সোহীনি নদী ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার মেয়ে। তিন ভাইবোনের মধ্যে তিনি দ্বিতীয়। তাঁর মায়ের ইচ্ছা ছিল মেয়ে ডাক্তার হবে। সেই স্বপ্ন থেকেই নদী এসএসসি ও এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন।
স্বপ্ন দেখার শুরু
এইচএসসি পরীক্ষার পর নদী আটঘাট বেঁধে মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। প্রথমবার মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে অল্পের জন্য সুযোগ হয়নি। দ্বিতীয়বারও ভাগ্য সহায় হয়নি তাঁর। এমনিতেই মনঃকষ্টে ভুগছিলেন তিনি, এর ওপর মানুষের নানা কথা শুনতে হয় তাঁকে। কিন্তু ভেঙে পড়েননি নদী। ডাক্তার হওয়া স্বপ্নের ইতি টেনে বিদেশে পড়াশোনার কথা ভাবেন তিনি। শুরু করেন ইউটিউবে ঘাঁটাঘাঁটি। এরই মধ্যে এক আপুর ভিডিও চোখে পড়ে তাঁর। ওই ভিডিও দেখে অনেক অজানা বিষয়ে জানতে পারেন নদী। পরে সেই আপুর সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলেন এবং তাঁর দিকনির্দেশনায় আবেদনের খুঁটিনাটি আয়ত্ত করেন।
যেভাবে বৃত্তি পেলেন
ইউটিউব থেকেই বৃত্তির আবেদনের প্রাথমিক ধারণা পান নদী। কী কী কাগজপত্র প্রয়োজন হবে, তা-ও নোট করে রাখেন। এরপর বড় ভাই ও আপুদের বিভিন্ন সমস্যার বিষয়ে জানতে চেয়ে মেইল করেন। তাঁরা তাঁকে সাধ্যমতো সহযোগিতা করতেন। নদী যে বৃত্তি পেয়েছেন, সেটির আবেদন শুরু হয়েছিল গতবছর আগস্ট মাসে। এর মধ্যে তিনি তাঁর এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাকটিভিটিস, একাডেমিক রেজাল্ট সনদ, রিকোমেন্ডেশন লেটার, নিজস্ব রচনাসহ সব কাগজপত্র গুছিয়ে ফেলেন। এরপর নভেম্বরে আবেদন করেন। আবেদন করলেও গেটিসবার্গ কলেজের মতো আমেরিকার সেরা কলেজে তিনি যে সুযোগ পাবেন, তা ভাবেননি। আবেদনের পর গেটিসবার্গ কলেজে একটা সাক্ষাৎকার দিতে হয়। কয়েক দিন পর ভোর ৬টায় ‘কনগ্র্যাচুলেশন!’ লেখা একটি অফার লেটারের মেসেজ পান নদী। এটিই বৃত্তি পাওয়ার বার্তা ছিল। খুশিতে নদীর চোখে পানি চলে আসে। তখন আবেগাপ্লুত চেহারায় তাঁর মাকে বলছিলেন, ‘আম্মু আমি পেরেছি, আমি পেরেছি!’
