মো. আশিকুর রহমান

বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীরই থাকে। তবে এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে হলে কিছু ধাপ পার হতে হয়। একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরের সঙ্গে যোগাযোগ করা; যিনি আপনার গবেষণার ক্ষেত্র বা আগ্রহের বিষয়ে আপনাকে গাইড করতে পারবেন।
প্রফেসরকে মেইল করা বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়; কারণ, তাঁদের সঙ্গে সঠিকভাবে যোগাযোগ করার ওপর নির্ভর করে আপনার গবেষণার সুযোগ এবং বৃত্তি পাওয়ার সম্ভাবনা। সঠিক পদ্ধতিতে মেইল করা হলে প্রফেসরের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায়।
যেভাবে মেইল করবেন
বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চাইলে কীভাবে প্রফেসরকে মেইল করবেন? এ জন্য পরামর্শ হলো সম্প্রতি নোবেল প্রাইজ কমিটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শত বছর পুরোনো একটি চিঠি প্রকাশ করেছে। এটি একটি সুন্দর উদাহরণ হতে পারে। বার্ট্রান্ড রাসেলকে লেখা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেই চিঠিতে কীভাবে একজন অপরিচিত মানুষকে কিংবা একজন প্রফেসরকে মেইল করতে হয়, তার সুন্দর উদাহরণ খুঁজে পাওয়া যায়। চিঠিটি একবার পড়ে দেখতে পারেন।
কী বলে সম্বোধন করবেন
অনেকে দ্বিধায় থাকেন—প্রফেসরকে কী বলে সম্বোধন করবেন। উক্ত চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ শুরুতেই লিখছেন ডিয়ার বার্ট্রান্ড রাসেল। অর্থাৎ ই-মেইলটিতে আপনি কোন প্রফেসরকে পাঠাচ্ছেন, তাঁর নাম উল্লেখ করলে সেই ব্যক্তি নিজে সম্মানিত বোধ করেন এবং তাঁকেই উদ্দেশ্য করে লেখা হয়েছে, সেটি বোঝা যায়। সে ক্ষেত্রে আপনি প্রফেসর শব্দটি যুক্ত করতে পারেন অর্থাৎ ডিয়ার প্রফেসর ‘এক্স’। রবীন্দ্রনাথ ১০০ বছর আগেও স্যার-ম্যাডাম এসব উল্লেখ করেননি। আপনিও পরিহার করুন।

ই-মেইল শুরু করব কীভাবে
এ ক্ষেত্রে চিঠিটি লক্ষ করলে দেখা যাবে, রবীন্দ্রনাথ গ্রিটিংস দিয়ে শুরু করেছেন এবং একই সঙ্গে রাসেলের জন্য একটি ইতিবাচক বিষয় তুলে ধরেছেন। আপনিও প্রফেসরকে গ্রিটিংস দিয়ে শুরু করতে পারেন এবং প্রফেসর মেইলটি পড়লে কিংবা আপনার সঙ্গে কথোপকথন বা যোগাযোগ করলে প্রফেসরের কী লাভ হবে, এমন একটি ইতিবাচক বিষয় দিয়ে শুরু করতে পারেন। চিঠিটি লক্ষ করলে দেখা যাবে, ভূমিকা অনেক বেশি বড় নয়। সুতরাং, শুরুর প্যারাগ্রাফ কখনোই দুই-তিন লাইনের বেশি হবে না। তারপরেই রবীন্দ্রনাথ শুরু করেছেন রাসেলের একটি লেখা তিনি একটি জার্নালে পড়েছেন আগ্রহসহকারে। অর্থাৎ আপনি যখন আপনার প্রফেসরকে ই-মেইল করবেন, আপনি প্রফেসরের একটি ভালো লেখা বাছাই করে সেই লেখা সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে তারপর তাঁকে মেইল করবেন। লেখাটির সূত্র ও উৎস কোথায় পেয়েছেন, এগুলো উল্লেখ করবেন। তারপর রবীন্দ্রনাথ নিজস্ব পড়াশোনার জায়গা থেকে অন্য একটি লেখার যেমন উপনিষদের উদাহরণ দিয়েছেন। আপনিও এমন অন্য একটি লেখার উদাহরণ দিন; যেন প্রফেসর বুঝতে পারেন, আপনি এ বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন বা করেন। দরকার হলে রবীন্দ্রনাথের মতো উপনিষদের বাক্যটি হুবহু তুলে ধরুন। এতে আপনার জানার গভীরতা স্পষ্ট হবে।
অপরিচিত শব্দ ব্যবহার করা যাবে না
