মুসাররাত আবির

জিম্যাট সিরিজের প্রথম দুই পর্বে জিম্যাট কী এবং এর মানবণ্টন নিয়ে আলোচনা করেছি। আজ থেকে আমরা জিম্যাটের প্রতিটি সেকশনের প্রস্তুতি সম্পর্কে আলাদাভাবে জানব। এই পর্বে থাকছে জিম্যাট কোয়ান্টিটিভ সেকশনের প্রস্তুতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
জিম্যাটের কোয়ান্টিটিভ সেকশনে সাধারণত পাটিগণিত ও বীজগণিত থেকে প্রশ্ন আসে। এর মাধ্যমে আপনার সমস্যা সমাধানের দক্ষতা কতটুকু তা যাচাই করা হয়। এখানে সহজ, মাঝারি ও কঠিন—এই তিন ধরনের প্রশ্ন করা হয়। তিন ধরনের প্রশ্নের নম্বরও ভিন্ন। তাই কোয়ান্টিটিভ সেকশনের নম্বর মূলত ৬–৫১-এর মধ্যে হয়। এই সেকশনে ৪৫ মিনিটের মধ্যে ২১টি প্রশ্নের সমাধান করতে হবে। এ বছরের কোয়ান্টিটিভ সেকশনে দুটি পরিবর্তন এসেছে। এবার থেকে জ্যামিতি-সংক্রান্ত কোনো প্রশ্ন আসবে না। আর ডেটা সাফিশিয়েন্সি বিভাগটাও কোয়ান্টিটিভ সেকশন থেকে ডেটা ইনসাইটস সেকশনে যুক্ত হচ্ছে।
সিলেবাস
সংখ্যাতত্ত্ব, ফাংশন, ভগ্নাংশ, সূচক, দশমিক, দ্বিঘাত সমীকরণ, শতাংশ, অসমতা, মৌলিক পরিসংখ্যান, মূল, বীজগণিতীয় রাশি, পরমমান, ধারা, সমীকরণ, গড়, সম্ভাবনা, সেট, মিশ্রণ, অনুপাত, কাজের সময় গতি ও দূরত্ব, সরলীকরণ এবং চক্রবৃদ্ধি সুদ ইত্যাদি থেকে প্রশ্ন আসে।
ভালো স্কোর করার উপায়
কোয়ান্টিটিভ সেকশনে কি পূর্ণ নম্বর পাওয়া সম্ভব? হ্যাঁ, অবশ্যই সম্ভব। পুরো ৫১ নম্বর পেতে চাইলে আপনাকে প্রতিটি বিষয়ের কনসেপ্ট ও বেসিক নিয়ে পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে। মূল পরীক্ষায় ৫০–৫১ নম্বর পাওয়ার অর্থ হচ্ছে আপনি মাঝারি ও কঠিন দুই ধরনের প্রশ্নের উত্তরই সঠিকভাবে করতে পেরেছেন। তবে শুধু বেসিক ঠিক থাকলেই হবে না, এসব প্রশ্নের উত্তর করতে হবে দ্রুততার সঙ্গে।
একটি করে বিষয় আয়ত্তে আনুন
একসঙ্গে অনেক টপিক পড়া শুরু না করে একটা টপিকই আগে ভালোভাবে শেষ করুন। ওই টপিকের সব কনসেপ্ট, প্রশ্নের উত্তর ভালোভাবে আয়ত্তে আনুন। এভাবে সব টপিক ভালোমতো বুঝে যাওয়ার পর দেখুন কোন কোন প্রশ্নে এখনো ঘাটতি রয়ে গেছে। এরপর ওই বিষয়ে আলাদাভাবে জোর দিন।
ঘাটতি খুঁজে দেখুন
ধরা যাক আপনি সমীকরণের প্রশ্ন সমাধান করছেন। হয়তো দ্বিঘাত সমীকরণে আপনার কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু আপনি বারবার অনির্ণেয় সমীকরণে ভুল করছেন। এভাবে প্রতিটি টপিকের সাব-টপিকে কোনো সমস্যা থাকলে তা খুঁজে বের করে আরও ভালোমতো পড়াশোনা করুন।
আবার প্র্যাকটিস পরীক্ষাগুলোয় আপনার স্কোর ৪৮-এর নিচে আসছে। এর মানে হলো এখনো কমপক্ষে ৫টি টপিকে আপনার ঘাটতি রয়েছে। এখন আপনি খুঁজে দেখুন কোন টপিকগুলোর প্রশ্নে বারবার ভুল করছেন। এরপর সেটা ঠিক করুন।
আপনার যদি মনে হয়, ‘আচ্ছা আমি তো ফাংশনের কনসেপ্ট ভালোমতোই জানি। কিন্তু প্রশ্ন দেখলে সব ভুলে যাই।’ তার মানে হলো আপনার কনসেপ্টে সমস্যা না থাকলেও প্রশ্নের ধরন বুঝে উত্তর করতে সমস্যা আছে। তাই ওই ধরনের সমস্যার বারবার সমাধান করুন।
সবচেয়ে ভালো হয় একটা এক্সেল শিট খুলে আপনার কোন কোন কনসেপ্ট বা প্রশ্ন বুঝতে সমস্যা হচ্ছে, সেটা নোট করে ফেলা। এরপর সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া। মনে রাখবেন, জিম্যাটে কিন্তু শুধু সূত্র মুখস্থ করে গেলে হবে না; বরং প্রতিটি বিষয় বুঝে সূত্রগুলো সঠিক জায়গায় প্রয়োগ করা জানতে হবে। সূত্রগুলো কেন কাজ করে এবং কখন সেগুলো ব্যবহার করতে হবে তা বোঝা আরও গুরুত্বপূর্ণ।
বেশি বেশি নমুনা পরীক্ষা দিন
যদি কোয়ান্টিটিভ সেকশনের সব কনসেপ্ট নিয়ে স্বচ্ছ ধারণা পেয়ে যান, তাহলে এখন নমুনা পরীক্ষা দেওয়ার পালা। যখন প্রথম প্রথম এই নমুনা পরীক্ষাগুলো দেবেন, তখন কী স্কোর আসছে, সেটা নিয়ে চিন্তা করবেন না। এই স্কোর দিয়ে বোঝা যাবে যে আপনি আসলেই মূল পরীক্ষার জন্য কতটুক প্রস্তুত এবং আর কত অনুশীলন করা লাগবে। প্রতিটি পরীক্ষা দেওয়া শেষে যে প্রশ্নগুলোর উত্তর আন্দাজে দিয়েছেন এবং ভুল করেছেন, সেগুলো বিশ্লেষণ করুন।
নমুনা পরীক্ষাগুলো মূল পরীক্ষা হিসেবেই বিবেচনা করুন এবং সেই অনুযায়ী পরীক্ষা দিন। যেমন ক্যালকুলেটর ব্যবহার না করা, ফোনের নোটিফিকেশন বন্ধ রাখা, গুগলে বা চ্যাটজিপিটিতে উত্তর না খোঁজা ইত্যাদি।
অভিজ্ঞদের মতামত নিন
যাঁরা আগে জিম্যাট দিয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে কথা বলুন। অনলাইনে কোনো কোর্স করার আগে কোর্স রিভিউগুলো খেয়াল করুন যে সত্যি রিভিউ কি না। ইন্টারনেটে জিম্যাট প্রস্তুতি নিয়ে অসংখ্য ফোরাম পেয়ে যাবেন। সেগুলোও অনুসরণ করতে পারেন।
আগের পড়া রিভিউ
যেহেতু আমরা একসঙ্গে অনেক টপিক না পড়ে এক এক করে প্রস্তুতি নিচ্ছি, তাই আগের পড়াগুলো ভুলে যাওয়ার আশঙ্কা থেকেই যায়। তাই নতুন পড়ার সঙ্গে আগের পড়াগুলো রিভিশন দিতে হবে। আপনি যদি খাতায় ফরমুলা বা থিওরিগুলো নোট করে থাকেন, তাহলে সেগুলো এক সপ্তাহ পরপর দেখতে পারেন। পাশাপাশি যে টপিকে সমস্যা ছিল, সেগুলো থেকে কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর সমাধানও করতে পারেন। একসঙ্গে দুই-তিনটা টপিকের প্রশ্ন সমাধান করলে বুঝতে পারবেন যে এখনো ঘাটতি রয়ে গেছে কি না।
প্রস্তুতির জন্য কেমন সময় লাগে
এর কোনো নির্দিষ্ট উত্তর নেই। অনেকে ছয় মাস প্রস্তুতি নিয়ে যে স্কোর পায়, কিছু মানুষ এক মাসের প্রস্তুতি নিয়েও সেই একই স্কোর পেতে পারেন। তবে গড়ে চার-পাঁচ মাস প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য হাতে রাখা উচিত। তবে যত দিনই প্রস্তুতি নেন না কেন, অধ্যবসায়ের সঙ্গে পড়াটা খুবই জরুরি।
সূত্র: এমবিএ ডট কম, ই-জিম্যাট, জিম্যাট ক্লাব।

জিম্যাট সিরিজের প্রথম দুই পর্বে জিম্যাট কী এবং এর মানবণ্টন নিয়ে আলোচনা করেছি। আজ থেকে আমরা জিম্যাটের প্রতিটি সেকশনের প্রস্তুতি সম্পর্কে আলাদাভাবে জানব। এই পর্বে থাকছে জিম্যাট কোয়ান্টিটিভ সেকশনের প্রস্তুতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
জিম্যাটের কোয়ান্টিটিভ সেকশনে সাধারণত পাটিগণিত ও বীজগণিত থেকে প্রশ্ন আসে। এর মাধ্যমে আপনার সমস্যা সমাধানের দক্ষতা কতটুকু তা যাচাই করা হয়। এখানে সহজ, মাঝারি ও কঠিন—এই তিন ধরনের প্রশ্ন করা হয়। তিন ধরনের প্রশ্নের নম্বরও ভিন্ন। তাই কোয়ান্টিটিভ সেকশনের নম্বর মূলত ৬–৫১-এর মধ্যে হয়। এই সেকশনে ৪৫ মিনিটের মধ্যে ২১টি প্রশ্নের সমাধান করতে হবে। এ বছরের কোয়ান্টিটিভ সেকশনে দুটি পরিবর্তন এসেছে। এবার থেকে জ্যামিতি-সংক্রান্ত কোনো প্রশ্ন আসবে না। আর ডেটা সাফিশিয়েন্সি বিভাগটাও কোয়ান্টিটিভ সেকশন থেকে ডেটা ইনসাইটস সেকশনে যুক্ত হচ্ছে।
