মুসাররাত আবির
বর্তমানে প্রায় সময়েই শিক্ষার্থীদের অনলাইনে ক্লাস করতে হয়। তা ছাড়া অনলাইনের বিভিন্ন রিসোর্স থেকে হরহামেশাই পড়াশোনা করা যায়। কিন্তু অনলাইনে পড়াশোনার অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হলো মনোযোগ ধরে রাখা। কারণ, ক্লাস করতে গিয়ে দেখা যায় অনেকেই অন্যমনস্ক হয়ে যান, কিংবা সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে থাকেন। তাই আজ থাকছে অনলাইনে পড়াশোনা করার ৭টি উপায় নিয়ে আলোচনা।
আপনি যখন সোশ্যাল মিডিয়ার সাইটগুলো বন্ধ করে দেবেন, তখন আর মনোযোগ হারাবেন না। মনে করুন, আপনি জুমে ক্লাস করবেন। ক্লাস শুরুর ৫ মিনিট আগে সব সোশ্যাল মিডিয়া সাইট বন্ধ করে দিন। শুধু সোশ্যাল মিডিয়াই নয়, পড়াশোনা-সংক্রান্ত নয়—এমন সব সাইট বা অ্যাপ বন্ধ করে লেকচার বা স্লাইডের দিকে মনোযোগ দিন।
নির্দিষ্ট সময়ে ফোন রাখুন
পড়াশোনার সময় প্রায়ই ফোনটা ব্যবহার করার জন্য হাত নিশপিশ করতে থাকে। এ ক্ষেত্রে ক্লাস করার আগে সব সোশ্যাল মিডিয়া সাইট বন্ধ করলে হয়তো বাড়তি ঝামেলায় পড়তে হতে পারে। তাই এ ঝক্কি এড়াতে কিছু অ্যাপ দিনের একটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার করতে পারেন। এমন অনেক অ্যাপ আছে, যেগুলো ব্যবহারের পর নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ব্লক করা যায়। যেমন কিছু কিছু অ্যাপ আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার সাইটগুলোতে টাইমার যুক্ত করে দেয়। ধরা যাক, আপনি ঠিক করলেন আজকে সব মিলিয়ে ১ ঘণ্টা ফেসবুক চালাবেন। তাই যখনই ১ ঘণ্টা হয়ে যাবে, তখনই ওই দিনের জন্য সেই অ্যাপটি আর ওপেন হবে না।
ফোন বন্ধ করে দিন
এত কিছু করেও যদি আসক্তি কমাতে না পারেন, তাহলে ডেস্কটপে পড়ুন এবং এ সময় ফোন বন্ধ করে দিন বা অন্য ঘরে রেখে আসুন। তাহলে যতবারই ফোন চালু করার জন্য হাতে নেবেন বা চেয়ার ছেড়ে উঠে অন্য ঘর থেকে ফোন আনতে যাবেন, ততবারই আপনার পড়ার কথা মনে হবে।
ক্যালেন্ডার তৈরি করুন
দিনের কোন সময়ে ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করবেন, সেটি ঠিক করার জন্য একটি ক্যালেন্ডার বানিয়ে ফেলুন। প্রথমে হয়তো বুঝতে পারবেন না যে কোন সময়টা নেওয়া উচিত, সে ক্ষেত্রে ট্রায়াল অ্যান্ড এরর মেথড কাজে লাগাতে পারেন। যেমন আপনার ক্লাস যদি সকাল ১০টায় শুরু হয়, তাহলে ৯:৩০-এ ২০ মিনিটের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করতে পারেন। একটানা অনলাইন ক্লাসের মাঝে যদি ১৫-২০ মিনিটের ব্রেক থাকে, তাহলে ১০-১৫ মিনিটের জন্য ফোন ব্যবহার করতে পারেন।
সময় কোথায় খরচ হচ্ছে
সবার ফোনের সেটিংসে ‘স্ক্রিন টাইম’ বলে একটা অপশন আছে। সেখানে গিয়ে আপনি দেখতে পারবেন ঠিক কোন অ্যাপে আপনার কত বেশি সময় যাচ্ছে। যেসব অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ বেশি ব্যবহার করছেন, সেগুলোর ব্যবহার কীভাবে কমানো যায়, সে জন্য ওপরের ধাপগুলো থেকে আইডিয়া নিতে পারেন।
