ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ‘পাবলিক হেলথ’ বা জনস্বাস্থ্য নামে নতুন বিভাগের যাত্রা শুরু হলো। বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী মোতাহার হোসেন বিজ্ঞান ভবনে পাবলিক হেলথ বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এমরান কবীর চৌধুরীর সভাপতিত্বে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিভাগের উদ্বোধন করেন।
বুধবার (১ নভেম্বর) বিভাগের উদ্বোধন শেষে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ–উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল এবং জীব বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এ কে এম মাহবুব হাসান।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত বিজ্ঞানী ও আইসিডিডিআরবি,র সংক্রামক রোগ বিভাগের পরিচালক ড. ফেরদৌসী কাদরী। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন।
পাবলিক হেলথ বিভাগে পিএইচডি, এমফিল, মাস্টার্স, এক্সিকিউটিভ মাস্টার্স— এই চার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়। তবে বিভাগের জনবল ও রিসোর্স বিবেচনায় আপাতত শুধু এমফিল এবং পিএইচডির শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হবে।
অনার্সে (স্নাতক) শিক্ষার্থী ভর্তি করানোর আপাতত কোনো চিন্তা নেই। আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে মাস্টার্স ও এক্সিকিউটিভ মাস্টার্স চালু করতে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এমরান কবীর চৌধুরী।
তিনি আরও বলেন, ‘পাবলিক হেলথ অনেক বিস্তৃত—যেখানে বিজ্ঞান, সামাজিক বিজ্ঞান, পরিবেশ বিজ্ঞান, জলবায়ু পরিবর্তন, জীববিজ্ঞানসহ সম্পর্কিত ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে ভর্তির সুযোগ রয়েছে।’
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক আখতারুজ্জামান বলেন, ‘পাবলিক হেলথ বিশ্বব্যাপী খুবই আলোচিত একটি বিষয় এবং করোনা মহামারি পরবর্তী বর্তমান সময়ে খুবই প্রাসঙ্গিক। মানুষের স্বাস্থ্য–সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ের সমন্বয়েই এই বিভাগটি গঠন করা হয়েছে।’ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে রোগ নিরাময় সংক্রান্ত কাজের পাশাপাশি সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে পাবলিক হেলথ বিভাগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন উপাচার্য।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক মাকসুদ কামাল বলেন, ‘পরিবেশ, পরিচ্ছন্নতা, স্বাস্থ্য ও জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে জনস্বাস্থ্য সরাসরি সম্পৃক্ত। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই বিভাগকে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করা হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ‘পাবলিক হেলথ’ বা জনস্বাস্থ্য নামে নতুন বিভাগের যাত্রা শুরু হলো। বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী মোতাহার হোসেন বিজ্ঞান ভবনে পাবলিক হেলথ বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এমরান কবীর চৌধুরীর সভাপতিত্বে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিভাগের উদ্বোধন করেন।
বুধবার (১ নভেম্বর) বিভাগের উদ্বোধন শেষে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ–উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল এবং জীব বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এ কে এম মাহবুব হাসান।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত বিজ্ঞানী ও আইসিডিডিআরবি,র সংক্রামক রোগ বিভাগের পরিচালক ড. ফেরদৌসী কাদরী। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন।
পাবলিক হেলথ বিভাগে পিএইচডি, এমফিল, মাস্টার্স, এক্সিকিউটিভ মাস্টার্স— এই চার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়। তবে বিভাগের জনবল ও রিসোর্স বিবেচনায় আপাতত শুধু এমফিল এবং পিএইচডির শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হবে।
অনার্সে (স্নাতক) শিক্ষার্থী ভর্তি করানোর আপাতত কোনো চিন্তা নেই। আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে মাস্টার্স ও এক্সিকিউটিভ মাস্টার্স চালু করতে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এমরান কবীর চৌধুরী।
তিনি আরও বলেন, ‘পাবলিক হেলথ অনেক বিস্তৃত—যেখানে বিজ্ঞান, সামাজিক বিজ্ঞান, পরিবেশ বিজ্ঞান, জলবায়ু পরিবর্তন, জীববিজ্ঞানসহ সম্পর্কিত ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে ভর্তির সুযোগ রয়েছে।’
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক আখতারুজ্জামান বলেন, ‘পাবলিক হেলথ বিশ্বব্যাপী খুবই আলোচিত একটি বিষয় এবং করোনা মহামারি পরবর্তী বর্তমান সময়ে খুবই প্রাসঙ্গিক। মানুষের স্বাস্থ্য–সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ের সমন্বয়েই এই বিভাগটি গঠন করা হয়েছে।’ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে রোগ নিরাময় সংক্রান্ত কাজের পাশাপাশি সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে পাবলিক হেলথ বিভাগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন উপাচার্য।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক মাকসুদ কামাল বলেন, ‘পরিবেশ, পরিচ্ছন্নতা, স্বাস্থ্য ও জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে জনস্বাস্থ্য সরাসরি সম্পৃক্ত। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই বিভাগকে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করা হবে।’
আজ বুধবার সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণকালে এ মন্তব্য করেন অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)।
১ ঘণ্টা আগেস্নাতক পর্যায়ে বিদেশে পড়াশোনা করতে চাইলে শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পরীক্ষা হলো SAT (Scholastic Assessment Test)। এটি মূলত ইংরেজি পড়া, লেখা এবং গণিতে দক্ষতা যাচাইয়ের পরীক্ষা। বিশেষত, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তির জন্য SAT স্কোর বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
৬ ঘণ্টা আগেইতালির ক্যালাব্রিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তির আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়ের এই বৃত্তি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় দুই বছর মেয়াদি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করতে পারবেন।
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর সরকারি সাত কলেজ পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়/সমকক্ষ হওয়ার আগপর্যন্ত এর সার্বিক কার্যক্রম পরিচালিত হবে অধিভুক্ত কলেজের একজন অধ্যক্ষের নেতৃত্বে। আর পুরো কার্যক্রমের নজরদারিতে থাকবেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) এক সদস্য।
১ দিন আগে