প্রতিনিধি, খুবি (খুলনা)
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) গণহত্যা ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারব্যবস্থা বিষয়ক একটি একাডেমিক ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ডিসিপ্লিন কর্তৃক একাডেমিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় একাডেমিক এ ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানের মুখ্য আলোচক হিসেবে ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি ও সেন্টার ফর দ্য স্টাডি অব জেনোসাইড অ্যান্ড জাস্টিসের পরিচালক মফিদুল হক।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইন স্কুলের ডিন ও আইন ডিসিপ্লিন প্রধান অধ্যাপক ড. মো. ওয়ালিউল হাসানাত। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আইন ডিসিপ্লিনের প্রভাষক ও সংশ্লিষ্ট কোর্সের শিক্ষক এহসান মজিদ মুস্তাফা। স্বাগত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানটি শুরু হয়।
এর পর অনুষ্ঠানের মুখ্য আলোচক আলোচ্য বিষয়ে তাঁর বক্তব্য ও প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন। তিনি তাঁর বক্তব্যের শুরুতে গণহত্যা, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ ও যুদ্ধাপরাধ এবং এসব অপরাধের বিচারবিষয়ক প্রসঙ্গ নিয়ে কথা বলেন। বক্তব্যের দ্বিতীয় অংশে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বাংলাদেশের আইন প্রণয়ন ও বিচার ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশর মুক্তিযুদ্ধের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে যে আহ্বান জানিয়েছিলেন, সেই দায়িত্ব পালনে তারা ব্যর্থ হলেও বাংলাদেশ সেই এগিয়ে এসেছে। এরই ফল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বাংলাদেশ।’
মূল বক্তব্য শেষে শুরু হয় শিক্ষার্থীদের প্রশ্নোত্তর ও মতবিনিময় পর্ব। মুক্তিযুদ্ধের ঋণ শোধের যে দায়, তা পূরণে তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে আসার আহ্বান এবং ভবিষ্যতে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ও সেন্টার ফর দ্য স্টাডি অব জেনোসাইড অ্যান্ড জাস্টিসের সঙ্গে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ডিসিপ্লিন একসঙ্গে কাজ করার আশা প্রকাশের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানটি শেষ হয়।
অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ড. মো. ওয়ালিউল হাসানাত। অনুষ্ঠানটিতে প্রথম বর্ষের এলজে-১১১১ কোর্সের সব শিক্ষার্থী সংযুক্ত ছিলেন।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) গণহত্যা ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারব্যবস্থা বিষয়ক একটি একাডেমিক ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ডিসিপ্লিন কর্তৃক একাডেমিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় একাডেমিক এ ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানের মুখ্য আলোচক হিসেবে ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি ও সেন্টার ফর দ্য স্টাডি অব জেনোসাইড অ্যান্ড জাস্টিসের পরিচালক মফিদুল হক।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইন স্কুলের ডিন ও আইন ডিসিপ্লিন প্রধান অধ্যাপক ড. মো. ওয়ালিউল হাসানাত। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আইন ডিসিপ্লিনের প্রভাষক ও সংশ্লিষ্ট কোর্সের শিক্ষক এহসান মজিদ মুস্তাফা। স্বাগত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানটি শুরু হয়।
এর পর অনুষ্ঠানের মুখ্য আলোচক আলোচ্য বিষয়ে তাঁর বক্তব্য ও প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন। তিনি তাঁর বক্তব্যের শুরুতে গণহত্যা, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ ও যুদ্ধাপরাধ এবং এসব অপরাধের বিচারবিষয়ক প্রসঙ্গ নিয়ে কথা বলেন। বক্তব্যের দ্বিতীয় অংশে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বাংলাদেশের আইন প্রণয়ন ও বিচার ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশর মুক্তিযুদ্ধের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে যে আহ্বান জানিয়েছিলেন, সেই দায়িত্ব পালনে তারা ব্যর্থ হলেও বাংলাদেশ সেই এগিয়ে এসেছে। এরই ফল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বাংলাদেশ।’
মূল বক্তব্য শেষে শুরু হয় শিক্ষার্থীদের প্রশ্নোত্তর ও মতবিনিময় পর্ব। মুক্তিযুদ্ধের ঋণ শোধের যে দায়, তা পূরণে তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে আসার আহ্বান এবং ভবিষ্যতে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ও সেন্টার ফর দ্য স্টাডি অব জেনোসাইড অ্যান্ড জাস্টিসের সঙ্গে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ডিসিপ্লিন একসঙ্গে কাজ করার আশা প্রকাশের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানটি শেষ হয়।
অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ড. মো. ওয়ালিউল হাসানাত। অনুষ্ঠানটিতে প্রথম বর্ষের এলজে-১১১১ কোর্সের সব শিক্ষার্থী সংযুক্ত ছিলেন।
বার কাউন্সিলের এনরোলমেন্ট ও বিজেএস পরীক্ষার ফি কমানো এবং নন-ক্যাডার চালুর দাবিতে মানববন্ধন করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন অনুষদের শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগেইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) তিন দপ্তরে নতুন দপ্তর প্রধান নিয়োগ দিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহর স্বাক্ষরিত পৃথক পৃথক অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) নতুন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মনজুরুল হক। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহর স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৯ ঘণ্টা আগেএখানে একজন থেকে শুরু করে সর্বাধিক চারজনের মধ্যে কথোপকথন হয়। আলোচনা চলতে থাকে সামাজিক ও একাডেমিক বিভিন্ন বিষয়ে। বিষয়বস্তুর জটিলতা সহজ থেকে ক্রমেই বাড়ে। কথোপকথন প্রায় ৩০ মিনিট ধরে চলে। এ সময় প্রশ্নপত্র ও রেকর্ডিং—উভয়ই প্রস্তুত থাকে। একবার শোনা রেকর্ডিংয়ে হারিয়ে যাওয়া স্বাভাবিক। তাহলে করণীয়? চিন্তার কি
১২ ঘণ্টা আগে