ রোববার দুপুরে জেলা পুলিশ থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে গতকাল শনিবার মধ্যরাতে জেলার চিলমারী ও রৌমারী উপজেলা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, চিলমারী উপজেলার অষ্টমীরচর ইউনিয়নের নটাকারকান্দি এলাকা থেকে জুয়া খেলা অবস্থায় ডাটিয়ারচর গ্রাম থেকে পাঁচ ব্যক্তিকে ‘হাতেনাতে’ গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন আতিকুর রহমান, রাশেদুল ইসলাম, ছাহের উদ্দিন, হাসানুর ও নুরুন্নবী। এ সময় জুয়া খেলার সরঞ্জাম, নগদ অর্থ, পাঁচটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
অপর এক অভিযানে গতকাল সন্ধ্যায় চিলমারী মডেল থানা-পুলিশের একটি দল বিশেষ অভিযান চালিয়ে উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের কিশামত বানু এলাকায় জুয়া খেলা চলাকালীন অবস্থায় নগদ অর্থ ও জুয়া খেলার সরঞ্জামাদি জব্দসহ সাত জুয়াড়িকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন ওই এলাকার বিজু মিয়া ওরফে বিজয় খান, নূর আলম, রোকনুজ্জামান ওরফে জিহাদী, সোহেল রানা, মিজানুর রহমান, বাদল মিয়া ও সবুজ মিয়া।
অন্যদিকে রৌমারী থানাধীন ৪ নম্বর রৌমারী ইউনিয়নের পশ্চিম ইছাকুড়ি এলাকা থেকে জুয়া খেলা অবস্থায় ১১ ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে রৌমারী থানা-পুলিশ।
তাঁরা হলেন হলেন রৌমারী থানাধীন পশ্চিম ইছাকুড়ি গ্রামের মনজিল হোসেন (৪০), ফারুক হোসেন (৪০), মমিনুল ইসলাম (৩০), মিনারুল ইসলাম (২৮), নূর আলী (৩০), মিজু মিয়া (২৫), কছর উদ্দিন (৩৭), মোসলেম উদ্দিন (৩৬), আনারুল ইসলাম (৩২), আমির হোসেন (২৬) ও মিনারুল ইসলাম (২৮)। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে জুয়া খেলার সরঞ্জামসহ নগদ অর্থ জব্দ করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রুহুল আমীন বলেন, কুড়িগ্রাম জেলায় জুয়া নির্মূলে প্রত্যন্ত অঞ্চলে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। পাশাপাশি মানুষকে সচেতন করতেও কাজ করছে পুলিশ।
কুড়িগ্রামে ঈদের দিন রাতে জুয়া খেলার অভিযোগে পৃথক তিন স্থান থেকে ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ রোববার দুপুরে জেলা পুলিশ থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে গতকাল শনিবার মধ্যরাতে জেলার চিলমারী ও রৌমারী উপজেলা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, চিলমারী উপজেলার অষ্টমীরচর ইউনিয়নের নটাকারকান্দি এলাকা থেকে জুয়া খেলা অবস্থায় ডাটিয়ারচর গ্রাম থেকে পাঁচ ব্যক্তিকে ‘হাতেনাতে’ গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন আতিকুর রহমান, রাশেদুল ইসলাম, ছাহের উদ্দিন, হাসানুর ও নুরুন্নবী। এ সময় জুয়া খেলার সরঞ্জাম, নগদ অর্থ, পাঁচটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
অপর এক অভিযানে গতকাল সন্ধ্যায় চিলমারী মডেল থানা-পুলিশের একটি দল বিশেষ অভিযান চালিয়ে উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের কিশামত বানু এলাকায় জুয়া খেলা চলাকালীন অবস্থায় নগদ অর্থ ও জুয়া খেলার সরঞ্জামাদি জব্দসহ সাত জুয়াড়িকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন ওই এলাকার বিজু মিয়া ওরফে বিজয় খান, নূর আলম, রোকনুজ্জামান ওরফে জিহাদী, সোহেল রানা, মিজানুর রহমান, বাদল মিয়া ও সবুজ মিয়া।
অন্যদিকে রৌমারী থানাধীন ৪ নম্বর রৌমারী ইউনিয়নের পশ্চিম ইছাকুড়ি এলাকা থেকে জুয়া খেলা অবস্থায় ১১ ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে রৌমারী থানা-পুলিশ।
তাঁরা হলেন হলেন রৌমারী থানাধীন পশ্চিম ইছাকুড়ি গ্রামের মনজিল হোসেন (৪০), ফারুক হোসেন (৪০), মমিনুল ইসলাম (৩০), মিনারুল ইসলাম (২৮), নূর আলী (৩০), মিজু মিয়া (২৫), কছর উদ্দিন (৩৭), মোসলেম উদ্দিন (৩৬), আনারুল ইসলাম (৩২), আমির হোসেন (২৬) ও মিনারুল ইসলাম (২৮)। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে জুয়া খেলার সরঞ্জামসহ নগদ অর্থ জব্দ করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রুহুল আমীন বলেন, কুড়িগ্রাম জেলায় জুয়া নির্মূলে প্রত্যন্ত অঞ্চলে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। পাশাপাশি মানুষকে সচেতন করতেও কাজ করছে পুলিশ।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২২ দিন আগে