আলভি আহমেদ
পরীক্ষার সময় শিক্ষার্থীরা বইখাতা, নোট নিয়ে পড়াশোনায় ব্যস্ত থাকে। তখন পড়াশোনার সময়ের চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনোযোগ ধরে রাখা। আর এ জন্য প্রয়োজন পড়ার মধ্যকার বিরতি। পড়াশোনার মাঝে অল্প সময় বিরতি নিলে পরবর্তী সময়ে মনোযোগ ধরে রাখা যায় এবং অল্প সময়ে অনেক বেশি পড়া সম্পন্ন করা সম্ভব হয়। চলো দেখে নেওয়া যাক, পড়াশোনার মধ্যকার বিরতির সময়টাকে কীভাবে আরও সতেজ করে তোলা যায়।
কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি
পড়াশোনার মাঝে কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা মোবাইল স্ক্রিন দূরে রেখে বাইরে মুক্ত বাতাসে কিংবা সবুজ প্রকৃতিতে কিছুক্ষণ ঘুরে আসতে পারো। পরবর্তী সময়ে যা মনোযোগ ধরে রাখতে সাহায্য করবে।
অল্প ঘুমিয়ে নাও
পড়াশোনার মাঝে অল্প একটু ঘুমিয়ে নিতে পারো। হতে পারে সেটা ১৫ থেকে ২০ মিনিটের জন্য বিশ্রাম। কিন্তু সতর্ক থাকতে হবে যাতে লম্বা সময় ঘুমিয়ে না কাটাও। এটিকে সাধারণত পাওয়ার ন্যাপ বলা হয়ে থাকে।
পানি পান করো
মস্তিষ্কের শক্তি এবং সামগ্রিক সুস্থতাকে ধরে রাখতে পর্যাপ্ত পানি পান করার অভ্যাস করতে হবে। এটি মেজাজ ঠিক রাখতেও সাহায্য করে, যা পড়াশোনার জন্য বেশ কার্যকরী।
স্বাস্থ্যকর খাবার খাও
পড়াশোনার মধ্যকার বিরতিতে পুষ্টিকর কিছু খাবার খেতে পারো। এতে তোমার সক্রিয়তার মাত্রা দৃঢ় থাকবে।
লক্ষ ঠিক করো
পড়াশোনার বিরতিতে আগের সেশনে কতটুকু পড়া হয়েছে এবং পরবর্তী সেশনে কতটুকু পড়বে সেটার একটা লক্ষ ঠিক করে নাও। এভাবে পড়ার টপিকগুলো ছোট ছোট সেশনে ভাগ করে নিলে বেশি চাপ অনুভূত হবে না, বরং আরও সাহস ও অনুপ্রেরণা পাবে।
পড়াশোনায় মনোযোগ ধরে রাখতে মাঝেমধ্যে অল্প সময় বিরতি নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এর মধ্যে তোমার জন্য কোন পদ্ধতিটি সবচেয়ে ভালো কাজ করে তা বিভিন্ন সময়ে পরীক্ষা করে দেখতে পারো এবং বিরতি শেষে আবারও শেখার, জানার জগতের জন্য প্রস্তুত হয়ে যাও।
পরীক্ষার সময় শিক্ষার্থীরা বইখাতা, নোট নিয়ে পড়াশোনায় ব্যস্ত থাকে। তখন পড়াশোনার সময়ের চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনোযোগ ধরে রাখা। আর এ জন্য প্রয়োজন পড়ার মধ্যকার বিরতি। পড়াশোনার মাঝে অল্প সময় বিরতি নিলে পরবর্তী সময়ে মনোযোগ ধরে রাখা যায় এবং অল্প সময়ে অনেক বেশি পড়া সম্পন্ন করা সম্ভব হয়। চলো দেখে নেওয়া যাক, পড়াশোনার মধ্যকার বিরতির সময়টাকে কীভাবে আরও সতেজ করে তোলা যায়।
কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি
পড়াশোনার মাঝে কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা মোবাইল স্ক্রিন দূরে রেখে বাইরে মুক্ত বাতাসে কিংবা সবুজ প্রকৃতিতে কিছুক্ষণ ঘুরে আসতে পারো। পরবর্তী সময়ে যা মনোযোগ ধরে রাখতে সাহায্য করবে।
