মিজানুর রহমান, তানোর (রাজশাহী)
রাজশাহীর তানোরে ফটোকপির দোকানগুলোতে প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে শিক্ষার্থীদের স্কুল-কলেজের অ্যাসাইনমেন্ট। অধিকাংশ কোমলমতি শিক্ষার্থীরা এসব দোকান থেকে তাদের অ্যাসাইনমেন্ট সংগ্রহ করছেন।
আজ বৃহস্পতিবার তানোর উপজেলার বিভিন্ন এলাকার কম্পিউটার অ্যান্ড ফটোকপির দোকানগুলো ঘুরে এর সত্যতা পাওয়া গেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক স্কুল শিক্ষার্থী জানায়, ‘দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ, কোচিংও বন্ধ, বই নিয়ে টেবিলে বসা হয় না। তাই সবার দেখাদেখি আমিও দোকান থেকে উত্তরপত্র কিনে ঘরে বসে লিখে স্কুলে জমা দিচ্ছি।’
উপজেলার ১০ / ১৫ জন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অনেক অভিভাবকও তাদের ছেলেমেয়েদের অ্যাসাইনমেন্টগুলো লিখে দিচ্ছেন।
জানতে চাইলে একাধিক কম্পিউটার অ্যান্ড ফটোকপির দোকানি এই প্রতিবেদককে বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা অ্যাসাইনমেন্টের প্রশ্ন ফটোকপি করতে আসলে সেখান থেকে এক কপি রেখে দিই। এ ছাড়াও অনলাইন থেকে সকল শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্টের প্রশ্ন ও উত্তরপত্র ডাউনলোড করে তা বিক্রি করছি। এভাবে অনেকেই বিক্রি করছে।’
উপজেলা শিক্ষা বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, করোনাকালে শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে অ্যাসাইনমেন্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করার নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী সপ্তাহে এক দিন শিক্ষার্থীরা প্রতিষ্ঠান থেকে অ্যাসাইনমেন্ট সংগ্রহ করে জমা দেবে। আগামী এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষাও অ্যাসাইনমেন্ট পদ্ধতিতে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার।
শিক্ষার্থীদের মেধার মূল্যায়নে সরকার এমন অ্যাসাইনমেন্ট পদ্ধতি চালু করলেও এর মান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে খোদ অভিভাবক মহলে। তরিকুল ইসলাম নামের এক অভিভাবক জানান, করোনায় স্কুল ও কোচিং বন্ধ থাকায় পড়াশোনায় ছেদ পড়েছে। অনেকের বাসায় গৃহশিক্ষকও নেই। তাই বাধ্য হয়েই তারা কম্পিউটারের দোকান থেকে উত্তরপত্র সংগ্রহ করছেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সিদ্দিকুর রহমান এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পঙ্কজ চন্দ্র দেবনাথ বলেন, ‘অনৈতিকভাবে ফটোকপির দোকানে অ্যাসাইনমেন্টের উত্তরপত্র পাওয়ার অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজশাহীর তানোরে ফটোকপির দোকানগুলোতে প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে শিক্ষার্থীদের স্কুল-কলেজের অ্যাসাইনমেন্ট। অধিকাংশ কোমলমতি শিক্ষার্থীরা এসব দোকান থেকে তাদের অ্যাসাইনমেন্ট সংগ্রহ করছেন।
আজ বৃহস্পতিবার তানোর উপজেলার বিভিন্ন এলাকার কম্পিউটার অ্যান্ড ফটোকপির দোকানগুলো ঘুরে এর সত্যতা পাওয়া গেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক স্কুল শিক্ষার্থী জানায়, ‘দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ, কোচিংও বন্ধ, বই নিয়ে টেবিলে বসা হয় না। তাই সবার দেখাদেখি আমিও দোকান থেকে উত্তরপত্র কিনে ঘরে বসে লিখে স্কুলে জমা দিচ্ছি।’
উপজেলার ১০ / ১৫ জন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অনেক অভিভাবকও তাদের ছেলেমেয়েদের অ্যাসাইনমেন্টগুলো লিখে দিচ্ছেন।
জানতে চাইলে একাধিক কম্পিউটার অ্যান্ড ফটোকপির দোকানি এই প্রতিবেদককে বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা অ্যাসাইনমেন্টের প্রশ্ন ফটোকপি করতে আসলে সেখান থেকে এক কপি রেখে দিই। এ ছাড়াও অনলাইন থেকে সকল শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্টের প্রশ্ন ও উত্তরপত্র ডাউনলোড করে তা বিক্রি করছি। এভাবে অনেকেই বিক্রি করছে।’
উপজেলা শিক্ষা বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, করোনাকালে শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে অ্যাসাইনমেন্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করার নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী সপ্তাহে এক দিন শিক্ষার্থীরা প্রতিষ্ঠান থেকে অ্যাসাইনমেন্ট সংগ্রহ করে জমা দেবে। আগামী এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষাও অ্যাসাইনমেন্ট পদ্ধতিতে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার।
শিক্ষার্থীদের মেধার মূল্যায়নে সরকার এমন অ্যাসাইনমেন্ট পদ্ধতি চালু করলেও এর মান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে খোদ অভিভাবক মহলে। তরিকুল ইসলাম নামের এক অভিভাবক জানান, করোনায় স্কুল ও কোচিং বন্ধ থাকায় পড়াশোনায় ছেদ পড়েছে। অনেকের বাসায় গৃহশিক্ষকও নেই। তাই বাধ্য হয়েই তারা কম্পিউটারের দোকান থেকে উত্তরপত্র সংগ্রহ করছেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সিদ্দিকুর রহমান এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পঙ্কজ চন্দ্র দেবনাথ বলেন, ‘অনৈতিকভাবে ফটোকপির দোকানে অ্যাসাইনমেন্টের উত্তরপত্র পাওয়ার অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউএফটি) আজ সোমবার ঢাকার নিশাতনগরে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে শিন শিন গ্রুপ এবং ইপিলিয়ন গ্রুপের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে। এই সহযোগিতা
৪৩ মিনিট আগেপরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, ‘দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে শিক্ষক, শ্রমিক, শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছে। শুধু শিক্ষার্থীরা না বহু সংগঠন ঢাকা শহরে আন্দোলন করছে। তাঁরা রাস্তা দখল করে আন্দোলন করছে, এর সমাধান কী করে হবে, আমি তো একা সমাধান করতে পারছি না। শিক্ষার্থীদের আহ্বান করছি, তোমাদ
২ ঘণ্টা আগেপ্রাকৃতিক নৈসর্গে ভরপুর থাইল্যান্ড প্রকৃতিপ্রেমী মেধাবীদের জন্য উচ্চশিক্ষার এক অনন্য গন্তব্য। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশটি বিদেশি শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ অর্থায়িত বৃত্তিতে পড়ার সুযোগ দিচ্ছে। দেশটির এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (এআইটি) রয়েল থাই স্কলারশিপ ২০২৫ সেরকমই একটি বৃত্তি।
১২ ঘণ্টা আগেছাত্রজীবনে মনোযোগ একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ গুণ। যা শিক্ষার্থীদের অ্যাকাডেমিক সফলতার পাশাপাশি ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে বর্তমান প্রযুক্তিনির্ভর যুগে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রতি আসক্তি শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ভঙ্গ করার অন্যতম কারণ
১৩ ঘণ্টা আগে