সিলেবাস
সংখ্যাতত্ত্ব, ফাংশন, ভগ্নাংশ, সূচক, দশমিক, দ্বিঘাত সমীকরণ, শতাংশ, অসমতা, মৌলিক পরিসংখ্যান, মূল, বীজগণিতীয় রাশি, পরমমান, ধারা, সমীকরণ, গড়, সম্ভাবনা, সেট, মিশ্রণ, অনুপাত, কাজের সময় গতি ও দূরত্ব, সরলীকরণ এবং চক্রবৃদ্ধি সুদ ইত্যাদি থেকে প্রশ্ন আসে।
ভালো স্কোর করার উপায়
কোয়ান্টিটিভ সেকশনে কি পূর্ণ নম্বর পাওয়া সম্ভব? হ্যাঁ, অবশ্যই সম্ভব। পুরো ৫১ নম্বর পেতে চাইলে আপনাকে প্রতিটি বিষয়ের কনসেপ্ট ও বেসিক নিয়ে পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে। মূল পরীক্ষায় ৫০–৫১ নম্বর পাওয়ার অর্থ হচ্ছে আপনি মাঝারি ও কঠিন দুই ধরনের প্রশ্নের উত্তরই সঠিকভাবে করতে পেরেছেন। তবে শুধু বেসিক ঠিক থাকলেই হবে না, এসব প্রশ্নের উত্তর করতে হবে দ্রুততার সঙ্গে।
একটি করে বিষয় আয়ত্তে আনুন
একসঙ্গে অনেক টপিক পড়া শুরু না করে একটা টপিকই আগে ভালোভাবে শেষ করুন। ওই টপিকের সব কনসেপ্ট, প্রশ্নের উত্তর ভালোভাবে আয়ত্তে আনুন। এভাবে সব টপিক ভালোমতো বুঝে যাওয়ার পর দেখুন কোন কোন প্রশ্নে এখনো ঘাটতি রয়ে গেছে। এরপর ওই বিষয়ে আলাদাভাবে জোর দিন।
ঘাটতি খুঁজে দেখুন
ধরা যাক আপনি সমীকরণের প্রশ্ন সমাধান করছেন। হয়তো দ্বিঘাত সমীকরণে আপনার কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু আপনি বারবার অনির্ণেয় সমীকরণে ভুল করছেন। এভাবে প্রতিটি টপিকের সাব-টপিকে কোনো সমস্যা থাকলে তা খুঁজে বের করে আরও ভালোমতো পড়াশোনা করুন।
আবার প্র্যাকটিস পরীক্ষাগুলোয় আপনার স্কোর ৪৮-এর নিচে আসছে। এর মানে হলো এখনো কমপক্ষে ৫টি টপিকে আপনার ঘাটতি রয়েছে। এখন আপনি খুঁজে দেখুন কোন টপিকগুলোর প্রশ্নে বারবার ভুল করছেন। এরপর সেটা ঠিক করুন।
আপনার যদি মনে হয়, ‘আচ্ছা আমি তো ফাংশনের কনসেপ্ট ভালোমতোই জানি। কিন্তু প্রশ্ন দেখলে সব ভুলে যাই।’ তার মানে হলো আপনার কনসেপ্টে সমস্যা না থাকলেও প্রশ্নের ধরন বুঝে উত্তর করতে সমস্যা আছে। তাই ওই ধরনের সমস্যার বারবার সমাধান করুন।
সবচেয়ে ভালো হয় একটা এক্সেল শিট খুলে আপনার কোন কোন কনসেপ্ট বা প্রশ্ন বুঝতে সমস্যা হচ্ছে, সেটা নোট করে ফেলা। এরপর সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া। মনে রাখবেন, জিম্যাটে কিন্তু শুধু সূত্র মুখস্থ করে গেলে হবে না; বরং প্রতিটি বিষয় বুঝে সূত্রগুলো সঠিক জায়গায় প্রয়োগ করা জানতে হবে। সূত্রগুলো কেন কাজ করে এবং কখন সেগুলো ব্যবহার করতে হবে তা বোঝা আরও গুরুত্বপূর্ণ।
বেশি বেশি নমুনা পরীক্ষা দিন
যদি কোয়ান্টিটিভ সেকশনের সব কনসেপ্ট নিয়ে স্বচ্ছ ধারণা পেয়ে যান, তাহলে এখন নমুনা পরীক্ষা দেওয়ার পালা। যখন প্রথম প্রথম এই নমুনা পরীক্ষাগুলো দেবেন, তখন কী স্কোর আসছে, সেটা নিয়ে চিন্তা করবেন না। এই স্কোর দিয়ে বোঝা যাবে যে আপনি আসলেই মূল পরীক্ষার জন্য কতটুক প্রস্তুত এবং আর কত অনুশীলন করা লাগবে। প্রতিটি পরীক্ষা দেওয়া শেষে যে প্রশ্নগুলোর উত্তর আন্দাজে দিয়েছেন এবং ভুল করেছেন, সেগুলো বিশ্লেষণ করুন।
নমুনা পরীক্ষাগুলো মূল পরীক্ষা হিসেবেই বিবেচনা করুন এবং সেই অনুযায়ী পরীক্ষা দিন। যেমন ক্যালকুলেটর ব্যবহার না করা, ফোনের নোটিফিকেশন বন্ধ রাখা, গুগলে বা চ্যাটজিপিটিতে উত্তর না খোঁজা ইত্যাদি।
