ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শান্তিপূর্ণ শিক্ষার পরিবেশ বজায় ও সহাবস্থান নিশ্চিতের দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিএনপি-জামায়াতপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল। আজ বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে মানববন্ধন করে সংগঠনটি।
এ সময় বক্তারা বলেন, সম্প্রতি ক্যাম্পাসে যেসব অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, সেখানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোনো কার্যকর ভূমিকা পালন করেনি। যেটুকু করেছে তা-ও সরকার-সমর্থিত ছাত্রসংগঠনের পক্ষে ভূমিকা পালন করেছে। অন্যদিকে, প্রক্টর আওয়ামী লীগের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন।
এ সময় সাদা দলের শিক্ষকেরা ছাত্রদলের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ এনে প্রতিবাদ ও নিন্দা জানান। একই সঙ্গে ক্যাম্পাস ও হলগুলোতে সব ক্রিয়াশীল ছাত্রসংগঠন ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের সহাবস্থানের দাবি জানান।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন সাদা দলের সাবেক আহ্বায়ক অধ্যাপক লুৎফুর রহমান। মানববন্ধনে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাবি শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম ও অধ্যাপক মামুন আহমেদ, ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, বিজ্ঞান অনুষদের সাদা দলের সাবেক আহ্বায়ক অধ্যাপক এমরান কাইয়ুম, কলা অনুষদের আহ্বায়ক মো. আল আমিনসহ সংগঠনটির বিভিন্ন স্তরের শিক্ষক নেতা।
মানববন্ধনে সভাপতির বক্তব্যে সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক লুৎফর রহমান বলেন, ‘ক্যাম্পাসের এই চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আমরা উপাচার্যের সঙ্গে একাধিকবার সাক্ষাৎ করেছি। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও সরকারের কাছে গত কয়েক দিন ধরে ক্যাম্পাসে চলমান সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধ করে শিক্ষার সুস্থ পরিবেশ বজায় রাখার দাবি জানাচ্ছি। একই সঙ্গে তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।’
অধ্যাপক লুৎফর রহমান বলেন, ‘দেশের অন্যতম বৃহৎ ছাত্রসংগঠন ছাত্রদলের বিরুদ্ধে যে সকল মামলা হয়েছে, তা তুলে নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। বিগত কয়েক দিনে যে সকল ছাত্র-ছাত্রী ও ছাত্রনেতা হামলার শিকার হয়েছে, তাদের সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করার দাবি জানাচ্ছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অভিভাবক হিসেবে সকল ছাত্রসংগঠনের প্রতি সংবেদনশীল থেকে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করবেন—এটি আমরা তাঁর কাছে প্রত্যাশা করি এবং দাবি জানাচ্ছি।’
এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম বলেন, ‘প্রশাসন অবশ্যই নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করবে, কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি প্রশাসন সন্ত্রাসী কার্যক্রমে মদদ দিচ্ছে। প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা কোনো দায়িত্ব পূর্ণরূপে পালন করেননি। প্রক্টর ছিল ছাত্রলীগ ও আওয়ামী ফ্যাসিবাদের ভূমিকায়। প্রশাসন যেহেতু যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি, তাই আমরা মনে করি প্রশাসনের সম্মতিতে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। একাধিকবার আমরা উপাচার্যের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি, তিনি আমাদের কথা শুনেছেন, কিন্তু তাঁর পক্ষ থেকে ইতিবাচক কোনো রেসপন্স আমরা পাইনি, যা আমাদের আহত করেছে। এভাবে চলতে থাকলে ভবিষ্যতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেমন হবে, তা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেন এই শিক্ষক নেতা।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শান্তিপূর্ণ শিক্ষার পরিবেশ বজায় ও সহাবস্থান নিশ্চিতের দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিএনপি-জামায়াতপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল। আজ বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে মানববন্ধন করে সংগঠনটি।
এ সময় বক্তারা বলেন, সম্প্রতি ক্যাম্পাসে যেসব অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে, সেখানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোনো কার্যকর ভূমিকা পালন করেনি। যেটুকু করেছে তা-ও সরকার-সমর্থিত ছাত্রসংগঠনের পক্ষে ভূমিকা পালন করেছে। অন্যদিকে, প্রক্টর আওয়ামী লীগের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন।
এ সময় সাদা দলের শিক্ষকেরা ছাত্রদলের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ এনে প্রতিবাদ ও নিন্দা জানান। একই সঙ্গে ক্যাম্পাস ও হলগুলোতে সব ক্রিয়াশীল ছাত্রসংগঠন ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের সহাবস্থানের দাবি জানান।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন সাদা দলের সাবেক আহ্বায়ক অধ্যাপক লুৎফুর রহমান। মানববন্ধনে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাবি শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম ও অধ্যাপক মামুন আহমেদ, ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, বিজ্ঞান অনুষদের সাদা দলের সাবেক আহ্বায়ক অধ্যাপক এমরান কাইয়ুম, কলা অনুষদের আহ্বায়ক মো. আল আমিনসহ সংগঠনটির বিভিন্ন স্তরের শিক্ষক নেতা।
মানববন্ধনে সভাপতির বক্তব্যে সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক লুৎফর রহমান বলেন, ‘ক্যাম্পাসের এই চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আমরা উপাচার্যের সঙ্গে একাধিকবার সাক্ষাৎ করেছি। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও সরকারের কাছে গত কয়েক দিন ধরে ক্যাম্পাসে চলমান সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধ করে শিক্ষার সুস্থ পরিবেশ বজায় রাখার দাবি জানাচ্ছি। একই সঙ্গে তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।’
অধ্যাপক লুৎফর রহমান বলেন, ‘দেশের অন্যতম বৃহৎ ছাত্রসংগঠন ছাত্রদলের বিরুদ্ধে যে সকল মামলা হয়েছে, তা তুলে নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। বিগত কয়েক দিনে যে সকল ছাত্র-ছাত্রী ও ছাত্রনেতা হামলার শিকার হয়েছে, তাদের সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করার দাবি জানাচ্ছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অভিভাবক হিসেবে সকল ছাত্রসংগঠনের প্রতি সংবেদনশীল থেকে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করবেন—এটি আমরা তাঁর কাছে প্রত্যাশা করি এবং দাবি জানাচ্ছি।’
এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম বলেন, ‘প্রশাসন অবশ্যই নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করবে, কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি প্রশাসন সন্ত্রাসী কার্যক্রমে মদদ দিচ্ছে। প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা কোনো দায়িত্ব পূর্ণরূপে পালন করেননি। প্রক্টর ছিল ছাত্রলীগ ও আওয়ামী ফ্যাসিবাদের ভূমিকায়। প্রশাসন যেহেতু যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি, তাই আমরা মনে করি প্রশাসনের সম্মতিতে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। একাধিকবার আমরা উপাচার্যের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি, তিনি আমাদের কথা শুনেছেন, কিন্তু তাঁর পক্ষ থেকে ইতিবাচক কোনো রেসপন্স আমরা পাইনি, যা আমাদের আহত করেছে। এভাবে চলতে থাকলে ভবিষ্যতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেমন হবে, তা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেন এই শিক্ষক নেতা।’
বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউএফটি) আজ সোমবার ঢাকার নিশাতনগরে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে শিন শিন গ্রুপ এবং ইপিলিয়ন গ্রুপের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে। এই সহযোগিতা
২ ঘণ্টা আগেপরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, ‘দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে শিক্ষক, শ্রমিক, শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছে। শুধু শিক্ষার্থীরা না বহু সংগঠন ঢাকা শহরে আন্দোলন করছে। তাঁরা রাস্তা দখল করে আন্দোলন করছে, এর সমাধান কী করে হবে, আমি তো একা সমাধান করতে পারছি না। শিক্ষার্থীদের আহ্বান করছি, তোমাদ
৩ ঘণ্টা আগেপ্রাকৃতিক নৈসর্গে ভরপুর থাইল্যান্ড প্রকৃতিপ্রেমী মেধাবীদের জন্য উচ্চশিক্ষার এক অনন্য গন্তব্য। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশটি বিদেশি শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ অর্থায়িত বৃত্তিতে পড়ার সুযোগ দিচ্ছে। দেশটির এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (এআইটি) রয়েল থাই স্কলারশিপ ২০২৫ সেরকমই একটি বৃত্তি।
১৩ ঘণ্টা আগেছাত্রজীবনে মনোযোগ একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ গুণ। যা শিক্ষার্থীদের অ্যাকাডেমিক সফলতার পাশাপাশি ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে বর্তমান প্রযুক্তিনির্ভর যুগে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রতি আসক্তি শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ভঙ্গ করার অন্যতম কারণ
১৪ ঘণ্টা আগে