আপনার গবেষণার বা আপনার বক্তব্য তুলে ধরার আগে এমন কোনো শব্দ ব্যবহার করা যাবে না, যা এক্রোনিম কিংবা একান্তই অপরিচিত। যদি উল্লেখ করতেই হয়, তবে রবীন্দ্রনাথের মতো তা ট্রান্সলেট করে বুঝিয়ে দিন। রবীন্দ্রনাথ এখানেই ক্ষান্ত হননি। এবার তিনি তাঁর বক্তব্য ব্যাখ্যা করা শুরু করেছেন। আপনিও আপনার অবস্থান তুলে ধরুন। আপনার প্রফেসরকে বোঝান আপনার গবেষণার মূল আলোচ্য বিষয় কোনটি। অর্থাৎ আপনি কী চিন্তা করেন। আপনার ভাবনার পরিধি স্পষ্ট করুন। আপনার যুক্তি, বিতর্কগুলো উপস্থাপন করুন। নিজস্ব অভিজ্ঞতা থাকলে সেই অভিজ্ঞতার আলোকে বলার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, এখানেও রবীন্দ্রনাথ দীর্ঘ কোনো ব্যাখ্যা দেননি। আপনিও এমন কোনো বক্তব্য দেবেন না, যাতে প্রফেসর দীর্ঘ বক্তব্য পড়তে গিয়ে বিরক্ত হয়ে যান। মূল কথা সংক্ষেপে শেষ করুন।
নিজস্বতা বজায় রাখুন
রবীন্দ্রনাথ তাঁর চিঠিটি একটি নিজস্ব স্টেটমেন্ট দিয়ে শেষ করেছেন; যা পড়লে পরবর্তী সময়ে কথা বলার আগ্রহ তৈরি হয়। আপনিও ঠিক এমনভাবে শেষ করুন, যেন প্রফেসর আপনার প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন।
শেষে রবীন্দ্রনাথ শুধু নিজের নাম লিখলেই পারতেন। চিঠিটি ১৯১২ সালে লেখা। তত দিনে রবীন্দ্রনাথ বিশ্বময় পরিচিত। কারণ, তার এক বছর পরেই তিনি নোবেল পেয়েছিলেন। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ লিখছেন ইয়োরস সিনসিয়ারলি। আপনিও ইয়োরস সিনসিয়ারলি লিখে নিজের পুরো নাম লিখুন। আপনার পরিচয় তুলে ধরুন। Sincerely Yours অথবা Yours Sincerely—এ বিষয়ে ব্রিটিশ ও আমেরিকান নিয়মের বিষয়টি মনে রাখুন। ওপরের নির্দেশনাগুলো মেনে প্রফেসরকে মেইল করলে আপনার মেইলটি প্রফেসরের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে এবং আপনার উচ্চশিক্ষার যাত্রা অনেক সহজ হয়ে উঠতে পারে।
গ্রন্থনা: মো. আশিকুর রহমান

বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীরই থাকে। তবে এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে হলে কিছু ধাপ পার হতে হয়। একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরের সঙ্গে যোগাযোগ করা; যিনি আপনার গবেষণার ক্ষেত্র বা আগ্রহের বিষয়ে আপনাকে গাইড করতে পারবেন।
প্রফেসরকে মেইল করা বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়; কারণ, তাঁদের সঙ্গে সঠিকভাবে যোগাযোগ করার ওপর নির্ভর করে আপনার গবেষণার সুযোগ এবং বৃত্তি পাওয়ার সম্ভাবনা। সঠিক পদ্ধতিতে মেইল করা হলে প্রফেসরের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায়।
যেভাবে মেইল করবেন
বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চাইলে কীভাবে প্রফেসরকে মেইল করবেন? এ জন্য পরামর্শ হলো সম্প্রতি নোবেল প্রাইজ কমিটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শত বছর পুরোনো একটি চিঠি প্রকাশ করেছে। এটি একটি সুন্দর উদাহরণ হতে পারে। বার্ট্রান্ড রাসেলকে লেখা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেই চিঠিতে কীভাবে একজন অপরিচিত মানুষকে কিংবা একজন প্রফেসরকে মেইল করতে হয়, তার সুন্দর উদাহরণ খুঁজে পাওয়া যায়। চিঠিটি একবার পড়ে দেখতে পারেন।
কী বলে সম্বোধন করবেন
অনেকে দ্বিধায় থাকেন—প্রফেসরকে কী বলে সম্বোধন করবেন। উক্ত চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ শুরুতেই লিখছেন ডিয়ার বার্ট্রান্ড রাসেল। অর্থাৎ ই-মেইলটিতে আপনি কোন প্রফেসরকে পাঠাচ্ছেন, তাঁর নাম উল্লেখ করলে সেই ব্যক্তি নিজে সম্মানিত বোধ করেন এবং তাঁকেই উদ্দেশ্য করে লেখা হয়েছে, সেটি বোঝা যায়। সে ক্ষেত্রে আপনি প্রফেসর শব্দটি যুক্ত করতে পারেন অর্থাৎ ডিয়ার প্রফেসর ‘এক্স’। রবীন্দ্রনাথ ১০০ বছর আগেও স্যার-ম্যাডাম এসব উল্লেখ করেননি। আপনিও পরিহার করুন।

ই-মেইল শুরু করব কীভাবে
এ ক্ষেত্রে চিঠিটি লক্ষ করলে দেখা যাবে, রবীন্দ্রনাথ গ্রিটিংস দিয়ে শুরু করেছেন এবং একই সঙ্গে রাসেলের জন্য একটি ইতিবাচক বিষয় তুলে ধরেছেন। আপনিও প্রফেসরকে গ্রিটিংস দিয়ে শুরু করতে পারেন এবং প্রফেসর মেইলটি পড়লে কিংবা আপনার সঙ্গে কথোপকথন বা যোগাযোগ করলে প্রফেসরের কী লাভ হবে, এমন একটি ইতিবাচক বিষয় দিয়ে শুরু করতে পারেন। চিঠিটি লক্ষ করলে দেখা যাবে, ভূমিকা অনেক বেশি বড় নয়। সুতরাং, শুরুর প্যারাগ্রাফ কখনোই দুই-তিন লাইনের বেশি হবে না। তারপরেই রবীন্দ্রনাথ শুরু করেছেন রাসেলের একটি লেখা তিনি একটি জার্নালে পড়েছেন আগ্রহসহকারে। অর্থাৎ আপনি যখন আপনার প্রফেসরকে ই-মেইল করবেন, আপনি প্রফেসরের একটি ভালো লেখা বাছাই করে সেই লেখা সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে তারপর তাঁকে মেইল করবেন। লেখাটির সূত্র ও উৎস কোথায় পেয়েছেন, এগুলো উল্লেখ করবেন। তারপর রবীন্দ্রনাথ নিজস্ব পড়াশোনার জায়গা থেকে অন্য একটি লেখার যেমন উপনিষদের উদাহরণ দিয়েছেন। আপনিও এমন অন্য একটি লেখার উদাহরণ দিন; যেন প্রফেসর বুঝতে পারেন, আপনি এ বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন বা করেন। দরকার হলে রবীন্দ্রনাথের মতো উপনিষদের বাক্যটি হুবহু তুলে ধরুন। এতে আপনার জানার গভীরতা স্পষ্ট হবে।
অপরিচিত শব্দ ব্যবহার করা যাবে না
আপনার গবেষণার বা আপনার বক্তব্য তুলে ধরার আগে এমন কোনো শব্দ ব্যবহার করা যাবে না, যা এক্রোনিম কিংবা একান্তই অপরিচিত। যদি উল্লেখ করতেই হয়, তবে রবীন্দ্রনাথের মতো তা ট্রান্সলেট করে বুঝিয়ে দিন। রবীন্দ্রনাথ এখানেই ক্ষান্ত হননি। এবার তিনি তাঁর বক্তব্য ব্যাখ্যা করা শুরু করেছেন। আপনিও আপনার অবস্থান তুলে ধরুন। আপনার প্রফেসরকে বোঝান আপনার গবেষণার মূল আলোচ্য বিষয় কোনটি। অর্থাৎ আপনি কী চিন্তা করেন। আপনার ভাবনার পরিধি স্পষ্ট করুন। আপনার যুক্তি, বিতর্কগুলো উপস্থাপন করুন। নিজস্ব অভিজ্ঞতা থাকলে সেই অভিজ্ঞতার আলোকে বলার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, এখানেও রবীন্দ্রনাথ দীর্ঘ কোনো ব্যাখ্যা দেননি। আপনিও এমন কোনো বক্তব্য দেবেন না, যাতে প্রফেসর দীর্ঘ বক্তব্য পড়তে গিয়ে বিরক্ত হয়ে যান। মূল কথা সংক্ষেপে শেষ করুন।
নিজস্বতা বজায় রাখুন
রবীন্দ্রনাথ তাঁর চিঠিটি একটি নিজস্ব স্টেটমেন্ট দিয়ে শেষ করেছেন; যা পড়লে পরবর্তী সময়ে কথা বলার আগ্রহ তৈরি হয়। আপনিও ঠিক এমনভাবে শেষ করুন, যেন প্রফেসর আপনার প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন।
শেষে রবীন্দ্রনাথ শুধু নিজের নাম লিখলেই পারতেন। চিঠিটি ১৯১২ সালে লেখা। তত দিনে রবীন্দ্রনাথ বিশ্বময় পরিচিত। কারণ, তার এক বছর পরেই তিনি নোবেল পেয়েছিলেন। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ লিখছেন ইয়োরস সিনসিয়ারলি। আপনিও ইয়োরস সিনসিয়ারলি লিখে নিজের পুরো নাম লিখুন। আপনার পরিচয় তুলে ধরুন। Sincerely Yours অথবা Yours Sincerely—এ বিষয়ে ব্রিটিশ ও আমেরিকান নিয়মের বিষয়টি মনে রাখুন। ওপরের নির্দেশনাগুলো মেনে প্রফেসরকে মেইল করলে আপনার মেইলটি প্রফেসরের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে এবং আপনার উচ্চশিক্ষার যাত্রা অনেক সহজ হয়ে উঠতে পারে।
গ্রন্থনা: মো. আশিকুর রহমান
মো. আশিকুর রহমান

বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীরই থাকে। তবে এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে হলে কিছু ধাপ পার হতে হয়। একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরের সঙ্গে যোগাযোগ করা; যিনি আপনার গবেষণার ক্ষেত্র বা আগ্রহের বিষয়ে আপনাকে গাইড করতে পারবেন।
প্রফেসরকে মেইল করা বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়; কারণ, তাঁদের সঙ্গে সঠিকভাবে যোগাযোগ করার ওপর নির্ভর করে আপনার গবেষণার সুযোগ এবং বৃত্তি পাওয়ার সম্ভাবনা। সঠিক পদ্ধতিতে মেইল করা হলে প্রফেসরের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায়।
যেভাবে মেইল করবেন
বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চাইলে কীভাবে প্রফেসরকে মেইল করবেন? এ জন্য পরামর্শ হলো সম্প্রতি নোবেল প্রাইজ কমিটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শত বছর পুরোনো একটি চিঠি প্রকাশ করেছে। এটি একটি সুন্দর উদাহরণ হতে পারে। বার্ট্রান্ড রাসেলকে লেখা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেই চিঠিতে কীভাবে একজন অপরিচিত মানুষকে কিংবা একজন প্রফেসরকে মেইল করতে হয়, তার সুন্দর উদাহরণ খুঁজে পাওয়া যায়। চিঠিটি একবার পড়ে দেখতে পারেন।
কী বলে সম্বোধন করবেন
অনেকে দ্বিধায় থাকেন—প্রফেসরকে কী বলে সম্বোধন করবেন। উক্ত চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ শুরুতেই লিখছেন ডিয়ার বার্ট্রান্ড রাসেল। অর্থাৎ ই-মেইলটিতে আপনি কোন প্রফেসরকে পাঠাচ্ছেন, তাঁর নাম উল্লেখ করলে সেই ব্যক্তি নিজে সম্মানিত বোধ করেন এবং তাঁকেই উদ্দেশ্য করে লেখা হয়েছে, সেটি বোঝা যায়। সে ক্ষেত্রে আপনি প্রফেসর শব্দটি যুক্ত করতে পারেন অর্থাৎ ডিয়ার প্রফেসর ‘এক্স’। রবীন্দ্রনাথ ১০০ বছর আগেও স্যার-ম্যাডাম এসব উল্লেখ করেননি। আপনিও পরিহার করুন।

ই-মেইল শুরু করব কীভাবে
এ ক্ষেত্রে চিঠিটি লক্ষ করলে দেখা যাবে, রবীন্দ্রনাথ গ্রিটিংস দিয়ে শুরু করেছেন এবং একই সঙ্গে রাসেলের জন্য একটি ইতিবাচক বিষয় তুলে ধরেছেন। আপনিও প্রফেসরকে গ্রিটিংস দিয়ে শুরু করতে পারেন এবং প্রফেসর মেইলটি পড়লে কিংবা আপনার সঙ্গে কথোপকথন বা যোগাযোগ করলে প্রফেসরের কী লাভ হবে, এমন একটি ইতিবাচক বিষয় দিয়ে শুরু করতে পারেন। চিঠিটি লক্ষ করলে দেখা যাবে, ভূমিকা অনেক বেশি বড় নয়। সুতরাং, শুরুর প্যারাগ্রাফ কখনোই দুই-তিন লাইনের বেশি হবে না। তারপরেই রবীন্দ্রনাথ শুরু করেছেন রাসেলের একটি লেখা তিনি একটি জার্নালে পড়েছেন আগ্রহসহকারে। অর্থাৎ আপনি যখন আপনার প্রফেসরকে ই-মেইল করবেন, আপনি প্রফেসরের একটি ভালো লেখা বাছাই করে সেই লেখা সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে তারপর তাঁকে মেইল করবেন। লেখাটির সূত্র ও উৎস কোথায় পেয়েছেন, এগুলো উল্লেখ করবেন। তারপর রবীন্দ্রনাথ নিজস্ব পড়াশোনার জায়গা থেকে অন্য একটি লেখার যেমন উপনিষদের উদাহরণ দিয়েছেন। আপনিও এমন অন্য একটি লেখার উদাহরণ দিন; যেন প্রফেসর বুঝতে পারেন, আপনি এ বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন বা করেন। দরকার হলে রবীন্দ্রনাথের মতো উপনিষদের বাক্যটি হুবহু তুলে ধরুন। এতে আপনার জানার গভীরতা স্পষ্ট হবে।
অপরিচিত শব্দ ব্যবহার করা যাবে না
আপনার গবেষণার বা আপনার বক্তব্য তুলে ধরার আগে এমন কোনো শব্দ ব্যবহার করা যাবে না, যা এক্রোনিম কিংবা একান্তই অপরিচিত। যদি উল্লেখ করতেই হয়, তবে রবীন্দ্রনাথের মতো তা ট্রান্সলেট করে বুঝিয়ে দিন। রবীন্দ্রনাথ এখানেই ক্ষান্ত হননি। এবার তিনি তাঁর বক্তব্য ব্যাখ্যা করা শুরু করেছেন। আপনিও আপনার অবস্থান তুলে ধরুন। আপনার প্রফেসরকে বোঝান আপনার গবেষণার মূল আলোচ্য বিষয় কোনটি। অর্থাৎ আপনি কী চিন্তা করেন। আপনার ভাবনার পরিধি স্পষ্ট করুন। আপনার যুক্তি, বিতর্কগুলো উপস্থাপন করুন। নিজস্ব অভিজ্ঞতা থাকলে সেই অভিজ্ঞতার আলোকে বলার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, এখানেও রবীন্দ্রনাথ দীর্ঘ কোনো ব্যাখ্যা দেননি। আপনিও এমন কোনো বক্তব্য দেবেন না, যাতে প্রফেসর দীর্ঘ বক্তব্য পড়তে গিয়ে বিরক্ত হয়ে যান। মূল কথা সংক্ষেপে শেষ করুন।
নিজস্বতা বজায় রাখুন
রবীন্দ্রনাথ তাঁর চিঠিটি একটি নিজস্ব স্টেটমেন্ট দিয়ে শেষ করেছেন; যা পড়লে পরবর্তী সময়ে কথা বলার আগ্রহ তৈরি হয়। আপনিও ঠিক এমনভাবে শেষ করুন, যেন প্রফেসর আপনার প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন।
শেষে রবীন্দ্রনাথ শুধু নিজের নাম লিখলেই পারতেন। চিঠিটি ১৯১২ সালে লেখা। তত দিনে রবীন্দ্রনাথ বিশ্বময় পরিচিত। কারণ, তার এক বছর পরেই তিনি নোবেল পেয়েছিলেন। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ লিখছেন ইয়োরস সিনসিয়ারলি। আপনিও ইয়োরস সিনসিয়ারলি লিখে নিজের পুরো নাম লিখুন। আপনার পরিচয় তুলে ধরুন। Sincerely Yours অথবা Yours Sincerely—এ বিষয়ে ব্রিটিশ ও আমেরিকান নিয়মের বিষয়টি মনে রাখুন। ওপরের নির্দেশনাগুলো মেনে প্রফেসরকে মেইল করলে আপনার মেইলটি প্রফেসরের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে এবং আপনার উচ্চশিক্ষার যাত্রা অনেক সহজ হয়ে উঠতে পারে।
গ্রন্থনা: মো. আশিকুর রহমান

বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীরই থাকে। তবে এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে হলে কিছু ধাপ পার হতে হয়। একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরের সঙ্গে যোগাযোগ করা; যিনি আপনার গবেষণার ক্ষেত্র বা আগ্রহের বিষয়ে আপনাকে গাইড করতে পারবেন।
প্রফেসরকে মেইল করা বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়; কারণ, তাঁদের সঙ্গে সঠিকভাবে যোগাযোগ করার ওপর নির্ভর করে আপনার গবেষণার সুযোগ এবং বৃত্তি পাওয়ার সম্ভাবনা। সঠিক পদ্ধতিতে মেইল করা হলে প্রফেসরের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায়।
যেভাবে মেইল করবেন
বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চাইলে কীভাবে প্রফেসরকে মেইল করবেন? এ জন্য পরামর্শ হলো সম্প্রতি নোবেল প্রাইজ কমিটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শত বছর পুরোনো একটি চিঠি প্রকাশ করেছে। এটি একটি সুন্দর উদাহরণ হতে পারে। বার্ট্রান্ড রাসেলকে লেখা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেই চিঠিতে কীভাবে একজন অপরিচিত মানুষকে কিংবা একজন প্রফেসরকে মেইল করতে হয়, তার সুন্দর উদাহরণ খুঁজে পাওয়া যায়। চিঠিটি একবার পড়ে দেখতে পারেন।
কী বলে সম্বোধন করবেন
অনেকে দ্বিধায় থাকেন—প্রফেসরকে কী বলে সম্বোধন করবেন। উক্ত চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ শুরুতেই লিখছেন ডিয়ার বার্ট্রান্ড রাসেল। অর্থাৎ ই-মেইলটিতে আপনি কোন প্রফেসরকে পাঠাচ্ছেন, তাঁর নাম উল্লেখ করলে সেই ব্যক্তি নিজে সম্মানিত বোধ করেন এবং তাঁকেই উদ্দেশ্য করে লেখা হয়েছে, সেটি বোঝা যায়। সে ক্ষেত্রে আপনি প্রফেসর শব্দটি যুক্ত করতে পারেন অর্থাৎ ডিয়ার প্রফেসর ‘এক্স’। রবীন্দ্রনাথ ১০০ বছর আগেও স্যার-ম্যাডাম এসব উল্লেখ করেননি। আপনিও পরিহার করুন।

ই-মেইল শুরু করব কীভাবে
এ ক্ষেত্রে চিঠিটি লক্ষ করলে দেখা যাবে, রবীন্দ্রনাথ গ্রিটিংস দিয়ে শুরু করেছেন এবং একই সঙ্গে রাসেলের জন্য একটি ইতিবাচক বিষয় তুলে ধরেছেন। আপনিও প্রফেসরকে গ্রিটিংস দিয়ে শুরু করতে পারেন এবং প্রফেসর মেইলটি পড়লে কিংবা আপনার সঙ্গে কথোপকথন বা যোগাযোগ করলে প্রফেসরের কী লাভ হবে, এমন একটি ইতিবাচক বিষয় দিয়ে শুরু করতে পারেন। চিঠিটি লক্ষ করলে দেখা যাবে, ভূমিকা অনেক বেশি বড় নয়। সুতরাং, শুরুর প্যারাগ্রাফ কখনোই দুই-তিন লাইনের বেশি হবে না। তারপরেই রবীন্দ্রনাথ শুরু করেছেন রাসেলের একটি লেখা তিনি একটি জার্নালে পড়েছেন আগ্রহসহকারে। অর্থাৎ আপনি যখন আপনার প্রফেসরকে ই-মেইল করবেন, আপনি প্রফেসরের একটি ভালো লেখা বাছাই করে সেই লেখা সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে তারপর তাঁকে মেইল করবেন। লেখাটির সূত্র ও উৎস কোথায় পেয়েছেন, এগুলো উল্লেখ করবেন। তারপর রবীন্দ্রনাথ নিজস্ব পড়াশোনার জায়গা থেকে অন্য একটি লেখার যেমন উপনিষদের উদাহরণ দিয়েছেন। আপনিও এমন অন্য একটি লেখার উদাহরণ দিন; যেন প্রফেসর বুঝতে পারেন, আপনি এ বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন বা করেন। দরকার হলে রবীন্দ্রনাথের মতো উপনিষদের বাক্যটি হুবহু তুলে ধরুন। এতে আপনার জানার গভীরতা স্পষ্ট হবে।
অপরিচিত শব্দ ব্যবহার করা যাবে না
আপনার গবেষণার বা আপনার বক্তব্য তুলে ধরার আগে এমন কোনো শব্দ ব্যবহার করা যাবে না, যা এক্রোনিম কিংবা একান্তই অপরিচিত। যদি উল্লেখ করতেই হয়, তবে রবীন্দ্রনাথের মতো তা ট্রান্সলেট করে বুঝিয়ে দিন। রবীন্দ্রনাথ এখানেই ক্ষান্ত হননি। এবার তিনি তাঁর বক্তব্য ব্যাখ্যা করা শুরু করেছেন। আপনিও আপনার অবস্থান তুলে ধরুন। আপনার প্রফেসরকে বোঝান আপনার গবেষণার মূল আলোচ্য বিষয় কোনটি। অর্থাৎ আপনি কী চিন্তা করেন। আপনার ভাবনার পরিধি স্পষ্ট করুন। আপনার যুক্তি, বিতর্কগুলো উপস্থাপন করুন। নিজস্ব অভিজ্ঞতা থাকলে সেই অভিজ্ঞতার আলোকে বলার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, এখানেও রবীন্দ্রনাথ দীর্ঘ কোনো ব্যাখ্যা দেননি। আপনিও এমন কোনো বক্তব্য দেবেন না, যাতে প্রফেসর দীর্ঘ বক্তব্য পড়তে গিয়ে বিরক্ত হয়ে যান। মূল কথা সংক্ষেপে শেষ করুন।
নিজস্বতা বজায় রাখুন
রবীন্দ্রনাথ তাঁর চিঠিটি একটি নিজস্ব স্টেটমেন্ট দিয়ে শেষ করেছেন; যা পড়লে পরবর্তী সময়ে কথা বলার আগ্রহ তৈরি হয়। আপনিও ঠিক এমনভাবে শেষ করুন, যেন প্রফেসর আপনার প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন।
শেষে রবীন্দ্রনাথ শুধু নিজের নাম লিখলেই পারতেন। চিঠিটি ১৯১২ সালে লেখা। তত দিনে রবীন্দ্রনাথ বিশ্বময় পরিচিত। কারণ, তার এক বছর পরেই তিনি নোবেল পেয়েছিলেন। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ লিখছেন ইয়োরস সিনসিয়ারলি। আপনিও ইয়োরস সিনসিয়ারলি লিখে নিজের পুরো নাম লিখুন। আপনার পরিচয় তুলে ধরুন। Sincerely Yours অথবা Yours Sincerely—এ বিষয়ে ব্রিটিশ ও আমেরিকান নিয়মের বিষয়টি মনে রাখুন। ওপরের নির্দেশনাগুলো মেনে প্রফেসরকে মেইল করলে আপনার মেইলটি প্রফেসরের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে এবং আপনার উচ্চশিক্ষার যাত্রা অনেক সহজ হয়ে উঠতে পারে।
গ্রন্থনা: মো. আশিকুর রহমান

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২৬ মিনিট আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
৩২ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১০ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীরই থাকে। তবে এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে হলে কিছু ধাপ পার হতে হয়। একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরের সঙ্গে যোগাযোগ করা; যিনি আপনার গবেষণার ক্ষেত্র বা আগ্রহের বিষয়ে আপনাকে গাইড করতে পারবেন।
৩১ অক্টোবর ২০২৪
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
৩২ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১০ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
ইতালির মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনো দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৩৩৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্য ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ, আধুনিক ল্যাব ও গবেষণাগার এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সহায়তা কর্মসূচির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ রয়েছে।
বৃত্তির ধরন
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে পড়াশোনার জন্য একাধিক রকমের স্কলারশিপ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইতালিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ। এই বৃত্তি রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত হয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ইউনিক্যাম এক্সেলেন্স স্কলারশিপ। এটি মূলত মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের উচ্চ ফলাফলধারী শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া হয়। ইউরোপজুড়ে শিক্ষার্থী বিনিময় ও মবিলিটির জন্য রয়েছে ইরাসমাস প্রোগ্রাম। পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মার্কে রিজিওনাল স্কলারশিপ।
সুযোগ-সুবিধা
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বিভিন্ন বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা পাবেন উল্লেখযোগ্য আর্থিক সহায়তা। এসব বৃত্তির মাধ্যমে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ বহনের জন্য ৩০০-৮০০ ইউরো পর্যন্ত স্টাইপেন্ড সুবিধা রয়েছে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা মূল্যে আবাসন অথবা স্বল্প খরচে ভর্তুকিযুক্ত আবাসনের ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেওয়া হবে হেলথ ইনস্যুরেন্স সুবিধা। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিয়ান ভাষা শেখার কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগও থাকছে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে প্রার্থীর পূর্ববর্তী শিক্ষাজীবনে ভালো একাডেমিক ফলাফল থাকতে হবে। স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের সনদ থাকতে হবে এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। তবে আবেদনকারীকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। যেমন ইংরেজি মাধ্যমে পূর্ববর্তী পড়াশোনার সনদ বা অন্য স্বীকৃত ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে শিক্ষার্থীরা তাঁদের আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। প্রধান একাডেমিক ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, লাইফ সায়েন্সেস, আর্কিটেকচার ও ডিজাইন, সামাজিক বিজ্ঞান এবং ফার্মেসি ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ মার্চ, ২০২৬।

ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
ইতালির মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনো দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৩৩৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্য ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ, আধুনিক ল্যাব ও গবেষণাগার এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সহায়তা কর্মসূচির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ রয়েছে।
বৃত্তির ধরন
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে পড়াশোনার জন্য একাধিক রকমের স্কলারশিপ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইতালিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ। এই বৃত্তি রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত হয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ইউনিক্যাম এক্সেলেন্স স্কলারশিপ। এটি মূলত মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের উচ্চ ফলাফলধারী শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া হয়। ইউরোপজুড়ে শিক্ষার্থী বিনিময় ও মবিলিটির জন্য রয়েছে ইরাসমাস প্রোগ্রাম। পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মার্কে রিজিওনাল স্কলারশিপ।
সুযোগ-সুবিধা
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বিভিন্ন বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা পাবেন উল্লেখযোগ্য আর্থিক সহায়তা। এসব বৃত্তির মাধ্যমে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ বহনের জন্য ৩০০-৮০০ ইউরো পর্যন্ত স্টাইপেন্ড সুবিধা রয়েছে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা মূল্যে আবাসন অথবা স্বল্প খরচে ভর্তুকিযুক্ত আবাসনের ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেওয়া হবে হেলথ ইনস্যুরেন্স সুবিধা। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিয়ান ভাষা শেখার কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগও থাকছে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে প্রার্থীর পূর্ববর্তী শিক্ষাজীবনে ভালো একাডেমিক ফলাফল থাকতে হবে। স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের সনদ থাকতে হবে এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। তবে আবেদনকারীকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। যেমন ইংরেজি মাধ্যমে পূর্ববর্তী পড়াশোনার সনদ বা অন্য স্বীকৃত ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে শিক্ষার্থীরা তাঁদের আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। প্রধান একাডেমিক ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, লাইফ সায়েন্সেস, আর্কিটেকচার ও ডিজাইন, সামাজিক বিজ্ঞান এবং ফার্মেসি ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ মার্চ, ২০২৬।

বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীরই থাকে। তবে এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে হলে কিছু ধাপ পার হতে হয়। একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরের সঙ্গে যোগাযোগ করা; যিনি আপনার গবেষণার ক্ষেত্র বা আগ্রহের বিষয়ে আপনাকে গাইড করতে পারবেন।
৩১ অক্টোবর ২০২৪
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২৬ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১০ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীরই থাকে। তবে এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে হলে কিছু ধাপ পার হতে হয়। একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরের সঙ্গে যোগাযোগ করা; যিনি আপনার গবেষণার ক্ষেত্র বা আগ্রহের বিষয়ে আপনাকে গাইড করতে পারবেন।
৩১ অক্টোবর ২০২৪
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২৬ মিনিট আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
৩২ মিনিট আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীরই থাকে। তবে এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে হলে কিছু ধাপ পার হতে হয়। একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরের সঙ্গে যোগাযোগ করা; যিনি আপনার গবেষণার ক্ষেত্র বা আগ্রহের বিষয়ে আপনাকে গাইড করতে পারবেন।
৩১ অক্টোবর ২০২৪
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২৬ মিনিট আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
৩২ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১০ ঘণ্টা আগে