আব্দুর রাজ্জাক খান

জীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি। এটি শুধু বৈজ্ঞানিক তথ্য নয়, আমাদের অন্তর্নিহিত ক্ষমতা ও অসম্ভবকে জয় করার সামর্থ্যের স্মারক। তবু কেন আমরা নানা প্রতিকূলতায় ভেঙে পড়ি; নিজেদের প্রতি বিশ্বাস হারাই।
জীবনের প্রথম দৌড়ে বিজয়ী
জীবনের সেই প্রথম দৌড়ে আমাদের হাত, পা ও মস্তিষ্ক ছিল না। ছিল না কোনো অভিজ্ঞতা বা কারও সহায়তা। তবু আমরা বিজয়ী হয়েছিলাম। আজ আমাদের হাতে অসংখ্য সম্পদ রয়েছে—শিক্ষা, দক্ষতা, পরিবার, বন্ধু ও সমর্থন। কিন্তু তারপরও কেন আমরা ব্যর্থতার কাছে হার মানি, হতাশায় ডুবে যাই।
সফল ব্যক্তিদের থেকে শিক্ষা নিন
জীবনের পথে চ্যালেঞ্জ আসবে। তবে সফল ব্যক্তিরা কীভাবে এসব বাধা সামলেছেন, তা আমাদের জন্য বড় শিক্ষা হতে পারে, যেমন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালামের জীবন ছিল দারিদ্র্যের। আত্মবিশ্বাস ও কঠোর পরিশ্রম তাঁকে বিশ্বের অন্যতম সেরা বিজ্ঞানী ও নেতায় পরিণত করেছে। তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের দুনিয়ায় যুগান্তকারী অবদান রাখা স্টিফেন হকিং শারীরিক প্রতিবন্ধকতার শিকার হয়েও অসাধারণ মেধা ও ইচ্ছাশক্তি দিয়ে পৃথিবীকে দেখিয়েছেন—‘যতক্ষণ জীবন, ততক্ষণ আশা।’ এ কথা আমাদের শেখায় যে জীবনের চরম প্রতিকূলতার মধ্যেও সম্ভাবনা রয়েছে। ‘হ্যারি পটার’ সিরিজের স্রষ্টা জে কে রাউলিংয়ের জীবনও একসময় কঠিন ছিল। তিনি দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করছিলেন। কিন্তু তাঁর লেখা ও আত্মবিশ্বাস তাঁকে সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছে।
নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন ও সংকল্পবদ্ধ হোন
জীবনের প্রথম দিনে ৪০ কোটি প্রতিযোগীর মধ্যে বিজয়ী হয়েছিলেন। আজকের প্রতিকূলতায় আপনি জিততে পারেন। এর জন্য প্রয়োজন নিজের প্রতি বিশ্বাস ও সংকল্প। আপনার অস্তিত্ব প্রমাণ করে যে আপনি বিজয়ী। অনেক শিশু মাতৃগর্ভে টিকে থাকতে পারে না, অনেকে জন্মের পর মারা যায়। কিন্তু আপনি প্রতিটি ধাপ পেরিয়ে আজ এখানে পৌঁছেছেন। এটি শুধু একটি ঘটনা নয়, আপনার শক্তি ও মনোবলের প্রতিফলন। তাই জীবনের অন্য কোনো চ্যালেঞ্জ এই শক্তিকে হারাতে পারে না।
নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিন
জীবনের সংকটময় সময়ে হতাশা ভর করতে পারে। তবে এই হতাশা সাময়িক এবং এটি কাটিয়ে ওঠার উপায় রয়েছে। আপনি একজন বিশেষ ব্যক্তি। নিজের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রাখুন। নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিন এবং নিজেকে সময় দিন। জীবনের কঠিন মুহূর্তেও আশাবাদী থাকা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি সমস্যার মধ্যে সম্ভাবনার দ্বার লুকিয়ে থাকে। সেই সম্ভাবনা খুঁজে বের করুন।
সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না
জীবনের লক্ষ্য পরিষ্কার রাখুন। প্রতিকূলতার মুখে দৃষ্টিভঙ্গি হারাবেন না। লক্ষ্য অর্জনের জন্য ধাপে ধাপে পরিকল্পনা করুন এবং সে অনুযায়ী এগিয়ে যান। চারপাশের অনেকে জীবনের কঠিন সময় পেরিয়ে সাফল্য অর্জন করেছেন। তাঁদের জীবনের গল্প পড়ুন বা শুনুন। এটি আপনাকে নতুন করে উদ্দীপিত করবে। জীবনের যেকোনো কঠিন সময়ে পরিবারের সদস্য, বন্ধু বা বিশেষজ্ঞের সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না। অনেক সময় সমস্যার সমাধান অন্যের দৃষ্টিভঙ্গিতে লুকিয়ে থাকে।
নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলুন
জীবন আপনাকে বারবার চ্যালেঞ্জ করবে। মনে রাখবেন, এসব চ্যালেঞ্জ আপনাকে শক্তিশালী করে তোলে। জীবনের যেকোনো কঠিন পরিস্থিতি উন্নতির নতুন পথ দেখায়। নিজেকে সব সময় মনে করিয়ে দিন যে আপনি শুরু থেকেই একজন বিজয়ী। মাঝপথে হাল ছেড়ে দেওয়া আপনার জন্য নয়। প্রতিকূলতার মধ্যে নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলুন।
জীবনের প্রতিটি চ্যালেঞ্জের সামনে বলুন, ‘আমি জিতব।’ কারণ, আপনি জন্ম থেকেই একজন বিজয়ী।

জীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি। এটি শুধু বৈজ্ঞানিক তথ্য নয়, আমাদের অন্তর্নিহিত ক্ষমতা ও অসম্ভবকে জয় করার সামর্থ্যের স্মারক। তবু কেন আমরা নানা প্রতিকূলতায় ভেঙে পড়ি; নিজেদের প্রতি বিশ্বাস হারাই।
জীবনের প্রথম দৌড়ে বিজয়ী
জীবনের সেই প্রথম দৌড়ে আমাদের হাত, পা ও মস্তিষ্ক ছিল না। ছিল না কোনো অভিজ্ঞতা বা কারও সহায়তা। তবু আমরা বিজয়ী হয়েছিলাম। আজ আমাদের হাতে অসংখ্য সম্পদ রয়েছে—শিক্ষা, দক্ষতা, পরিবার, বন্ধু ও সমর্থন। কিন্তু তারপরও কেন আমরা ব্যর্থতার কাছে হার মানি, হতাশায় ডুবে যাই।
সফল ব্যক্তিদের থেকে শিক্ষা নিন
জীবনের পথে চ্যালেঞ্জ আসবে। তবে সফল ব্যক্তিরা কীভাবে এসব বাধা সামলেছেন, তা আমাদের জন্য বড় শিক্ষা হতে পারে, যেমন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালামের জীবন ছিল দারিদ্র্যের। আত্মবিশ্বাস ও কঠোর পরিশ্রম তাঁকে বিশ্বের অন্যতম সেরা বিজ্ঞানী ও নেতায় পরিণত করেছে। তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের দুনিয়ায় যুগান্তকারী অবদান রাখা স্টিফেন হকিং শারীরিক প্রতিবন্ধকতার শিকার হয়েও অসাধারণ মেধা ও ইচ্ছাশক্তি দিয়ে পৃথিবীকে দেখিয়েছেন—‘যতক্ষণ জীবন, ততক্ষণ আশা।’ এ কথা আমাদের শেখায় যে জীবনের চরম প্রতিকূলতার মধ্যেও সম্ভাবনা রয়েছে। ‘হ্যারি পটার’ সিরিজের স্রষ্টা জে কে রাউলিংয়ের জীবনও একসময় কঠিন ছিল। তিনি দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করছিলেন। কিন্তু তাঁর লেখা ও আত্মবিশ্বাস তাঁকে সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছে।
নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন ও সংকল্পবদ্ধ হোন
জীবনের প্রথম দিনে ৪০ কোটি প্রতিযোগীর মধ্যে বিজয়ী হয়েছিলেন। আজকের প্রতিকূলতায় আপনি জিততে পারেন। এর জন্য প্রয়োজন নিজের প্রতি বিশ্বাস ও সংকল্প। আপনার অস্তিত্ব প্রমাণ করে যে আপনি বিজয়ী। অনেক শিশু মাতৃগর্ভে টিকে থাকতে পারে না, অনেকে জন্মের পর মারা যায়। কিন্তু আপনি প্রতিটি ধাপ পেরিয়ে আজ এখানে পৌঁছেছেন। এটি শুধু একটি ঘটনা নয়, আপনার শক্তি ও মনোবলের প্রতিফলন। তাই জীবনের অন্য কোনো চ্যালেঞ্জ এই শক্তিকে হারাতে পারে না।
নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিন
জীবনের সংকটময় সময়ে হতাশা ভর করতে পারে। তবে এই হতাশা সাময়িক এবং এটি কাটিয়ে ওঠার উপায় রয়েছে। আপনি একজন বিশেষ ব্যক্তি। নিজের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রাখুন। নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিন এবং নিজেকে সময় দিন। জীবনের কঠিন মুহূর্তেও আশাবাদী থাকা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি সমস্যার মধ্যে সম্ভাবনার দ্বার লুকিয়ে থাকে। সেই সম্ভাবনা খুঁজে বের করুন।
সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না
জীবনের লক্ষ্য পরিষ্কার রাখুন। প্রতিকূলতার মুখে দৃষ্টিভঙ্গি হারাবেন না। লক্ষ্য অর্জনের জন্য ধাপে ধাপে পরিকল্পনা করুন এবং সে অনুযায়ী এগিয়ে যান। চারপাশের অনেকে জীবনের কঠিন সময় পেরিয়ে সাফল্য অর্জন করেছেন। তাঁদের জীবনের গল্প পড়ুন বা শুনুন। এটি আপনাকে নতুন করে উদ্দীপিত করবে। জীবনের যেকোনো কঠিন সময়ে পরিবারের সদস্য, বন্ধু বা বিশেষজ্ঞের সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না। অনেক সময় সমস্যার সমাধান অন্যের দৃষ্টিভঙ্গিতে লুকিয়ে থাকে।
নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলুন
জীবন আপনাকে বারবার চ্যালেঞ্জ করবে। মনে রাখবেন, এসব চ্যালেঞ্জ আপনাকে শক্তিশালী করে তোলে। জীবনের যেকোনো কঠিন পরিস্থিতি উন্নতির নতুন পথ দেখায়। নিজেকে সব সময় মনে করিয়ে দিন যে আপনি শুরু থেকেই একজন বিজয়ী। মাঝপথে হাল ছেড়ে দেওয়া আপনার জন্য নয়। প্রতিকূলতার মধ্যে নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলুন।
জীবনের প্রতিটি চ্যালেঞ্জের সামনে বলুন, ‘আমি জিতব।’ কারণ, আপনি জন্ম থেকেই একজন বিজয়ী।
আব্দুর রাজ্জাক খান

জীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি। এটি শুধু বৈজ্ঞানিক তথ্য নয়, আমাদের অন্তর্নিহিত ক্ষমতা ও অসম্ভবকে জয় করার সামর্থ্যের স্মারক। তবু কেন আমরা নানা প্রতিকূলতায় ভেঙে পড়ি; নিজেদের প্রতি বিশ্বাস হারাই।
জীবনের প্রথম দৌড়ে বিজয়ী
জীবনের সেই প্রথম দৌড়ে আমাদের হাত, পা ও মস্তিষ্ক ছিল না। ছিল না কোনো অভিজ্ঞতা বা কারও সহায়তা। তবু আমরা বিজয়ী হয়েছিলাম। আজ আমাদের হাতে অসংখ্য সম্পদ রয়েছে—শিক্ষা, দক্ষতা, পরিবার, বন্ধু ও সমর্থন। কিন্তু তারপরও কেন আমরা ব্যর্থতার কাছে হার মানি, হতাশায় ডুবে যাই।
সফল ব্যক্তিদের থেকে শিক্ষা নিন
জীবনের পথে চ্যালেঞ্জ আসবে। তবে সফল ব্যক্তিরা কীভাবে এসব বাধা সামলেছেন, তা আমাদের জন্য বড় শিক্ষা হতে পারে, যেমন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালামের জীবন ছিল দারিদ্র্যের। আত্মবিশ্বাস ও কঠোর পরিশ্রম তাঁকে বিশ্বের অন্যতম সেরা বিজ্ঞানী ও নেতায় পরিণত করেছে। তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের দুনিয়ায় যুগান্তকারী অবদান রাখা স্টিফেন হকিং শারীরিক প্রতিবন্ধকতার শিকার হয়েও অসাধারণ মেধা ও ইচ্ছাশক্তি দিয়ে পৃথিবীকে দেখিয়েছেন—‘যতক্ষণ জীবন, ততক্ষণ আশা।’ এ কথা আমাদের শেখায় যে জীবনের চরম প্রতিকূলতার মধ্যেও সম্ভাবনা রয়েছে। ‘হ্যারি পটার’ সিরিজের স্রষ্টা জে কে রাউলিংয়ের জীবনও একসময় কঠিন ছিল। তিনি দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করছিলেন। কিন্তু তাঁর লেখা ও আত্মবিশ্বাস তাঁকে সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছে।
নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন ও সংকল্পবদ্ধ হোন
জীবনের প্রথম দিনে ৪০ কোটি প্রতিযোগীর মধ্যে বিজয়ী হয়েছিলেন। আজকের প্রতিকূলতায় আপনি জিততে পারেন। এর জন্য প্রয়োজন নিজের প্রতি বিশ্বাস ও সংকল্প। আপনার অস্তিত্ব প্রমাণ করে যে আপনি বিজয়ী। অনেক শিশু মাতৃগর্ভে টিকে থাকতে পারে না, অনেকে জন্মের পর মারা যায়। কিন্তু আপনি প্রতিটি ধাপ পেরিয়ে আজ এখানে পৌঁছেছেন। এটি শুধু একটি ঘটনা নয়, আপনার শক্তি ও মনোবলের প্রতিফলন। তাই জীবনের অন্য কোনো চ্যালেঞ্জ এই শক্তিকে হারাতে পারে না।
নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিন
জীবনের সংকটময় সময়ে হতাশা ভর করতে পারে। তবে এই হতাশা সাময়িক এবং এটি কাটিয়ে ওঠার উপায় রয়েছে। আপনি একজন বিশেষ ব্যক্তি। নিজের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রাখুন। নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিন এবং নিজেকে সময় দিন। জীবনের কঠিন মুহূর্তেও আশাবাদী থাকা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি সমস্যার মধ্যে সম্ভাবনার দ্বার লুকিয়ে থাকে। সেই সম্ভাবনা খুঁজে বের করুন।
সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না
জীবনের লক্ষ্য পরিষ্কার রাখুন। প্রতিকূলতার মুখে দৃষ্টিভঙ্গি হারাবেন না। লক্ষ্য অর্জনের জন্য ধাপে ধাপে পরিকল্পনা করুন এবং সে অনুযায়ী এগিয়ে যান। চারপাশের অনেকে জীবনের কঠিন সময় পেরিয়ে সাফল্য অর্জন করেছেন। তাঁদের জীবনের গল্প পড়ুন বা শুনুন। এটি আপনাকে নতুন করে উদ্দীপিত করবে। জীবনের যেকোনো কঠিন সময়ে পরিবারের সদস্য, বন্ধু বা বিশেষজ্ঞের সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না। অনেক সময় সমস্যার সমাধান অন্যের দৃষ্টিভঙ্গিতে লুকিয়ে থাকে।
নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলুন
জীবন আপনাকে বারবার চ্যালেঞ্জ করবে। মনে রাখবেন, এসব চ্যালেঞ্জ আপনাকে শক্তিশালী করে তোলে। জীবনের যেকোনো কঠিন পরিস্থিতি উন্নতির নতুন পথ দেখায়। নিজেকে সব সময় মনে করিয়ে দিন যে আপনি শুরু থেকেই একজন বিজয়ী। মাঝপথে হাল ছেড়ে দেওয়া আপনার জন্য নয়। প্রতিকূলতার মধ্যে নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলুন।
জীবনের প্রতিটি চ্যালেঞ্জের সামনে বলুন, ‘আমি জিতব।’ কারণ, আপনি জন্ম থেকেই একজন বিজয়ী।

জীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি। এটি শুধু বৈজ্ঞানিক তথ্য নয়, আমাদের অন্তর্নিহিত ক্ষমতা ও অসম্ভবকে জয় করার সামর্থ্যের স্মারক। তবু কেন আমরা নানা প্রতিকূলতায় ভেঙে পড়ি; নিজেদের প্রতি বিশ্বাস হারাই।
জীবনের প্রথম দৌড়ে বিজয়ী
জীবনের সেই প্রথম দৌড়ে আমাদের হাত, পা ও মস্তিষ্ক ছিল না। ছিল না কোনো অভিজ্ঞতা বা কারও সহায়তা। তবু আমরা বিজয়ী হয়েছিলাম। আজ আমাদের হাতে অসংখ্য সম্পদ রয়েছে—শিক্ষা, দক্ষতা, পরিবার, বন্ধু ও সমর্থন। কিন্তু তারপরও কেন আমরা ব্যর্থতার কাছে হার মানি, হতাশায় ডুবে যাই।
সফল ব্যক্তিদের থেকে শিক্ষা নিন
জীবনের পথে চ্যালেঞ্জ আসবে। তবে সফল ব্যক্তিরা কীভাবে এসব বাধা সামলেছেন, তা আমাদের জন্য বড় শিক্ষা হতে পারে, যেমন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালামের জীবন ছিল দারিদ্র্যের। আত্মবিশ্বাস ও কঠোর পরিশ্রম তাঁকে বিশ্বের অন্যতম সেরা বিজ্ঞানী ও নেতায় পরিণত করেছে। তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের দুনিয়ায় যুগান্তকারী অবদান রাখা স্টিফেন হকিং শারীরিক প্রতিবন্ধকতার শিকার হয়েও অসাধারণ মেধা ও ইচ্ছাশক্তি দিয়ে পৃথিবীকে দেখিয়েছেন—‘যতক্ষণ জীবন, ততক্ষণ আশা।’ এ কথা আমাদের শেখায় যে জীবনের চরম প্রতিকূলতার মধ্যেও সম্ভাবনা রয়েছে। ‘হ্যারি পটার’ সিরিজের স্রষ্টা জে কে রাউলিংয়ের জীবনও একসময় কঠিন ছিল। তিনি দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করছিলেন। কিন্তু তাঁর লেখা ও আত্মবিশ্বাস তাঁকে সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছে।
নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন ও সংকল্পবদ্ধ হোন
জীবনের প্রথম দিনে ৪০ কোটি প্রতিযোগীর মধ্যে বিজয়ী হয়েছিলেন। আজকের প্রতিকূলতায় আপনি জিততে পারেন। এর জন্য প্রয়োজন নিজের প্রতি বিশ্বাস ও সংকল্প। আপনার অস্তিত্ব প্রমাণ করে যে আপনি বিজয়ী। অনেক শিশু মাতৃগর্ভে টিকে থাকতে পারে না, অনেকে জন্মের পর মারা যায়। কিন্তু আপনি প্রতিটি ধাপ পেরিয়ে আজ এখানে পৌঁছেছেন। এটি শুধু একটি ঘটনা নয়, আপনার শক্তি ও মনোবলের প্রতিফলন। তাই জীবনের অন্য কোনো চ্যালেঞ্জ এই শক্তিকে হারাতে পারে না।
নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিন
জীবনের সংকটময় সময়ে হতাশা ভর করতে পারে। তবে এই হতাশা সাময়িক এবং এটি কাটিয়ে ওঠার উপায় রয়েছে। আপনি একজন বিশেষ ব্যক্তি। নিজের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রাখুন। নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিন এবং নিজেকে সময় দিন। জীবনের কঠিন মুহূর্তেও আশাবাদী থাকা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি সমস্যার মধ্যে সম্ভাবনার দ্বার লুকিয়ে থাকে। সেই সম্ভাবনা খুঁজে বের করুন।
সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না
জীবনের লক্ষ্য পরিষ্কার রাখুন। প্রতিকূলতার মুখে দৃষ্টিভঙ্গি হারাবেন না। লক্ষ্য অর্জনের জন্য ধাপে ধাপে পরিকল্পনা করুন এবং সে অনুযায়ী এগিয়ে যান। চারপাশের অনেকে জীবনের কঠিন সময় পেরিয়ে সাফল্য অর্জন করেছেন। তাঁদের জীবনের গল্প পড়ুন বা শুনুন। এটি আপনাকে নতুন করে উদ্দীপিত করবে। জীবনের যেকোনো কঠিন সময়ে পরিবারের সদস্য, বন্ধু বা বিশেষজ্ঞের সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না। অনেক সময় সমস্যার সমাধান অন্যের দৃষ্টিভঙ্গিতে লুকিয়ে থাকে।
নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলুন
জীবন আপনাকে বারবার চ্যালেঞ্জ করবে। মনে রাখবেন, এসব চ্যালেঞ্জ আপনাকে শক্তিশালী করে তোলে। জীবনের যেকোনো কঠিন পরিস্থিতি উন্নতির নতুন পথ দেখায়। নিজেকে সব সময় মনে করিয়ে দিন যে আপনি শুরু থেকেই একজন বিজয়ী। মাঝপথে হাল ছেড়ে দেওয়া আপনার জন্য নয়। প্রতিকূলতার মধ্যে নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলুন।
জীবনের প্রতিটি চ্যালেঞ্জের সামনে বলুন, ‘আমি জিতব।’ কারণ, আপনি জন্ম থেকেই একজন বিজয়ী।

এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
৮ ঘণ্টা আগে
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রধান মাপকাঠি আইইএলটিএস পরীক্ষার পদ্ধতিতে বড় পরিবর্তন আসছে। এত দিন এই পরীক্ষা কাগজভিত্তিক (পেপার বেসড) পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হতো, যেখানে পরীক্ষার্থীরা কাগজে উত্তর লিখে জমা দিতেন।
তবে আগামী বছরের ৩১ জানুয়ারির পর এই পদ্ধতি আর থাকছে না। এর পর থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে নেওয়া হবে।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের (বাংলাদেশ) ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রধান মাপকাঠি আইইএলটিএস পরীক্ষার পদ্ধতিতে বড় পরিবর্তন আসছে। এত দিন এই পরীক্ষা কাগজভিত্তিক (পেপার বেসড) পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হতো, যেখানে পরীক্ষার্থীরা কাগজে উত্তর লিখে জমা দিতেন।
তবে আগামী বছরের ৩১ জানুয়ারির পর এই পদ্ধতি আর থাকছে না। এর পর থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে নেওয়া হবে।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের (বাংলাদেশ) ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।

জীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি।
১৮ জানুয়ারি ২০২৫
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
বিজয়ের এই মহান দিনে আজকের পত্রিকার পাঠক ফোরাম পাঠকবন্ধু জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানানো হয়। পাঠকবন্ধুর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাক খানের নেতৃত্বে বিভিন্ন শাখার বন্ধুরা এতে অংশ নেন। উপস্থিত ছিলেন সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন, তানজিল কাজী এবং সানজিদা জান্নাত পিংকি।
তরুণ প্রজন্মের দায়িত্ব ও আত্মত্যাগের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে এলিন খান বলেন, ‘এ বিজয় অর্জিত হয়েছে শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অশেষ ত্যাগ, সাহস এবং একাত্মতার মাধ্যমে। আমাদের দায়িত্ব হলো এই অর্জিত স্বাধীনতাকে সংরক্ষণ করা এবং দেশের উন্নয়নের জন্য নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। যুবসমাজকে সাহসী, দায়িত্ববান এবং ন্যায়পরায়ণ হয়ে এগিয়ে আসতে হবে, যেন আমরা একটি শক্তিশালী, মানবিক ও বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারি।’
তানজিল কাজী বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের মনে করিয়ে দেয়, অন্যায় ও শোষণের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হলে একটি জাতি কীভাবে অসম্ভবকেও সম্ভব করে তুলতে পারে। বিজয়ের মধ্য দিয়েই স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয়। আজ বাংলাদেশ অর্থনীতি, শিক্ষা, অবকাঠামো ও প্রযুক্তিতে অগ্রগতির পথে এগিয়ে চলেছে। তবে বিজয়ের প্রকৃত মর্যাদা তখনই প্রতিষ্ঠিত হবে, যখন এই অগ্রগতি হবে ন্যায়, সাম্য ও মানবিকতার ওপর প্রতিষ্ঠিত।’

সানজিদা জান্নাত পিংকি বলেন, ‘অনেক অপেক্ষা, অনেক ত্যাগের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। কিন্তু স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হলেও সাম্য, মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পায়নি। আমাদের এসব প্রতিষ্ঠার লড়াই চালু রাখতে হবে।’
বিভিন্ন শাখার বন্ধুদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদ হাসান, তাহমিদ হাসান, সফিক খান, আবিদ আনজুম ত্রিদিব, আফরা রুমালী সুপ্তি, জান্নাতুল লামিশা, হামিম মন্ডল, শরিফুল ইসলাম রিফাত, শিহাব আহসান প্রমুখ।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বন্ধুরা একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
বিজয়ের এই মহান দিনে আজকের পত্রিকার পাঠক ফোরাম পাঠকবন্ধু জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানানো হয়। পাঠকবন্ধুর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাক খানের নেতৃত্বে বিভিন্ন শাখার বন্ধুরা এতে অংশ নেন। উপস্থিত ছিলেন সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন, তানজিল কাজী এবং সানজিদা জান্নাত পিংকি।
তরুণ প্রজন্মের দায়িত্ব ও আত্মত্যাগের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে এলিন খান বলেন, ‘এ বিজয় অর্জিত হয়েছে শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অশেষ ত্যাগ, সাহস এবং একাত্মতার মাধ্যমে। আমাদের দায়িত্ব হলো এই অর্জিত স্বাধীনতাকে সংরক্ষণ করা এবং দেশের উন্নয়নের জন্য নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। যুবসমাজকে সাহসী, দায়িত্ববান এবং ন্যায়পরায়ণ হয়ে এগিয়ে আসতে হবে, যেন আমরা একটি শক্তিশালী, মানবিক ও বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারি।’
তানজিল কাজী বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের মনে করিয়ে দেয়, অন্যায় ও শোষণের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হলে একটি জাতি কীভাবে অসম্ভবকেও সম্ভব করে তুলতে পারে। বিজয়ের মধ্য দিয়েই স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয়। আজ বাংলাদেশ অর্থনীতি, শিক্ষা, অবকাঠামো ও প্রযুক্তিতে অগ্রগতির পথে এগিয়ে চলেছে। তবে বিজয়ের প্রকৃত মর্যাদা তখনই প্রতিষ্ঠিত হবে, যখন এই অগ্রগতি হবে ন্যায়, সাম্য ও মানবিকতার ওপর প্রতিষ্ঠিত।’

সানজিদা জান্নাত পিংকি বলেন, ‘অনেক অপেক্ষা, অনেক ত্যাগের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। কিন্তু স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হলেও সাম্য, মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পায়নি। আমাদের এসব প্রতিষ্ঠার লড়াই চালু রাখতে হবে।’
বিভিন্ন শাখার বন্ধুদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদ হাসান, তাহমিদ হাসান, সফিক খান, আবিদ আনজুম ত্রিদিব, আফরা রুমালী সুপ্তি, জান্নাতুল লামিশা, হামিম মন্ডল, শরিফুল ইসলাম রিফাত, শিহাব আহসান প্রমুখ।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বন্ধুরা একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

জীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি।
১৮ জানুয়ারি ২০২৫
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
৮ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
৩ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদসমূহের গঠন ও পরিচালনা বিধিমালা–২০২৫-এর ১৭ নম্বর বিধি অনুযায়ী গঠিত অভিযোগ ও নিষ্পত্তি কমিটি সাতজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে করা অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি মর্মে রিপোর্ট দিয়েছে। এ ছাড়া একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট-সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল কর্তৃক প্রমাণিত নয় বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে এবং অপর একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট রিপোর্ট-সংক্রান্ত জটিলতার মীমাংসা হওয়ায় মোট ৯ জনের প্রার্থিতা পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
পুনর্বহাল হওয়া প্রার্থীরা হলেন—সহসভাপতি পদপ্রার্থী চন্দন কুমার দাস, সহসাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. শাহিন মিয়া, সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মোসা. উম্মে মাবুদা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তানভীর মাহমুদ (শিহাব), আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তাসনিমুল হাসান, নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ ও মনিরুজ্জামান (মনির), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. ইমরান হোসেন।
উল্লেখ্য, অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে গতকাল রোববার দাবি করেছিলেন ঢামেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও চিকিৎসক) ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়ুবিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছেন। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তাঁর ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল। এ বিষয়ে তাঁর স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদন গতকাল প্রকাশিত হয়। সেখানেও বলা হয়, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
এর আগে ১১ ডিসেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদে (জকসু) ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল শিক্ষার্থী সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। অর্থাৎ ৩৪ পদের বিপরীতে ১৮৯ জন চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হয়। এর মধ্যে বিভিন্ন অভিযোগ ও ডোপ টেস্ট (মাদক পরীক্ষা) উতরাতে না পারায় চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন ৪২ জন প্রার্থী। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সংসদে ৩৮ ও হল শিক্ষার্থী সংসদে চার শিক্ষার্থী ছিলেন। এই ৪২ জনের মধ্যে আজ ৯ শিক্ষার্থী প্রার্থিতা ফিরে পেলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদসমূহের গঠন ও পরিচালনা বিধিমালা–২০২৫-এর ১৭ নম্বর বিধি অনুযায়ী গঠিত অভিযোগ ও নিষ্পত্তি কমিটি সাতজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে করা অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি মর্মে রিপোর্ট দিয়েছে। এ ছাড়া একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট-সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল কর্তৃক প্রমাণিত নয় বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে এবং অপর একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট রিপোর্ট-সংক্রান্ত জটিলতার মীমাংসা হওয়ায় মোট ৯ জনের প্রার্থিতা পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
পুনর্বহাল হওয়া প্রার্থীরা হলেন—সহসভাপতি পদপ্রার্থী চন্দন কুমার দাস, সহসাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. শাহিন মিয়া, সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মোসা. উম্মে মাবুদা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তানভীর মাহমুদ (শিহাব), আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তাসনিমুল হাসান, নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ ও মনিরুজ্জামান (মনির), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. ইমরান হোসেন।
উল্লেখ্য, অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে গতকাল রোববার দাবি করেছিলেন ঢামেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও চিকিৎসক) ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়ুবিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছেন। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তাঁর ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল। এ বিষয়ে তাঁর স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদন গতকাল প্রকাশিত হয়। সেখানেও বলা হয়, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
এর আগে ১১ ডিসেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদে (জকসু) ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল শিক্ষার্থী সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। অর্থাৎ ৩৪ পদের বিপরীতে ১৮৯ জন চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হয়। এর মধ্যে বিভিন্ন অভিযোগ ও ডোপ টেস্ট (মাদক পরীক্ষা) উতরাতে না পারায় চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন ৪২ জন প্রার্থী। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সংসদে ৩৮ ও হল শিক্ষার্থী সংসদে চার শিক্ষার্থী ছিলেন। এই ৪২ জনের মধ্যে আজ ৯ শিক্ষার্থী প্রার্থিতা ফিরে পেলেন।

জীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি।
১৮ জানুয়ারি ২০২৫
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
৮ ঘণ্টা আগে
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১ দিন আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
৩ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

জীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি।
১৮ জানুয়ারি ২০২৫
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
৮ ঘণ্টা আগে
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে