আব্দুর রাজ্জাক খান
জীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি। এটি শুধু বৈজ্ঞানিক তথ্য নয়, আমাদের অন্তর্নিহিত ক্ষমতা ও অসম্ভবকে জয় করার সামর্থ্যের স্মারক। তবু কেন আমরা নানা প্রতিকূলতায় ভেঙে পড়ি; নিজেদের প্রতি বিশ্বাস হারাই।
জীবনের প্রথম দৌড়ে বিজয়ী
জীবনের সেই প্রথম দৌড়ে আমাদের হাত, পা ও মস্তিষ্ক ছিল না। ছিল না কোনো অভিজ্ঞতা বা কারও সহায়তা। তবু আমরা বিজয়ী হয়েছিলাম। আজ আমাদের হাতে অসংখ্য সম্পদ রয়েছে—শিক্ষা, দক্ষতা, পরিবার, বন্ধু ও সমর্থন। কিন্তু তারপরও কেন আমরা ব্যর্থতার কাছে হার মানি, হতাশায় ডুবে যাই।
সফল ব্যক্তিদের থেকে শিক্ষা নিন
জীবনের পথে চ্যালেঞ্জ আসবে। তবে সফল ব্যক্তিরা কীভাবে এসব বাধা সামলেছেন, তা আমাদের জন্য বড় শিক্ষা হতে পারে, যেমন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালামের জীবন ছিল দারিদ্র্যের। আত্মবিশ্বাস ও কঠোর পরিশ্রম তাঁকে বিশ্বের অন্যতম সেরা বিজ্ঞানী ও নেতায় পরিণত করেছে। তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের দুনিয়ায় যুগান্তকারী অবদান রাখা স্টিফেন হকিং শারীরিক প্রতিবন্ধকতার শিকার হয়েও অসাধারণ মেধা ও ইচ্ছাশক্তি দিয়ে পৃথিবীকে দেখিয়েছেন—‘যতক্ষণ জীবন, ততক্ষণ আশা।’ এ কথা আমাদের শেখায় যে জীবনের চরম প্রতিকূলতার মধ্যেও সম্ভাবনা রয়েছে। ‘হ্যারি পটার’ সিরিজের স্রষ্টা জে কে রাউলিংয়ের জীবনও একসময় কঠিন ছিল। তিনি দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করছিলেন। কিন্তু তাঁর লেখা ও আত্মবিশ্বাস তাঁকে সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছে।
নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন ও সংকল্পবদ্ধ হোন
জীবনের প্রথম দিনে ৪০ কোটি প্রতিযোগীর মধ্যে বিজয়ী হয়েছিলেন। আজকের প্রতিকূলতায় আপনি জিততে পারেন। এর জন্য প্রয়োজন নিজের প্রতি বিশ্বাস ও সংকল্প। আপনার অস্তিত্ব প্রমাণ করে যে আপনি বিজয়ী। অনেক শিশু মাতৃগর্ভে টিকে থাকতে পারে না, অনেকে জন্মের পর মারা যায়। কিন্তু আপনি প্রতিটি ধাপ পেরিয়ে আজ এখানে পৌঁছেছেন। এটি শুধু একটি ঘটনা নয়, আপনার শক্তি ও মনোবলের প্রতিফলন। তাই জীবনের অন্য কোনো চ্যালেঞ্জ এই শক্তিকে হারাতে পারে না।
নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিন
জীবনের সংকটময় সময়ে হতাশা ভর করতে পারে। তবে এই হতাশা সাময়িক এবং এটি কাটিয়ে ওঠার উপায় রয়েছে। আপনি একজন বিশেষ ব্যক্তি। নিজের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রাখুন। নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিন এবং নিজেকে সময় দিন। জীবনের কঠিন মুহূর্তেও আশাবাদী থাকা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি সমস্যার মধ্যে সম্ভাবনার দ্বার লুকিয়ে থাকে। সেই সম্ভাবনা খুঁজে বের করুন।
সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না
জীবনের লক্ষ্য পরিষ্কার রাখুন। প্রতিকূলতার মুখে দৃষ্টিভঙ্গি হারাবেন না। লক্ষ্য অর্জনের জন্য ধাপে ধাপে পরিকল্পনা করুন এবং সে অনুযায়ী এগিয়ে যান। চারপাশের অনেকে জীবনের কঠিন সময় পেরিয়ে সাফল্য অর্জন করেছেন। তাঁদের জীবনের গল্প পড়ুন বা শুনুন। এটি আপনাকে নতুন করে উদ্দীপিত করবে। জীবনের যেকোনো কঠিন সময়ে পরিবারের সদস্য, বন্ধু বা বিশেষজ্ঞের সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না। অনেক সময় সমস্যার সমাধান অন্যের দৃষ্টিভঙ্গিতে লুকিয়ে থাকে।
নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলুন
জীবন আপনাকে বারবার চ্যালেঞ্জ করবে। মনে রাখবেন, এসব চ্যালেঞ্জ আপনাকে শক্তিশালী করে তোলে। জীবনের যেকোনো কঠিন পরিস্থিতি উন্নতির নতুন পথ দেখায়। নিজেকে সব সময় মনে করিয়ে দিন যে আপনি শুরু থেকেই একজন বিজয়ী। মাঝপথে হাল ছেড়ে দেওয়া আপনার জন্য নয়। প্রতিকূলতার মধ্যে নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলুন।
জীবনের প্রতিটি চ্যালেঞ্জের সামনে বলুন, ‘আমি জিতব।’ কারণ, আপনি জন্ম থেকেই একজন বিজয়ী।
জীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি। এটি শুধু বৈজ্ঞানিক তথ্য নয়, আমাদের অন্তর্নিহিত ক্ষমতা ও অসম্ভবকে জয় করার সামর্থ্যের স্মারক। তবু কেন আমরা নানা প্রতিকূলতায় ভেঙে পড়ি; নিজেদের প্রতি বিশ্বাস হারাই।
জীবনের প্রথম দৌড়ে বিজয়ী
জীবনের সেই প্রথম দৌড়ে আমাদের হাত, পা ও মস্তিষ্ক ছিল না। ছিল না কোনো অভিজ্ঞতা বা কারও সহায়তা। তবু আমরা বিজয়ী হয়েছিলাম। আজ আমাদের হাতে অসংখ্য সম্পদ রয়েছে—শিক্ষা, দক্ষতা, পরিবার, বন্ধু ও সমর্থন। কিন্তু তারপরও কেন আমরা ব্যর্থতার কাছে হার মানি, হতাশায় ডুবে যাই।
সফল ব্যক্তিদের থেকে শিক্ষা নিন
জীবনের পথে চ্যালেঞ্জ আসবে। তবে সফল ব্যক্তিরা কীভাবে এসব বাধা সামলেছেন, তা আমাদের জন্য বড় শিক্ষা হতে পারে, যেমন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালামের জীবন ছিল দারিদ্র্যের। আত্মবিশ্বাস ও কঠোর পরিশ্রম তাঁকে বিশ্বের অন্যতম সেরা বিজ্ঞানী ও নেতায় পরিণত করেছে। তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের দুনিয়ায় যুগান্তকারী অবদান রাখা স্টিফেন হকিং শারীরিক প্রতিবন্ধকতার শিকার হয়েও অসাধারণ মেধা ও ইচ্ছাশক্তি দিয়ে পৃথিবীকে দেখিয়েছেন—‘যতক্ষণ জীবন, ততক্ষণ আশা।’ এ কথা আমাদের শেখায় যে জীবনের চরম প্রতিকূলতার মধ্যেও সম্ভাবনা রয়েছে। ‘হ্যারি পটার’ সিরিজের স্রষ্টা জে কে রাউলিংয়ের জীবনও একসময় কঠিন ছিল। তিনি দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করছিলেন। কিন্তু তাঁর লেখা ও আত্মবিশ্বাস তাঁকে সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছে।
নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন ও সংকল্পবদ্ধ হোন
জীবনের প্রথম দিনে ৪০ কোটি প্রতিযোগীর মধ্যে বিজয়ী হয়েছিলেন। আজকের প্রতিকূলতায় আপনি জিততে পারেন। এর জন্য প্রয়োজন নিজের প্রতি বিশ্বাস ও সংকল্প। আপনার অস্তিত্ব প্রমাণ করে যে আপনি বিজয়ী। অনেক শিশু মাতৃগর্ভে টিকে থাকতে পারে না, অনেকে জন্মের পর মারা যায়। কিন্তু আপনি প্রতিটি ধাপ পেরিয়ে আজ এখানে পৌঁছেছেন। এটি শুধু একটি ঘটনা নয়, আপনার শক্তি ও মনোবলের প্রতিফলন। তাই জীবনের অন্য কোনো চ্যালেঞ্জ এই শক্তিকে হারাতে পারে না।
নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিন
জীবনের সংকটময় সময়ে হতাশা ভর করতে পারে। তবে এই হতাশা সাময়িক এবং এটি কাটিয়ে ওঠার উপায় রয়েছে। আপনি একজন বিশেষ ব্যক্তি। নিজের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রাখুন। নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিন এবং নিজেকে সময় দিন। জীবনের কঠিন মুহূর্তেও আশাবাদী থাকা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি সমস্যার মধ্যে সম্ভাবনার দ্বার লুকিয়ে থাকে। সেই সম্ভাবনা খুঁজে বের করুন।
সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না
জীবনের লক্ষ্য পরিষ্কার রাখুন। প্রতিকূলতার মুখে দৃষ্টিভঙ্গি হারাবেন না। লক্ষ্য অর্জনের জন্য ধাপে ধাপে পরিকল্পনা করুন এবং সে অনুযায়ী এগিয়ে যান। চারপাশের অনেকে জীবনের কঠিন সময় পেরিয়ে সাফল্য অর্জন করেছেন। তাঁদের জীবনের গল্প পড়ুন বা শুনুন। এটি আপনাকে নতুন করে উদ্দীপিত করবে। জীবনের যেকোনো কঠিন সময়ে পরিবারের সদস্য, বন্ধু বা বিশেষজ্ঞের সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না। অনেক সময় সমস্যার সমাধান অন্যের দৃষ্টিভঙ্গিতে লুকিয়ে থাকে।
নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলুন
জীবন আপনাকে বারবার চ্যালেঞ্জ করবে। মনে রাখবেন, এসব চ্যালেঞ্জ আপনাকে শক্তিশালী করে তোলে। জীবনের যেকোনো কঠিন পরিস্থিতি উন্নতির নতুন পথ দেখায়। নিজেকে সব সময় মনে করিয়ে দিন যে আপনি শুরু থেকেই একজন বিজয়ী। মাঝপথে হাল ছেড়ে দেওয়া আপনার জন্য নয়। প্রতিকূলতার মধ্যে নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলুন।
জীবনের প্রতিটি চ্যালেঞ্জের সামনে বলুন, ‘আমি জিতব।’ কারণ, আপনি জন্ম থেকেই একজন বিজয়ী।
ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগ ‘ইউআইইউ সিএসই ফেস্ট ২০২৫’ শিরোনামে আন্তকলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ব্লক চেইন অলিম্পিয়াড, আইসিটি অলিম্পিয়াড, প্রজেক্ট শো, লাইন ফলোয়িং রোবট (এলএফআর), প্রোগ্রামিং কনটেস্টসহ মোট ছয়টি বিষয়ে দুই দি
৭ ঘণ্টা আগেঅনেকে মনে করেন, জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রস্তুতির সময়। কারণ, সামনের চার-পাঁচ বছর বা আরও বেশি সময়ের পড়ালেখার বিষয় নিশ্চিত করতে হয় এই সময়ে। তাই প্রথমে নির্ধারণ করুন—কী করতে চান, কী নিয়ে এগোতে চান এবং পাঁচ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চান। এভাবে লক্ষ্য ঠিক করুন।
২০ ঘণ্টা আগেএতক্ষণ প্রশ্নপত্র দেখেছেন, বিশ্লেষণ করেছেন এবং সম্ভাব্য উত্তর ধরে নিয়েছেন। এখন রেকর্ডিং শোনার পালা। এবার রেকর্ডিং শুনে প্রশ্নপত্রের ওপর নোট নিতে থাকুন। যেহেতু সম্ভাব্য উত্তর কী হবে তা আগে থেকে জানেন, তাই সঠিক উত্তর ধরতে পারা সহজ হবে। তবে যতটা সম্ভব নোট নিতে থাকুন। প্রয়োজন না হলে বাদ দেওয়া যাবে...
২০ ঘণ্টা আগেচীনে ইউইএসটিসি চায়নিজ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ ২০২৫-২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। দেশটির শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এ বৃত্তি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির ইলেকট্রনিক সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের...
২০ ঘণ্টা আগে