অভিজ্ঞদের মতামত নিন
যাঁরা আগে জিম্যাট দিয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে কথা বলুন। অনলাইনে কোনো কোর্স করার আগে কোর্স রিভিউগুলো খেয়াল করুন যে সত্যি রিভিউ কি না। ইন্টারনেটে জিম্যাট প্রস্তুতি নিয়ে অসংখ্য ফোরাম পেয়ে যাবেন। সেগুলোও অনুসরণ করতে পারেন।
আগের পড়া রিভিউ
যেহেতু আমরা একসঙ্গে অনেক টপিক না পড়ে এক এক করে প্রস্তুতি নিচ্ছি, তাই আগের পড়াগুলো ভুলে যাওয়ার আশঙ্কা থেকেই যায়। তাই নতুন পড়ার সঙ্গে আগের পড়াগুলো রিভিশন দিতে হবে। আপনি যদি খাতায় ফরমুলা বা থিওরিগুলো নোট করে থাকেন, তাহলে সেগুলো এক সপ্তাহ পরপর দেখতে পারেন। পাশাপাশি যে টপিকে সমস্যা ছিল, সেগুলো থেকে কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর সমাধানও করতে পারেন। একসঙ্গে দুই-তিনটা টপিকের প্রশ্ন সমাধান করলে বুঝতে পারবেন যে এখনো ঘাটতি রয়ে গেছে কি না।
প্রস্তুতির জন্য কেমন সময় লাগে
এর কোনো নির্দিষ্ট উত্তর নেই। অনেকে ছয় মাস প্রস্তুতি নিয়ে যে স্কোর পায়, কিছু মানুষ এক মাসের প্রস্তুতি নিয়েও সেই একই স্কোর পেতে পারেন। তবে গড়ে চার-পাঁচ মাস প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য হাতে রাখা উচিত। তবে যত দিনই প্রস্তুতি নেন না কেন, অধ্যবসায়ের সঙ্গে পড়াটা খুবই জরুরি।
সূত্র: এমবিএ ডট কম, ই-জিম্যাট, জিম্যাট ক্লাব।

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
৩২ মিনিট আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
৩৭ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১০ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

জিম্যাট সিরিজের প্রথম দুই পর্বে জিম্যাট কী এবং এর মানবণ্টন নিয়ে আলোচনা করেছি। আজ থেকে আমরা জিম্যাটের প্রতিটি সেকশনের প্রস্তুতি সম্পর্কে আলাদাভাবে জানব। এই পর্বে থাকছে জিম্যাট কোয়ান্টিটিভ সেকশনের প্রস্তুতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
৩১ আগস্ট ২০২৪
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
৩৭ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১০ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
ইতালির মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনো দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৩৩৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্য ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ, আধুনিক ল্যাব ও গবেষণাগার এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সহায়তা কর্মসূচির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ রয়েছে।
বৃত্তির ধরন
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে পড়াশোনার জন্য একাধিক রকমের স্কলারশিপ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইতালিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ। এই বৃত্তি রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত হয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ইউনিক্যাম এক্সেলেন্স স্কলারশিপ। এটি মূলত মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের উচ্চ ফলাফলধারী শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া হয়। ইউরোপজুড়ে শিক্ষার্থী বিনিময় ও মবিলিটির জন্য রয়েছে ইরাসমাস প্রোগ্রাম। পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মার্কে রিজিওনাল স্কলারশিপ।
সুযোগ-সুবিধা
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বিভিন্ন বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা পাবেন উল্লেখযোগ্য আর্থিক সহায়তা। এসব বৃত্তির মাধ্যমে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ বহনের জন্য ৩০০-৮০০ ইউরো পর্যন্ত স্টাইপেন্ড সুবিধা রয়েছে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা মূল্যে আবাসন অথবা স্বল্প খরচে ভর্তুকিযুক্ত আবাসনের ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেওয়া হবে হেলথ ইনস্যুরেন্স সুবিধা। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিয়ান ভাষা শেখার কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগও থাকছে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে প্রার্থীর পূর্ববর্তী শিক্ষাজীবনে ভালো একাডেমিক ফলাফল থাকতে হবে। স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের সনদ থাকতে হবে এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। তবে আবেদনকারীকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। যেমন ইংরেজি মাধ্যমে পূর্ববর্তী পড়াশোনার সনদ বা অন্য স্বীকৃত ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে শিক্ষার্থীরা তাঁদের আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। প্রধান একাডেমিক ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, লাইফ সায়েন্সেস, আর্কিটেকচার ও ডিজাইন, সামাজিক বিজ্ঞান এবং ফার্মেসি ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ মার্চ, ২০২৬।

ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
ইতালির মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনো দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৩৩৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্য ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ, আধুনিক ল্যাব ও গবেষণাগার এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সহায়তা কর্মসূচির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ রয়েছে।
বৃত্তির ধরন
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে পড়াশোনার জন্য একাধিক রকমের স্কলারশিপ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইতালিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ। এই বৃত্তি রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত হয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ইউনিক্যাম এক্সেলেন্স স্কলারশিপ। এটি মূলত মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের উচ্চ ফলাফলধারী শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া হয়। ইউরোপজুড়ে শিক্ষার্থী বিনিময় ও মবিলিটির জন্য রয়েছে ইরাসমাস প্রোগ্রাম। পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মার্কে রিজিওনাল স্কলারশিপ।
সুযোগ-সুবিধা
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বিভিন্ন বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা পাবেন উল্লেখযোগ্য আর্থিক সহায়তা। এসব বৃত্তির মাধ্যমে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ বহনের জন্য ৩০০-৮০০ ইউরো পর্যন্ত স্টাইপেন্ড সুবিধা রয়েছে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা মূল্যে আবাসন অথবা স্বল্প খরচে ভর্তুকিযুক্ত আবাসনের ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেওয়া হবে হেলথ ইনস্যুরেন্স সুবিধা। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিয়ান ভাষা শেখার কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগও থাকছে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে প্রার্থীর পূর্ববর্তী শিক্ষাজীবনে ভালো একাডেমিক ফলাফল থাকতে হবে। স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের সনদ থাকতে হবে এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। তবে আবেদনকারীকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। যেমন ইংরেজি মাধ্যমে পূর্ববর্তী পড়াশোনার সনদ বা অন্য স্বীকৃত ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে শিক্ষার্থীরা তাঁদের আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। প্রধান একাডেমিক ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, লাইফ সায়েন্সেস, আর্কিটেকচার ও ডিজাইন, সামাজিক বিজ্ঞান এবং ফার্মেসি ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ মার্চ, ২০২৬।

জিম্যাট সিরিজের প্রথম দুই পর্বে জিম্যাট কী এবং এর মানবণ্টন নিয়ে আলোচনা করেছি। আজ থেকে আমরা জিম্যাটের প্রতিটি সেকশনের প্রস্তুতি সম্পর্কে আলাদাভাবে জানব। এই পর্বে থাকছে জিম্যাট কোয়ান্টিটিভ সেকশনের প্রস্তুতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
৩১ আগস্ট ২০২৪
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
৩২ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১০ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জিম্যাট সিরিজের প্রথম দুই পর্বে জিম্যাট কী এবং এর মানবণ্টন নিয়ে আলোচনা করেছি। আজ থেকে আমরা জিম্যাটের প্রতিটি সেকশনের প্রস্তুতি সম্পর্কে আলাদাভাবে জানব। এই পর্বে থাকছে জিম্যাট কোয়ান্টিটিভ সেকশনের প্রস্তুতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
৩১ আগস্ট ২০২৪
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
৩২ মিনিট আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
৩৭ মিনিট আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জিম্যাট সিরিজের প্রথম দুই পর্বে জিম্যাট কী এবং এর মানবণ্টন নিয়ে আলোচনা করেছি। আজ থেকে আমরা জিম্যাটের প্রতিটি সেকশনের প্রস্তুতি সম্পর্কে আলাদাভাবে জানব। এই পর্বে থাকছে জিম্যাট কোয়ান্টিটিভ সেকশনের প্রস্তুতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
৩১ আগস্ট ২০২৪
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
৩২ মিনিট আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
৩৭ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১০ ঘণ্টা আগে