আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে বাতাসের তীব্রতা কমে দাবানল দুর্বল হয়ে আসায় স্বস্তি ফিরছে উপদ্রুত এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, অন্তত ২৪ হাজার একর এলাকায় ছড়িয়ে পড়া এই আগুনে কমপক্ষে ১২ হাজার অবকাঠামো ভস্মীভূত হয়েছে। সবশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ২৭টি মরদেহের সন্ধান পেয়েছেন উদ্ধারকারীরা। তবে তাঁদের ধারণা, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় এরই মধ্যে আগুনে সব ছেড়ে পালাতে বাধ্য হওয়া বাসিন্দাদের অনেকে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে। তবে তাদের অন্তত এক সপ্তাহ ধৈর্যধারণের আহ্বান জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
রয়টার্স জানিয়েছে, যেসব এলাকা থেকে আগুন সরে গেছে বা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসেছে, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ দেখতে এবং প্রিয় স্মৃতি বা প্রয়োজনীয় ওষুধ উদ্ধারে সেসব এলাকায় ফিরতে শুরু করেছে বাসিন্দারা। খুঁজছে নিজেদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। তবে পুড়ে যাওয়া ঘরবাড়ির ধ্বংসাবশেষ ছাড়া মিলছে না কিছুই।
১০ দিন ধরে দাবানলের আগুনে জ্বলেছে লস অ্যাঞ্জেলসের উপদ্রুত এলাকা। চূড়ান্ত বা আংশিকভাবে বিধ্বস্ত হয়েছে ১২ হাজারের বেশি ঘরবাড়ি। শহর কর্তৃপক্ষ পুড়ে যাওয়া এলাকাগুলোয় জমে থাকা বিষাক্ত বর্জ্য অপসারণে কাজ করে যাচ্ছে। বিদ্যুৎ ও গ্যাসলাইন থেকে দুর্ঘটনা এড়াতে সেগুলোর সংযোগ বন্ধ রাখা হয়েছে। ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া পাহাড়ি এলাকাগুলোয় ভূমিধসের ফলে ক্ষয়ক্ষতি আরও বেড়ে যাওয়ার শঙ্কা তৈরি করছে। ফলে এখনই নিজ বাড়িতে না ফিরতে বাসিন্দাদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন উদ্ধার কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, এখন ফিরে আসা অত্যন্ত বিপজ্জনক। এ ছাড়া এতে করে জরুরি উদ্ধারকারী বাহিনীর কার্যক্রমও ব্যাহত হবে।
লস অ্যাঞ্জেলেসের মেয়র ক্যারেন বেস বলেন, লোকজনের মানসিক অবস্থার ওপর এই বিপর্যয়ের অনেক বেশি চাপ পড়েছে। অনেকে নিজেদের বাড়িঘর হারিয়েছে, পোষ্য হারিয়েছে। অন্যত্র আশ্রয় নেওয়া বহু মানুষ এখনো জানে না, তাদের ফেলে যাওয়া বাড়িঘরের কী অবস্থা। শহর কর্তৃপক্ষ অবশ্য আশ্বাস দিয়েছে, কিছু এলাকায় বাসিন্দারা শিগগিরই বাড়ি ফিরতে পারবে।
লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টির পাবলিক ওয়ার্কসের পরিচালক মার্ক পেস্ট্রেলা বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার বিপুল ধ্বংসাবশেষ এবং বিষাক্ত উপাদান পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হয়ে উঠেছে। তাই যত দ্রুত সম্ভব, এলাকাগুলো পরিষ্কার করা দরকার। কারণ, আগামী দিনে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সে সময় এসব বিষাক্ত বর্জ্য আরও ছড়িয়ে যেতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে বাতাসের তীব্রতা কমে দাবানল দুর্বল হয়ে আসায় স্বস্তি ফিরছে উপদ্রুত এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, অন্তত ২৪ হাজার একর এলাকায় ছড়িয়ে পড়া এই আগুনে কমপক্ষে ১২ হাজার অবকাঠামো ভস্মীভূত হয়েছে। সবশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ২৭টি মরদেহের সন্ধান পেয়েছেন উদ্ধারকারীরা। তবে তাঁদের ধারণা, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় এরই মধ্যে আগুনে সব ছেড়ে পালাতে বাধ্য হওয়া বাসিন্দাদের অনেকে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে। তবে তাদের অন্তত এক সপ্তাহ ধৈর্যধারণের আহ্বান জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
রয়টার্স জানিয়েছে, যেসব এলাকা থেকে আগুন সরে গেছে বা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসেছে, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ দেখতে এবং প্রিয় স্মৃতি বা প্রয়োজনীয় ওষুধ উদ্ধারে সেসব এলাকায় ফিরতে শুরু করেছে বাসিন্দারা। খুঁজছে নিজেদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। তবে পুড়ে যাওয়া ঘরবাড়ির ধ্বংসাবশেষ ছাড়া মিলছে না কিছুই।
১০ দিন ধরে দাবানলের আগুনে জ্বলেছে লস অ্যাঞ্জেলসের উপদ্রুত এলাকা। চূড়ান্ত বা আংশিকভাবে বিধ্বস্ত হয়েছে ১২ হাজারের বেশি ঘরবাড়ি। শহর কর্তৃপক্ষ পুড়ে যাওয়া এলাকাগুলোয় জমে থাকা বিষাক্ত বর্জ্য অপসারণে কাজ করে যাচ্ছে। বিদ্যুৎ ও গ্যাসলাইন থেকে দুর্ঘটনা এড়াতে সেগুলোর সংযোগ বন্ধ রাখা হয়েছে। ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া পাহাড়ি এলাকাগুলোয় ভূমিধসের ফলে ক্ষয়ক্ষতি আরও বেড়ে যাওয়ার শঙ্কা তৈরি করছে। ফলে এখনই নিজ বাড়িতে না ফিরতে বাসিন্দাদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন উদ্ধার কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, এখন ফিরে আসা অত্যন্ত বিপজ্জনক। এ ছাড়া এতে করে জরুরি উদ্ধারকারী বাহিনীর কার্যক্রমও ব্যাহত হবে।
লস অ্যাঞ্জেলেসের মেয়র ক্যারেন বেস বলেন, লোকজনের মানসিক অবস্থার ওপর এই বিপর্যয়ের অনেক বেশি চাপ পড়েছে। অনেকে নিজেদের বাড়িঘর হারিয়েছে, পোষ্য হারিয়েছে। অন্যত্র আশ্রয় নেওয়া বহু মানুষ এখনো জানে না, তাদের ফেলে যাওয়া বাড়িঘরের কী অবস্থা। শহর কর্তৃপক্ষ অবশ্য আশ্বাস দিয়েছে, কিছু এলাকায় বাসিন্দারা শিগগিরই বাড়ি ফিরতে পারবে।
লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টির পাবলিক ওয়ার্কসের পরিচালক মার্ক পেস্ট্রেলা বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার বিপুল ধ্বংসাবশেষ এবং বিষাক্ত উপাদান পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হয়ে উঠেছে। তাই যত দ্রুত সম্ভব, এলাকাগুলো পরিষ্কার করা দরকার। কারণ, আগামী দিনে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সে সময় এসব বিষাক্ত বর্জ্য আরও ছড়িয়ে যেতে পারে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