অল্প ঘুমিয়ে নাও
পড়াশোনার মাঝে অল্প একটু ঘুমিয়ে নিতে পারো। হতে পারে সেটা ১৫ থেকে ২০ মিনিটের জন্য বিশ্রাম। কিন্তু সতর্ক থাকতে হবে যাতে লম্বা সময় ঘুমিয়ে না কাটাও। এটিকে সাধারণত পাওয়ার ন্যাপ বলা হয়ে থাকে।
পানি পান করো
মস্তিষ্কের শক্তি এবং সামগ্রিক সুস্থতাকে ধরে রাখতে পর্যাপ্ত পানি পান করার অভ্যাস করতে হবে। এটি মেজাজ ঠিক রাখতেও সাহায্য করে, যা পড়াশোনার জন্য বেশ কার্যকরী।
স্বাস্থ্যকর খাবার খাও
পড়াশোনার মধ্যকার বিরতিতে পুষ্টিকর কিছু খাবার খেতে পারো। এতে তোমার সক্রিয়তার মাত্রা দৃঢ় থাকবে।
লক্ষ ঠিক করো
পড়াশোনার বিরতিতে আগের সেশনে কতটুকু পড়া হয়েছে এবং পরবর্তী সেশনে কতটুকু পড়বে সেটার একটা লক্ষ ঠিক করে নাও। এভাবে পড়ার টপিকগুলো ছোট ছোট সেশনে ভাগ করে নিলে বেশি চাপ অনুভূত হবে না, বরং আরও সাহস ও অনুপ্রেরণা পাবে।
পড়াশোনায় মনোযোগ ধরে রাখতে মাঝেমধ্যে অল্প সময় বিরতি নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এর মধ্যে তোমার জন্য কোন পদ্ধতিটি সবচেয়ে ভালো কাজ করে তা বিভিন্ন সময়ে পরীক্ষা করে দেখতে পারো এবং বিরতি শেষে আবারও শেখার, জানার জগতের জন্য প্রস্তুত হয়ে যাও।
বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউএফটি) আজ সোমবার ঢাকার নিশাতনগরে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে শিন শিন গ্রুপ এবং ইপিলিয়ন গ্রুপের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে। এই সহযোগিতা
৮ ঘণ্টা আগেপরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, ‘দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে শিক্ষক, শ্রমিক, শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছে। শুধু শিক্ষার্থীরা না বহু সংগঠন ঢাকা শহরে আন্দোলন করছে। তাঁরা রাস্তা দখল করে আন্দোলন করছে, এর সমাধান কী করে হবে, আমি তো একা সমাধান করতে পারছি না। শিক্ষার্থীদের আহ্বান করছি, তোমাদ
৯ ঘণ্টা আগেপ্রাকৃতিক নৈসর্গে ভরপুর থাইল্যান্ড প্রকৃতিপ্রেমী মেধাবীদের জন্য উচ্চশিক্ষার এক অনন্য গন্তব্য। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশটি বিদেশি শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ অর্থায়িত বৃত্তিতে পড়ার সুযোগ দিচ্ছে। দেশটির এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (এআইটি) রয়েল থাই স্কলারশিপ ২০২৫ সেরকমই একটি বৃত্তি।
১৯ ঘণ্টা আগেছাত্রজীবনে মনোযোগ একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ গুণ। যা শিক্ষার্থীদের অ্যাকাডেমিক সফলতার পাশাপাশি ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে বর্তমান প্রযুক্তিনির্ভর যুগে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রতি আসক্তি শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ভঙ্গ করার অন্যতম কারণ
১৯ ঘণ্টা আগে