অনলাইন ডেস্ক
‘নতুন কারিকুলাম ফিরে যাচ্ছে আগের পরীক্ষা পদ্ধতিতে, ২০২৪ সাল থেকে প্রাইমারি স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা (পিইসি) ও জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা (জেএসসি) নেওয়ার চূড়ান্ত ঘোষণা’—এমন একটি তথ্য গত ১৫ জানুয়ারি রাত থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার করা হয়। তথ্যটির সূত্র হিসেবে উল্লেখ করা হয় বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড। যদিও পরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়, এ তথ্য মিথ্যা ও বানোয়াট। একইভাবে গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) রাত থেকে একই সূত্রে ‘শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটক বাংলাদেশ থেকে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে’ এমন একটি তথ্য প্রচার হতে দেখা যায়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’ নামে একাধিক পেজ ও গ্রুপ খুঁজে পাওয়া যায়। এসব পেজ ও গ্রুপে বাংলাদেশ সরকারের অফিশিয়াল মনোগ্রাম, কোনো কোনোটিতে বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের মনোগ্রাম ব্যবহার করতে দেখা গেছে।
এই নামের ফেসবুকের দুটি গ্রুপ ঘুরে দেখা যায়, সেগুলোতে যথাক্রমে ২ লাখ ২৩ হাজার এবং ১ লাখ ৯১ হাজার সদস্য রয়েছে। একই নামের দুটি পেজও খুঁজে পাওয়া যায়। শিক্ষামূলক ওয়েবসাইট হিসেবে পেজ দুটির পরিচয় দেওয়া হয় । এদের ফলোয়ার যথাক্রমে ১৯ হাজার ও ১৩ হাজার।
‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’ নামে ফেসবুকে সরকারি কোনো অ্যাকাউন্ট নেই
‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’ নামে সরকার স্বীকৃত কোনো প্রতিষ্ঠান আছে কি না, তা নিয়ে যাচাইয়ে জাতীয় তথ্য বাতায়নের সরকারি ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, দেশে মোট ১০টি শিক্ষা বোর্ড আছে। বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, চট্টগ্রাম, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, কুমিল্লা, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, রাজশাহী, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোর, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, বরিশাল, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, সিলেট ও মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, দিনাজপুর। এই ১০টি বোর্ডের মধ্যে ‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’ নামে কোনো প্রতিষ্ঠানের নাম খুঁজে পাওয়া যায়নি।
এদিকে বাংলাদেশে টিকটক নিষিদ্ধ করা হচ্ছে তথ্যটি ‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’ সূত্রে ব্যাপকভাবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে আজ শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) রাত ২টায় একটি পোস্ট দিয়ে জানানো হয়, ‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’ নামে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন কোনো দপ্তর সংস্থার ফেইসবুক আইডি বা পেইজ নেই।
‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’ নামে প্রচারিত গ্রুপ ও পেজগুলো সম্পর্কে জানতে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়েরের সঙ্গে যোগাযোগ করে আজকের পত্রিকা।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের “বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড” নামে কোনো পেজ নেই। এই নামের পেজগুলোর বিরুদ্ধে আগেও বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আবারও আমরা এসব পেজ ও গ্রুপের তালিকা করে বিটিসিএলকে বলব বন্ধ করে দিতে।’
‘নতুন কারিকুলাম ফিরে যাচ্ছে আগের পরীক্ষা পদ্ধতিতে, ২০২৪ সাল থেকে প্রাইমারি স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা (পিইসি) ও জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা (জেএসসি) নেওয়ার চূড়ান্ত ঘোষণা’—এমন একটি তথ্য গত ১৫ জানুয়ারি রাত থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার করা হয়। তথ্যটির সূত্র হিসেবে উল্লেখ করা হয় বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড। যদিও পরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়, এ তথ্য মিথ্যা ও বানোয়াট। একইভাবে গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) রাত থেকে একই সূত্রে ‘শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটক বাংলাদেশ থেকে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে’ এমন একটি তথ্য প্রচার হতে দেখা যায়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’ নামে একাধিক পেজ ও গ্রুপ খুঁজে পাওয়া যায়। এসব পেজ ও গ্রুপে বাংলাদেশ সরকারের অফিশিয়াল মনোগ্রাম, কোনো কোনোটিতে বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের মনোগ্রাম ব্যবহার করতে দেখা গেছে।
এই নামের ফেসবুকের দুটি গ্রুপ ঘুরে দেখা যায়, সেগুলোতে যথাক্রমে ২ লাখ ২৩ হাজার এবং ১ লাখ ৯১ হাজার সদস্য রয়েছে। একই নামের দুটি পেজও খুঁজে পাওয়া যায়। শিক্ষামূলক ওয়েবসাইট হিসেবে পেজ দুটির পরিচয় দেওয়া হয় । এদের ফলোয়ার যথাক্রমে ১৯ হাজার ও ১৩ হাজার।
‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’ নামে ফেসবুকে সরকারি কোনো অ্যাকাউন্ট নেই
‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’ নামে সরকার স্বীকৃত কোনো প্রতিষ্ঠান আছে কি না, তা নিয়ে যাচাইয়ে জাতীয় তথ্য বাতায়নের সরকারি ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, দেশে মোট ১০টি শিক্ষা বোর্ড আছে। বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, চট্টগ্রাম, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, কুমিল্লা, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, রাজশাহী, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোর, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, বরিশাল, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, সিলেট ও মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, দিনাজপুর। এই ১০টি বোর্ডের মধ্যে ‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’ নামে কোনো প্রতিষ্ঠানের নাম খুঁজে পাওয়া যায়নি।
এদিকে বাংলাদেশে টিকটক নিষিদ্ধ করা হচ্ছে তথ্যটি ‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’ সূত্রে ব্যাপকভাবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে আজ শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) রাত ২টায় একটি পোস্ট দিয়ে জানানো হয়, ‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’ নামে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন কোনো দপ্তর সংস্থার ফেইসবুক আইডি বা পেইজ নেই।
‘বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড’ নামে প্রচারিত গ্রুপ ও পেজগুলো সম্পর্কে জানতে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়েরের সঙ্গে যোগাযোগ করে আজকের পত্রিকা।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের “বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড” নামে কোনো পেজ নেই। এই নামের পেজগুলোর বিরুদ্ধে আগেও বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আবারও আমরা এসব পেজ ও গ্রুপের তালিকা করে বিটিসিএলকে বলব বন্ধ করে দিতে।’
ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগ ‘ইউআইইউ সিএসই ফেস্ট ২০২৫’ শিরোনামে আন্তকলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ব্লক চেইন অলিম্পিয়াড, আইসিটি অলিম্পিয়াড, প্রজেক্ট শো, লাইন ফলোয়িং রোবট (এলএফআর), প্রোগ্রামিং কনটেস্টসহ মোট ছয়টি বিষয়ে দুই দি
৩ ঘণ্টা আগেজীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি।
৩ ঘণ্টা আগেঅনেকে মনে করেন, জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রস্তুতির সময়। কারণ, সামনের চার-পাঁচ বছর বা আরও বেশি সময়ের পড়ালেখার বিষয় নিশ্চিত করতে হয় এই সময়ে। তাই প্রথমে নির্ধারণ করুন—কী করতে চান, কী নিয়ে এগোতে চান এবং পাঁচ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চান। এভাবে লক্ষ্য ঠিক করুন।
১৫ ঘণ্টা আগেএতক্ষণ প্রশ্নপত্র দেখেছেন, বিশ্লেষণ করেছেন এবং সম্ভাব্য উত্তর ধরে নিয়েছেন। এখন রেকর্ডিং শোনার পালা। এবার রেকর্ডিং শুনে প্রশ্নপত্রের ওপর নোট নিতে থাকুন। যেহেতু সম্ভাব্য উত্তর কী হবে তা আগে থেকে জানেন, তাই সঠিক উত্তর ধরতে পারা সহজ হবে। তবে যতটা সম্ভব নোট নিতে থাকুন। প্রয়োজন না হলে বাদ দেওয়া যাবে...
১৫ ঘণ্টা আগে