Ajker Patrika

আইইএলটিএস প্রস্তুতি: স্পিকিংয়ের পার্ট-৩-এর প্রস্তুতি

মমতাজ জাহান মম
আইইএলটিএস প্রস্তুতি: স্পিকিংয়ের পার্ট-৩-এর প্রস্তুতি

স্পিকিং পার্ট-৩ মূলত আলোচনামূলক। পার্ট-২-এর সঙ্গে সম্পর্কিত। এই পার্টে পরীক্ষক আপনাকে পার্ট-২-এর স্পিচের ওপর প্রশ্ন করবেন। আপনাকে সেই সব প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। এই পার্টটি সাধারণত ৩ থেকে ৪ মিনিটের মতো হয়ে থাকে। পরীক্ষার এই পার্টটি দৈনন্দিন জীবনযাপনের সমস্যা বা বিভিন্ন ধারণা সম্পর্কে কথা বলার সুযোগ দেওয়ার জন্য সাজানো হয়েছে।

যে ধরনের প্রশ্ন করতে পারে
আপনাকে পার্ট ২-তে একটি বিষয়ের ওপর কথা বলতে বলবে। যেমন ‘Describe a story who told you and you remember’। এখন এই বিষয়ের ওপর আপনাকে যে ধরনের প্রশ্ন করতে পারে—

  • Is it important to tell stories? 
  • Do you think that generally most of the people good at story telling?
  • Is reading books beneficial or watching documentaries better?

পরীক্ষক আপনাকে এই প্রশ্নগুলো করতে পারে। এখানে আপনাকে গল্প বলার মতো উত্তর দিতে হবে। আপনি এভাবে বলতে পারেন In my opinion, according to my point of view অথবা উদাহরণ দেওয়ার সময় For instance, for example ইত্যাদি।

এই অংশে পরীক্ষক আপনার শেষ উত্তরের ওপর ভিত্তি করে প্রশ্ন করবেন। আপনাকে যুক্তি ও উদাহরণ দিয়ে মতামত দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে উত্তর যেন একটু দীর্ঘ হয়। এই অংশে ভালো করার জন্য বেশি করে পডকাস্ট শুনতে পারেন। এ ছাড়া বেশি করে স্যাম্পল টেস্ট পড়তে পারেন মাক্কার স্পিকিং আইইএলটিএস বইটি থেকে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত

ঢাবির ৫ ভবনে তালা: পাঁচ নিরাপত্তা প্রহরী সাময়িক বরখাস্ত

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ঢাবির ৫ ভবনে তালা: পাঁচ নিরাপত্তা প্রহরী সাময়িক বরখাস্ত

মধ্যরাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) পাঁচটি ভবনে তালা ঝোলানোর পর দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে পাঁচ নিরাপত্তা প্রহরীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়টির জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।

বরখাস্ত করা নিরাপত্তা প্রহরীরা হলেন মো. শাহ আলম (আইইআর), মো. সেলিম (আইইআর), মো. সংগ্রাম হোসেন (চারুকলা অনুষদের মাঝের গেট), মো. সফিকুল ইসলাম (পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান) ও মো. আলী আহমেদ (কার্জন হলের পেছনের গেট)।

জনসংযোগ থেকে পাঠানো বার্তায় বলা হয়, গত মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাত ১০টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত নিজ নিজ কর্মস্থলে নিরাপত্তা প্রহরার দায়িত্বে ছিলেন। সে সময় প্রক্টরিয়াল সিকিউরিটি মোবাইল টিম সংশ্লিষ্ট নিরাপত্তা প্রহরীদের কর্মস্থল পরিদর্শনে গেলে তাঁদের কাজে অবহেলার বিষয়টি পরিলক্ষিত হয়। সে জন্য দায়িত্বে অবহেলার কারণে ঢাবির পাঁচজন নিরাপত্তা প্রহরীকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।

এর আগে মঙ্গলবার ঢাবির পাঁচটি স্থাপনার মূল ফটকে তালা ঝোলানো হয়েছিল। তালার ওপর লেখা ছিল ‘লকডাউন, বিএসএল’। রাত ৩টা ৩৭ মিনিটে চারুকলা অনুষদ, হাইকোর্টসংলগ্ন কার্জন হল গেট, পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটসহ পাঁচটি একাডেমিক স্থাপনায় তালা ঝোলানো হয় বলে জানা যায়। প্রায় এক ঘণ্টা পর ৪টা ৩০ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তালা খুলে ফেলে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছিলেন তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত

‘পরিচ্ছন্ন নগর, সুস্থ জীবন’ শীর্ষক সচেতনতামূলক স্কুল ক্যাম্পেইন

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর তিনটি বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো ঢাকা ওয়াসার তিন দিনব্যাপী সচেতনতামূলক স্কুল ক্যাম্পেইন ‘পরিচ্ছন্ন নগর, সুস্থ জীবন’। ১০ থেকে ১২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত এই ক্যাম্পেইন ঢাকা স্যানিটেশন ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টের (ডিএসআইপি) আওতায় আয়োজন করা হয়।

মোহাম্মদ সেলীম মিঞা । ছবি: সংগৃহীত
মোহাম্মদ সেলীম মিঞা । ছবি: সংগৃহীত

এর উদ্দেশ্য ছিল শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের মধ্যে নিরাপদ পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনা এবং পানি অপচয় রোধের বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানো।

ক্যাম্পেইনটি অনুষ্ঠিত হয় মানিকনগর মডেল হাইস্কুল, পোস্ট অফিস হাইস্কুল (মতিঝিল) এবং মতিঝিল বিটিসিএল হাইস্কুলে। এই স্কুলগুলো ডিএসআইপি প্রকল্পের প্রধান পাইপলাইন বা ট্রাংক মেইন এলাকার কাছাকাছি অবস্থিত। রেড অরেঞ্জ লিমিটেডের সহায়তায় আয়োজিত এই কার্যক্রমে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির ২৫০ জনের বেশি শিক্ষার্থী অংশ নেয়।

ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

এই ক্যাম্পেইনে শিক্ষার্থীরা অংশ নেয় বিভিন্ন ইন্টার‍্যাকটিভ সেশন ও দলভিত্তিক কার্যক্রমে। সেখানে তাদের শেখানো হয় পানি সংরক্ষণ ও সঠিক পয়োবর্জ্য ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব। এখানে পয়োশোধনাগার বা পয়োশোধনাগার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের ছোট মডেল ব্যবহার করে হাতেকলমে শেখার ব্যবস্থা ছিল। শিক্ষার্থীরা স্টিকার ও অ্যাকটিভিটি শিট ব্যবহারের মাধ্যমে আরও পরিষ্কারভাবে প্রকল্পের কার্যক্রম ও প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে পারে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডিএসআইপি প্রকল্পের পরিচালক মোহাম্মদ সেলীম মিঞা। তিনি বলেন, ‘শহরের বিভিন্ন এলাকায়, এমনকি স্কুলের আশপাশেও পাইপলাইন স্থাপনের জন্য সড়ক খননের কাজ চলছে। এতে সাময়িক অসুবিধা হতে পারে, কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যে আপনারা এর দীর্ঘমেয়াদি সুফল দেখতে পাবেন।’ বিশেষ অতিথি নির্বাহী প্রকৌশলী ইসরাফিল হোসেন আকন্দ বলেন, ‘ডিএসআইপি প্রকল্প সম্পন্ন হলে বুড়িগঙ্গা নদীসহ ঢাকার জলাশয়ের পানির মান অনেক উন্নত হবে। পরিষ্কার পানি মানেই একটি সুস্থ নগর।’

ঢাকা ওয়াসার পক্ষ থেকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সহকারী প্রকৌশলী রাহাত-উন-নবী ও জনাব মোসাদ্দেকুর রহমান। সেই সঙ্গে রেড অরেঞ্জ লিমিটেডের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রকল্পের সিএসএফএস প্যাকেজের টিম লিডার অর্ণব চক্রবর্তী, কমিউনিকেশন স্পেশালিস্ট তারেক মাহমুদ এবং পরিচালক (স্ট্র্যাটেজি) জান্নাতুল মুনিয়া।

রেড অরেঞ্জ লিমিটেডের প্রতিনিধিদল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ইন্টার‍্যাকটিভ সেশন পরিচালনা করে। সেখানে ঢাকার স্যানিটেশন সমস্যা ও ডিএসআইপি প্রকল্প কীভাবে এই সমস্যা সমাধানে কাজ করছে, তা নিয়ে আলোচনা হয়। শিক্ষার্থীদের ছোট ছোট দলে ভাগ করে বোঝানো হয়, কীভাবে পয়োবর্জ্য সংগ্রহ, পরিশোধন করে আবারও তা পরিবেশে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। অনেক শিক্ষার্থীই প্রতিশ্রুতি দেয়, তারা পানি সংরক্ষণ ও স্বাস্থ্যবিধির এই জ্ঞান নিজেদের পরিবার ও বন্ধুদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেবে

শুধু শিক্ষার্থীরাই নয়, ঢাকা ওয়াসার প্রতিনিধিরা স্কুলের শিক্ষক ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যদের সঙ্গেও বৈঠক করেন। সেখানে ডিএসআইপি প্রকল্পের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়। এ ছাড়া আকর্ষণীয় এবং শিক্ষামূলক ফ্লায়ার ও ব্রশিওরের মাধ্যমে জানানো হয়, কীভাবে এই প্রকল্প ঢাকার পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা আধুনিক করবে, দূষণ কমাবে এবং জনস্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাবে। শিক্ষক ও কর্মীরা এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তাঁদের মতে, এটি শিক্ষার্থীদের বাস্তব জীবনের পরিবেশগত সমস্যা সমাধানের সঙ্গে যুক্ত করেছে এবং তরুণ প্রজন্মকে পরিচ্ছন্ন ঢাকার স্বপ্নে অনুপ্রাণিত করেছে।

তিন দিনব্যাপী আয়োজিত ‘পরিচ্ছন্ন নগর, সুস্থ জীবন’ ক্যাম্পেইনটি শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের জন্য হয়ে উঠেছিল শেখার ও ভাবনার এক নতুন প্ল্যাটফর্ম। পানি সংরক্ষণ, পয়োবর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং ব্যক্তিগত দায়িত্ববোধ নিয়ে সচেতনতা তৈরির এই উদ্যোগ প্রমাণ করেছে, পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ গড়তে স্কুলভিত্তিক এমন কার্যক্রমের কোনো বিকল্প নেই।

ঢাকা স্যানিটেশন ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টের মাধ্যমে ঢাকা ওয়াসা কাজ করছে একটি পরিচ্ছন্ন, স্বাস্থ্যকর ও টেকসই নগর গড়ার লক্ষ্যে, যেখানে নাগরিকেরা জানবে প্রতিটি ফোঁটা পানির মূল্য এবং দায়িত্বশীল ব্যবহারের গুরুত্ব।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল ১৬ নভেম্বর

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ১৬: ২১
ছবি: আজকের পত্রিকা
ছবি: আজকের পত্রিকা

উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় পুনর্নিরীক্ষণের ফল আগামী রোববার (১৬ নভেম্বর) প্রকাশ করবে শিক্ষা বোর্ডগুলো। ১১টি শিক্ষা বোর্ডের ২ লাখ ২৬ হাজার ৫৬১ জন পরীক্ষার্থী এবারের এইচএসসির ৪ লাখ ২৮ হাজার ৪৫৮টি খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।

আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার বলেন, ‘আগামী রোববার (১৬ নভেম্বর) সকালে প্রকাশ করা হবে। সকাল ১০টায় শিক্ষা বোর্ডগুলো একযোগে নিজ নিজ ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশ করবে।

তিনি আরও জানান, নিজ নিজ শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে শিক্ষার্থীরা ফল পাবেন। আর পুনর্নিরীক্ষণের আবেদনে ব্যবহার করা মোবাইল ফোন নম্বরেও এসএমএসের মাধ্যমে ফল পাঠানো হবে।

গত ১৬ অক্টোবর এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়। এরপর গত ১৭ অক্টোবর থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত অনলাইনে খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদনের সুযোগ পান ‘সন্তুষ্ট হতে না পারা’ পরীক্ষার্থীরা। প্রতি পত্রের জন্য ১৫০ টাকা ফি দিয়ে শিক্ষার্থীদের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করতে হয়েছে।

প্রতিবছরই পাবলিক পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের সুযোগ পান পরীক্ষার্থীরা। তবে এ ক্ষেত্রে তাদের খাতা পুনরায় মূল্যায়ন করা হয় না, তাদের খাতায় বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরের প্রেক্ষিতে প্রাপ্ত নম্বর পুনরায় যোগ করে দেখা হয় তা ঠিক আছে কি-না।

কোন বোর্ডে কত আবেদন

এবারের এইচএসসি পরীক্ষার ফলে সর্বোচ্চ ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ৬৬ হাজার শিক্ষার্থী আর সর্বনিম্ন মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের ৭ হাজার ৯১৬ জন পরীক্ষার্থী খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।

আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির পরিসংখ্যান বলছে, ঢাকা বোর্ডের ৬৬ হাজার ১৫০ জন পরীক্ষার্থী পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন। তাঁরা মোট ১ লাখ ৩৬ হাজার ৫০৬টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।

কুমিল্লা বোর্ডে ২২ হাজার ৫০৩ জন পরীক্ষার্থী ৪২ হাজার ৪৪টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।

রাজশাহী বোর্ডে ২০ হাজার ৯২৪ জন পরীক্ষার্থী ৩৬ হাজার ১০২টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।

যশোর বোর্ডে ২০ হাজার ৩৯৫ শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন ৩৬ হাজার ২০৫টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের।

চট্টগ্রাম বোর্ডে ২২ হাজার ৫৯৫ জন পরীক্ষার্থী ৪৬ হাজার ১৪৮টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।

সিলেট বোর্ডে খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন ১৩ হাজার ৪৪ জন পরীক্ষার্থী, তারা ২৩ হাজার ৮২টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।

বরিশাল বোর্ডে ৮ হাজার ১১ জন পরীক্ষার্থী ১৭ হাজার ৪৮৯টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।

দিনাজপুর বোর্ডে আবেদনকারী পরীক্ষার্থী ১৭ হাজার ৩১৮ জন, তাঁরা ২৯ হাজার ২৯৭টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।

ময়মনসিংহ বোর্ডে ১৫ হাজার ৫৯৮ পরীক্ষার্থী আবেদন করেছেন ৩০ হাজার ৭৩৬টি খাতা পুনর্নিরীক্ষণে।

কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ১২ হাজার ৭ জন শিক্ষার্থী ১৫ হাজার ৩৭৮টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।

আর সবশেষ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের ৭ হাজার ৯১৬ পরীক্ষার্থী ১৪ হাজার ৭৩৩টি খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

জাবি প্রতিনিধি 
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের (২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২১ ডিসেম্বর থেকে অনুষ্ঠিত হবে। গতকাল বুধবার (১২ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা পরিচালনা কমিটির এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) ও কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব মোহাম্মদ আলী রেজা।

মোহাম্মদ আলী রেজা বলেন, ‘আগামী ২১ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এবারের ভর্তি পরীক্ষাও পূর্বের মতো ইউনিট-ভিত্তিক অনুষ্ঠিত হবে।’

মোহাম্মদ আলী রেজা আরও বলেন, ‘এবার আমরা বিভাগীয় শহরগুলোতে ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু সময় স্বল্পতা এবং দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সেটা সম্ভব হচ্ছে না। তবে আমরা আগামী বছর থেকে বিভাগীয় শহরগুলোতে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের চেষ্টা করব।’

উল্লেখ্য, গত বছর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জেইউ-আইবিএসহ মোট সাতটি ইউনিটে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ‘এ’ ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত গাণিতিক ও পদার্থবিজ্ঞান অনুষদ, ‘বি’ ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত সমাজবিজ্ঞান অনুষদ, ‘সি’ ইউনিটের অধীনে কলা ও মানবিক অনুষদ, আইন অনুষদ ও তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউট, নাকট ও নাট্যতত্ত্ব ও চারুকলা বিভাগ ‘সি১’ ইউনিটের অধীনে, ‘ডি’ ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত জীববিজ্ঞান অনুষদ ও ‘ই’ ইউনিটে ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত