হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
নূরানী তা'লীমুল কোরআন বোর্ড চট্টগ্রাম বাংলাদেশের অধীনে দেশব্যাপী সম্পন্ন হওয়া নূরানী মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় তাঁদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছেন বোর্ডের চেয়ারম্যান হাটহাজারী মাদ্রাসার মহাপরিচালক ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির আল্লামা মুহাম্মদ হয়াহ্ইয়া।
জানা গেছে, এ বছর কেন্দ্রীয় সনদ (তৃতীয় শ্রেণি) পরীক্ষায় ৪ লাখ ২৭ হাজার ৪৩৭ জন পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮ হাজার ১৪৮ জন। যার পাসের হার প্রায় ৯৩ দশমিক ৮৫ শতাংশ। শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষার ফলাফল প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি অনলাইনে বোর্ডের ওয়েবসাইটেও দেখতে পারবে।
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মেখল হামিউস্সুন্নাহ মাদ্রাসার জ্যেষ্ঠ শিক্ষক মাওলানা মুহাম্মদ আলী বলেন, চলতি মাসের ৫ থেকে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত এক ও অভিন্ন প্রশ্নপত্রের আলোকে ২০২১ শিক্ষাবর্ষের ৩য় শ্রেণির ‘কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষায়’ সারা দেশ থেকে ১ হাজার ৫৩৩টি কেন্দ্রে ৭ হাজার ২৭০টি প্রতিষ্ঠানের সর্বমোট ৪ লাখ ২৮ হাজার ২৪৪ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছিল। তাদের মধ্যে ফেল করেছে ১ হাজার ৫৪৩ জন এবং অনুপস্থিত ছিল ৫৭ জন।
বোর্ড চেয়ারম্যান আল্লামা মুহাম্মদ হয়াহ্ইয়া ফলাফল প্রকাশের পর বলেন, সনদ পরীক্ষার ফলাফলে আমি সন্তুষ্ট। আশা করছি ভবিষ্যতেও নূরানী সনদ পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীরা ভালো পড়ালেখা করে সাফল্যের ধারা অব্যাহত রাখবে।
ফলাফল প্রকাশকালে উপস্থিত ছিলেন-বোর্ডের মহাসচিব ও হাটহাজারী মাদ্রাসার সহযোগী পরিচালক আল্লামা মুফতি জসিম উদ্দীন, সহসভাপতি ফতেপুর মাদ্রাসার পরিচালক আল্লামা মাহামুদুল হাসান, অর্থ সম্পাদক হাফেজ মোহাম্মদ ইসমাইল, সহ অর্থ সম্পাদক মেখল হামিউস্সুন্নাহ মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা মোহাম্মদ ওসমান ও কার্যকারী সদস্য মাওলানা মো. ইউনুস প্রমুখ।
নূরানী তা'লীমুল কোরআন বোর্ড চট্টগ্রাম বাংলাদেশের অধীনে দেশব্যাপী সম্পন্ন হওয়া নূরানী মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় তাঁদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছেন বোর্ডের চেয়ারম্যান হাটহাজারী মাদ্রাসার মহাপরিচালক ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির আল্লামা মুহাম্মদ হয়াহ্ইয়া।
জানা গেছে, এ বছর কেন্দ্রীয় সনদ (তৃতীয় শ্রেণি) পরীক্ষায় ৪ লাখ ২৭ হাজার ৪৩৭ জন পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮ হাজার ১৪৮ জন। যার পাসের হার প্রায় ৯৩ দশমিক ৮৫ শতাংশ। শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষার ফলাফল প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি অনলাইনে বোর্ডের ওয়েবসাইটেও দেখতে পারবে।
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মেখল হামিউস্সুন্নাহ মাদ্রাসার জ্যেষ্ঠ শিক্ষক মাওলানা মুহাম্মদ আলী বলেন, চলতি মাসের ৫ থেকে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত এক ও অভিন্ন প্রশ্নপত্রের আলোকে ২০২১ শিক্ষাবর্ষের ৩য় শ্রেণির ‘কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষায়’ সারা দেশ থেকে ১ হাজার ৫৩৩টি কেন্দ্রে ৭ হাজার ২৭০টি প্রতিষ্ঠানের সর্বমোট ৪ লাখ ২৮ হাজার ২৪৪ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছিল। তাদের মধ্যে ফেল করেছে ১ হাজার ৫৪৩ জন এবং অনুপস্থিত ছিল ৫৭ জন।
বোর্ড চেয়ারম্যান আল্লামা মুহাম্মদ হয়াহ্ইয়া ফলাফল প্রকাশের পর বলেন, সনদ পরীক্ষার ফলাফলে আমি সন্তুষ্ট। আশা করছি ভবিষ্যতেও নূরানী সনদ পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীরা ভালো পড়ালেখা করে সাফল্যের ধারা অব্যাহত রাখবে।
ফলাফল প্রকাশকালে উপস্থিত ছিলেন-বোর্ডের মহাসচিব ও হাটহাজারী মাদ্রাসার সহযোগী পরিচালক আল্লামা মুফতি জসিম উদ্দীন, সহসভাপতি ফতেপুর মাদ্রাসার পরিচালক আল্লামা মাহামুদুল হাসান, অর্থ সম্পাদক হাফেজ মোহাম্মদ ইসমাইল, সহ অর্থ সম্পাদক মেখল হামিউস্সুন্নাহ মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা মোহাম্মদ ওসমান ও কার্যকারী সদস্য মাওলানা মো. ইউনুস প্রমুখ।
দেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অংশ হিসেবে নতুন প্রায় ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়গুলোয় মিড-ডে মিলে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া, বার্ষিক পরীক্ষার মূল্যায়ন চার স্তরে করা, পঞ্চম শ্রেণিতে আবার বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ারও পরিকল্পনা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি উন্নতি হচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাব মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থায় এই পরিবর্তনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রযুক্তি একদিকে যেমন জীবনকে সহজ করছে অন্যদিকে এটি শিক্ষার ধরন, পদ্ধতি ও কাঠামোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে জন্ম ও কানাডায় বেড়ে ওঠা ম্যালকম গ্ল্যাডওয়েল একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন লেখক, সাংবাদিক ও বক্তা। তাঁর অন্যতম বই হলো আউটলায়ার্স। বইটি বিশ্বের অনেক ভাষায় অনূদিত হয়ে মিলিয়ন মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুধু পাঠ্যপুস্তক বা শ্রেণিকক্ষের শিক্ষার মধ্যেই সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত নয়। এটি ব্যক্তিত্ব গঠনের, দক্ষতা বিকাশের এবং ভবিষ্যতের প্রস্তুতি নেওয়ার এক বিশাল ক্ষেত্র। এই সময় ক্লাব কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা হতে পারে, যা তাদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে উল্লেখযো
১ ঘণ্টা আগে