নবীগঞ্জ ও হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে প্রেমিকাকে (১৭) শ্বাসরোধে ও গলা কেটে হত্যা করেছে প্রেমিক ও তাঁর সহযোগী। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার মাত্র ৭২ ঘণ্টার মধ্যে রহস্য উদ্ঘাটন করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন পিবিআই। এরই মধ্যে প্রেমিক খলিল উদ্দিন ও তাঁর সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে হবিগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা হকের আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়ে দোষ স্বীকার করেছেন অভিযুক্ত প্রেমিক খলিল উদ্দিন (২০)। অভিযুক্ত খলিল উদ্দিন উপজেলার হরিনগর গ্রামের মিরাশ উদ্দিনের ছেলে। গ্রেপ্তারকৃত অন্য আসামি গোলাম হোসেন (৫০) একই গ্রামের মৃত এরশাদ উল্ল্যাহর ছেলে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন হবিগঞ্জ পিবিআই পুলিশের উপপরিদর্শক আব্দুল আহাদ জানান, গত সোমবার সকালে নবীগঞ্জ থানাধীন বড় ভাকৈর পূর্ব ইউপির অন্তর্গত বাগাউড়া এলাকায় জমিতে গলাকাটা ও হাত-পা বাঁধা এক কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি উদ্ধার করে হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। পরদিন নিহতের বাবা নবীগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্তের জন্য দেওয়া হয় পিবিআইয়ে। তদন্ত পাওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই আসামি শনাক্ত করা হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বৃহস্পতিবার উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে প্রেমিক খলিল উদ্দিন ও তাঁর সহযোগী গোলাম হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারের পর তাঁরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন। আব্দুল আহাদ বলেন, নিহত ওই কিশোরীর সঙ্গে খলিল উদ্দিনের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। হত্যাকাণ্ডের আগের দিন কিশোরী তার অসুস্থতার কথা বলে খলিলের কাছে দুই হাজার টাকা ধার চায়। রাতে তাঁদের সঙ্গে দেখা করে টাকা নেওয়ার কথা হয়। এরই মধ্যে সন্ধ্যায় গোলাম হোসেনের সঙ্গে দেখা হয় খলিলের। এ সময় এসব কথা খলিল তাঁকে জানালে গোলাম নিজে তাঁর সঙ্গে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন। একপর্যায়ে কিশোরী ও খলিল রাতে মেলামেশা করেন। এ সময় আড়ালে লুকিয়ে দেখেন গোলাম হোসেন। পরে গোলাম হোসেন কিশোরীর সঙ্গে মিলিত হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন। প্রেমিক খলিলও গোলাম হোসেনের সঙ্গে মেলামেশা করার জন্য কিশোরীকে অনুরোধ করেন। কিন্তু তাতেও রাজি হয়নি কিশোরী। এরপর তাঁদের মধ্যে ধস্তাধস্তি হয়। পরে কিশোরীর ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে গলায় ওড়না দিয়ে পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে এবং পরে গলা কেটে হত্যা করে। হত্যাকাণ্ড শেষে তাঁরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান।
এ বিষয়ে এসআই আব্দুল আহাদ বলেন, জবানবন্দি শেষে দুই আসামিকে রাতেই কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে প্রেমিকাকে (১৭) শ্বাসরোধে ও গলা কেটে হত্যা করেছে প্রেমিক ও তাঁর সহযোগী। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার মাত্র ৭২ ঘণ্টার মধ্যে রহস্য উদ্ঘাটন করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন পিবিআই। এরই মধ্যে প্রেমিক খলিল উদ্দিন ও তাঁর সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে হবিগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা হকের আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়ে দোষ স্বীকার করেছেন অভিযুক্ত প্রেমিক খলিল উদ্দিন (২০)। অভিযুক্ত খলিল উদ্দিন উপজেলার হরিনগর গ্রামের মিরাশ উদ্দিনের ছেলে। গ্রেপ্তারকৃত অন্য আসামি গোলাম হোসেন (৫০) একই গ্রামের মৃত এরশাদ উল্ল্যাহর ছেলে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন হবিগঞ্জ পিবিআই পুলিশের উপপরিদর্শক আব্দুল আহাদ জানান, গত সোমবার সকালে নবীগঞ্জ থানাধীন বড় ভাকৈর পূর্ব ইউপির অন্তর্গত বাগাউড়া এলাকায় জমিতে গলাকাটা ও হাত-পা বাঁধা এক কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি উদ্ধার করে হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। পরদিন নিহতের বাবা নবীগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্তের জন্য দেওয়া হয় পিবিআইয়ে। তদন্ত পাওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই আসামি শনাক্ত করা হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বৃহস্পতিবার উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে প্রেমিক খলিল উদ্দিন ও তাঁর সহযোগী গোলাম হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারের পর তাঁরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন। আব্দুল আহাদ বলেন, নিহত ওই কিশোরীর সঙ্গে খলিল উদ্দিনের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। হত্যাকাণ্ডের আগের দিন কিশোরী তার অসুস্থতার কথা বলে খলিলের কাছে দুই হাজার টাকা ধার চায়। রাতে তাঁদের সঙ্গে দেখা করে টাকা নেওয়ার কথা হয়। এরই মধ্যে সন্ধ্যায় গোলাম হোসেনের সঙ্গে দেখা হয় খলিলের। এ সময় এসব কথা খলিল তাঁকে জানালে গোলাম নিজে তাঁর সঙ্গে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন। একপর্যায়ে কিশোরী ও খলিল রাতে মেলামেশা করেন। এ সময় আড়ালে লুকিয়ে দেখেন গোলাম হোসেন। পরে গোলাম হোসেন কিশোরীর সঙ্গে মিলিত হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন। প্রেমিক খলিলও গোলাম হোসেনের সঙ্গে মেলামেশা করার জন্য কিশোরীকে অনুরোধ করেন। কিন্তু তাতেও রাজি হয়নি কিশোরী। এরপর তাঁদের মধ্যে ধস্তাধস্তি হয়। পরে কিশোরীর ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে গলায় ওড়না দিয়ে পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে এবং পরে গলা কেটে হত্যা করে। হত্যাকাণ্ড শেষে তাঁরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান।
এ বিষয়ে এসআই আব্দুল আহাদ বলেন, জবানবন্দি শেষে দুই আসামিকে রাতেই কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২২ দিন আগে