অনলাইন ডেস্ক
ভিসা জালিয়াতি প্রতিরোধে বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভর্তি প্রক্রিয়ায় কড়াকড়ি আরোপ করছে অস্ট্রেলিয়ার সরকার। সম্প্রতি বার্তা সংস্থা সিনহুয়ার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অস্ট্রেলিয়ার ভিসা ব্যবস্থার অপব্যবহার রোধে শিক্ষামন্ত্রী জেসন ক্লেয়ার, দক্ষতা বিষয়কমন্ত্রী ব্রেন্ডন ও কনর এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্লেয়ার ও নিল যৌথ ইচ্ছার কথা প্রকাশ করেছেন। ভিসা ব্যবস্থায় ‘পচন’ ধরেছে বলে সরকারের পর্যালোচনা প্রতিবেদন প্রকাশের পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হল।
ক্লেয়ার ও’নিলকে উদ্ধৃত করে সিনহুয়া বলেছে, ‘পার্টি শেষ, এখন পুরো সিস্টেমে যেসব ফাঁক রয়ে গেছে, তা বন্ধ করা হবে।’
ভিসা জালিয়াতির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের অংশ হিসেবে অস্ট্রেলিয়া সরকার বিদেশি ছাত্রদের জন্য শিক্ষা পরিষেবা আইন ২০০০ সংশোধন করার পরিকল্পনা করছে ৷ এই সংশোধনীর ফলে মান যাচাইয়ের একটি উপযুক্ত পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হবে, যাতে পরবর্তীতে ভর্তি এবং নিবন্ধন প্রক্রিয়ার মান উন্নত করা সম্ভব হবে।
এই সংশোধনীর ফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ওপর এজেন্সির প্রভাবকেও কমিয়ে আনা যাবে। এজেন্সির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হবে যে, বেসরকারি কলেজগুলো যেন শিক্ষা বিষয়ক এজেন্সিগুলোকে কমিশন দিতে না পারে। কারণ, বেসরকারি কলেজ থেকে কমিশন নিয়ে বিদেশি শিক্ষার্থীদের কেবল সেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই পাঠায় এজেন্টরা। এতে করে শিক্ষার্থীরা উঁচু মানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বদলে অপেক্ষাকৃত কম ফি দেওয়া যাবে, এমন কোর্সে ভর্তির ক্ষেত্রেই আগ্রহী হয়। এই সিস্টেম বন্ধ করতে চাইছে অস্ট্রেলিয়া সরকার।
এছাড়া অস্ট্রেলিয়ায় কাজ করার উদ্দেশ্যে আসা অভিবাসীরা যেন স্টুডেন্ট ভিসা ব্যবহার করতে না পারে, তা নিশ্চিত করতে সরকার বিদেশি শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকক্ষে উপস্থিতিও পর্যবেক্ষণ করার পরিকল্পনা করেছে। অস্ট্রেলিয়ার ফাইন্যান্সিয়াল রিভিউ অনুসারে, চলতি বছরের জুনের শেষ নাগাদ অস্ট্রেলিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসাধারীর সংখ্যা রেকর্ড পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬০ হাজার ৭৬৫। ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে এই সংখ্যা ২ লাখ ৩ হাজার বেড়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স সরকারের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছে যে, দক্ষ পেশাদারদের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া দ্রুত এবং সহজ করা হবে। পাশাপাশি, বিদেশি শিক্ষার্থীদের ধরে রাখার জন্যও পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
ভিসা জালিয়াতি প্রতিরোধে বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভর্তি প্রক্রিয়ায় কড়াকড়ি আরোপ করছে অস্ট্রেলিয়ার সরকার। সম্প্রতি বার্তা সংস্থা সিনহুয়ার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অস্ট্রেলিয়ার ভিসা ব্যবস্থার অপব্যবহার রোধে শিক্ষামন্ত্রী জেসন ক্লেয়ার, দক্ষতা বিষয়কমন্ত্রী ব্রেন্ডন ও কনর এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্লেয়ার ও নিল যৌথ ইচ্ছার কথা প্রকাশ করেছেন। ভিসা ব্যবস্থায় ‘পচন’ ধরেছে বলে সরকারের পর্যালোচনা প্রতিবেদন প্রকাশের পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হল।
ক্লেয়ার ও’নিলকে উদ্ধৃত করে সিনহুয়া বলেছে, ‘পার্টি শেষ, এখন পুরো সিস্টেমে যেসব ফাঁক রয়ে গেছে, তা বন্ধ করা হবে।’
ভিসা জালিয়াতির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের অংশ হিসেবে অস্ট্রেলিয়া সরকার বিদেশি ছাত্রদের জন্য শিক্ষা পরিষেবা আইন ২০০০ সংশোধন করার পরিকল্পনা করছে ৷ এই সংশোধনীর ফলে মান যাচাইয়ের একটি উপযুক্ত পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হবে, যাতে পরবর্তীতে ভর্তি এবং নিবন্ধন প্রক্রিয়ার মান উন্নত করা সম্ভব হবে।
এই সংশোধনীর ফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ওপর এজেন্সির প্রভাবকেও কমিয়ে আনা যাবে। এজেন্সির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হবে যে, বেসরকারি কলেজগুলো যেন শিক্ষা বিষয়ক এজেন্সিগুলোকে কমিশন দিতে না পারে। কারণ, বেসরকারি কলেজ থেকে কমিশন নিয়ে বিদেশি শিক্ষার্থীদের কেবল সেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই পাঠায় এজেন্টরা। এতে করে শিক্ষার্থীরা উঁচু মানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বদলে অপেক্ষাকৃত কম ফি দেওয়া যাবে, এমন কোর্সে ভর্তির ক্ষেত্রেই আগ্রহী হয়। এই সিস্টেম বন্ধ করতে চাইছে অস্ট্রেলিয়া সরকার।
এছাড়া অস্ট্রেলিয়ায় কাজ করার উদ্দেশ্যে আসা অভিবাসীরা যেন স্টুডেন্ট ভিসা ব্যবহার করতে না পারে, তা নিশ্চিত করতে সরকার বিদেশি শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকক্ষে উপস্থিতিও পর্যবেক্ষণ করার পরিকল্পনা করেছে। অস্ট্রেলিয়ার ফাইন্যান্সিয়াল রিভিউ অনুসারে, চলতি বছরের জুনের শেষ নাগাদ অস্ট্রেলিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসাধারীর সংখ্যা রেকর্ড পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬০ হাজার ৭৬৫। ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে এই সংখ্যা ২ লাখ ৩ হাজার বেড়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স সরকারের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছে যে, দক্ষ পেশাদারদের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া দ্রুত এবং সহজ করা হবে। পাশাপাশি, বিদেশি শিক্ষার্থীদের ধরে রাখার জন্যও পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
১১ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
১১ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
১১ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে