জবি প্রতিনিধি, ঢাকা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) ক্যাম্পাসেই শিক্ষার্থীদের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নিবন্ধন কার্যক্রমে উদ্বোধন করা হয়েছে। যে সকল শিক্ষার্থী এখনো এনআইডি পাননি তারা এখান থেকেই নিবন্ধন করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে তা সংগ্রহ করতে পারবেন। আজ সোমবার সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ এর মহাপরিচালক এ কে এম হুমায়ূন কবীর, (IDEA-2) এর প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল কাশেম মো. ফজলুল কাদের, ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসার মাহফুজা আক্তার, ঢাকা জেলার সিনিয়র নির্বাচন অফিসার জনাব মুনির হোসাইন খান, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ ও ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আইনুল ইসলাম।
IDEA-2 এর প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল কাশেম মো. ফজলুল কাদের বলেন, এনআইডি কার্ড নাগরিক জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। সে জন্য এর তথ্য যাতে ভুল না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আপনারা যখন নিবন্ধন ফরম পূরণ করবেন তখন বাবা-মায়ের নাম, নিজের নাম, জন্মতারিখ সব সঠিকভাবে পূরণ করবেন। এসএসসি সনদের সঙ্গে মিল রেখে সবকিছু পূরণ করবেন, যাতে সবকিছুরই মিল থাকে। আর স্মার্ট কার্ডের পেছনে এখন বর্তমান ঠিকানা ব্যবহার করা হয়। এই ঠিকানা অনুযায়ী কিন্তু আপনি সেই এলাকার ভোটার। অন্য জায়গায় গিয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন না। তাই এ বিষয়টা ভেবে তারপর বর্তমান ঠিকানা দিয়ে ফরম পূরণ করবেন।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ এর মহাপরিচালক এ কে এম হুমায়ূন কবীর বলেন, এনআইডি বা স্মার্টকার্ডের মাধ্যমে ২২টি সেবা গ্রহণ করা যায়। দিনে দিনে এটা আরও বাড়বে। এমন একটা সময় আসবে একজন নাগরিকের যাবতীয় কাজ আপনার স্মার্টকার্ডের মাধ্যমেই সম্পন্ন করতে হবে। সকল ধরনের নাগরিক সেবা গ্রহণ করতে স্মার্টকার্ডের প্রয়োজন হবে। আপনারা সুশৃঙ্খলভাবে আমাদের সেবা গ্রহণ করবেন বলে আমরা আশাবাদী। এটা হয়তো প্রতীকী একটা তারিখ হিসেবে ২৮ তারিখ পর্যন্ত চলবে ৷ কিন্তু তারপরও যদি বাকি থাকে, আপনারা দলবদ্ধভাবে একটা গাড়িতে করে আমার অফিসে যাবেন। আমরা আপনাদের সেবা প্রদান করব।
এ কে এম হুমায়ূন কবীর বলেন, এনআইডি করতে গিয়ে আমাদের নিরাপত্তার দিকেও নজর দিতে হয়। সাম্প্রতিক সময়ে রোহিঙ্গা ও অন্যান্য দুষ্কৃতকারীরা আমাদের এনআইডি নিবন্ধন করে বাইরে গিয়ে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। সে জন্য আমরা নিরাপত্তার দিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ভেরিফিকেশন করব। বিভিন্ন কাগজপত্র চাইব। আশা করি আপনারা সবাই সহযোগিতা করবেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে ঢাকার আদি স্থান। এখানে আপনারা আমাদের শিক্ষার্থীদের এনআইডি কার্যক্রমে সেবা দিতে এসেছেন সে জন্য ধন্যবাদ। এই কার্যক্রম সম্পন্ন করতে আমাদের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক মো. নিয়াজ আলমগীরের সহধর্মিণী এনআইডি নিবন্ধনের প্রক্রিয়া চালু করতে সহযোগিতা করেছেন। এ জন্য তাঁকে ধন্যবাদ। শিক্ষার্থীদের সুশৃঙ্খলভাবে এনআইডি নিবন্ধন করার জন্য আহ্বান করছি।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক বলেন, আমি যখন উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছি তখন করোনার জরুরি অবস্থা চলছিল, সরকার থেকেও টিকা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়ার ঘোষণা করা হলো। তারপর সব সহকর্মীদের সহযোগিতা নিয়ে টিকার জন্য কাজ করেছি। টিকা দেওয়ার জন্য এনআইডির প্রয়োজন। আমাদের অনেক শিক্ষার্থীরই এনআইডি নেই। আমরা নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করার সঙ্গে সঙ্গেই তারা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। যার ফলে ক্যাম্পাসেই শিক্ষার্থীরা এনআইডি কার্ড করার সুযোগ পাচ্ছেন। এই কাজটি সম্পন্ন করতে যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আশা করি শিক্ষার্থীরা সুশৃঙ্খলভাবে এনআইডি কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে সেবা নেবেন।