নদীর ছিল অনেক বাধা
নদীর এই অর্জন সহজ ছিল না। খানিকটা আক্ষেপের স্বরে সোহীনি নদী বলেন, ‘দেশ আধুনিক হলেও এখনো আমাদের মনমানসিকতা সেই পুরোনো দিনের যুগে পড়ে আছে। এমন একটা পরিবেশ থেকে উঠে এসেছি, যেখানে কোনো মেয়ের বিদেশ যাওয়ার কথা শুনলেই মানুষ মুখ ভেংচি দেয়। নানা রকম বাজে মন্তব্য ছুড়ে দেয়। মাকে অনেকেই বলত, মেয়েমানুষ বিদেশ গেলে নষ্ট হয়ে যাবে। কলেজশিক্ষকদের থেকে রিকোমেন্ডেশন পেতেও বেগ পেতে হয়। তাঁর শিক্ষকেরা বলছিলেন, ‘মেডিকেলে যেহেতু দুবার পরীক্ষা দিয়েও হয়নি, বিদেশের স্বপ্ন দেখা তোমার জন্য বোকামি।’ এ জন্য তাঁকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। কিন্তু নদী সব বাধা অতিক্রম করে সাফল্যের দেখা পেয়েছেন।
আবেদন প্রক্রিয়া
আমেরিকার সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হয়। সেখানে ব্যক্তিগত তথ্য, শিক্ষাগত সনদ, একাডেমিক রেজাল্ট সনদের পাশাপাশি শিক্ষার্থীর কলেজের ৩ জন শিক্ষকের সুপারিশ সনদ প্রয়োজন হয়। শিক্ষকের অফিশিয়াল ই-মেইল দিয়ে সব শিক্ষা সনদ আর ট্রান্সক্রিপ্ট অধ্যাপকদের পাঠাতে হয়। পরে এই বিষয়গুলো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যাচাইবাছাই করে থাকে। সবকিছু দেখে স্কলারশিপ দেওয়া হয়ে থাকে।
পড়া যাবে যেকোনো বিষয়ে
গেটিসবার্গ কলেজে প্রায় ৫০টির বেশি মেজর বিষয় রয়েছে। এখানে যেকোনো বিষয় নিয়ে স্নাতক করা যায়। বৃত্তিতে নির্দিষ্ট কোনো বিষয় দেওয়া থাকে না। এমনকি এই বৃত্তিতে একসঙ্গে ২ থেকে ৩টি বিষয় নিয়ে অধ্যয়ন করার সুযোগ রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট কোনো ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। কাউকে জোর করে কোনো বিষয় চাপিয়ে দেওয়া হয় না। কোনো বিষয় কয়েক দিন পড়ে কষ্টসাধ্য মনে হলে, পরে তিনি তাঁর বিষয় পরিবর্তন করার সুযোগ পাবেন।
বৃত্তির সুযোগ-সুবিধা
একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পাওয়ার সবচেয়ে বড় সুবিধা, তিনি আর্থিক সাহায্য পান। অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পড়াকালীন প্রতিবছর শিক্ষার্থীকে যত টাকা দিতে হয়। প্রতিবছরে টিউশন ফি, ইনস্যুরেন্স ফি, থাকা-খাওয়া; এমন সব খরচ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দিয়ে থাকে। এ ছাড়া পড়াশোনার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কাজের সুযোগ রয়েছে। প্রতি সপ্তাহে তাঁদের ব্যক্তিগত খরচ ও জীবনযাত্রার ব্যয় মেটাতে ২০ ঘণ্টা কাজ করতে পারবেন।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
যদি কারও আমেরিকায় উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন থাকে, তাহলে প্রথমেই স্যাট পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। এই পরীক্ষায় ভালো নম্বর তোলা জরুরি। কারণ, বৃত্তি পাওয়ার ক্ষেত্রে এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তবে স্যাট, আইইএলটিএসে ভালো স্কোর কিংবা এসএসসি ও এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পেলেও অনেক সময় বৃত্তি পাওয়া কঠিন হয়ে যায়। কারণ, প্রতিবছর প্রচুর শিক্ষার্থী এ রকম ভালো ফল নিয়ে আবেদন করেন। সে জন্য সহশিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ এবং নিজের মধ্যে থাকা দক্ষতাগুলো কাজে লাগাতে হবে। এ জন্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অলিম্পিয়াড, বিজ্ঞান এবং বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা উচিত। এ ছাড়া সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের সাহায্যের জন্য বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন রয়েছে। এসব সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত থেকে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখা যায়। এই কাজগুলো সবার থেকে নিজেকে আলাদা করতে পারে। নতুনদের এ ধরনের কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকাটা জরুরি।
সোহীনি নদী ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার মেয়ে। তিন ভাইবোনের মধ্যে তিনি দ্বিতীয়। তাঁর মায়ের ইচ্ছা ছিল মেয়ে ডাক্তার হবে। সেই স্বপ্ন থেকেই নদী এসএসসি ও এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন।
স্বপ্ন দেখার শুরু
এইচএসসি পরীক্ষার পর নদী আটঘাট বেঁধে মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। প্রথমবার মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে অল্পের জন্য সুযোগ হয়নি। দ্বিতীয়বারও ভাগ্য সহায় হয়নি তাঁর। এমনিতেই মনঃকষ্টে ভুগছিলেন তিনি, এর ওপর মানুষের নানা কথা শুনতে হয় তাঁকে। কিন্তু ভেঙে পড়েননি নদী। ডাক্তার হওয়া স্বপ্নের ইতি টেনে বিদেশে পড়াশোনার কথা ভাবেন তিনি। শুরু করেন ইউটিউবে ঘাঁটাঘাঁটি। এরই মধ্যে এক আপুর ভিডিও চোখে পড়ে তাঁর। ওই ভিডিও দেখে অনেক অজানা বিষয়ে জানতে পারেন নদী। পরে সেই আপুর সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলেন এবং তাঁর দিকনির্দেশনায় আবেদনের খুঁটিনাটি আয়ত্ত করেন।
যেভাবে বৃত্তি পেলেন
ইউটিউব থেকেই বৃত্তির আবেদনের প্রাথমিক ধারণা পান নদী। কী কী কাগজপত্র প্রয়োজন হবে, তা-ও নোট করে রাখেন। এরপর বড় ভাই ও আপুদের বিভিন্ন সমস্যার বিষয়ে জানতে চেয়ে মেইল করেন। তাঁরা তাঁকে সাধ্যমতো সহযোগিতা করতেন। নদী যে বৃত্তি পেয়েছেন, সেটির আবেদন শুরু হয়েছিল গতবছর আগস্ট মাসে। এর মধ্যে তিনি তাঁর এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাকটিভিটিস, একাডেমিক রেজাল্ট সনদ, রিকোমেন্ডেশন লেটার, নিজস্ব রচনাসহ সব কাগজপত্র গুছিয়ে ফেলেন। এরপর নভেম্বরে আবেদন করেন। আবেদন করলেও গেটিসবার্গ কলেজের মতো আমেরিকার সেরা কলেজে তিনি যে সুযোগ পাবেন, তা ভাবেননি। আবেদনের পর গেটিসবার্গ কলেজে একটা সাক্ষাৎকার দিতে হয়। কয়েক দিন পর ভোর ৬টায় ‘কনগ্র্যাচুলেশন!’ লেখা একটি অফার লেটারের মেসেজ পান নদী। এটিই বৃত্তি পাওয়ার বার্তা ছিল। খুশিতে নদীর চোখে পানি চলে আসে। তখন আবেগাপ্লুত চেহারায় তাঁর মাকে বলছিলেন, ‘আম্মু আমি পেরেছি, আমি পেরেছি!’
নদীর ছিল অনেক বাধা
নদীর এই অর্জন সহজ ছিল না। খানিকটা আক্ষেপের স্বরে সোহীনি নদী বলেন, ‘দেশ আধুনিক হলেও এখনো আমাদের মনমানসিকতা সেই পুরোনো দিনের যুগে পড়ে আছে। এমন একটা পরিবেশ থেকে উঠে এসেছি, যেখানে কোনো মেয়ের বিদেশ যাওয়ার কথা শুনলেই মানুষ মুখ ভেংচি দেয়। নানা রকম বাজে মন্তব্য ছুড়ে দেয়। মাকে অনেকেই বলত, মেয়েমানুষ বিদেশ গেলে নষ্ট হয়ে যাবে। কলেজশিক্ষকদের থেকে রিকোমেন্ডেশন পেতেও বেগ পেতে হয়। তাঁর শিক্ষকেরা বলছিলেন, ‘মেডিকেলে যেহেতু দুবার পরীক্ষা দিয়েও হয়নি, বিদেশের স্বপ্ন দেখা তোমার জন্য বোকামি।’ এ জন্য তাঁকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। কিন্তু নদী সব বাধা অতিক্রম করে সাফল্যের দেখা পেয়েছেন।
আবেদন প্রক্রিয়া
আমেরিকার সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হয়। সেখানে ব্যক্তিগত তথ্য, শিক্ষাগত সনদ, একাডেমিক রেজাল্ট সনদের পাশাপাশি শিক্ষার্থীর কলেজের ৩ জন শিক্ষকের সুপারিশ সনদ প্রয়োজন হয়। শিক্ষকের অফিশিয়াল ই-মেইল দিয়ে সব শিক্ষা সনদ আর ট্রান্সক্রিপ্ট অধ্যাপকদের পাঠাতে হয়। পরে এই বিষয়গুলো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যাচাইবাছাই করে থাকে। সবকিছু দেখে স্কলারশিপ দেওয়া হয়ে থাকে।
পড়া যাবে যেকোনো বিষয়ে
গেটিসবার্গ কলেজে প্রায় ৫০টির বেশি মেজর বিষয় রয়েছে। এখানে যেকোনো বিষয় নিয়ে স্নাতক করা যায়। বৃত্তিতে নির্দিষ্ট কোনো বিষয় দেওয়া থাকে না। এমনকি এই বৃত্তিতে একসঙ্গে ২ থেকে ৩টি বিষয় নিয়ে অধ্যয়ন করার সুযোগ রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট কোনো ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। কাউকে জোর করে কোনো বিষয় চাপিয়ে দেওয়া হয় না। কোনো বিষয় কয়েক দিন পড়ে কষ্টসাধ্য মনে হলে, পরে তিনি তাঁর বিষয় পরিবর্তন করার সুযোগ পাবেন।
বৃত্তির সুযোগ-সুবিধা
একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পাওয়ার সবচেয়ে বড় সুবিধা, তিনি আর্থিক সাহায্য পান। অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পড়াকালীন প্রতিবছর শিক্ষার্থীকে যত টাকা দিতে হয়। প্রতিবছরে টিউশন ফি, ইনস্যুরেন্স ফি, থাকা-খাওয়া; এমন সব খরচ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দিয়ে থাকে। এ ছাড়া পড়াশোনার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কাজের সুযোগ রয়েছে। প্রতি সপ্তাহে তাঁদের ব্যক্তিগত খরচ ও জীবনযাত্রার ব্যয় মেটাতে ২০ ঘণ্টা কাজ করতে পারবেন।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
যদি কারও আমেরিকায় উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন থাকে, তাহলে প্রথমেই স্যাট পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। এই পরীক্ষায় ভালো নম্বর তোলা জরুরি। কারণ, বৃত্তি পাওয়ার ক্ষেত্রে এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তবে স্যাট, আইইএলটিএসে ভালো স্কোর কিংবা এসএসসি ও এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পেলেও অনেক সময় বৃত্তি পাওয়া কঠিন হয়ে যায়। কারণ, প্রতিবছর প্রচুর শিক্ষার্থী এ রকম ভালো ফল নিয়ে আবেদন করেন। সে জন্য সহশিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ এবং নিজের মধ্যে থাকা দক্ষতাগুলো কাজে লাগাতে হবে। এ জন্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অলিম্পিয়াড, বিজ্ঞান এবং বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা উচিত। এ ছাড়া সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের সাহায্যের জন্য বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন রয়েছে। এসব সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত থেকে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখা যায়। এই কাজগুলো সবার থেকে নিজেকে আলাদা করতে পারে। নতুনদের এ ধরনের কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকাটা জরুরি।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ ১ম বর্ষের ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। বৃহষ্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. শেখ মো. গিয়াস উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগেজমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের সামার-২০২৪ সেমিস্টারে ভর্তি হওয়া ৮৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস্কেটবল মাঠে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মনিরুজ্জামানের সভাপতিত্বে ওরিয়েন্টেশন...
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসে (বিইউপি) আন্তঃবিভাগ ভলিবল প্রতিযোগিতা–২০২৪ এর ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত ছেলেদের গ্রুপে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগকে ২–১ সেটে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে ইংরেজি বিভাগ।
১১ ঘণ্টা আগে২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ভর্তি বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ভর্তি পরীক্ষা–সম্পর্কিত সব তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
১৭ ঘণ্টা আগে