প্রতিনিধি
ঢাবি: আবাসন-পরিবহন ফি প্রত্যাহারসহ বিভিন্ন দাবিতে ছাত্র সমাবেশ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ। সমাবেশে সকল শিক্ষার্থীকে দ্রুত ভ্যাকসিনের আওতায় নিয়ে আসা, মাদকমুক্ত ক্যাম্পাসের প্রশাসনিক নিশ্চয়তা, আবাসন সংকট নিরসনে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নের রোডম্যাপ প্রণয়ন, মেডিকেল সেন্টার আধুনিকায়ন ও কোভিড-১৯ চিকিৎসার সুব্যবস্থার দাবিও করা হয়।
আজ সোমবার দুপুর সোয়া বারোটায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাস বিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে তাঁরা এ সমাবেশ করেন।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস ও সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন।
সভাপতি সঞ্জিত চন্দ্র দাস বলেন, ‘করোনার কারণে দীর্ঘ সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা নানারকম মানসিক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন এবং অনেক শিক্ষার্থী আত্মহত্যাও করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বলতে চাই, আপনারা অতিদ্রুত শিক্ষার্থীদের ভ্যাকসিনের আওতায় এনে স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম চালু করে এ ক্ষতি থেকে রক্ষা করুন। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স উন্নত করে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে এবং পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যবিমার আওতায় আনতে হবে।’
সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বলবো, সরকারের যে নৈতিক অঙ্গিকার (দারিদ্র্য বিমোচন), সেই নৈতিক অঙ্গিকারের প্রতি সমর্থন রেখে আবাসিক ফি সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাহার করে নেবেন। যাতে করে কৃষক-শ্রমিক পরিবারের সন্তানেরা স্বাভাবিকভাবে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা পরিবহন সুবিধা গ্রহণ না করেও তাদের এক হাজার ৮০ টাকা করে পরিবহন ফি দিতে হচ্ছে। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ধিক্কার জানিয়ে বলছি, আপনারা অভিভাবকসুলভ আচরণ করতে ব্যর্থ হয়েছেন। আমাদের আহ্বান আপনারা পরিবহন ফি নেওয়া বন্ধ করেন। যদি তা প্রত্যাহার না করেন, আমরা মনে করবো বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নৈতিকতা ভুল পথে চলে গেছে।’
তিনি আর বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী সব শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সমন্বয়হীনতার কারণে মেডিক্যাল কলেজ, ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থীরা টিকার আওতায় আসলেও আমরা এখনও আসিনি। অনতিবিলম্বে সরকারের সঙ্গে সমন্বয় করে শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় নিয়ে আসার ব্যাবস্থা করবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাধ্যমে আমরা যে মাস্টারপ্ল্যান পেয়েছি, তা বাস্তবায়নের মাধ্যমে ১৮ হাজার শিক্ষার্থীর আবাসনের সুযোগ রয়েছে।’
এই সময় তিনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে কোনো ধরনের রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়া ছাড়া মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনার আহ্বান জানান।
ঢাবি: আবাসন-পরিবহন ফি প্রত্যাহারসহ বিভিন্ন দাবিতে ছাত্র সমাবেশ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ। সমাবেশে সকল শিক্ষার্থীকে দ্রুত ভ্যাকসিনের আওতায় নিয়ে আসা, মাদকমুক্ত ক্যাম্পাসের প্রশাসনিক নিশ্চয়তা, আবাসন সংকট নিরসনে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নের রোডম্যাপ প্রণয়ন, মেডিকেল সেন্টার আধুনিকায়ন ও কোভিড-১৯ চিকিৎসার সুব্যবস্থার দাবিও করা হয়।
আজ সোমবার দুপুর সোয়া বারোটায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাস বিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে তাঁরা এ সমাবেশ করেন।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস ও সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন।
সভাপতি সঞ্জিত চন্দ্র দাস বলেন, ‘করোনার কারণে দীর্ঘ সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা নানারকম মানসিক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন এবং অনেক শিক্ষার্থী আত্মহত্যাও করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বলতে চাই, আপনারা অতিদ্রুত শিক্ষার্থীদের ভ্যাকসিনের আওতায় এনে স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম চালু করে এ ক্ষতি থেকে রক্ষা করুন। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স উন্নত করে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে এবং পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যবিমার আওতায় আনতে হবে।’
সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বলবো, সরকারের যে নৈতিক অঙ্গিকার (দারিদ্র্য বিমোচন), সেই নৈতিক অঙ্গিকারের প্রতি সমর্থন রেখে আবাসিক ফি সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাহার করে নেবেন। যাতে করে কৃষক-শ্রমিক পরিবারের সন্তানেরা স্বাভাবিকভাবে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা পরিবহন সুবিধা গ্রহণ না করেও তাদের এক হাজার ৮০ টাকা করে পরিবহন ফি দিতে হচ্ছে। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ধিক্কার জানিয়ে বলছি, আপনারা অভিভাবকসুলভ আচরণ করতে ব্যর্থ হয়েছেন। আমাদের আহ্বান আপনারা পরিবহন ফি নেওয়া বন্ধ করেন। যদি তা প্রত্যাহার না করেন, আমরা মনে করবো বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নৈতিকতা ভুল পথে চলে গেছে।’
তিনি আর বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী সব শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সমন্বয়হীনতার কারণে মেডিক্যাল কলেজ, ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থীরা টিকার আওতায় আসলেও আমরা এখনও আসিনি। অনতিবিলম্বে সরকারের সঙ্গে সমন্বয় করে শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় নিয়ে আসার ব্যাবস্থা করবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাধ্যমে আমরা যে মাস্টারপ্ল্যান পেয়েছি, তা বাস্তবায়নের মাধ্যমে ১৮ হাজার শিক্ষার্থীর আবাসনের সুযোগ রয়েছে।’
এই সময় তিনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে কোনো ধরনের রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়া ছাড়া মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনার আহ্বান জানান।
রাজধানীর উত্তরায় অবস্থিত স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মাইলস্টোন কলেজে শুরু হয়েছে দ্বাদশ শ্রেণির (বাংলা মাধ্যম ও ইংরেজি ভার্সন) বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। ছাত্রদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে আনন্দমুখর প্রতিযোগিতার শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর যা চলবে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
৬ ঘণ্টা আগেনর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) মিডিয়া, কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম (এমসিজে) প্রোগ্রাম ও ডয়েচে ভেলের উদ্যোগে আয়োজিত নবম সিজেএন বাংলাদেশ নেটওয়ার্কিং কনফারেন্স শেষ হয়েছে। দুই দিনব্যাপী এই সম্মেলনে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক ও গণমাধ্যম পেশাদার ব্যক্তিরা একত্রিত হন। এতে পরিবর্তিত মিডিয়ায়
৬ ঘণ্টা আগেইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘৬ষ্ঠ নেহরীন খান স্মৃতি বক্তৃতা’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্জুর এলাহী অডিটরিয়ামে এই বক্তৃতা অনুষ্ঠানে মূল বক্তা ছিলেন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহান। ‘বাংলাদেশে ন্যায়ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণ’ শিরোনামে বক্তব্যে অধ্যাপক রেহমান সোবহান দেশের চারটি ব
৮ ঘণ্টা আগেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কেন্দ্রিক ফুটবল টুর্নামেন্টের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ‘বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট’ এবং’ বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট’ পরিবর্তে এখন ‘প্রাথমিক বিদ্য
৮ ঘণ্টা আগে