
বাংলাদেশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল মঙ্গলবার দেশের বিগত এক দশকের ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড করা হয়। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় জেলা যশোরে সে দিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর চুয়াডাঙ্গায় রেকর্ড করা হয় ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
রাজধানীর তাপমাত্রাও ৪০-এর আশপাশেই থাকছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রায় প্রতিদিন গরমজনিত মৃত্যুর খবর পাওয়া যাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ রাখতে বাধ্য হচ্ছে সরকার। প্রচণ্ড গরমের কারণে শিক্ষার্থীরা বাড়িতেও পড়াশোনায় মনোযোগ দিতে পারছে না।
একই পরিস্থিতি চলছে এশিয়া এবং উত্তর আফ্রিকায়। এসব অঞ্চলে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হচ্ছে। এ হিসাবে চার কোটির বেশি শিক্ষার্থী সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে শ্রেণিকক্ষের বাইরে ছিল। অর্থাৎ তাপপ্রবাহের কারণে এক দিকে বিদ্যালয়ের পাঠদান বন্ধ, অন্যদিকে প্রচণ্ড গরমে বাড়িতেও সেভাবে পড়াশোনা হচ্ছে না।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর প্রবণতা না কমায় জলবায়ু ক্রমেই উষ্ণ হয়ে উঠছে। ফলস্বরূপ তাপপ্রবাহ দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে এবং তাপমাত্রা রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে।
এই পরিস্থিতিতে সারা বিশ্বে সরকার ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ক্রমবর্ধমানভাবে এমন একটি চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে, যা শিক্ষা কার্যক্রমকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করছে। প্রচণ্ড গরমের মধ্যে শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের পাঠদান চালু রাখা হবে, নাকি বাড়িতে শীতল পরিবেশে থাকতে উৎসাহিত করা হবে—এ নিয়ে একটা দোদুল্যমানতা দেখা যাচ্ছে।
এই দুইয়ের মধ্যে যে সিদ্ধান্তই নেওয়া হোক না কেন, তার একটা নেতিবাচক ফলাফল রয়েছে। যেখানে জাতিসংঘের তথ্য অনুসারে, বিশ্বে স্কুলে যাওয়ার বয়সী প্রায় ১৭ শতাংশ শিশু এরই মধ্যে শিক্ষা গ্রহণের বাইরে রয়েছে। অর্থাৎ এই শিশুরা কখনোই স্কুলে যায় না। তবে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে এই অনুপাতটি অনেক বেশি। যেমন সাব-সাহারা আফ্রিকার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ শিশু বিদ্যালয়ের বাইরে রয়েছে, যেখানে উত্তর আমেরিকায় এ অনুপাত মাত্র ৩ শতাংশ।
এ ছাড়া উন্নয়নশীল বিশ্বের শিশুদের সাধারণ মান পরীক্ষার স্কোর উন্নত দেশগুলোর চেয়ে অনেক পিছিয়ে।
তাপমাত্রা বৃদ্ধি বৈশ্বিক বৈষম্যও বাড়িয়ে তুলতে পারে। সেই সঙ্গে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় উন্নয়নশীল দেশ ও উন্নত দেশগুলোর মধ্যকার শিখন ব্যবধান বাড়িয়ে তুলতে পারে এই তাপমাত্রার বৃদ্ধি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এমনকি ধনী দেশগুলোতেও ধনী ও দরিদ্র এলাকার মধ্যে এই ব্যবধান বাড়তে পারে। কিন্তু এত গরমের মধ্যে শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে পাঠালে অসুস্থ হয়ে পড়ার আশঙ্কাও রয়েছে।
দক্ষিণ সুদানে এ বছর মার্চের শেষের দিকে তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠে গেলে প্রায় ২২ লাখ শিক্ষার্থীর বিদ্যালয় বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফিলিপাইন ও ভারতের হাজার হাজার স্কুল এপ্রিলের শেষের দিকে বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এ দুই দেশে ১ কোটিরও বেশি শিক্ষার্থীর ক্লাস বন্ধ।
আজ বুধবার কম্বোডিয়ায় দুপুরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা এড়াতে সব সরকারি স্কুলকে খোলা রাখার সময় দুই ঘণ্টা কমিয়ে আনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে বাংলাদেশে প্রায় ৩ কোটি ৩০ লাখ শিক্ষার্থীর স্কুল খোলা নাকি বন্ধ রাখা হবে— এ নিয়ে দোদুল্যমান অবস্থায় রয়েছে কর্তৃপক্ষ। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও হাইকোর্টের আদেশ নিয়ে বিভ্রান্তিতে পড়েছেন অভিভাবকেরা। যদিও অনেক জেলাতে তাপমাত্রা বিপজ্জনক স্তরে উঠে গেছে।
অলাভজনক সংস্থা সেভ দ্য চিলড্রেনের বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর সুমন সেনগুপ্ত বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, বাংলাদেশের অনেক বিদ্যালয়ে বৈদ্যুতিক পাখা নেই, বায়ু চলাচলের (ভেন্টিলেশন) অবস্থা ভালো নয়। অনেক বিদ্যালয়ের ছাদ টিনের। ফলে গনগনে রোদের মধ্যে শ্রেণিকক্ষগুলো আরও গরম হয়ে ওঠে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের মধ্যেও যদি শিক্ষার্থীরা ক্লাসে যায়, তাহলেও কিন্তু তাদের শিখনের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। কারণ, উচ্চ তাপমাত্রা মস্তিষ্কের জ্ঞানীয় ক্রিয়াকলাপকে ধীর গতির করে দেয়। এতে শিক্ষার্থীদের পাঠ গ্রহণ ও প্রক্রিয়া করার ক্ষমতা কমে যায়।
২০২০ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের হাইস্কুলের শিক্ষার্থীরা যদি পরীক্ষার বছরে উচ্চ তাপমাত্রার সংস্পর্শে থাকে, তবে তারা পরীক্ষায় আরও খারাপ ফল করে।
আমেরিকান ইকোনমিক জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা গেছে, কোনো বিদ্যালয়ের শিক্ষাবর্ষ শূন্য দশমিক ৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি উষ্ণ হলে সেই বছরের শিখন ১ শতাংশ কমে যায়। গবেষণার সহলেখক বোস্টন ইউনিভার্সিটির অর্থনীতিবিদ জশ গুডম্যান বলেন, তবে গবেষণার অধীন যেসব বিদ্যালয়ে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র ছিল, সেগুলোতে এই তাপমাত্রা বৃদ্ধির কোনো প্রভাব দেখা যায়নি।
বিভিন্ন জরিপে দেখা গেছে, ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ মার্কিন বিদ্যালয়ে অন্তত আংশিক এয়ার কন্ডিশনার রয়েছে। এর বাইরের বিদ্যালয়গুলো সাধারণত দরিদ্র এলাকাগুলোতে অবস্থিত। এসব বিদ্যালয় এরই মধ্যে ধনী এলাকাগুলোর চেয়ে শিক্ষার দিক থেকে পিছিয়ে রয়েছে।
গুডম্যান এবং তাঁর সহকর্মীরা তাপমাত্রার সঙ্গে শিখন পরিস্থিতির একই সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন। তাঁরা অন্যান্য দেশের সাধারণ পরীক্ষার তথ্য তুলনা করে দেখেন। গুডম্যান বলেন, এই অঞ্চলগুলোতে শিক্ষার্থীরা যে বছর বেশি তাপমাত্রা অনুভব করে, দেখা গেছে, সে বছর তারা শিখেছে কম।
এ ছাড়া অন্যান্য গবেষণার পর্যবেক্ষণেও দেখা যায়, গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে অতিরিক্ত তাপমাত্রা এমনকি অনাগত শিশুর শিখনকেও প্রভাবিত করতে পারে।
২০১৯ সালের একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার যেসব শিশু জরায়ুতে থাকা অবস্থায় এবং জীবনের প্রথম সময়ে (শৈশব-কৈশোর) গড় তাপমাত্রার চেয়ে বেশি তাপমাত্রার সংস্পর্শে দীর্ঘ সময় থাকে, তারা পরবর্তী জীবনে কম সময় স্কুলে পড়াশোনা করে। প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সেসে গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়।
গুডম্যান বলছেন, এসবই উদ্বেগজনক। কারণ, বিশ্ব উষ্ণ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এরই মধ্যে উষ্ণমণ্ডলীয় দেশগুলো অত্যন্ত গরম জলবায়ুর দিকে যাচ্ছে। এসব দেশ নাতিশীতোষ্ণ দেশগুলোর চেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
গুডম্যান বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন গরম এবং শীতপ্রধান দেশগুলোর মধ্যে শিক্ষার ব্যবধান বাড়িয়ে দেবে। কিছু উন্নত দেশ এরই মধ্যে এই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছে।
গত মার্চে ইউএস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট (ইউএসএআইডি) ঘোষণা করেছে, জর্ডানে ২০২৬ সালের মধ্যে ৩০টি তাপপ্রতিরোধী স্কুল নির্মাণ করবে তারা। সংস্থাটি বলছে, জর্ডানে সামনে প্রচণ্ড গরমের দিন বাড়বে। সেই সম্ভাব্য পরিস্থিতি মোকাবিলা করার প্রস্তুতি এটি।
ইউএসএআইডি বলেছে, গরমের মধ্যেও বিদ্যালয়ের পাঠদান চালু রাখতে সাহায্য করার জন্য প্যাসিভ কুলিং সিস্টেম এবং এয়ারকন্ডিশনার ব্যবস্থা বসাতে ৮১ লাখ ৭০ হাজার ডলার বিনিয়োগ করা হবে।
যুক্তরাষ্ট্রেও প্রচণ্ড গরমের কারণে বিদ্যালয় বন্ধ থাকার সংখ্যা বেড়েছে। যদিও মাত্র কয়েকটি দেশই এই ধরনের ডেটা সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করে থাকে।
মার্কিন বিদ্যালয়গুলো এখন অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে প্রতিবছর গড়ে ছয় থেকে সাত দিন ক্লাস বাতিল করছে। যেখানে এক দশক আগে এটি ছিল প্রায় তিন থেকে চার দিন। ২০২১ সালে বিদ্যালয় এবং ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা দিয়ে একটি গবেষণার নেতৃত্ব দেওয়া পল চিনভস্কি এ তথ্য দিয়েছেন।
সেভ দ্য চিলড্রেনের কান্ট্রি ডিরেক্টর সুমন সেনগুপ্ত বলেন, প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে বাংলাদেশে গত বছর ছয়-সাত দিন স্কুল বন্ধ ছিল। তবে এ বছর, তিন থেকে চার সপ্তাহ বন্ধ থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ, দক্ষিণ এশিয়ায় মে মাস সাধারণ সবচেয়ে উষ্ণ থাকে।

বাংলাদেশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল মঙ্গলবার দেশের বিগত এক দশকের ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড করা হয়। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় জেলা যশোরে সে দিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর চুয়াডাঙ্গায় রেকর্ড করা হয় ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
রাজধানীর তাপমাত্রাও ৪০-এর আশপাশেই থাকছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রায় প্রতিদিন গরমজনিত মৃত্যুর খবর পাওয়া যাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ রাখতে বাধ্য হচ্ছে সরকার। প্রচণ্ড গরমের কারণে শিক্ষার্থীরা বাড়িতেও পড়াশোনায় মনোযোগ দিতে পারছে না।
একই পরিস্থিতি চলছে এশিয়া এবং উত্তর আফ্রিকায়। এসব অঞ্চলে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হচ্ছে। এ হিসাবে চার কোটির বেশি শিক্ষার্থী সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে শ্রেণিকক্ষের বাইরে ছিল। অর্থাৎ তাপপ্রবাহের কারণে এক দিকে বিদ্যালয়ের পাঠদান বন্ধ, অন্যদিকে প্রচণ্ড গরমে বাড়িতেও সেভাবে পড়াশোনা হচ্ছে না।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর প্রবণতা না কমায় জলবায়ু ক্রমেই উষ্ণ হয়ে উঠছে। ফলস্বরূপ তাপপ্রবাহ দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে এবং তাপমাত্রা রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে।
এই পরিস্থিতিতে সারা বিশ্বে সরকার ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ক্রমবর্ধমানভাবে এমন একটি চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে, যা শিক্ষা কার্যক্রমকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করছে। প্রচণ্ড গরমের মধ্যে শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের পাঠদান চালু রাখা হবে, নাকি বাড়িতে শীতল পরিবেশে থাকতে উৎসাহিত করা হবে—এ নিয়ে একটা দোদুল্যমানতা দেখা যাচ্ছে।
এই দুইয়ের মধ্যে যে সিদ্ধান্তই নেওয়া হোক না কেন, তার একটা নেতিবাচক ফলাফল রয়েছে। যেখানে জাতিসংঘের তথ্য অনুসারে, বিশ্বে স্কুলে যাওয়ার বয়সী প্রায় ১৭ শতাংশ শিশু এরই মধ্যে শিক্ষা গ্রহণের বাইরে রয়েছে। অর্থাৎ এই শিশুরা কখনোই স্কুলে যায় না। তবে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে এই অনুপাতটি অনেক বেশি। যেমন সাব-সাহারা আফ্রিকার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ শিশু বিদ্যালয়ের বাইরে রয়েছে, যেখানে উত্তর আমেরিকায় এ অনুপাত মাত্র ৩ শতাংশ।
এ ছাড়া উন্নয়নশীল বিশ্বের শিশুদের সাধারণ মান পরীক্ষার স্কোর উন্নত দেশগুলোর চেয়ে অনেক পিছিয়ে।
তাপমাত্রা বৃদ্ধি বৈশ্বিক বৈষম্যও বাড়িয়ে তুলতে পারে। সেই সঙ্গে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় উন্নয়নশীল দেশ ও উন্নত দেশগুলোর মধ্যকার শিখন ব্যবধান বাড়িয়ে তুলতে পারে এই তাপমাত্রার বৃদ্ধি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এমনকি ধনী দেশগুলোতেও ধনী ও দরিদ্র এলাকার মধ্যে এই ব্যবধান বাড়তে পারে। কিন্তু এত গরমের মধ্যে শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে পাঠালে অসুস্থ হয়ে পড়ার আশঙ্কাও রয়েছে।
দক্ষিণ সুদানে এ বছর মার্চের শেষের দিকে তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠে গেলে প্রায় ২২ লাখ শিক্ষার্থীর বিদ্যালয় বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফিলিপাইন ও ভারতের হাজার হাজার স্কুল এপ্রিলের শেষের দিকে বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এ দুই দেশে ১ কোটিরও বেশি শিক্ষার্থীর ক্লাস বন্ধ।
আজ বুধবার কম্বোডিয়ায় দুপুরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা এড়াতে সব সরকারি স্কুলকে খোলা রাখার সময় দুই ঘণ্টা কমিয়ে আনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে বাংলাদেশে প্রায় ৩ কোটি ৩০ লাখ শিক্ষার্থীর স্কুল খোলা নাকি বন্ধ রাখা হবে— এ নিয়ে দোদুল্যমান অবস্থায় রয়েছে কর্তৃপক্ষ। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও হাইকোর্টের আদেশ নিয়ে বিভ্রান্তিতে পড়েছেন অভিভাবকেরা। যদিও অনেক জেলাতে তাপমাত্রা বিপজ্জনক স্তরে উঠে গেছে।
অলাভজনক সংস্থা সেভ দ্য চিলড্রেনের বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর সুমন সেনগুপ্ত বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, বাংলাদেশের অনেক বিদ্যালয়ে বৈদ্যুতিক পাখা নেই, বায়ু চলাচলের (ভেন্টিলেশন) অবস্থা ভালো নয়। অনেক বিদ্যালয়ের ছাদ টিনের। ফলে গনগনে রোদের মধ্যে শ্রেণিকক্ষগুলো আরও গরম হয়ে ওঠে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের মধ্যেও যদি শিক্ষার্থীরা ক্লাসে যায়, তাহলেও কিন্তু তাদের শিখনের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। কারণ, উচ্চ তাপমাত্রা মস্তিষ্কের জ্ঞানীয় ক্রিয়াকলাপকে ধীর গতির করে দেয়। এতে শিক্ষার্থীদের পাঠ গ্রহণ ও প্রক্রিয়া করার ক্ষমতা কমে যায়।
২০২০ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের হাইস্কুলের শিক্ষার্থীরা যদি পরীক্ষার বছরে উচ্চ তাপমাত্রার সংস্পর্শে থাকে, তবে তারা পরীক্ষায় আরও খারাপ ফল করে।
আমেরিকান ইকোনমিক জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা গেছে, কোনো বিদ্যালয়ের শিক্ষাবর্ষ শূন্য দশমিক ৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি উষ্ণ হলে সেই বছরের শিখন ১ শতাংশ কমে যায়। গবেষণার সহলেখক বোস্টন ইউনিভার্সিটির অর্থনীতিবিদ জশ গুডম্যান বলেন, তবে গবেষণার অধীন যেসব বিদ্যালয়ে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র ছিল, সেগুলোতে এই তাপমাত্রা বৃদ্ধির কোনো প্রভাব দেখা যায়নি।
বিভিন্ন জরিপে দেখা গেছে, ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ মার্কিন বিদ্যালয়ে অন্তত আংশিক এয়ার কন্ডিশনার রয়েছে। এর বাইরের বিদ্যালয়গুলো সাধারণত দরিদ্র এলাকাগুলোতে অবস্থিত। এসব বিদ্যালয় এরই মধ্যে ধনী এলাকাগুলোর চেয়ে শিক্ষার দিক থেকে পিছিয়ে রয়েছে।
গুডম্যান এবং তাঁর সহকর্মীরা তাপমাত্রার সঙ্গে শিখন পরিস্থিতির একই সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন। তাঁরা অন্যান্য দেশের সাধারণ পরীক্ষার তথ্য তুলনা করে দেখেন। গুডম্যান বলেন, এই অঞ্চলগুলোতে শিক্ষার্থীরা যে বছর বেশি তাপমাত্রা অনুভব করে, দেখা গেছে, সে বছর তারা শিখেছে কম।
এ ছাড়া অন্যান্য গবেষণার পর্যবেক্ষণেও দেখা যায়, গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে অতিরিক্ত তাপমাত্রা এমনকি অনাগত শিশুর শিখনকেও প্রভাবিত করতে পারে।
২০১৯ সালের একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার যেসব শিশু জরায়ুতে থাকা অবস্থায় এবং জীবনের প্রথম সময়ে (শৈশব-কৈশোর) গড় তাপমাত্রার চেয়ে বেশি তাপমাত্রার সংস্পর্শে দীর্ঘ সময় থাকে, তারা পরবর্তী জীবনে কম সময় স্কুলে পড়াশোনা করে। প্রসিডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সেসে গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়।
গুডম্যান বলছেন, এসবই উদ্বেগজনক। কারণ, বিশ্ব উষ্ণ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এরই মধ্যে উষ্ণমণ্ডলীয় দেশগুলো অত্যন্ত গরম জলবায়ুর দিকে যাচ্ছে। এসব দেশ নাতিশীতোষ্ণ দেশগুলোর চেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
গুডম্যান বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন গরম এবং শীতপ্রধান দেশগুলোর মধ্যে শিক্ষার ব্যবধান বাড়িয়ে দেবে। কিছু উন্নত দেশ এরই মধ্যে এই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছে।
গত মার্চে ইউএস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট (ইউএসএআইডি) ঘোষণা করেছে, জর্ডানে ২০২৬ সালের মধ্যে ৩০টি তাপপ্রতিরোধী স্কুল নির্মাণ করবে তারা। সংস্থাটি বলছে, জর্ডানে সামনে প্রচণ্ড গরমের দিন বাড়বে। সেই সম্ভাব্য পরিস্থিতি মোকাবিলা করার প্রস্তুতি এটি।
ইউএসএআইডি বলেছে, গরমের মধ্যেও বিদ্যালয়ের পাঠদান চালু রাখতে সাহায্য করার জন্য প্যাসিভ কুলিং সিস্টেম এবং এয়ারকন্ডিশনার ব্যবস্থা বসাতে ৮১ লাখ ৭০ হাজার ডলার বিনিয়োগ করা হবে।
যুক্তরাষ্ট্রেও প্রচণ্ড গরমের কারণে বিদ্যালয় বন্ধ থাকার সংখ্যা বেড়েছে। যদিও মাত্র কয়েকটি দেশই এই ধরনের ডেটা সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করে থাকে।
মার্কিন বিদ্যালয়গুলো এখন অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে প্রতিবছর গড়ে ছয় থেকে সাত দিন ক্লাস বাতিল করছে। যেখানে এক দশক আগে এটি ছিল প্রায় তিন থেকে চার দিন। ২০২১ সালে বিদ্যালয় এবং ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা দিয়ে একটি গবেষণার নেতৃত্ব দেওয়া পল চিনভস্কি এ তথ্য দিয়েছেন।
সেভ দ্য চিলড্রেনের কান্ট্রি ডিরেক্টর সুমন সেনগুপ্ত বলেন, প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে বাংলাদেশে গত বছর ছয়-সাত দিন স্কুল বন্ধ ছিল। তবে এ বছর, তিন থেকে চার সপ্তাহ বন্ধ থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ, দক্ষিণ এশিয়ায় মে মাস সাধারণ সবচেয়ে উষ্ণ থাকে।

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২৬ মিনিট আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
৩২ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১০ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

সারা বিশ্বে সরকার ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ক্রমবর্ধমানভাবে এমন একটি চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে, যা শিক্ষা কার্যক্রমকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করছে। প্রচণ্ড গরমের মধ্যে শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের পাঠদান চালু রাখা হবে, নাকি বাড়িতে শীতল পরিবেশে থাকতে উৎসাহিত করা হবে—এ নিয়ে একটা দোদুল্যমানতা দেখা যাচ্ছে।
০১ মে ২০২৪
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
৩২ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১০ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
ইতালির মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনো দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৩৩৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্য ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ, আধুনিক ল্যাব ও গবেষণাগার এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সহায়তা কর্মসূচির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ রয়েছে।
বৃত্তির ধরন
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে পড়াশোনার জন্য একাধিক রকমের স্কলারশিপ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইতালিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ। এই বৃত্তি রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত হয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ইউনিক্যাম এক্সেলেন্স স্কলারশিপ। এটি মূলত মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের উচ্চ ফলাফলধারী শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া হয়। ইউরোপজুড়ে শিক্ষার্থী বিনিময় ও মবিলিটির জন্য রয়েছে ইরাসমাস প্রোগ্রাম। পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মার্কে রিজিওনাল স্কলারশিপ।
সুযোগ-সুবিধা
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বিভিন্ন বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা পাবেন উল্লেখযোগ্য আর্থিক সহায়তা। এসব বৃত্তির মাধ্যমে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ বহনের জন্য ৩০০-৮০০ ইউরো পর্যন্ত স্টাইপেন্ড সুবিধা রয়েছে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা মূল্যে আবাসন অথবা স্বল্প খরচে ভর্তুকিযুক্ত আবাসনের ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেওয়া হবে হেলথ ইনস্যুরেন্স সুবিধা। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিয়ান ভাষা শেখার কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগও থাকছে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে প্রার্থীর পূর্ববর্তী শিক্ষাজীবনে ভালো একাডেমিক ফলাফল থাকতে হবে। স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের সনদ থাকতে হবে এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। তবে আবেদনকারীকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। যেমন ইংরেজি মাধ্যমে পূর্ববর্তী পড়াশোনার সনদ বা অন্য স্বীকৃত ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে শিক্ষার্থীরা তাঁদের আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। প্রধান একাডেমিক ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, লাইফ সায়েন্সেস, আর্কিটেকচার ও ডিজাইন, সামাজিক বিজ্ঞান এবং ফার্মেসি ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ মার্চ, ২০২৬।

ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
ইতালির মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনো দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৩৩৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্য ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ, আধুনিক ল্যাব ও গবেষণাগার এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সহায়তা কর্মসূচির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ রয়েছে।
বৃত্তির ধরন
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে পড়াশোনার জন্য একাধিক রকমের স্কলারশিপ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইতালিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ। এই বৃত্তি রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত হয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ইউনিক্যাম এক্সেলেন্স স্কলারশিপ। এটি মূলত মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের উচ্চ ফলাফলধারী শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া হয়। ইউরোপজুড়ে শিক্ষার্থী বিনিময় ও মবিলিটির জন্য রয়েছে ইরাসমাস প্রোগ্রাম। পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মার্কে রিজিওনাল স্কলারশিপ।
সুযোগ-সুবিধা
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বিভিন্ন বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা পাবেন উল্লেখযোগ্য আর্থিক সহায়তা। এসব বৃত্তির মাধ্যমে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ বহনের জন্য ৩০০-৮০০ ইউরো পর্যন্ত স্টাইপেন্ড সুবিধা রয়েছে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা মূল্যে আবাসন অথবা স্বল্প খরচে ভর্তুকিযুক্ত আবাসনের ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেওয়া হবে হেলথ ইনস্যুরেন্স সুবিধা। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিয়ান ভাষা শেখার কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগও থাকছে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে প্রার্থীর পূর্ববর্তী শিক্ষাজীবনে ভালো একাডেমিক ফলাফল থাকতে হবে। স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের সনদ থাকতে হবে এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। তবে আবেদনকারীকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। যেমন ইংরেজি মাধ্যমে পূর্ববর্তী পড়াশোনার সনদ বা অন্য স্বীকৃত ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে শিক্ষার্থীরা তাঁদের আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। প্রধান একাডেমিক ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, লাইফ সায়েন্সেস, আর্কিটেকচার ও ডিজাইন, সামাজিক বিজ্ঞান এবং ফার্মেসি ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ মার্চ, ২০২৬।

সারা বিশ্বে সরকার ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ক্রমবর্ধমানভাবে এমন একটি চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে, যা শিক্ষা কার্যক্রমকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করছে। প্রচণ্ড গরমের মধ্যে শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের পাঠদান চালু রাখা হবে, নাকি বাড়িতে শীতল পরিবেশে থাকতে উৎসাহিত করা হবে—এ নিয়ে একটা দোদুল্যমানতা দেখা যাচ্ছে।
০১ মে ২০২৪
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২৬ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১০ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

সারা বিশ্বে সরকার ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ক্রমবর্ধমানভাবে এমন একটি চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে, যা শিক্ষা কার্যক্রমকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করছে। প্রচণ্ড গরমের মধ্যে শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের পাঠদান চালু রাখা হবে, নাকি বাড়িতে শীতল পরিবেশে থাকতে উৎসাহিত করা হবে—এ নিয়ে একটা দোদুল্যমানতা দেখা যাচ্ছে।
০১ মে ২০২৪
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২৬ মিনিট আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
৩২ মিনিট আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

সারা বিশ্বে সরকার ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ক্রমবর্ধমানভাবে এমন একটি চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে, যা শিক্ষা কার্যক্রমকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করছে। প্রচণ্ড গরমের মধ্যে শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের পাঠদান চালু রাখা হবে, নাকি বাড়িতে শীতল পরিবেশে থাকতে উৎসাহিত করা হবে—এ নিয়ে একটা দোদুল্যমানতা দেখা যাচ্ছে।
০১ মে ২০২৪
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২৬ মিনিট আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
৩২ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১০ ঘণ্টা আগে