উল্লেখ্য, এর আগে ২১ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপনের দিনে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে টিকাদান কেন্দ্রের উদ্বোধন করা হয়। টিকার রেজিস্ট্রেশনে এনআইডির প্রয়োজন হয় বিধায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচন করে এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমের ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। ২৫ অক্টোবর থেকে আগামী ২৮ অক্টোবর ২০২১ তারিখ পর্যন্ত ৩ দিনব্যাপী সকাল ১০টা হতে বিকেল ৪টা পর্যন্ত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে শিক্ষার্থীদের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রম চলমান থাকবে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) ক্যাম্পাসেই শিক্ষার্থীদের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নিবন্ধন কার্যক্রমে উদ্বোধন করা হয়েছে। যে সকল শিক্ষার্থী এখনো এনআইডি পাননি তারা এখান থেকেই নিবন্ধন করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে তা সংগ্রহ করতে পারবেন। আজ সোমবার সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ এর মহাপরিচালক এ কে এম হুমায়ূন কবীর, (IDEA-2) এর প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল কাশেম মো. ফজলুল কাদের, ঢাকা আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসার মাহফুজা আক্তার, ঢাকা জেলার সিনিয়র নির্বাচন অফিসার জনাব মুনির হোসাইন খান, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ ও ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আইনুল ইসলাম।
IDEA-2 এর প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল কাশেম মো. ফজলুল কাদের বলেন, এনআইডি কার্ড নাগরিক জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। সে জন্য এর তথ্য যাতে ভুল না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আপনারা যখন নিবন্ধন ফরম পূরণ করবেন তখন বাবা-মায়ের নাম, নিজের নাম, জন্মতারিখ সব সঠিকভাবে পূরণ করবেন। এসএসসি সনদের সঙ্গে মিল রেখে সবকিছু পূরণ করবেন, যাতে সবকিছুরই মিল থাকে। আর স্মার্ট কার্ডের পেছনে এখন বর্তমান ঠিকানা ব্যবহার করা হয়। এই ঠিকানা অনুযায়ী কিন্তু আপনি সেই এলাকার ভোটার। অন্য জায়গায় গিয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন না। তাই এ বিষয়টা ভেবে তারপর বর্তমান ঠিকানা দিয়ে ফরম পূরণ করবেন।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ এর মহাপরিচালক এ কে এম হুমায়ূন কবীর বলেন, এনআইডি বা স্মার্টকার্ডের মাধ্যমে ২২টি সেবা গ্রহণ করা যায়। দিনে দিনে এটা আরও বাড়বে। এমন একটা সময় আসবে একজন নাগরিকের যাবতীয় কাজ আপনার স্মার্টকার্ডের মাধ্যমেই সম্পন্ন করতে হবে। সকল ধরনের নাগরিক সেবা গ্রহণ করতে স্মার্টকার্ডের প্রয়োজন হবে। আপনারা সুশৃঙ্খলভাবে আমাদের সেবা গ্রহণ করবেন বলে আমরা আশাবাদী। এটা হয়তো প্রতীকী একটা তারিখ হিসেবে ২৮ তারিখ পর্যন্ত চলবে ৷ কিন্তু তারপরও যদি বাকি থাকে, আপনারা দলবদ্ধভাবে একটা গাড়িতে করে আমার অফিসে যাবেন। আমরা আপনাদের সেবা প্রদান করব।
