অনলাইন ডেস্ক
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে পাঠ্যবইয়ের সফট কপি। এবার প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের পাঠ্যবইয়ে বেশ কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। ইতিহাসনির্ভর অনেক বিষয়ে পরিবর্তন এসেছে। পাঠ্যবই থেকে বাদ গেছে আওয়ামী লীগ সরকারের নানা উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ‘অতিরঞ্জিত’ চিত্র।
আজ বুধবার শুরু হয়েছে নতুন শিক্ষাবর্ষ। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এবার নতুন শিক্ষাক্রম স্থগিত করে ২০১২ সালের শিক্ষাক্রমের আলোকে শিক্ষার্থীদের পাঠ্যবই দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষাবর্ষের প্রথম দিনে এবার আর ‘বই উৎসব’ করে শিক্ষার্থীদের নতুন পাঠ্যবই দেওয়া হয়নি। সব শিক্ষার্থী বই পাচ্ছেও না। যারা পেয়েছে, তারাও আজ বছরের প্রথম দিনে সর্বোচ্চ তিনটি বই পেয়েছে। কারণ, ৪০ কোটির বেশি বই দরকার হলেও গতকাল মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত প্রস্তুত হয়েছে মাত্র সাড়ে ৬ কোটি বই। জানুয়ারির মধ্যে সব বই তুলে দেওয়ার ব্যাপারে আশা প্রকাশ করেছে এনসিটিবি।
এনসিটিবি এবার ৪১ জন বিশেষজ্ঞ দিয়ে ৪৪১টি পাঠ্যবই পরিমার্জন করেছে। এতে অনেক বিষয়বস্তু সংযোজন-বিয়োজন হয়েছে।
নতুন শিক্ষাবর্ষে তৃতীয় শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বইয়ে ‘আমাদের চার নেতা’ নামে নতুন একটি অধ্যায় যুক্ত করা হয়েছে। এতে চার নেতা হিসেবে আছে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম। তাঁদের প্রত্যেকের ছবিসহ একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে।
অন্যান্য শ্রেণির পাঠ্যবইয়েও ইতিহাস–সংক্রান্ত বিষয়ে এসেছে পরিবর্তন। গত বছর ‘বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়’ বইয়ে থাকা ‘আমাদের জাতির পিতা’ অধ্যায়টি এবারের পাঠ্যবই থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বাংলা ও ইংরেজি বইয়েও এসেছে পরিবর্তন। বেশ কিছু গদ্য, প্রবন্ধ, উপন্যাস ও কবিতা বা বিষয়বস্তু বাদ পড়েছে। পাশাপাশি নতুন করে স্থান পেয়েছে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বিষয়বস্তুসহ নতুন কিছু গল্প-কবিতা। এই গণ-অভ্যুত্থানের গ্রাফিতিও পাঠ্যবইয়ে যুক্ত করা হয়েছে।
এর আগে গত নভেম্বরে পাঠ্যপুস্তকে নানা পরিবর্তনের কথা নিশ্চিত করে এনসিটিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, ‘ইতিহাসে যাঁর যাঁর যে স্থান বা ভূমিকা, সেটাই আমরা নির্মোহ ও বস্তুনিষ্ঠভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। এ জন্য পরিমার্জনের সঙ্গে জড়িত লেখক, গবেষক ও বুদ্ধিজীবীদের সম্পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে।’
পঞ্চম শ্রেণির ‘বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়’ বিষয়ের নতুন বইয়ে ‘আমাদের মুক্তিযুদ্ধ’ শীর্ষক অধ্যায়ের প্রথম অংশে প্রথমে রয়েছে মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ছবি। পাশে রয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি। এরপর আছে সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী ও এ এইচ এম কামারুজ্জামানের ছবি। পুরোনো বইয়ে একই স্থানে শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় এই চার নেতার ছবি ছিল।
নতুন পাঠ্যবইয়ে স্বাধীনতার ঘোষণার বিষয়টি নতুনভাবে রাখা হয়েছে। পঞ্চম শ্রেণির নতুন এই বইয়ে একই অধ্যায়ের ‘পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যা’ শীর্ষক লেখায় বলা হয়েছে, ‘...পাকিস্তানি সেনাবাহিনী এই আক্রমণের নাম দিয়েছিল “অপারেশন সার্চলাইট”। ঐ রাতেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২৬শে মার্চ তারিখে মেজর জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এরপর তিনি ২৭শে মার্চ তারিখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে আবারও স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ।’
একই বিষয়ের পুরোনো বইয়ে এই অংশে ছিল, ‘...পাকিস্তানি সেনাবাহিনী নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর এই আক্রমণের নাম দিয়েছিল “অপারেশন সার্চলাইট”। ঐ রাতেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার হওয়ার পূর্বে ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ।...’
চতুর্থ শ্রেণির ‘বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়’ পাঠ্যবইয়েও স্বাধীনতার ঘোষণার বিষয়টি রয়েছে। এই বইয়ের ‘১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ’ শীর্ষক লেখায় বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের ছবির পাশাপাশি স্থান পেয়েছে মেজর জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়ার ছবিটি।
পঞ্চম শ্রেণির আমার বাংলা বইয়ে ‘আমরা তোমাদের ভুলব না’ শীর্ষক প্রবন্ধে আজ থেকে প্রায় ২০০ বছর আগে ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে শহীদ মীর নিসার আলী তিতুমীর থেকে শুরু করে এ বছরের জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ে শহীদদের স্মরণ করা হয়েছে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ আবু সাঈদ ও মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধের ছবিও যুক্ত করা হয়েছে এতে। তবে ছাপা বইয়ের এই অংশে থাকা কয়েকজন শহীদের নামের সঙ্গে ‘নাহিয়ান’ নামে একজনের নামও ছাপা হয়েছে। তবে ভুলটি ধরা পড়ায় এনসিটিবির ওয়েবসাইটে দেওয়া পাঠ্যবইয়ের অনলাইন সংস্করণে সংশোধন করে ‘নাফিসা’ নামটি যুক্ত করা হয়েছে।
বিনা মূল্যের পাঠ্যবইয়ে এবার যুক্ত হয়েছে জুলাই অভ্যুত্থানের গ্রাফিতি বা দেয়ালে আঁকা ছবি। আর এত দিন ধরে চলা পাঠ্যবইয়ের পেছনের প্রচ্ছদে থাকা ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি ও তাঁর উদ্ধৃতি বাদ দেওয়া হয়েছে। তবে আগের মতো চিরন্তন বাণী বইয়ের পেছনের পৃষ্ঠায় আছে। যেমন প্রথম শ্রেণির বাংলা বইয়ে (আমার বাংলা বইয়ের পেছনের পৃষ্ঠায় জুলাই অভ্যুত্থানের একটি গ্রাফিতির পাশাপাশি আগের মতো ‘বড়োদের সম্মান করো’, বাণীটি রয়েছে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে পাঠ্যবইয়ের সফট কপি। এবার প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের পাঠ্যবইয়ে বেশ কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। ইতিহাসনির্ভর অনেক বিষয়ে পরিবর্তন এসেছে। পাঠ্যবই থেকে বাদ গেছে আওয়ামী লীগ সরকারের নানা উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ‘অতিরঞ্জিত’ চিত্র।
আজ বুধবার শুরু হয়েছে নতুন শিক্ষাবর্ষ। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এবার নতুন শিক্ষাক্রম স্থগিত করে ২০১২ সালের শিক্ষাক্রমের আলোকে শিক্ষার্থীদের পাঠ্যবই দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষাবর্ষের প্রথম দিনে এবার আর ‘বই উৎসব’ করে শিক্ষার্থীদের নতুন পাঠ্যবই দেওয়া হয়নি। সব শিক্ষার্থী বই পাচ্ছেও না। যারা পেয়েছে, তারাও আজ বছরের প্রথম দিনে সর্বোচ্চ তিনটি বই পেয়েছে। কারণ, ৪০ কোটির বেশি বই দরকার হলেও গতকাল মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত প্রস্তুত হয়েছে মাত্র সাড়ে ৬ কোটি বই। জানুয়ারির মধ্যে সব বই তুলে দেওয়ার ব্যাপারে আশা প্রকাশ করেছে এনসিটিবি।
এনসিটিবি এবার ৪১ জন বিশেষজ্ঞ দিয়ে ৪৪১টি পাঠ্যবই পরিমার্জন করেছে। এতে অনেক বিষয়বস্তু সংযোজন-বিয়োজন হয়েছে।
নতুন শিক্ষাবর্ষে তৃতীয় শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বইয়ে ‘আমাদের চার নেতা’ নামে নতুন একটি অধ্যায় যুক্ত করা হয়েছে। এতে চার নেতা হিসেবে আছে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম। তাঁদের প্রত্যেকের ছবিসহ একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে।
অন্যান্য শ্রেণির পাঠ্যবইয়েও ইতিহাস–সংক্রান্ত বিষয়ে এসেছে পরিবর্তন। গত বছর ‘বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়’ বইয়ে থাকা ‘আমাদের জাতির পিতা’ অধ্যায়টি এবারের পাঠ্যবই থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বাংলা ও ইংরেজি বইয়েও এসেছে পরিবর্তন। বেশ কিছু গদ্য, প্রবন্ধ, উপন্যাস ও কবিতা বা বিষয়বস্তু বাদ পড়েছে। পাশাপাশি নতুন করে স্থান পেয়েছে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বিষয়বস্তুসহ নতুন কিছু গল্প-কবিতা। এই গণ-অভ্যুত্থানের গ্রাফিতিও পাঠ্যবইয়ে যুক্ত করা হয়েছে।
এর আগে গত নভেম্বরে পাঠ্যপুস্তকে নানা পরিবর্তনের কথা নিশ্চিত করে এনসিটিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, ‘ইতিহাসে যাঁর যাঁর যে স্থান বা ভূমিকা, সেটাই আমরা নির্মোহ ও বস্তুনিষ্ঠভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। এ জন্য পরিমার্জনের সঙ্গে জড়িত লেখক, গবেষক ও বুদ্ধিজীবীদের সম্পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে।’
পঞ্চম শ্রেণির ‘বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়’ বিষয়ের নতুন বইয়ে ‘আমাদের মুক্তিযুদ্ধ’ শীর্ষক অধ্যায়ের প্রথম অংশে প্রথমে রয়েছে মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ছবি। পাশে রয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি। এরপর আছে সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী ও এ এইচ এম কামারুজ্জামানের ছবি। পুরোনো বইয়ে একই স্থানে শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় এই চার নেতার ছবি ছিল।
নতুন পাঠ্যবইয়ে স্বাধীনতার ঘোষণার বিষয়টি নতুনভাবে রাখা হয়েছে। পঞ্চম শ্রেণির নতুন এই বইয়ে একই অধ্যায়ের ‘পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যা’ শীর্ষক লেখায় বলা হয়েছে, ‘...পাকিস্তানি সেনাবাহিনী এই আক্রমণের নাম দিয়েছিল “অপারেশন সার্চলাইট”। ঐ রাতেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২৬শে মার্চ তারিখে মেজর জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এরপর তিনি ২৭শে মার্চ তারিখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে আবারও স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ।’
একই বিষয়ের পুরোনো বইয়ে এই অংশে ছিল, ‘...পাকিস্তানি সেনাবাহিনী নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর এই আক্রমণের নাম দিয়েছিল “অপারেশন সার্চলাইট”। ঐ রাতেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার হওয়ার পূর্বে ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ।...’
চতুর্থ শ্রেণির ‘বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়’ পাঠ্যবইয়েও স্বাধীনতার ঘোষণার বিষয়টি রয়েছে। এই বইয়ের ‘১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ’ শীর্ষক লেখায় বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের ছবির পাশাপাশি স্থান পেয়েছে মেজর জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়ার ছবিটি।
পঞ্চম শ্রেণির আমার বাংলা বইয়ে ‘আমরা তোমাদের ভুলব না’ শীর্ষক প্রবন্ধে আজ থেকে প্রায় ২০০ বছর আগে ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে শহীদ মীর নিসার আলী তিতুমীর থেকে শুরু করে এ বছরের জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ে শহীদদের স্মরণ করা হয়েছে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ আবু সাঈদ ও মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধের ছবিও যুক্ত করা হয়েছে এতে। তবে ছাপা বইয়ের এই অংশে থাকা কয়েকজন শহীদের নামের সঙ্গে ‘নাহিয়ান’ নামে একজনের নামও ছাপা হয়েছে। তবে ভুলটি ধরা পড়ায় এনসিটিবির ওয়েবসাইটে দেওয়া পাঠ্যবইয়ের অনলাইন সংস্করণে সংশোধন করে ‘নাফিসা’ নামটি যুক্ত করা হয়েছে।
বিনা মূল্যের পাঠ্যবইয়ে এবার যুক্ত হয়েছে জুলাই অভ্যুত্থানের গ্রাফিতি বা দেয়ালে আঁকা ছবি। আর এত দিন ধরে চলা পাঠ্যবইয়ের পেছনের প্রচ্ছদে থাকা ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি ও তাঁর উদ্ধৃতি বাদ দেওয়া হয়েছে। তবে আগের মতো চিরন্তন বাণী বইয়ের পেছনের পৃষ্ঠায় আছে। যেমন প্রথম শ্রেণির বাংলা বইয়ে (আমার বাংলা বইয়ের পেছনের পৃষ্ঠায় জুলাই অভ্যুত্থানের একটি গ্রাফিতির পাশাপাশি আগের মতো ‘বড়োদের সম্মান করো’, বাণীটি রয়েছে।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণামূলক গল্প শোনালেন পাকিস্তানের প্রথম নারী এবং বিশ্বব্যাপী মানবতাবাদী আর্কিটেক্ট হিসেবে খ্যাত ইয়াসমিন লারি। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেরুল বাড্ডা ক্যাম্পাসে এক বিশেষ বক্তব্য দেন প্রখ্যাত এই স্থপতি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদন রোববার শুরু হবে। এদিন দুপুর ১২টা থেকে ১৫ জানুয়ারি রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা।
৬ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তির আবেদন ২ জানুয়ারি শুরু হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সংশোধিত ভর্তি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২১ জানুয়ারি রাত ১২টার মধ্যে আবেদন করা যাবে।
১১ ঘণ্টা আগে১৭তম বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিসের সহকারী জজ পদে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা ২৫ জানুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে। চলবে আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এসব প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বিজেএসের নমুনা ভাইভা তুলে ধরেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের...
১৪ ঘণ্টা আগে