বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
সরকারি মেডিকেল কলেজে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হবে ২৭ মার্চ এবং শেষ হবে ৬ এপ্রিল। গতকাল রোববার স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক চিকিৎসা শিক্ষা (ভারপ্রাপ্ত) ডা. মজতাহিদ মুহাম্মদ হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল কর্তৃক প্রণীত নীতিমালার শর্তানুযায়ী লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর ও এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ থেকে প্রাপ্ত নম্বর যোগ করে অর্জিত স্কোরের ভিত্তিতে মেধা ও পছন্দক্রম অনুযায়ী চার হাজার ৩৫০ জন পরীক্ষার্থীকে ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হলো।
২৭ মার্চ থেকে ৬ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের অফিস চলাকালীন ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। সংশ্লিষ্ট মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ কর্তৃক গঠিত স্থানীয় ভর্তি কমিটি নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সব মূল সনদপত্র যাচাই করবেন। মেডিকেল বোর্ড ভর্তির আগে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করবেন, যার ভিত্তিতে যোগ্য প্রার্থীদের সাময়িকভাবে ভর্তি করা হবে। বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তিসংক্রান্ত নির্দেশনা পরে জানানো হবে।
ভর্তির জন্য যেসব কাগজপত্র শিক্ষার্থীদের লাগবে:
১. ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র।
২. এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষার মূল একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট।
৩. এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষা পাসের মূল সনদপত্র বা প্রশংসাপত্র।
৪. চার কপি সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত রঙিন ছবি।
৫. জেলা কোটার দাবির ক্ষেত্রে স্থানীয় সিটি করপোরেশনের মেয়র/পৌরসভার চেয়ারম্যান/ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কমিশনার প্রদত্ত মূল নাগরিক সনদপত্র।
৬. পার্বত্য জেলার উপজাতীয় প্রার্থীর ক্ষেত্রে সার্কেল চিফ এবং জেলা প্রশাসকের সনদ ও অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সার্কেল চিফ বা জেলা প্রশাসক প্রদত্ত মূল সনদপত্র। অন্যান্য জেলার উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে গোত্রপ্রধান ও সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক প্রদত্ত মূল সনদপত্র।
৭. মুক্তিযোদ্ধা কোটায় আবেদনকারী প্রার্থীদের মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের স্মারক নম্বর ৪৮.০০.০০০০.০০৩. ২৫.০১৯. ২০.৮৭৫ তারিখ ১৮/১০/২০২০ খ্রিষ্টাব্দ মূলে প্রকাশিত পরিপত্র এবং সরকার কর্তৃক জারিকৃত বিধিবিধান অনুযায়ী প্রমাণক।
৮. সংশ্লিষ্ট সরকারি মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ কর্তৃক যাচিত অন্যান্য প্রমাণক।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, অনলাইন আবেদনপত্রে উল্লেখিত তথ্যাদির সপক্ষে পরীক্ষার্থী প্রমাণক প্রদানে ব্যর্থ হলে বা প্রদানকৃত তথ্য অসত্য বলে প্রতীয়মান হলে যে কোনো সময় তার ভর্তি বাতিলপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ভর্তি পরীক্ষা-সংক্রান্ত তথ্য স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট এবং সংশ্লিষ্ট মেডিকেল কলেজ থেকে জানা যাবে।
আরও খবর পড়ুন:
সরকারি মেডিকেল কলেজে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হবে ২৭ মার্চ এবং শেষ হবে ৬ এপ্রিল। গতকাল রোববার স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক চিকিৎসা শিক্ষা (ভারপ্রাপ্ত) ডা. মজতাহিদ মুহাম্মদ হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল কর্তৃক প্রণীত নীতিমালার শর্তানুযায়ী লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর ও এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ থেকে প্রাপ্ত নম্বর যোগ করে অর্জিত স্কোরের ভিত্তিতে মেধা ও পছন্দক্রম অনুযায়ী চার হাজার ৩৫০ জন পরীক্ষার্থীকে ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হলো।
২৭ মার্চ থেকে ৬ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের অফিস চলাকালীন ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। সংশ্লিষ্ট মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ কর্তৃক গঠিত স্থানীয় ভর্তি কমিটি নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সব মূল সনদপত্র যাচাই করবেন। মেডিকেল বোর্ড ভর্তির আগে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করবেন, যার ভিত্তিতে যোগ্য প্রার্থীদের সাময়িকভাবে ভর্তি করা হবে। বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তিসংক্রান্ত নির্দেশনা পরে জানানো হবে।
ভর্তির জন্য যেসব কাগজপত্র শিক্ষার্থীদের লাগবে:
১. ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র।
২. এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষার মূল একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট।
৩. এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষা পাসের মূল সনদপত্র বা প্রশংসাপত্র।
৪. চার কপি সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত রঙিন ছবি।
৫. জেলা কোটার দাবির ক্ষেত্রে স্থানীয় সিটি করপোরেশনের মেয়র/পৌরসভার চেয়ারম্যান/ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কমিশনার প্রদত্ত মূল নাগরিক সনদপত্র।
৬. পার্বত্য জেলার উপজাতীয় প্রার্থীর ক্ষেত্রে সার্কেল চিফ এবং জেলা প্রশাসকের সনদ ও অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সার্কেল চিফ বা জেলা প্রশাসক প্রদত্ত মূল সনদপত্র। অন্যান্য জেলার উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে গোত্রপ্রধান ও সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক প্রদত্ত মূল সনদপত্র।
৭. মুক্তিযোদ্ধা কোটায় আবেদনকারী প্রার্থীদের মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের স্মারক নম্বর ৪৮.০০.০০০০.০০৩. ২৫.০১৯. ২০.৮৭৫ তারিখ ১৮/১০/২০২০ খ্রিষ্টাব্দ মূলে প্রকাশিত পরিপত্র এবং সরকার কর্তৃক জারিকৃত বিধিবিধান অনুযায়ী প্রমাণক।
৮. সংশ্লিষ্ট সরকারি মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ কর্তৃক যাচিত অন্যান্য প্রমাণক।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, অনলাইন আবেদনপত্রে উল্লেখিত তথ্যাদির সপক্ষে পরীক্ষার্থী প্রমাণক প্রদানে ব্যর্থ হলে বা প্রদানকৃত তথ্য অসত্য বলে প্রতীয়মান হলে যে কোনো সময় তার ভর্তি বাতিলপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ভর্তি পরীক্ষা-সংক্রান্ত তথ্য স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট এবং সংশ্লিষ্ট মেডিকেল কলেজ থেকে জানা যাবে।
আরও খবর পড়ুন:
আজ বুধবার সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণকালে এ মন্তব্য করেন অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)।
২৯ মিনিট আগেস্নাতক পর্যায়ে বিদেশে পড়াশোনা করতে চাইলে শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পরীক্ষা হলো SAT (Scholastic Assessment Test)। এটি মূলত ইংরেজি পড়া, লেখা এবং গণিতে দক্ষতা যাচাইয়ের পরীক্ষা। বিশেষত, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তির জন্য SAT স্কোর বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
৬ ঘণ্টা আগেইতালির ক্যালাব্রিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তির আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়ের এই বৃত্তি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় দুই বছর মেয়াদি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করতে পারবেন।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর সরকারি সাত কলেজ পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়/সমকক্ষ হওয়ার আগপর্যন্ত এর সার্বিক কার্যক্রম পরিচালিত হবে অধিভুক্ত কলেজের একজন অধ্যক্ষের নেতৃত্বে। আর পুরো কার্যক্রমের নজরদারিতে থাকবেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) এক সদস্য।
১ দিন আগে