এ কে এম হুমায়ূন কবীর বলেন, এনআইডি করতে গিয়ে আমাদের নিরাপত্তার দিকেও নজর দিতে হয়। সাম্প্রতিক সময়ে রোহিঙ্গা ও অন্যান্য দুষ্কৃতকারীরা আমাদের এনআইডি নিবন্ধন করে বাইরে গিয়ে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। সে জন্য আমরা নিরাপত্তার দিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ভেরিফিকেশন করব। বিভিন্ন কাগজপত্র চাইব। আশা করি আপনারা সবাই সহযোগিতা করবেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে ঢাকার আদি স্থান। এখানে আপনারা আমাদের শিক্ষার্থীদের এনআইডি কার্যক্রমে সেবা দিতে এসেছেন সে জন্য ধন্যবাদ। এই কার্যক্রম সম্পন্ন করতে আমাদের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক মো. নিয়াজ আলমগীরের সহধর্মিণী এনআইডি নিবন্ধনের প্রক্রিয়া চালু করতে সহযোগিতা করেছেন। এ জন্য তাঁকে ধন্যবাদ। শিক্ষার্থীদের সুশৃঙ্খলভাবে এনআইডি নিবন্ধন করার জন্য আহ্বান করছি।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক বলেন, আমি যখন উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছি তখন করোনার জরুরি অবস্থা চলছিল, সরকার থেকেও টিকা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়ার ঘোষণা করা হলো। তারপর সব সহকর্মীদের সহযোগিতা নিয়ে টিকার জন্য কাজ করেছি। টিকা দেওয়ার জন্য এনআইডির প্রয়োজন। আমাদের অনেক শিক্ষার্থীরই এনআইডি নেই। আমরা নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করার সঙ্গে সঙ্গেই তারা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। যার ফলে ক্যাম্পাসেই শিক্ষার্থীরা এনআইডি কার্ড করার সুযোগ পাচ্ছেন। এই কাজটি সম্পন্ন করতে যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আশা করি শিক্ষার্থীরা সুশৃঙ্খলভাবে এনআইডি কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে সেবা নেবেন।
উল্লেখ্য, এর আগে ২১ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপনের দিনে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে টিকাদান কেন্দ্রের উদ্বোধন করা হয়। টিকার রেজিস্ট্রেশনে এনআইডির প্রয়োজন হয় বিধায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচন করে এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমের ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। ২৫ অক্টোবর থেকে আগামী ২৮ অক্টোবর ২০২১ তারিখ পর্যন্ত ৩ দিনব্যাপী সকাল ১০টা হতে বিকেল ৪টা পর্যন্ত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে শিক্ষার্থীদের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কার্যক্রম চলমান থাকবে।
দেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অংশ হিসেবে নতুন প্রায় ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়গুলোয় মিড-ডে মিলে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া, বার্ষিক পরীক্ষার মূল্যায়ন চার স্তরে করা, পঞ্চম শ্রেণিতে আবার বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ারও পরিকল্পনা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি উন্নতি হচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাব মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থায় এই পরিবর্তনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রযুক্তি একদিকে যেমন জীবনকে সহজ করছে অন্যদিকে এটি শিক্ষার ধরন, পদ্ধতি ও কাঠামোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে জন্ম ও কানাডায় বেড়ে ওঠা ম্যালকম গ্ল্যাডওয়েল একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন লেখক, সাংবাদিক ও বক্তা। তাঁর অন্যতম বই হলো আউটলায়ার্স। বইটি বিশ্বের অনেক ভাষায় অনূদিত হয়ে মিলিয়ন মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুধু পাঠ্যপুস্তক বা শ্রেণিকক্ষের শিক্ষার মধ্যেই সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত নয়। এটি ব্যক্তিত্ব গঠনের, দক্ষতা বিকাশের এবং ভবিষ্যতের প্রস্তুতি নেওয়ার এক বিশাল ক্ষেত্র। এই সময় ক্লাব কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা হতে পারে, যা তাদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে উল্লেখযো
২ ঘণ্টা আগে