দিনাজপুর প্রতিনিধি
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি) তে সশরীরে ক্লাস ও পরীক্ষা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৮ তম একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
জানা যায়, আজ দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিআইপি কনফারেন্স রুমে একাডেমিক কাউন্সিলের এ সভা শুরু হয়। এ সভায় শিক্ষার্থীদের সশরীরে ক্লাস-পরীক্ষা চালু, হল খোলাসহ বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে বলে হাবিপ্রবির জনসংযোগ ও প্রকাশনা শাখার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
জনসংযোগ ও প্রকাশনা শাখার পরিচালক প্রফেসর ড. শ্রীপতি শিকদার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অনলাইন ও অফলাইন উভয় মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ক্লাস পরীক্ষা চলমান থাকবে। লেভেল ১ এবং লেভেল ২ এর সকল ধরনের ক্লাস ও পরীক্ষা অনলাইনে চলমান থাকবে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ সাপেক্ষে পরবর্তী একাডেমিক কাউন্সিল সম্পন্ন করে অফলাইন পরীক্ষা ও অন্যান্য বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সকল মাস্টার্স/এমবিএ ও অনার্সের লেভেল ৪ (২০১৭ সালে ভর্তিকৃত ও তাদের সঙ্গে রি-অ্যাড) এবং লেভেল ৩ (২০১৮ সালে ভর্তিকৃত ও তাদের সঙ্গে রি-অ্যাড) এর শিক্ষার্থীদের সেমিস্টার ফাইনাল, ব্যবহারিক ক্লাস (যেগুলো হাতে কলমে প্রদর্শন প্রয়োজন) ও মিডট্রাম পরীক্ষা (আলোচনা সাপেক্ষে অনলাইন বা অফলাইনে) সশরীরে অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া সকল তত্ত্বীয় ক্লাস, ব্যবহারিক ক্লাস (যেগুলো হাতে কলমে প্রদর্শনের প্রয়োজন নেই) ও কুইজ পরীক্ষা যথারীতি অনলাইনে অনুষ্ঠিত হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ১৮ থেকে ২০ অক্টোবরের মধ্যে হলগুলো খুলে দেওয়া হবে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে একাডেমিক কাউন্সিল সম্পন্ন করে পরবর্তী ব্যাচসমূহকে পর্যায়ক্রমে হলে ওঠানো হবে। হলে উঠতে হলে সংশ্লিষ্ট হলের প্রকৃত আবাসিক শিক্ষার্থী হতে হবে। হলে প্রবেশের সময় হল কর্তৃক ইস্যুকৃত 'রেসিডেন্সিয়াল আইডি কার্ড' প্রদর্শন করতে হবে। এ ছাড়া করোনার ভ্যাকসিন কার্ড (কমপক্ষে ১ ডোজ নেওয়ার) প্রদর্শন করতে হবে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. মো. ফজলুল হক বলেন, শিক্ষার্থীদের করোনাকালীন একাডেমিক ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে ৪ মাসে সেমিস্টার সম্পন্ন করার জন্য নীতিমালা করা হয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের ক্লাসের সময় ঠিক রেখে প্রতিটি ক্লাস ৫০ মিনিটের পরিবর্তে ৭০ মিনিট করে নেওয়া হবে।
রেজিস্ট্রার আরও বলেন, একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্তসমূহ শিগগিরই রিজেন্ট বোর্ডের সভায় অনুমোদনক্রমে বাস্তবায়ন করা হবে।
অনুষ্ঠিত সভায় হাবিপ্রবির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এম কামরুজ্জামানের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারারসহ একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্যবৃন্দরা।
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি) তে সশরীরে ক্লাস ও পরীক্ষা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৮ তম একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
জানা যায়, আজ দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিআইপি কনফারেন্স রুমে একাডেমিক কাউন্সিলের এ সভা শুরু হয়। এ সভায় শিক্ষার্থীদের সশরীরে ক্লাস-পরীক্ষা চালু, হল খোলাসহ বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে বলে হাবিপ্রবির জনসংযোগ ও প্রকাশনা শাখার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
জনসংযোগ ও প্রকাশনা শাখার পরিচালক প্রফেসর ড. শ্রীপতি শিকদার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অনলাইন ও অফলাইন উভয় মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ক্লাস পরীক্ষা চলমান থাকবে। লেভেল ১ এবং লেভেল ২ এর সকল ধরনের ক্লাস ও পরীক্ষা অনলাইনে চলমান থাকবে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ সাপেক্ষে পরবর্তী একাডেমিক কাউন্সিল সম্পন্ন করে অফলাইন পরীক্ষা ও অন্যান্য বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সকল মাস্টার্স/এমবিএ ও অনার্সের লেভেল ৪ (২০১৭ সালে ভর্তিকৃত ও তাদের সঙ্গে রি-অ্যাড) এবং লেভেল ৩ (২০১৮ সালে ভর্তিকৃত ও তাদের সঙ্গে রি-অ্যাড) এর শিক্ষার্থীদের সেমিস্টার ফাইনাল, ব্যবহারিক ক্লাস (যেগুলো হাতে কলমে প্রদর্শন প্রয়োজন) ও মিডট্রাম পরীক্ষা (আলোচনা সাপেক্ষে অনলাইন বা অফলাইনে) সশরীরে অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া সকল তত্ত্বীয় ক্লাস, ব্যবহারিক ক্লাস (যেগুলো হাতে কলমে প্রদর্শনের প্রয়োজন নেই) ও কুইজ পরীক্ষা যথারীতি অনলাইনে অনুষ্ঠিত হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ১৮ থেকে ২০ অক্টোবরের মধ্যে হলগুলো খুলে দেওয়া হবে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে একাডেমিক কাউন্সিল সম্পন্ন করে পরবর্তী ব্যাচসমূহকে পর্যায়ক্রমে হলে ওঠানো হবে। হলে উঠতে হলে সংশ্লিষ্ট হলের প্রকৃত আবাসিক শিক্ষার্থী হতে হবে। হলে প্রবেশের সময় হল কর্তৃক ইস্যুকৃত 'রেসিডেন্সিয়াল আইডি কার্ড' প্রদর্শন করতে হবে। এ ছাড়া করোনার ভ্যাকসিন কার্ড (কমপক্ষে ১ ডোজ নেওয়ার) প্রদর্শন করতে হবে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. মো. ফজলুল হক বলেন, শিক্ষার্থীদের করোনাকালীন একাডেমিক ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে ৪ মাসে সেমিস্টার সম্পন্ন করার জন্য নীতিমালা করা হয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের ক্লাসের সময় ঠিক রেখে প্রতিটি ক্লাস ৫০ মিনিটের পরিবর্তে ৭০ মিনিট করে নেওয়া হবে।
রেজিস্ট্রার আরও বলেন, একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্তসমূহ শিগগিরই রিজেন্ট বোর্ডের সভায় অনুমোদনক্রমে বাস্তবায়ন করা হবে।
অনুষ্ঠিত সভায় হাবিপ্রবির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এম কামরুজ্জামানের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারারসহ একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্যবৃন্দরা।
দেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অংশ হিসেবে নতুন প্রায় ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়গুলোয় মিড-ডে মিলে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া, বার্ষিক পরীক্ষার মূল্যায়ন চার স্তরে করা, পঞ্চম শ্রেণিতে আবার বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ারও পরিকল্পনা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি উন্নতি হচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাব মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থায় এই পরিবর্তনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রযুক্তি একদিকে যেমন জীবনকে সহজ করছে অন্যদিকে এটি শিক্ষার ধরন, পদ্ধতি ও কাঠামোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে জন্ম ও কানাডায় বেড়ে ওঠা ম্যালকম গ্ল্যাডওয়েল একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন লেখক, সাংবাদিক ও বক্তা। তাঁর অন্যতম বই হলো আউটলায়ার্স। বইটি বিশ্বের অনেক ভাষায় অনূদিত হয়ে মিলিয়ন মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুধু পাঠ্যপুস্তক বা শ্রেণিকক্ষের শিক্ষার মধ্যেই সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত নয়। এটি ব্যক্তিত্ব গঠনের, দক্ষতা বিকাশের এবং ভবিষ্যতের প্রস্তুতি নেওয়ার এক বিশাল ক্ষেত্র। এই সময় ক্লাব কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা হতে পারে, যা তাদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে উল্লেখযো
২ ঘণ্টা আগে