একসঙ্গে একাধিক কাজ করবেন না
অনলাইন ক্লাসে যেহেতু টিচাররা আমাদের দেখতে পান না, সে জন্য দেখা যায় যে হয়তো স্ট্যাটিস্টিকস ক্লাস হচ্ছে, আপনি শুনছেনও লেকচার, কিন্তু নোট করছেন ইকোনমিকসের কোনো চ্যাপ্টার। এভাবে পড়াশোনা করলে আসলে কিছুই মনে থাকবে না। তাই যা-ই করবেন, মনোযোগ একটা দিকে রেখেই করবেন।
মনোযোগ অন্যদিকে নিয়ে যান
ক্লাস বা পড়ার মাঝে বিরতি নিতে চাইলে কেন ফোনই ধরতে হবে? চাইলে তো অন্য কিছুও করা যায়। এই যেমন, এক রুম থেকে আরেক রুমে হেঁটে আসতে পারেন। কোনো বইয়ের ৪-৫ পাতা পড়ে ফেলতে পারেন বা দু-একটা গানই শুনে ফেলুন। সব সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় বুঁদ না হয়ে মনোযোগ অন্যদিকে নেওয়াটাই শ্রেয়।
সূত্র: ইট ইওর ক্যারিয়ার
বর্তমানে প্রায় সময়েই শিক্ষার্থীদের অনলাইনে ক্লাস করতে হয়। তা ছাড়া অনলাইনের বিভিন্ন রিসোর্স থেকে হরহামেশাই পড়াশোনা করা যায়। কিন্তু অনলাইনে পড়াশোনার অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হলো মনোযোগ ধরে রাখা। কারণ, ক্লাস করতে গিয়ে দেখা যায় অনেকেই অন্যমনস্ক হয়ে যান, কিংবা সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে থাকেন। তাই আজ থাকছে অনলাইনে পড়াশোনা করার ৭টি উপায় নিয়ে আলোচনা।
আপনি যখন সোশ্যাল মিডিয়ার সাইটগুলো বন্ধ করে দেবেন, তখন আর মনোযোগ হারাবেন না। মনে করুন, আপনি জুমে ক্লাস করবেন। ক্লাস শুরুর ৫ মিনিট আগে সব সোশ্যাল মিডিয়া সাইট বন্ধ করে দিন। শুধু সোশ্যাল মিডিয়াই নয়, পড়াশোনা-সংক্রান্ত নয়—এমন সব সাইট বা অ্যাপ বন্ধ করে লেকচার বা স্লাইডের দিকে মনোযোগ দিন।
নির্দিষ্ট সময়ে ফোন রাখুন
পড়াশোনার সময় প্রায়ই ফোনটা ব্যবহার করার জন্য হাত নিশপিশ করতে থাকে। এ ক্ষেত্রে ক্লাস করার আগে সব সোশ্যাল মিডিয়া সাইট বন্ধ করলে হয়তো বাড়তি ঝামেলায় পড়তে হতে পারে। তাই এ ঝক্কি এড়াতে কিছু অ্যাপ দিনের একটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার করতে পারেন। এমন অনেক অ্যাপ আছে, যেগুলো ব্যবহারের পর নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ব্লক করা যায়। যেমন কিছু কিছু অ্যাপ আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার সাইটগুলোতে টাইমার যুক্ত করে দেয়। ধরা যাক, আপনি ঠিক করলেন আজকে সব মিলিয়ে ১ ঘণ্টা ফেসবুক চালাবেন। তাই যখনই ১ ঘণ্টা হয়ে যাবে, তখনই ওই দিনের জন্য সেই অ্যাপটি আর ওপেন হবে না।
ফোন বন্ধ করে দিন
এত কিছু করেও যদি আসক্তি কমাতে না পারেন, তাহলে ডেস্কটপে পড়ুন এবং এ সময় ফোন বন্ধ করে দিন বা অন্য ঘরে রেখে আসুন। তাহলে যতবারই ফোন চালু করার জন্য হাতে নেবেন বা চেয়ার ছেড়ে উঠে অন্য ঘর থেকে ফোন আনতে যাবেন, ততবারই আপনার পড়ার কথা মনে হবে।
ক্যালেন্ডার তৈরি করুন
দিনের কোন সময়ে ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করবেন, সেটি ঠিক করার জন্য একটি ক্যালেন্ডার বানিয়ে ফেলুন। প্রথমে হয়তো বুঝতে পারবেন না যে কোন সময়টা নেওয়া উচিত, সে ক্ষেত্রে ট্রায়াল অ্যান্ড এরর মেথড কাজে লাগাতে পারেন। যেমন আপনার ক্লাস যদি সকাল ১০টায় শুরু হয়, তাহলে ৯:৩০-এ ২০ মিনিটের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করতে পারেন। একটানা অনলাইন ক্লাসের মাঝে যদি ১৫-২০ মিনিটের ব্রেক থাকে, তাহলে ১০-১৫ মিনিটের জন্য ফোন ব্যবহার করতে পারেন।
সময় কোথায় খরচ হচ্ছে
সবার ফোনের সেটিংসে ‘স্ক্রিন টাইম’ বলে একটা অপশন আছে। সেখানে গিয়ে আপনি দেখতে পারবেন ঠিক কোন অ্যাপে আপনার কত বেশি সময় যাচ্ছে। যেসব অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ বেশি ব্যবহার করছেন, সেগুলোর ব্যবহার কীভাবে কমানো যায়, সে জন্য ওপরের ধাপগুলো থেকে আইডিয়া নিতে পারেন।
একসঙ্গে একাধিক কাজ করবেন না
অনলাইন ক্লাসে যেহেতু টিচাররা আমাদের দেখতে পান না, সে জন্য দেখা যায় যে হয়তো স্ট্যাটিস্টিকস ক্লাস হচ্ছে, আপনি শুনছেনও লেকচার, কিন্তু নোট করছেন ইকোনমিকসের কোনো চ্যাপ্টার। এভাবে পড়াশোনা করলে আসলে কিছুই মনে থাকবে না। তাই যা-ই করবেন, মনোযোগ একটা দিকে রেখেই করবেন।
মনোযোগ অন্যদিকে নিয়ে যান
ক্লাস বা পড়ার মাঝে বিরতি নিতে চাইলে কেন ফোনই ধরতে হবে? চাইলে তো অন্য কিছুও করা যায়। এই যেমন, এক রুম থেকে আরেক রুমে হেঁটে আসতে পারেন। কোনো বইয়ের ৪-৫ পাতা পড়ে ফেলতে পারেন বা দু-একটা গানই শুনে ফেলুন। সব সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় বুঁদ না হয়ে মনোযোগ অন্যদিকে নেওয়াটাই শ্রেয়।
সূত্র: ইট ইওর ক্যারিয়ার
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২২ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স তৃতীয় বর্ষের সব বিষয়ের পরীক্ষায় ৩০ মিনিট করে সময় বাড়ানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ডুয়েট) স্নাতক প্রথমবর্ষ ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কমিটির চেয়ারম্যান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেদেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অংশ হিসেবে নতুন প্রায় ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়গুলোয় মিড-ডে মিলে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া, বার্ষিক পরীক্ষার মূল্যায়ন চার স্তরে করা, পঞ্চম শ্রেণিতে আবার বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ারও পরিকল্পনা করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি উন্নতি হচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাব মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থায় এই পরিবর্তনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রযুক্তি একদিকে যেমন জীবনকে সহজ করছে অন্যদিকে এটি শিক্ষার ধরন, পদ্ধতি ও কাঠামোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।
৬ ঘণ্টা আগে